বারিন্দায় ছফা পেতে শুয়ে
একবার নক্ষত্রের পানে আর একবার বেদনার পানে
চেয়ে চেয়ে বেলা করি গুজরান।
ঘটনা জটিল তাই আস্তে আস্তে বলি।
পালঙ্কের পাশে ড্রয়ারের গোপন খনিতে মোর কবিতার খাতা
তালাচাবি দিয়া রাখি যেন মোর প্রাণপ্রিয়া বজ্রমুষ্ঠি শক্তিমতী পত্নী হোসনে আরা
উহা খুলিয়া পড়িতে নারে।
তবে যেহেতু সকল চাবি হোসনের কবলে তাই কুন খাতা কুন বই নিরাপদ নহে
তাই সকল কাব্য আমি চর্চা করি ওষুদ কম্পানির পেডে
বাংলা পৌরাণিক সাহিত্যের একটা বড়ো সম্ভার কারবালার পুঁথি। এইগুলা পইড়া মাইনসে কান্দে; নিজেই নিজেরে ব্যথা দিয়া রক্তাক্ত করে; বুক চাপড়ায়…
কারবালা পুরাণের কেন্দ্রবিন্দু ইমাম হোসেনের মৃত্যু। হোসেন নবী মোহাম্মদের নাতি হইবার কারণে কারবালার ঘটনায় মুসলমানেরা সকলে হোসেনপক্ষ। আর পুঁথিগুলা মুসলমানদের সাহিত্য বইলাই গণ্য- হায় হোসেন হায় হোসেনা কান্দে মাতা ফাতেমায়…
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে নানান রকম তামাশা দেখছি গত কয়েক বছর ধরে। তামাশার একটা অংশ হলো সৃজনশীল প্রশ্ন। ব্যক্তিগত পর্যায়ে সেই তামাশাটা কিভাবে উপভোগ করছি সেটার একটা নাগরিক প্রতিক্রিয়া লিখলাম। ভুক্তভোগীদের পড়ার আহবান জানাই।
গত ৩১ আগস্ট ২০১৯ তারিখে দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত সংবাদ আসবে মাংস, যাবে পোশাক থেকে জানা যায়, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল দক্ষিণ আমেরিকার বাণিজ্
১।
বরং তুমি নিজেকে প্রত্যাহার করো।
এই সংঘ এই আনন্দ এবং মনভালো
পেছনে ফেলে মৌন হও, হও একা।
মানুষের মাঝে আলো থাকে, তুমি
তাই আঁধারে হও নির্জন, নির্জন হও।
অনেকের মাঝে থেকে একা হয়ে যাও।
আলো থাকুক, কোলাহল থাকুক উজ্জল
মানুষদের জন্য। তুমি ফিরে যাও প্রচ্ছায়ায়।
তুমি নিজেকে প্রত্যাহার করে নাও,
এই সংঘ এই আনন্দ এই মনভালো
থেকে নিজেকে সরিয়ে নাও আলবাব।
বাংলা সাহিত্যে আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের জায়গা আমার কাছে এক নম্বর। তাঁর পরে কুড়ি পর্যন্ত আর কেউ নেই, বাকি সবার নম্বর শুরু একুশ থেকে।
লেখকের অগ্রন্থিত লেখার সংকলনে ‘আমার প্রথম বই’ নামের এই লেখাটি প্রথম পড়ি। এটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ব্যক্তিগত রচনা শিরোনামের অংশটিতে।
এখানে তিনি লিখেছেন তাঁর প্রথম প্রকাশিত বই ‘অন্য ঘরে অন্য স্বর’ নিয়ে। বইটির গল্পগুলো লেখাকালীন ভাবনার কথা খানিকটা এসেছে, তবে বেশি এসেছে সেটির বই হয়ে প্রকাশকালীন কর্মযজ্ঞের ঘটনাগুলো।
ইলিয়াসের গল্পের ঝিম ধরানো বর্ণনা-ভঙ্গি তাঁর অন্য গদ্যগুলোয় সাধারণত থাকে না, এখানেও তাই হয়েছে। তবে বাড়তি পাওনা হিসেবে এ লেখাটায় চলে এসেছে একটা আমুদে টোন।
১! নবযুগের ছাত্রলীগের ছেলেরা
প্রতিদিন ভোরে উঠিয়া মনে মনে মন থেকে বলে
সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি
২। নবযুগের ছাত্রলীগের ছেলেরা
কোমল স্বরে কথা বলে।
তাহারা উচ্চস্বরে কথা বলতে জানেই না।
৩। নবযুগের ছাত্রলীগের ছেলেরা
জাতির পিতার মৃত্যুদিবসে নিজের ছবি টাঙায় না।
৪। নবযুগের ছাত্রলীগের ছেলেরা
মিথ্যাকে সত্যের মতো বলে না।
৫। নবযুগের ছাত্রলীগের ছেলেরা
[justify]
১.
ব্যাঙ্কশাল থেকে বংশাল?
সুলেখক ও সম্পাদকোত্তম মীজানুর রহমান তেমনটাই লিখে গেছেন তাঁর স্মৃতিচারণগাথা "ঢাকা পুরাণ" গ্রন্থে। তাঁর কলমে,
বড়শি ফেলে বসে আছে লোকটি। নদীর পরিষ্কার পানিতে মাছখানা দেখা যাচ্ছে। বড় এক সরপুটি। লোকটার মুখে মৃদু হাসি ফুটে উঠে। মনেমনে সে বলে,"ধরা তোকে দিতেই হবে।"