আমি নির্ভেজাল অসৌখিন মানুষ। ছবি তোলার সময়ও অসৌখিনতার পরাকাষ্ঠা দেখিয়ে ক্যামেরাকে অটো মুডে রেখে ফটাফট চাবি টিপতে থাকি, ছবির অবজেক্ট প্রাণী হলে হয় মুখ বাঁকা ওঠে, নাহয় ঠ্যাং বাঁকা আর নিতান্ত নিশ্চল হলে পোর্ট্রেটে সবকিছু পিসার হেলানো স্তম্ভ এবং ল্যান্ডস্কেপে ২০° কোণাইচ্চা।
স্বভাবতঃই সচল সমাবেশে আমার ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা ছিলো, যাতে ক্যামেরার ত্রিসীমানায় না আসি (চতুর্থ সীমানাটার পারমিশনটা থাকে যাতে উনারা আমার মেদ-ভূঁড়ি কি করি মার্কা ছবি তুলে সেইটা নিয়া মজা করতে পারেন।)। শালিখোঁজা পক্ষের ভয় আবার কোন বিয়ে ভাঙ্গা ছবি তুলে ফেলি। তবে ননদ সাপ্লায়ারদেরকেও খুব একটা সাহসী বলা যাবে না। ইনফ্যাক্ট, তাতাপু কাসেলে পৌঁছে গাড়ি থেকে না নেমেই প্রথমে খবর নেন আমার হাতে ক্যামেরা আছে কিনা। 'নেই' বলে অভয় দেয়ার পরেই তিনি গাড়ি থেকে নামেন।
তবে সাবেক চোরকে এতসব বিধিনিষেধ দিয়ে আটকে রাখা সম্ভব নয়। চামেচিকনে কিছু ছবি তুলে ফেলেছি। সচলদের প্রবল দাবিকে অগ্রাহ্য করে কোনো ছবি না পোস্টানোর প্রতিবাদস্বরূপ আমার এই চুরি করে তোলা কিছু আঁকাবাকা ছবি শেয়ার করা যাক।
প্রথমেই বিডিআরের সচল সমাবেশে যোগ দেয়ার প্রমাণস্বরূপ আইসিইতে বসে তার তোলা ছবি:
আমরা যখন অলসভাবে এক সচলের একই সুরে গাওয়া নজরুল গীতি, রবীন্দ্রসঙ্গীত থেকে হালের মিলার গান শুনে ত্যক্ত-বিরক্ত, ভদ্রতাবশঃত কিছু বলতেও পারছি না, তখনই প্রতিবাদী নোতুন প্রজন্মের গানের আসর থেকে উঠে গিয়ে বালির বাঁধ দিয়ে প্রতীকি প্রতিবাদ:
প্রতিবাদে তারা সফল। একে একে সবাই যখন সাহসী হয়ে গ্রিলের আগুন নিয়ে ব্যস্ত, তখন চিপস খেতে খেতে পরবর্তী কর্মসূচী নিয়ে আলোচনায় উন্মুখ নিউ জেনারেশন:
সবাই যখন গানবাজনা আড্ডায় ব্যস্ত, তখন স্বভাবতঃই আমাকে চোখে চোখে রাখায় আর ছবি তোলার সুযোগ পাইনি। তবে হারকিউলিস ভ্রমণের সময় সবাই এগিয়ে গেলে আমি সুযোগ পেয়ে হারকিউলিসের দুর্গের পেছন দিকটার একটা ছবি তুলে ফেলি:
দূরে মিউজিয়াম। ওখানে একবার গেলেও মিউজিয়ামের নাম ভুলে গেছি, কোনো এক বিখ্যাত আর্টিস্টের আঁকা ছবি খুব ঘটা করে গাইড বুঝিয়েছিলেন, সেই জ্ঞানকে আমি মিউজিয়ামের বাইরে পর্যন্ত বয়ে না নিয়ে আসতে সমর্থ হয়েছিলাম:
এক ফাঁকে ন্যাংটুপুটু হারকিউলিসের একটা ক্লোজআপ তুলে ফেললাম:
এই ছবিতে দুর্গের বিরাট অবয়বের কিছুটা এসেছে। সামনে টানানো সাদা পলিথিনের সাথে কোনো বিমূর্ত শিল্পের সম্বন্ধ নেই; ওটা স্রেফ 'মেরামত চলিতেছে'র সাইনবোর্ড:
