ট্রেনে প্রচুর প্রযুক্তি- গান শোনা, খবর দেখা, আবহাওয়া বার্তা জানা, বাণিজ্যিকধারার টিভি দেখা- তবু-ও নিজের দের্ঘ্যের অর্ধেক সমান জানালার উপারের আকাশ দেখতে ভালো লাগে। কারো বিকেল ওখানে স্বপ্নচিল। তারপর, বাসে উঠা। সচেতন মাতাল ট্রেনের জানালায় টেনেলের অন্ধকার লেগে থাকে, আকাশ দেখা যায় না। বাসে ঠিকই দেখা মেলে। কানে গুঁজানো আইপডের সংগীত কিছুটা আলগা করে দেয় বাইরের পরিবেশ থেকে। বেশ মজা। হয়ত কোন দৃশ্য দেখছি- নিজে নিজে ভেবে নেয়া যায় কী ঘটছে; কেউ একজন কথা বলছে কারো সাথে- নিজে নিজে কল্পনা করে নেয়া যায় প্রচলিত সংলাপসমূহ।
মানুষ হয়ে এসব চারপাশের কাছে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে আসি। সেইসব কিছু-ও আমার ভিতরে সতেজ ভাস্কর্য হয়ে যায়- অলৌকিক-লৌকিক সব মনুমেন্ট।
২
প্রিয় কোন নারীর পাশে এসে দাঁড়ানোর চে' কয়েকটি প্রজাপতির সাথে খেলার জন্য সাহসী হয়ে উঠি!
শূন্য লাগে প্রিয় মানুষ ও পশুদের বন; পরষ্পরের অহঙ
তুলে নিয়ে বাড়ি ফিরে চলে নীল চড়ুই।
৩
আমরা, মানে ক্রমশ জীর্ণ বাঙালিরা আগে গান গাইতাম, 'তুমি এসে আঁচলে মুখ মুছে দাও।' সেই ধারা হারিয়ে গেলে নির্মলেন্দু বললেন, "আমি হাতপাখা নিয়ে
কাউকে আমার পাশে বসে থাকতে বলছি না" কেউ অন্তত বলুক ''তোমার চোখ লাল কেন?''
আমরা এই অভাগারা আরেকটু হারিয়ে ফেলি। এবং বলতে থাকি, 'আমার চোখ লাল না কালো সেটা জিজ্ঞেস করো আর না করো অন্তত একবার চোখ পানে তাকাও!'
না, ঠিক এসব না। তোমার কাছে এরকম চাই না। শুধু ঘুম থেকে উঠলে আমার মুখের কাছ থেকে পরিচিত চুল সরিয়ে বলবে, 'কালরাতে কী স্বপ্ন দেখেছিলে?'
৪
বিছানা গোছাতে বরাবরই আলসে লাগে। সকালবেলায় সিথানে ঘুম ও স্বপ্নসমূহকে শো-পিসের মতো সাজিয়ে রেখে বিছানা ছাড়ি, আর রাতে শোয়ার আগে কিছুটা গুছিয়ে নিয়ে শো-পিসগুলোতে নিজেকে সঞ্চারণ করি। বিছানা গোছানোর চেয়ে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে বেলিমেঘগুলোকে সাজাতে- গাঁথতে আমার ঢের পছন্দ- বিকেলটুকু ঠিক ঠিক অবসরের।
৫
কন্যাদায়গ্রস্থ পিতার মতো করে গাড়িদায়গ্রস্থ ব্রিজটি ভেসে থাকে- নদী ও হাওয়ার 'পরে- শ্যাম্পেন ব্রিজের জল শীতে প্রাক্তন প্রেমিকা হাতের মতো বরফ! তবু-ও চেয়ে চেয়ে থাকতে ভালো লাগে। প্রথা, ধর্ম, বিশ্বাস-অবিশ্বাসগুলো একদিন মানুষের তাপমাত্রা ভেদে কঠিন-তরল-বায়বীয় অবস্থা ধারণ করে।
৬
নাট্যমঞ্চের মেয়েরা বরাবরই রাস্তায় জেব্রাক্রসিঙ
জমাতে অপরিদর্শী হলে-ও অঙ্গনিপুণা
কয়েকটি শ্বেতসরালী জলের ট্র্যাফিকে বিশ্বস্ত আরোহী
মানুষ মাত্রই গ্ল্যাডিওলাসের রঙ-সচেতন
তবু-ও অলসার্ত চোখে ঘুমহীনতা নিয়ে কয়েকজন চলে
গেলে কস্তুরীবনে
অচেতন বাইপোলার সীমাবদ্ধতা ভর করে
জেব্রাক্রসিঙের রঙ মূলত সাদা হয়
বাকি পথটা নিজে নিজে পাড়ি দেয়া যায়
করোটিতে হিমায়িত রোদ নিয়ে কিংবা কালোতিতিরের
বিহঙ্গপনা দেখতে দেখতে
হয়তো কোন এক যুবক বুকপকেটের কাছাকাছি পথের
বিমোহন নিয়ে হেঁটে যাবে ধুলি-সংহিত স্যান্ডেলে জীবনের
আকারপ্রকার নিয়ে
নাট্যমঞ্চের মেয়েরা মূলত জীবনের কাছে পৃথিবীর খোরাক
