পোস্ট খুব সংক্ষেপ।
আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে পাকিস্তানের বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা ছিলো।
খেলার আগে ইন্টারনেটের বদৌলতে এক চ্যানেলে শুনলাম ইমরান খান বলছে, বাংলাদেশিরা পাকিস্তানকে সমর্থন করবে। কারণ, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে বাংলাদেশের হারের বদলা নিবে পাকিস্তান।
আমি ইমরানের কথাটা নিয়ে খুব বেশি ভাবলাম না। বদলার সমীকরণ নিয়ে আমাদের বাঙ্পাকিদের কোনো মাথাব্যথা নেই ইমরান খান তা জানে না। ৬ পয়েন্টের ওয়েস্ট ইন্ডিজ রানরেটে ধরাশায়ী হলেও বাঙ্পাকিরা আজ গালেমুখে সবুজের পতাকা এঁকে চিৎকার করতোই, এবং লাল রঙটা তাদের পছন্দ নয়। ব্যথার অংশটা বাদ দিয়ে দেখি মাথাব্যথা শব্দটাই গায়েব হয়ে যায়।
গায়েব হওয়াই ভালো। নাহলে বদলার জন্য ভাড়া করা মাস্তান সিস্টেম থাক, আমাদেরকে নেংটু করে হারানো ওয়েস্ট ইন্ডিজের লুঙি অন্য কেউ খুলে নিলে আপেক্ষিকতা বিচারে আমাদের আন্ডুর সাইজ কতো এসে দাঁড়ায়? আইনস্টাইন মরে গিয়ে বেঁচে গিয়েছেন।
তবে পাকিপতাকা জড়ানো দর্শকেরা একটু হতাশই হবেন বৈকি। হতাশার কারণ আফ্রিদির ম্যারির সময় না থাকা নয়, শোয়েব তো প্যাভিলিয়নেই ছিলেন, তার সেই জেনিটাল ওয়ার্টনাশী সার্টিফিকেটের খবরও পাঙ্জনতা জানেন।
এমনও না যে, ঢাকার মাঠে ৭০ ওভারের ম্যাচে ডিউ এসে তাদের ভিজিয়ে দিয়েছে আপাদমস্তক। একটু ঘামার্ত তারা হয়েছেন বৈ কি, সেটাকে কি ক্লান্তি বলা যায়!
বাংলাদেশের খেলায় তারা ময়দান ছেড়ে যান। সেই ফাঁকে ৮ উইকেট পতনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ম্যাচ জেতায় রিয়াদ-শাফিউল।
হয়তো ইনজিকে মিস করেন কেউ কেউ, আফ্রিদি আজকাল আর সুললিত কণ্ঠে উর্দু বলে না। না বলুক, তবু আফ্রিদিই তো। তার কথা না শুনে মাঠ ছাড়বেন পাঙ্জনতা - পাগল, না মাথা খারাপ!
রমিজ রাজা একরকম কাঁদিয়ে ছাড়েন অসহায় ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান অধিনায়ককে। তাকে চোখ টিপে সামনের সিরিজে পাকি হারানো অসম্ভবের বাণী শেষ হলে বাঙ্পাকিদের জয়ী ক্যাপ্টেন মঞ্চে আসেন। চারিদিকে হুল্লোড়। আফ্রিদি বলে চলেন।
কতোটা ঈমানী জোর থাকলে সাচ্চা মুসলমান হওয়া যায়, পাকিস্তানীরাই তার সেরা নিদর্শন। যে আল্লার নামে আধা মুসলিম-পুরা হিন্দু বাঙালি মেয়েদের ধর্ষণ করে করে পয়দা করতে পারে নি এক প্রজন্ম সাচ্চা মুসলিম, সেই আল্লার নামে এখনো তারা মাজেদের সাথে ফিক্সিং করে, ক্রিকেটের মাঠে খেলোৎসর্গ করে।
এরপরেই আসে সারাটা খেলা চিৎকার করা দর্শক। আফ্রিদি বলে চলেন,
"....the way the people they came all the way from Pakistan and supporting us...thank you so much"
আমাদের বাঙ্পাকিরা একটু বিভ্রান্ত হলেও হয়তো কাটিয়ে ওঠেন। ইনজি লেভেলে কেলেংকারী না হলেও আফ্রিদির দুর্ণাম আছে ইংরেজিতে দুর্বল বলে।