হারকিউলিসের দুর্গ পাহাড়ের চূঁড়ায় অবস্থিত আর সেখান থেকে নিচ পর্যন্ত নেমে গেছে সিঁড়ির ধাপ। দুপাশে পায়ে হাঁটা সিড়ি আর মাঝের অংশটা দিয়ে প্রতি রবিবার ছোটে পানির ফোয়ারা। এতদিন কাসেলে থেকেও সে জলপ্রপাত আমার দেখা হয় নি; এই রবিবারও মিস করলাম ২ ঘন্টার জন্য, ফোয়ারা ছাড়ে দুপুর ২ টায়, এদিকে বদ্দার তেহারীর হাতছানি:
এর মধ্যে একজনের শখ হলো ননদ সাপ্লায়রাদেরকে ফিটনেস দেখাতে পর্বতারোহনের:
হারকিউলিসে শুধু পর্বতারোহী বাঁদরই নয়, ছোট খানদানী কালারের পোঁকাও আছে:
এই পোঁকা মারতে কামানের দরকার নেই বলে দুর্গের গায়ে কামান বসানো গর্ত থাকলেও কামান হয়তো রাগেদুঃখে কোনো যাদুঘরেই চলে গেছে:
সিঁড়ি বেয়ে অনেকটা নিচে নেমে টান ধরা পায়ে হাঁপাতে হাঁপাতে আবার উঠে আসার সময় চোখে পড়ে মেঘের সাথে মিশে থাকা হারকিউলিসকে:
এরপরে ওরাঞ্জেরি; ঢোকার মুখেই ছোট্ট ঝিরঝিরে ঝর্ণায় বর্ণচোরা মাছের পোনারা। হাসিব পিচ্চিদেরকে দেখায়, দ্যাখো, দ্যাখো, এইটা কি। পিচ্চিরা বলে, 'পানি'। আরে পানির ভিতরে কি? এবার তাদের উত্তর, 'ময়লা'! বুড়ো সচলদের মতো এত আউফাউ বিষয়ে আগ্রহ দেখানের দায় তাদের নেই:
ওরাঞ্জেরিতে একটা বিরাট মাঠ আছে। মাঠের একপাশে একটা জমিদার বাড়ি (?), অন্যপাশে লেইক:
লেকের দুপাশটা বিকেলে হাঁটার জন্য দারুণ। তবে সচলেরা আর তাতে উৎসাহী নন; কারণ, অলরেডি খিদে পেয়ে গেছে, ওদিকে বদ্দার তেহারী ..... কী আর করা! নিঃসঙ্গ হংসরাজকে নিঃসঙ্গ রেখেই ফিরতে হলো:
ফেরার পথে দেখি অবাক কান্ড। হারকিউলিস তখন শহরে, হাতে একটা ড্রিল মেশিন, সাথে একদঙ্গল মানুষের মিছিল:
হারকিউলিসের মারদাঙ্গা মুড দেখে জিগাই,
- 'কি হয়েছে নানা? খ্যাপলেন ক্যান?'
- 'আর কইওনা নাতি। এক বছরের উপ্রে আমারে মেরামতের আন্ডারে রাইখা ধুনপুন শুরু করছে। এবার নিজেরডা নিজেই মেরামত করুম।'
পিছনের উৎসাহী জনতা তখন জার্মানে যে শ্লোগান ধরেছে, তার বাংলা করলে দাঁড়ায়, 'হারকিউলিসের মুন্ডু লইয়া চুদুরবুদুর চলতো ন!'
মন্তব্য
আপনে ইয়ে মানে, সবাই যা বলেছে তা মানলেই পারতেন
তাইলে তো এই ছবিও পাইতাম না।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
- মজার ব্যাপার হলো কালকে সারাটাদিন এই চুদুরবুদুর শ্লোগানটা দিছি। আর আজকে আপনি এটা লিখলেন।
ছবিগুলো আমার কাছে দিলেন না। আমার কথা আপনি শুনলেন না, শুনলেন হাবশী সাহেবের কথা!
