২
ক্লান্তি নিয়ে দেখি ভুল চোখ। কান্না কান্না লাগে, হাঁসেরা কাঁদে না বলে পুকুরগুলো নদী হয়ে যায় না।
আমি অনেকটা কাল তার নাম ভুল জানতাম। তার নাম ছিল কমলা, আমি ভাবতাম কমল। তার রঙ ছিল বাদামী, শাড়ি পরত হলদে-খয়েরী। সে বাচাল ছিলো, তার হাতের কাঁকন পায়ের নূপুরে শব্দপ্রহার।
তবু-ও বিপ্রতীপ ছায়া দেখে প্রবোধ দিই। আলোর পরিলেখ মানে অন্ধকারের রেললাইনের বেঁকে যাওয়া। সে খোঁপা বেঁধে বসুক ছন্নফুলী, হাওয়াবসতি নিয়ে আমি সঙ্গী হতে পারি।
আমি আসলেই তার নাম ভুল জেনেছিলাম। সে আমার ভুলজনমের ছকখড়ির দাগ।
৩
কতো অদ্ভুত মানুষের দেখা পাই। কেবল তোমার আর ঈশ্বরের টিকি দেখি না। তুমি ঈশ্বরী নও, আমি জানি। তোমাকে আমি বড়জোর দেবী বানাতে পারি। তা-ও হতে দিবো না।
একটা মানুষ- একজন নিরবিচ্ছিন্ন সঙ্গী হও তুমি। আমার অবুঝপনাকে দেখে দেখে রাখবে। সকালে উঠে তোমার সিঁথির পাশে নবান্নরোদ দেখে আমার কাজে যেতে ইচ্ছে না হলে কিছু না বলে আপেলসময় জন্ম দিবে। আমার কান্না-হাসি সর্বোপরি রিপুর সবটুকুকে মানুষীয় জাদুঘর হয়ে সংরক্ষণ করে যাবে। বিনিময়? আমি বিনিময়ে কিছু দিতে পারব না, হয়তো। কিন্তু বিশ্বাস করো, তোমাকে দেখে দেখে প্রশস্ত সময়গুলো কাটিয়ে দিতে পারব, মাইরি বলছি।
৪
রাষ্ট্র ব্যক্তির নিরাপত্তা না দিতে পারলে বিপ্লবীর জন্ম হয়, অতিবিপ্লববাদ ভয়ানক।
সংসারকে একটি রাষ্ট্র ভেবে নাও না… আপামর জনতাকে শাসন করার মতো আমরা-ও কি জড় চেয়ার-পালঙ্ক, নতুন কেনা আসবাবপত্রকে নিয়ন্ত্রণে রাখছি না? কই এরা কেউ বলে না আমাদের শীতলবায়ুর কথা।
তুমি হয়তো ঘুম ভেঙে ফেলেআসাদিনের কথা ভেবে কাঁদবে; মশারির ফাঁক দিয়ে গলে পড়বে স্বপ্নবাতির আলো, সেইসব তোমার ছিলানোশশার মতো ঠোঁটকে স্পর্শ করবে না- তুমি তখন নতমুখে চুলকে মেলে ধরবে। আমি পাশ ফিরে শুতে গিয়ে টের পাব মেইলট্টেনের নির্জনতা নিয়ে বসে আছো তুমি। আমি নিঃশ্বাস গোপন করে হাত বাড়াতে গিয়ে ফিরিয়ে নেবো: তুমি কাঁদো, জীবনে অনেক কাঁদার সময় আছে বলে আমরা সংসার করতে পারি। আমি মিলিয়ে মিলিয়ে সাপের ঘরে লুডো নিয়ে গিয়ে-ও জিতে যেতে পারি।
তোমার সেইসব নিরব কান্না উৎসাহপ্রপাত। তুমি জানো না, জানো না স্খলিত হাত-ও লিখতে পারে মৃত্যুকাব্য কিংবা স্বর্গগান।
৫
দূরবর্তীনৌকাডেকেডেকেজলেফিরেঢেউ