তবে এবার পাকিটীম সম্ভবত ভালো করে ইংরেজি কোচিং করেই এসেছে। ম্যান অফ দ্য ম্যাচ প্রফেসর হাফিজ বক্তৃতা শেষ করেন দর্শককে স্পেশাল থ্যাংক্স দিয়ে,
I would like to thank you the crowd they come all over from pakistan to here and especially the people of pakistan, they really pray for us
জানি না, বাঙ্পাকিরা আফ্রিদি-প্রফেসর স্ক্রীপ্টে মিল খুঁজে পেয়েছেন কিনা, না পেলেও প্রবলেম নেই, সমর্থন চালিয়ে যান। তবে এতো চিৎকার চেঁচামেচির পরেও টেকনিক্যালি যে 'থ্যাংক ইউ' থেকে বাদ পড়ে গেলেন, এর জন্য আপনারা নিজেরাই দায়ী।
আলুর মডারেশন গলে ক্রীড়া সাম্বাদিকদের জবজবে পাকিপ্রেমী আর্টিকেলের কমেন্টে হয়তো পান নি; কিন্তু আমাদের চেষ্টাটা ঠিকই করা হয়েছে, ব্লগে, ফোরামে, মিছিলে, ফেস্টুনে। পাকিস্তানে হিজরত করুন।
এই নাপাক বাংলাদেশে থেকে ক্যাপ্টেন, ম্যান অফ দ্য ম্যাচের ধন্যবাদটাও পেলেন না!
------------
সংযোজন: ইউটিউব ভিডিও, ৪ মিনিটের পরে আফ্রিদি আর ৮:৩০ এ হাফিজের ধন্যবাদজ্ঞাপন
মন্তব্য
আজ সন্ধায় ইসলামাবাদে যে উন্মাদনা দেখলাম তা অকল্পনীয়। বাড়াবাড়ি থেকেও বেশি। গোটা ইসলামাবাদের ট্রাফিক সিস্টেম ভেঙে পড়েছে। জানিনা রাওয়ালপিন্ডি, লাহোর বা করাচীর কি অবস্থা। ভাবছিলাম সরকারী ছুটির দিনটাতে রাওয়ালপিন্ডিতে কিছু কেনাকাটা ছিলো তা করবো। কিন্তু পিন্ডির বন্ধু ফোন করে আসতে মানা করলো, দোকানপাট সব বন্ধ।
গত শনিবার ইমরান খানের দীর্ঘ একটা স্বাক্ষাৎকার দেয় টিভিতে। সেখানে ইমরান বলছিলেন যে পাকিস্তান আজ হোমগ্রাউন্ডে খেলার মতোই টেনশন ফ্রি খেলবে।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আতাহার আলী খান সামনে থাকলে এই কথা বলার আগে দুইবার ভাবতো।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এই শয়তানদের কেমনে যে আমাদের দেশের মানুষ গুলা সাপোর্ট করে, জানিনা।
ঘ্যাচাং
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
কেন, যেসব বাঙপাকি চিল্লাচিল্লি করেছে তাদেরকেই হয়তো 'পাকিস্তান থেকে আসা' বলে এখানে তাদের প্রিয় অধিনায়ক আর ম্যানবদ্যাম্যাচ সাহেব রুপক অর্থে বেজন্মাই বলেছেন।
ধৈবত
নিঃসন্দেহে এদের মাকে এদের বাপ লাহোর থেকে পাঞ্জাবি দিয়ে চুদিয়ে এনেছে। নাহলে এত জজবা হবার কথা নয়। কাজেই ম্যানবদাম্যাচ সঠিক কয়েছেন।
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
খেলার দিন প্রথম আলোর পাকি বন্দনা দেখে মেজাজ খারাপ ছিল।
তারপর ফেইসবুকে দেখি পাকিস্তাঙ্কে সাপোর্ট করা নিয়ে সেই পুরানো তর্ক।
অত:পর পাকিপ্রেমীদের বিজয় উল্লাস।
খুব খারাপ গেছে একটা দিন। অনুভূতি কম থাকা ভালো।
আপনার লেখা পড়ে প্রথমে হেসে ফেলেছিলাম। পরে মনে হল পা চাটা কুকুরের দল এসব নিয়ে আদৌ মাথা ঘামায় না। তারা ঘর হতে দুই পা ফেলিয়া পাকি বন্দনাতেই বিশ্বাসী।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হাহাহাহাহাহা।
পাকিস্তানীরা আমাদের ভালোবাসার এরকম মূল্য দিল?