৭
ভ্রমণের এক ধরনের ক্লান্তি আছে। দেখতে দেখতে এক সময় চোখ পচে আসে। তবু-ও দেখা হয়; জন্মান্ধ বা বর্ণান্ধ তো নই। আমার খুব ইচ্ছে জন্মান্ধ কারো সাথে কথা বলি- এই জীবনে এখনো সেরকম কারো দেখা পাই নি। হয়ত কখনোই হবে না। প্রতিবন্ধী কারো পাশে এসে দাঁড়ালে আমি কুঁকড়ে যাই- নিজের এই চলন-গ্রহণ-রিপুর ব্যবহার এসবকে বড্ড বেশি পাওয়া বলে মনে হয়।
বাড়ি ফেরাটা অনেক মধুর। রাত করে কাজ থেকে ফেরা, পাঠশালা থেকে ফেরা, নিছক ফেরার জন্য ফেরা সবকিছু; কই কোনদিন তো পথ ভুল করি না!
গন্ধ ও স্পর্শ ভালো লাগে। একবার বলেছিল আমার লেখায় এসব বেশি আসে। সে থেকে চেষ্টা করি পাশ কাটিয়ে যেতে। গন্ধ আর স্পর্শ মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠ বীজ- জ্ঞান কিংবা অপজ্ঞান যায় হোক না কেন।
আমার ফুল স্পর্শ করতে ভালো লাগে না; কারণ, একবার ছুঁয়ে ফেললে যে ভাললাগাটুকু ভিতরে সঞ্চারিত হবে তার বেগ অনেক বেশি আবেগীয়।
একটি মানুষ কখনোই ফুল হয়ে উঠে না- কারণ মানুষের মনে 'মালী' হওয়ার বীজ অঙ্কুরে থাকে।
[১০/১/২০১০]
মন্তব্য
কিছু কথা মাথায় ঢুকে, কিছু ঢুকেনা...এর মাঝে তৃতীয় প্যারাটায় যেন একটা ধাক্কা মত খেলাম। কেন নিজের স্বপ্নের সীমাকে এভাবে সীমিত করা? এই ঘরেফেরা-টা কেন একটা অভ্যস্ত রুটিনের মত?
জীবনে নতুন কিছুর সংযোজন করুন, বুঝলেন? বৈচিত্র আনুন...
================================================
পরদেশী বঁধু, ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।
যদি গো নিশিথ জেগে ঘুমাইয়া থাকি,
ঘুম ভাঙায়ো চুমি আঁখি।।
ইয়ে মানে, 'কালরাতে কী স্বপ্ন দেখেছিলে?' - এটা তো রোমান্তিক লাইন! তার আগের কয়েকটা লাইন স্যাটায়ার। যাইহোক, আমার স্বপ্ন অনেক, তবে বাস্তবটাকে স্বপ্নের মতো করতে আগ্রহী!
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
অভিলিপি ভাল লাগল ।
জানালার "উপারের " উপরের হবে বোধহয় ।
গদ্য ও পদ্যের মিশেল ।
শেষ লাইন বেশি ভাল লেগেছে
একটি মানুষ কখনোই ফুল হয়ে উঠে না- কারণ মানুষের মনে 'মালী' হওয়ার বীজ অঙ্কুরে থাকে।
বোহেমিয়ান
'উপার' মানে ওপার আরকি! ছন্নছাড়াকে ফুলের শুভেচ্ছা।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
গল্প-অণুগল্প-প্রবন্ধ-কবিতা-উৎবচন একের ভিতর পাঁচ। এই যদি হয় রোজনামচার নমুনা তাহলে আপনার আর আলাদা করে সাহিত্যচর্চার দরকার নেই। আমরা পাঠকরা আপনার এক একটা দিনের কথন থেকে পাঁচ রকম রস পেয়ে যাবো।
"শূন্য লাগে প্রিয় মানুষ ও পশুদের বন; পরষ্পরের অহঙ
তুলে নিয়ে বাড়ি ফিরে চলে নীল চড়ুই"
আমি সারা সপ্তাহ চেষ্টা করে এমন দুটো লাইন লিখতে পারলে বর্তে যাবো।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
হা হা হা! মনে হয় 'রোজনামচা' ট্যাগিঙ না দেয়া উচিত ছিল, একদিনে লেখা তাই।
কী যে বলেন না, আপনার যারা সচলে তথ্যবহুল লেখা দেন সেসব আমি আগ্রহ নিয়ে পড়ি- নিজে লিখতে পারি না তো তাই।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
রোজনামচা হো তো এ্যায়সি...