অলব্ধরোদেমহাবিশ্বআছেক্যানভাসেরঙ
বাঁধভেঙেখোকারাওইঁদুরবেড়ালখেলে
অপ্রস্তুতশীতেস্বপ্নেরবিনিময়েম্রিয়মানউষ্ণতা
স্বনিশ্বাসেরমাঝেলাবণ্যনিশ্বাসেরপুঁজি
৬
শিল্প নিয়ে কথা বলতে মনে পড়ে সেই ববকাটের মেয়েটির কথা- শিল্পী। সে হাসির খই ফেলে রেখে হয়তো অনেক মেঠো ইঁদুরকে আকৃষ্ট করতে পারে নি, তবে কয়েকটি বালককে সাঁতার না জেনে-ও পুকুরে ঝাঁপ দেয়ার সাহস জুগিয়েছিলো।
সময় নিস্তেজ হয়ে গেলে মরা সাপের মতো লম্বাটে হয়ে যায়। আমরা একটি সাপ ও সময়ের মৃত্যু দেখি। মূলত যেকোন মৃত্যু আশাবাদ দৃষ্টিকোণ থেকে অপ্রত্যাশিত, তবুও মানুষ সময়ের মৃত্যু চায় অবচেতনে- পঞ্চাশ হাজার বছর ধরে এই হোমো স্যাপিয়েন্স দলটি সময়কে আয়ত্তে আনতে চাচ্ছে, প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। এরপরে অন্য সব বগলদাবা করা সহজ হয়ে যাবে।
কৌশলী ব্যক্তি মাত্রই সকল সমস্যার জন্য বিকল্প কর্মপরিকল্পনা রাখেন। সময়কে জয় করার জন্য আমরা মানুষরা দু'টি দিক থেকে উন্নতি করছি, হাজার সকালরাত্রী ধরে। একটি হলো দর্শন ও শিল্প কেন্দ্রিক; অন্যটি খাঁটি জ্ঞান-বিজ্ঞানের পথ। দর্শন কিংবা শিল্প ব্যক্তিকে ভাবায়, ঘাস দেখে জীবনের মূল্য খুঁজতে শেখায়; আর বিজ্ঞান সে ভাবনা থেকে যুক্তি ও মুক্তির নির্যাস আরোহনের উপায় দেখায়।
৭
নিজেই ইচ্ছে করে কয়েকদিন নিজের চুল নিজে পুড়িয়েছিলাম। মাঝে মাঝে ঘ্রাণোৎসাহ জেগে উঠে। চুল পুড়িয়ে ফেলার মধ্যে এক ধরনের নস্টালজিক ঘ্রাণ আছে! কিছু কিছু ঘ্রাণ বেশ ভাল্লাগে। একটা হলো দেশলাই নিভানোর পরের গন্ধ, অন্যটা মোমবাতি জ্বলার।
না, আমি শুধু জ্বলাজ্বলির ঘ্রাণ ভালবাসি না, তোমার ঘ্রাণ অমৃত। আমি সুযোগ পেলে একটি ঘ্রাণ-জাদুঘর কিংবা ঘ্রাণ-ব্যাংক বানাবো!
৮
জীবনে অনেক হারিয়েছি, হারানোর বেদনা কাঁদায় না- নিস্তব্ধতা আনে; নিস্তবতার সংগীত ইলশেগুঁড়ি বৃষ্টির ছন্দ। অনেক ছোটবেলায় হারাতাম টাকা, টাকা আমার পকেটে বেশ গরম অনুভব করে হাওয়া খেতে নিরুদ্দেশ হয়ে যেতো। সর্বহারাদের সাথে তাদের সম্পর্ক ছিলো বলে ধারণা করি। ঈদে-উৎসবে, বৃত্তিয় পাওয়া টাকা শৈশবের মতো খণ্ডকালীন স্থায়ী ছিলো। গ্রীষ্মিয় ঝড়ে ফল ঝরে অনেক সময় গাছ হালকা হয়ে যায়, যদি সেরকম ব্যাপার আমার ছিলো না, একসময় টাকা হারানোটাই গর্বের বিষয় হয়ে গেলো!