হারকিউলিসে ছবিগুলো মারাত্বক এসেছে। অরাঞ্জেরীতে নেক্সট টাইম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হারকিউলিস দেখি চডু।
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
আপনি বোধহয় চড়ুই লিখতে চেয়েছেন।
তবে হ্যাঁ, বিজ্ঞাপনই সব না।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
হাতে পোকা।
ওই হাতটা কার?
ঝিনুক নীরবে সহো, নীরবে সয়ে যাও
ঝিনুক নীরবে সহো, মুখ বুঁজে মুক্তো ফলাও।
- ছিঃ ছিঃ, রোযা রমজানের দিনে এগুলা কী জানতে চান?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কয়দিন আগে যার হাতের বুড়ো আঙ্গুল কেটেছিল তার হাতের সাথে প্যাটার্ন মিলে যাচ্ছে।
এই হাতওয়ালাতো মহা তেন্দর। সবখানে বাম হাত দেয়। এই পোস্টেও কেমতে কেমতে বাম হাত সান্ধায়া দিছে।
মনে করায় দিলেন, অতন্দ্র প্রহরীর হাত অন্তত সচলাড্ডায় এসেছিলো।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
ছবিগুলো দেখে যার পর নাই ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ আখতারুজ্জামান ভাই।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
থ্যাংকু বলাই'দা। এরপর দেখি কে বলে যে আমি জার্মানি যাইনি
পোকা হাতে ছবিটা এই অধমের
- হ। আমি সাক্ষী।
দরকার হইলে বিডিআরের ডাইন হাতরেও স্ক্যান কইরা এই পুস্টে বসায়া দিমু এনশাল্লাহ।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমেন।
বুঝলাম না!!!
পোস্টের নাম সচল সমাবেশ। আর ছবি দেখি সব হারকিউলিসের নেংটুসের!!!!!!!!!!
গঠনা কী?
আমার আফসোস একটাই। হারিকউলিস মেয়ে হইল না কেনু?
- ঈশ, এইটাতো আগে ভাবি নাই!
আইচ্ছা, অখন থাউক, ইফতারের পরে ভাবুম নে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
রমজান মাসেও ভাল হইলেন না ধুগোদা !
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
আমারে সচলদের ছবি তুলতে দেয় নাই।
তবে একটা গোপন ভিডিও আছে; দিমু নাকি ইউটিউবে উঠাইয়া?
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
বাপ্রে এত্ত জটিল হাত। বিডিয়ার বিদ্রোহের পুরা ইতিহাস লিখা আছে। আরো লিখা আছে "অল্প বয়সে পীরিতি করিয়া ..."। ভালা ভাগ্য, ভীষণ পপুলার। হেড একটু উয়ীক।
২৫০কিমি ঘন্টায় দেইখা লম্বা শ্বাস নিলাম। কয়েকদিন আগে দাওয়াত পাইসিলাম মুম্বাই যাওয়ার। পরে কয় প্লেনের ভাড়া দিমু না, এ,সি ট্রেইনে আস। ইন্ডিয়ান রেলওয়ের টাইম টেবল দেখলাম। কি সুন্দর "সুপারফাস্ট ট্রেন" ২০৩০ এ হাওড়া ছাইড়া সকাল ০৭ ৩০ এ মুম্বাই।
পরে হুনি হালারা মাঝে আরো ২৪ ঘন্টার কথা লেহে নাই, দুইদিন পর সকালে মুম্বাই ।
ভদ্র গালি দিয়া নিজেরে ছাড়াইলাম। ৩০ মাইল স্পীডের ট্রেনরে কয় "সুপারফাস্ট" । গরু না শামুক পাইসে আমারে। বোমা /রকেট বন্ধ কৈরা আসল ফাস্ট ট্রেন বানাইলে পারে।
কাসল সুন্দর শহর। সু্যোগ পাইলে যামু। কিন্তু চারদিকে বেশী গ্রে রঙের ছড়াছড়ি মনে হয়। এইডা আমার কাছে ডিপ্রেসিং রঙ।
হে হে হে। বস কি হাত দেখতে জানেন নাকি?