বাংপাকিদের জন্য সহানুভূতি
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
অবাক লাগছে একজনে মুখে পাকি পতাকা আঁকা দেখে। তার চেয়েও ভয়ংকর বিষয় হল তার মুখের একপাশে পাকি আরেকপাশে বাংলাদেশের পতাকা আঁকা ছিল। জানি না সে আসলেই পাকি নাকি বাংপাকি। বাংপাকি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী।
ওটার দেয়ার মত নিজের কোন পরিচয় নেই।
এই নির্লজ্জগুলোর তাও লজ্জা হবে না। এরপরেও বুকে পিঠে বুম বুম আফ্রিদি লিখে অশ্লীল নাচানাচি করবে।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
এমন ভোদাই আর ঘাউরা জাতি আর দেখি নাই।
এগুলোকে আসলেই ঘাড়টা ধরে দেশের বাইরে বের করে দেয়া উচিত, যে চুলোয় খুশী যাক।
ব্যাঙ-পাকিরা নাপাকিস্তানে না পারুক, নিদেনপক্ষে মোহাম্মদপুর জেনিভা ক্যাম্পে হিজরত করতে পারে। ওখানে বোধহয় নাপাকিস্তানের ফ্ল্যাগ উড়ে। আফ্রিদিবিহনে ঐ ফ্ল্যাগটা ম্যারি-মি-আফ্রিদি দলের বিশেষরকম কাজেও লাগবে ভালোভাবে - ফ্ল্যাগের কাপড় এবং দণ্ড - দুটোই।
তাছাড়া জেনিভা ক্যাম্পের কাবাবের দোকানগুলিতে নাকি গরুর মাংসের চাপ / কাবাবের নামে পাড়ার নেড়ি কুত্তার মাংস চলে। কিন্তু ইদানীং নেড়ি কুত্তার অভাবে তাদের ব্যবসা দারুন মন্দা যাচ্ছে। ব্যাঙ-পাকিরা ঐখানে দলে দলে হিজরত করলে তাদের উসিলায় ঐ কাবাবের দোকানগুলির ব্যবসাও আবার চাঙ্গা হওয়ার একটা সুযোগ পাবে। এই সুযোগে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন সারমেয়মাংসপ্রেমী সাউথ-কোরিয়ান টুরিস্টদের জেনিভা ক্যাম্পের পাকি-জৈবভিটামিনপুষ্ট সারমেয়মাংসভিত্তিক কিউলিনারি আর্টের প্রতি আকৃষ্ট করে প্রভূত পরিমান বৈদেশিক মুদ্রাও অর্জন করতে পারবে। সুতরাং আমি বলবো, সব খারাপেরও একটা ভালো দিক থাকে - শুধু কিভাবে কাজে লাগাতে হয় সেটা জানতে হয়।
মনমাঝি
পাকিস্তানিরা ২৩ মার্চ তাদের প্রজাতন্ত্র দিবস বাংলাদেশে পালনের আশা করছিল। http://pakistaniat.com/2011/03/21/pakistan-day-bangladesh/
তাদের সেই আশা পূরণ হইছে। প্রজাতন্ত্র দিবসের অংশ হিসেবেই তারা পাকিপ্রেমি বাঙালিকেও পাকিস্তানি হিসেবে গন্য করেছে। এর মধ্যে রাজনীতি তো আছেই।
কয়জনরে বাংপাকি বলবেন রে ভাই? মিরপুরের এই চেহারা তো দেশেরই এক খন্ডচিত্র, ব্লগটাকেই তো এখন বিচ্ছিন্ন মনে হচ্ছে। পাকি খেলা সাপোর্ট করা এক জিনিস, আর পাকি পতাকা নিয়ে উন্মাদ উল্লাস আরেক জিনিস। মার্চ মাস না হয় বাদই দিলাম, নিজের দেশ বাদ পরে যাওয়ার কয়েকদিন পর আরেক দেশ নিয়ে এমন উতসব আমাদের পক্ষেই সম্ভব। হতাশ লাগছে না, আমাদের আত্মসম্মানবোধের নমুনা দেখে অসহায়ই লাগে আজকাল।
__"....the way the people they came all the way from Pakistan and supporting us...thank you so much"; থ্যাঙ্কু, আফ্রিদী - চামে আসল কথাটাই কইয়া দিলা , বাঙ্গলা-পাকি দিলজান পেয়ারে মহব্বত ফাকিস্তান সাপুটারগো, তুমারে একটা মোজ়ো খাওয়াইতে মঞ্চায়...