কোট করতে গিয়ে হাল ছেড়েছি, তাহলে প্রায় পুরোটাই তুলে দিতে হয়..
অদ্ভুত সুন্দর!!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
প্রথম ইমোটা কি সেজদা করার ইমো? হা হা, ধন্যু।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
অপ্রচলিত বানান এবং শব্দের প্রতি লেখকের ঝোঁক লক্ষণীয়!
ব্লগস্পট ঘুরে এলাম,
'আলোকবাজি' শব্দটা মনে ধরেছে খুব!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
জি,আর,ই পড়ার সময় আমারেও এই ভুতে পাইছিল
শুধু আমি না, আপনি-ও অপ্রচলিত শব্দ ব্যবহার করেন। "এ্যায়সি" মানে কি?
'আলোকবাজি' ভালো লাগল শুনে নিজেকে সার্থক মনে হইলো।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
একটি মানুষ কখনোই ফুল হয়ে উঠে না- কারণ মানুষের মনে 'মালী' হওয়ার বীজ অঙ্কুরে থাকে।
এতো সত্যি কথাটা লিখে ফেললেন!!...কিছু মানুষের এটা না জানাই ভালো ছিল... যাদের ফুলের মত প্রস্ফুটিত করতে চায় মালীরা...
--------------------------------------------------------
যখন প্রাণের সব ঢেউ
জেগে ওঠে, কথা বলে, রক্তের আশ্চর্য কলরবে
বৃষ্টির দুপুরে মনে পড়ে
বর্ষার মতন গাঢ় চোখ মেলে তুমি আছ দু'দিনের ঘরে।।
[শামসুর রাহমান]
-----------------------------------------------------------------------------
বুকের ভেতর কিছু পাথর থাকা ভালো- ধ্বনি দিলে প্রতিধ্বনি পাওয়া যায়
আপনার নিকটা অনেক সুন্দর।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
- আশারাফ ভাই, আপনার মতো এতো সুন্দর প্রকাশ করার ক্ষমতা থাকলে এতোদিনে আমার হাজারটা প্রেম হয়ে যেতো!
ঘুম ভাঙলে আর আমার মুখের উপর চলে আসা আমারই চুল কি আমার নিজের হাতেই সরাতে হতো এখনো? দুঃখে মনটা ভরে গেলো রে ভাই। চক্ষে পানি আইসা পড়লো, আমার পটেনশিয়াল সেইসব প্রেমিকার জন্য।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধূগো ভাই, আমার-ও চক্ষে পানি আইয়া পড়লো; এত লিখে-ও কারো মনে দাগ ফেলতে পারি নাই। আপনার গ্রুপে যোগ দিমু নাকি চিন্তাইতাছি।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
আমারও ঠিক একই অনুভূতিটাই হয়।
লেখা যথারীতি চমৎকার।
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
ধন্যু, রাহিন ভাই।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
চমৎকার লাগলো লেখাটা
প্রহরীকে শুভেচ্ছা।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
এবার তাহলে একটা কথা বলেই ফেলি - আমি জানি আপনি 'মুক্তগদ্য' নামক একটি ভঙ্গির বিশেষ অনুরাগী, কিন্তু আমি ঐ ব্যাপারটার রসাস্বাদন করতে এতোটাই অক্ষম ছিলাম যে কখনও মন্তব্যও করিনি। ইদানিং আপনার লেখা পড়ে বুঝতে পারছি এবং ভালো লাগছে।
যেমন, এই লেখাটা - চমৎকার!
সবসময় তো মুক্তগদ্য লিখি না! মুক্তগদ্য হলো যখন যা ইচ্ছে লেখা গদ্য।
আপনার স্নিগ্ধ মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগল, সুস্নিগ্ধাপু।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
একটুও বাড়িয়ে বলা না, কাল রাতে আপনার এই লেখাটা বউকে পড়িয়ে শোনাচ্ছিলাম আর বলছিলাম বাংলার মতো সুন্দর করে এই প্রকাশটা আর কোন ভাষায় করা যায়?
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
যাক, আপনার সৌজন্যে আরেকজন পাঠিকা পেলাম। ডাবল ধন্যবাদ।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
নতুন মন্তব্য করুন