মাত্র ২৫০ দেখেই লম্বা শ্বাস নিলেন! সাংহাই ম্যাগলেভে চড়ার ভাগ্য হইসিল। লংইয়াং রোড স্টেশন থেকে পুডং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট স্টেশন। যাওয়ার সময় সর্বোচ্চ গতি ৪৩১ কিমি/ঘণ্টা এবং ফেরার পথে সর্বোচ্চ গতি ৩০১ কিমি/ঘণ্টা। যাইতে লাগসিল ৭ মিনিট, ফিরতে ১০ মিনিটের মতো। এইবার বড়ো একটা শ্বাস নেন তাইলে
- কোলন থেকে বার্লিন যায় একটা ট্রেইন, আলাদা ট্র্যাকে। সাধারণ আইসিই গুলো যেখানে ৩০০ এর আশেপাশে রাখে গতিসীমা, ঐ ট্রেনটা ঐ স্পেশাল ট্র্যাকে ৪০০ এর আশেপাশে চলে যায়। তবে খুব বেশি সময়ের জন্য গতিটা ধরে রাখে না। এইসব ট্রেনের মজার ব্যাপার হলো, এতো জোরে যে যাচ্ছে সেটা মোটেও বুঝা যায় না ভেতর থেকে। কোনো সাড়াশব্দই নেই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভিড্যু দেই একখান
আরে সাবাশ! দেখাই যায় না এত জোরে যায়!!!!!!!
হুশ কইরা যেন একটা হাওয়া গেল গা!
----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
৩০ কিমি. যাইতে ৭ মিনিট লাগলে তো গড়ে ঘন্টায় ২৬০ কি মি এই চলল। এর চাইতে আই সি ই বা তেযেভের ২৭৫ কিমি গড়ই ভাল।
অদৃশ্য সচল মানবদের ছবি সুন্দর হইছে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
ছবির পাশাপাশি কুইজ ও ছাড়তে পারেন
যেমন কইঞ্ছেন দেহি পাহাড়ে উঠতাছে কে? উত্তর হইলো ধূগো
কিংবা হাত টা কার? উত্তর হিমু
ভালো কথা আপনারা যেখানে গিয়েছেন এইটা কি Wilhelmshohe Park?
...........................
Every Picture Tells a Story
ঠিক ধরেছেন, এটা Wilhelmshohe Park এর খুব কাছে।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
- দ্বিতীয় উত্তর আংশিক সঠিক হইলেও প্রথম উত্তরে পুরাই গোল্লা মুস্তাফিজ ভাই। দুর্দান্ত'দারে ধুগো বইলা চালিয়ে দেয়ায় কইষ্যা মাইনাস দেয়া হলো আপনারে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
দূর্গ, দূর্গের সিঁড়ি, লেক এই ছবিগুলো অসাধারণ লাগলো!
ধন্যবাদ দিদি।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
বলাই দা, ছবি গুলো যা হইসে না---।
বিদ্রোহী সব ছানাপোনা
হারকুলিস আর কাসেল-খানা
ইধার যানা, উধার যানা--
কিন্তু সবার চাইতে ভাল----আপনার সরস বর্ণনা----!!!
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
গুড়া শয়তানদের আড্ডার ছবিটা জোশিলা হয়েছে, বেপর্দা হারকিউলিসেরটাও
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আমাদের মেঘমণির ছবি সবচেয়ে সুন্দর হয়েছে
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
ভালৈছে!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
মজা পেলাম সবার কমেন্টে, ছবিতে আর লেখায়
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
হারকিউলিসের একটা বোরিং ভিডিও দেয়া যায়:
পিচ্চিদের বাংলা শেখার একটা ইন্টারেস্টিং ভিডিও:
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
মজা লাগল ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সব দেখে শুনে পড়ে হিংসায়িত হওয়া ছাড়া আর কিছু করতে পারলামনা!
---------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
সব দেখে শুনে পড়ে হিংসায়িত হওয়া ছাড়া আর কিছু করতে পারলামনা!
---------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বলাই দা, ভাগ্যিস আপনেরে তিন নম্বর হুসিয়ারি সংকেত দিয়া থামাইয়া রাখা হইছিলো ! নইলে আপনি তো আমাগো ছবিয়ালগোর ভাত মারবার লাগবেন !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
নতুন মন্তব্য করুন