প্রথম আলোতে প্রকাশিত, হামিদ মিরের উপস্থাপনায় ইমরান খানের একটা সাক্ষাতকার। এখানে লিঙ্ক শেয়ার করলাম।
এদের বাঙপাকি বলে অপমান না করার অনুরোধ করছি। এরা সলিড পাকি...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
~~~...চামচা একটা জাতির ছেলেরা যে ক্রিকেটটা খেলে তার জন্য আমি গর্বিত। বাংগপাকি বলুন কিংবা বাংভারতী, বাংলাদেশী বাঙ্গালীদের মানসিক দেউলিয়াত্ত্ব শুধু পাকিপ্রেমে মজে তার ন্যাংটা স্বরুপ দেখায়, তা নয়, ভারতীয় সিনেমা, শিলপী, একটু সাদা চামড়া, একটু পয়সাওয়ালা সবার জন্যই আমরা প্যান্টের জিপার অথবা কামিজের ফিতায় দিয়ে রাখি। কাকপাখির ময়ূরের পালক পড়ে ময়ূর হওয়ার খায়েসটা দেখে আমার নিজ দেশবাসী এবং এই জাতিটার প্রতি করুণা হয়। এইটা একটা ছিঁচকাদুনে জাতি।
রিযোয়ান
প্রিয় মডুগণ, আমার পোস্টের কমেন্ট ডিলিট দিমু ক্যামনে? পোস্টে বাঙ্পাকিদের মন্তব্য দেখতে চাই না। রিযোয়ান সাবের মন্তব্যটা ডিলিটাইতে সাহায্য করেন।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
রিযোয়ান মনে হয় এই ছিঁচকাঁদুনে জাতির অংশ নয়। রীতিমতো পাঠান দিয়ে চুদিয়ে পয়দা করানো খালেস পাকি। কিসমতের ফেরে এই পোড়ার দেশে পড়ে আছে। জাতিসংঘে আবেদন করে তাকে তার বাপের দেশে পাঠিয়ে দেয়ার এন্তেজাম করার আহ্বান জানাই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে।
তাহলে আপনার পশ্চাদাংশ একটা কামানের মুখে ঢুকিয়ে, তোপ দাগিয়ে পাকিস্তান, ভারত কিংবা বিলেতে পাঠিয়ে দেওয়া উচিত, কী বলেন? মনিব জাতি বলে কথা।
ধৈবত
হিজরতের বেইল নাই, ুদির পো গুলারে ধইরা গুয়া পাতারে লাথথি দিয়ে ওগো পাকী বাপের মাঞ্জাত নিয়া ফালান দরকার।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
এদের অত্যাচারে ফেসবুক ঢুকাও কমায় দিসি বিরক্ত হয়ে। আজকে আবার শুরু হইসে যুবরাজরে নিয়ে ছ্যাবলামো
ধারালো বক্তব্য ... "ছুইলা কাইটা লবন লাগায় দাওয়া টাইপ"...
-অর্ফিয়াস
ধরেন এখন মেসি আসলো বাংলাদেশ সফরে...আর তখন পোলাপান আরজেন্টিনার পতাকা লইয়া মেসির ছবি অয়ালা জামা গায়ে দিয়া খেলা দেকতে গেলো, মাইয়ারা হাতে লইলো বিয়া করার খায়েশ জানাইয়া ব্যানার...তাইলে তো মনে হয়না সুশীল সমাজ এতোটা মাথা চাড়া দিতো। আরে ভাই খেলা তো খেলাই...এইটাতে রাজনীতির মতো বিষাক্ত জিনিশ না ঢুকানোর অনুরোধ...।
মেসির পূর্বপুরুষরা তো তোমার মাকে সোহাগ করে তোমাকে পয়দা করে নাই, যেটা আফ্রিদির পূর্বপুরুষরা করেছে।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
খেলার মধ্যে রাজনীতির মতো বিষাক্ত জিনিস না ঢুকিয়ে আজমের মুখের ভিতরে কামরান আকমলের নুনুর মতো পবিত্র জিনিস ঢুকানো হৌক।
'আজম' নামের আগে 'গোলাম' 'মনিব' কিছু আছে নাকি?
এখানে একটা প্রাসঙ্গিক আলোচনা আছে। আরও কিছু চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে এতে
ধৈবত
নতুন মন্তব্য করুন