এক
বাতাসে ভাসে প্রেম,
আর ভাসে করোনা;
হাত ধুতে ভুলো না।
দুই
বেড়াতে গিয়ে ইতালি;
সাঙ্গ হলো মিতালী,
করোনার কবলে।
তিন
মুখ ঢেকে যায়
মুখোশের আড়ালে,
করোনার ছলে।
চার
উহান হতে আসে,
মজুদদার হাসে,
এন্টার্কটিক হুজুরের পোয়াবারো।
মানুষ টানুস, টেকা টুকা, আর ইকোনমি খাউয়ার পরে করোনা ভাইরাস ছুটিটাও খেয়ে ফেলল সুড়ুৎ করে।
দেশ ছেড়ে এসেছি ছয় বছর।
বয়স খাউয়ার পর এডভাইজার ঢেকুর তুলে বলল, পোস্ট ডক খাউ?
এদিকে এক্স পেমিকাকে খাউয়ার পর তার জামাই ইনস্টাগ্রামে ছবি দিয়ে বলে, হ্যালো ফ্রান্স, দুনিয়ার সকল শান্তি এই খাউয়াতেই।
ছোট ভাইটাও দাঁড়ি মোচ পাকিয়ে আন্ডারগ্রাজুয়েট খেয়ে ফেলল।
কোভীড-১৯ (COVID-19, Coronavirus disease 2019), একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ। এই রোগটি প্রথমে চীন এর উহান শহরে ২০১৯ সালে সনাক্ত করা হয়েছিল এবং এর পর থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে, ফলে ২০১৯-২০ বৈশ্বিক মহামারীর আকার ধারণ করেছে। কোভীড-১৯ করোনাভাইরাস, এক ধরনের RNA ভাইরাস যার বারবার জেনেটিক পরিবর্তন এর ফলাফল হিসেবে এই নোভেল করোনাভাইরাস এর উৎপত্তি। বলা হয়ে থাকে ২০০২ সালের Severe Acute Respiratory Sy
হোম কুয়ারান্টিনে
আছি
আপাতত
যদিও বিদেশ মোর হয়নিকো যাওয়া
শরীলও মাশাল্লাহ সুস্থ
তবু
মাবুদের ইশারায় এ কি হল?
বেপারটা এমনও নয়, পুরা বাসা জুড়ে মোর আনাগোনা
যেতে পারি যেথা খুশি, পাকঘরে বানাতে পারি কফি
খাটঘরে বিছানা জুড়ে খেতে পারি গড়াগড়ি
বৈঠকখানায় বসে দেখতে পারি তাগড়া তাগড়া হিন্দি নায়িকার ঘাগড়া।
কিংবা চাইলেই যাব আলামিন ভাতের হোটেলে, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বসে দিব গুলতানি, খাব সিংগারা।
লেখক,ব্লগার ও পদার্থবিজ্ঞানী ড. রাসেল পারভেজ ওরফে ডটু রাসেল ওরফে অপবাক (জন্ম: ১০ এপ্রিল ১৯৭৬ইং - মৃত্যু: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০) ভাই আমার প্রিয় লেখক ছিলেন । তার সাথে আমার সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক ছিল । মতান্তরও ছিল কিন্তু মনান্তর ছিল না । অধ্যাপক ড .আহমদ শরীফের মত তার ছিল সাহস ও জেদি মন । যা চিন্তা করতেন তা প্রকাশে কুন্ঠিত হতেন না । একালে এমন মানুষ সহজে মিলে না । আমি তাকে খুব মিস করছি ।
বাবার চাকুরীর সূত্রে ১৯৭০ সালের জানুয়ারি মাসের কোন একটি দিনে আমরা সপরিবারে ভুরুঙ্গামারি নামক একটি প্রত্যন্ত স্থানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছি। রংপুর থেকে লালমনিরহাট গামী ট্রেনে এসে তিস্তা নদীর উপরে যে তিস্তা রেলওয়ে সেতু, তার কাছেই তিস্তা নামের একটি অতি অর্বাচীন রেল জংশনে আমরা কুড়িগ্রামগামী ট্রেন ধরার জন্য দুপুরের পর পর এসে পৌঁছালাম। আব্বা বললেন- ঐ তো কুড়িগ্রামের ট্রেনটি প্লাটফর্মেই দাঁড়িয়ে আছে। তা অব
১৬ই পৌষ, ১৪২৬
হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে আমার ছোট আপা (পিঠাপিঠি বোন ) নাসিমা । ডাক্তার আমাকে একটা প্রেসক্রিপশন দিয়ে বললেন ,ইনজেকশন গুলি আনুন । আমি এক দৌঁড়ে ইনজেকশন নিয়ে এসে দেখি ছোট আপাকে ডাক্তার বুকে পাম্প করছে , তারপর সাদা চাঁদরে ঢেকে দিল তার নিথর শরীর । আমার পাশে অচেতন হয়ে মেঝেতে পড়ে গেলেন আম্মা ।ডাক্তার আমাকে বললেন, আপনি ভেঙ্গে পড়বেন না । হাসপাতালের অনেক ফর্মালিটি আপনাকে মেইনটেইন করতে হবে নতুবা বডি নিতে পারবে
এই খ্যাতিমান জীববিজ্ঞানী এবং বিবর্তনবাদী তাত্ত্বিক ছিলেন একজন মুন্সিয়ান সুলেখক যিনি বিজ্ঞান প্রকাশ এবং প্রচারের মডেল হওয়া উচিত ছিলেন।
অন্তরীক্ষে কেরোসিন বা গ্রহাণুতে এমিনো এসিডের উপস্থিতি নিয়ে আগে লিখেছিলাম। এবার বিজ্ঞানীরা এক অভূতপূর্ব বিষয় দেখতে পেয়েছেন যা গত ২২ ফেব্রুয়ারি উন্মুক্ত প্রাক পিয়ার রিভিউ সাময়িকী আরকাইভে (ArXiv) প্রকাশিত হয়েছে। এই ব্যাপারটা নিয়ে ছোট্ট করে বলছি আজকে।