'আজ একশ টাকা হারিয়ে ফেললাম।' খরগোশমুখো কোন কিশোরদলকে হয়তো বলছি আমি শার্টের কলার উঁচু করে।
একটু বয়েস হলে মানুষ হারায় স্মৃতি, বস্তুত নিজেকে না হারানোর প্রয়োজনেই! নবীন লেখকদের মোড়কোন্মচনের মতো খেলাপী-উন্নাসিক স্মৃতিপুস্তক ধুলোহীন রাখতে গিয়ে মানুষ বারবার পৃষ্ঠাহীন হয়ে যায়; বোধ করি।
অনেক গোপন কথা জানি, একদিন বলে দিবো, যেদিন নিজেকে রক্ষা করার ইচ্ছে উবে যাবে। মানুষ তো স্মৃতি রক্ষা করে নিজেকে রক্ষা করতেই; রোবটদের স্মৃতি দাও, শৈশব দাও, দেখবে তারা-ও মানবিক স্পর্শানুভূতি ইত্যাদি শিখে যাবে ধীরে ধীরে, অংক কষে; প্রায়শ ভাবনায় আসে।
বয়েসকালে যে জিনিসটি বেশি হারাই তা হলো ছাতা।
আমরা মানুষেরা পরিচিত-অপরিচিত নিয়ে লিখতে জানি বলেই শিল্পের জন্ম- সভ্যতার বিকাশ। প্রাণীরা লিখতে জানে না- এটা বড় কথা নয়- তারা সমন্বয় করতে পারে না- এটাই ব্যর্থতা। একশ বিলিয়ন নিউরন নিয়ে আমি তাকে অনুভব করি, আমাদের কার্যকরী নিউরনগুলো একই ভঙ্গিতে ফায়ারিঙ করলে আমরা একই ফড়িঙের ডানায় বন্ধুরোদ হই।
বন্ধু হওয়া মানে আমাদের সম্পর্কের ছাতাগুলো পরষ্পরের উপর মেলে ধরা।
তাই অসংখ্য বস্তুবাদী ছাতা হারিয়ে ফেলি- ঝুমবৃষ্টিতে ছাতার জুম নিয়ে নাগরিকজীবন হামাগুড়ি দিক- আমি সেইসব দেখে দেখে কাটিয়ে দিতে চাই কয়েক জীবন- ইচ্ছে হলে মহাকালের সাথে স্বমন্বয় করবো।
৯
নাড়ি কেটে তারা আমাকে সাময়িক মুক্তি দিয়েছিলো।
জালজীবন। আমাদের।
সেই শৈশববেলা থেকে প্রৌঢ়ত্ব পর্যন্ত সব্বাই জাল বিস্তারে ব্যস্ত থাকে। যার জাল যতো বিস্তৃত, যত সূক্ষ্ম অথচ উৎকর্ষ সে ততো বেশি সাফল্য ভাগিয়ে হাসে- অন্যদের মীনজীবন বন্দী করতে চায়।
বার্ধক্য মানে মসজিদে দৌড়ে গিয়ে যৌবনে নেয়া মদের স্বাদ ভোলা নয়- কোরিওগ্রাফীর দিকে তাকিয়ে জীবন ভুলে যাওয়া নয়: জাল গুটানোর সময়। যে বিস্তারিত জাল গুটিয়ে মৎস্য পরিবেশন করে যেতে পারে সেই মহাত্মা- নতুবা আস্তাকুঁড়ের ময়লা- জলো মাছের খাদ্য।
দুই শ্রেণীর মানুষ জাল গুটিয়ে নিতে পারে না- কদাচিৎ পারে। কবি ও ধর্মনেতা। কবিয়াল ও ধর্মবাজ। কারণ, অধিক বিস্তারে এই দু'ঘরনার মানুষের শয়তান হয়ে ওঠার সম্ভাবনা অনেক। সংখ্যামান স্বাভাবিক গড়ের চে' বড়।
মন্তব্য
হে গীতিকবি,
বহুদিন পর লিখিলে...
"ছন্নফুলী" মানে কি?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
টাইপো:
লুড়ো> লুডো, বারেবার >বারবার, অদ্ভত> অদ্ভুত, দু'ঘরনার > দু'ঘরানার,
মহাত্ম > মহাত্মা
চন্দ্রবিন্দু:
ঘ্যাঁঘ্যাঁনে > ঘ্যানঘ্যানে, গুঁটিয়ে > গুটিয়ে, হামাগুঁড়ি > হামাগুড়ি
নুপুরে > নূপুর, নিস্তবতা >নিস্তব্ধতা ,ক্যরিওগ্রাফী > কোরিওগ্রাফি,
স্বমন্বয় > সমন্বয়,
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হায় টাইপো! হায় বানান! আহা অভিধান!
আমার মনে হয় চন্দ্রবিন্দু-প্রীতি আছে, সবজায়গায় শুধু চন্দ্রবিন্দু দিই! নাকি গলার ভূত।
প্রুফরিডারকে ধন্যবাদ দেশে এলে একবারই দিবো।
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
আলোকবাজি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
হুমম।
'সে খোঁপা বেঁধে বসুক ছন্নফুলী' মানে সে ফুলের মতো ছন্ন বা আচ্ছন্ন ভাব নিয়ে খোঁপা বেঁধে বসুক।
এটা দু'মাসের আগের লেখা। মূলত লেখালেখির কয়েকটা বাক্য দিয়ে খোমাখাতার স্ট্যাটাস দিই।
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
আলোকবাজি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
ভালো লাগলো আশরাফ। যদিও কোথাও কোথাও একটু হোঁচট খেয়েছি পড়তে গিয়ে। লেখালেখি চলতে থাকুক
ধন্যবাদ, মামুন ভাই। পিচ্চিদের আদর দিয়েন।
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
আলোকবাজি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
অনেকদিন পর......
কাব্যের স্পর্শমাখা অভিলিপি পড়তে ভালো লাগে।
সামগ্রিকভাবে এই লেখাটিও পড়তে ভালো লাগলো অনেকখানি...
টাইপো আর বানানগুলো শুধরে নিও...
ভালো থেকো...
------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
আপনার লেখার অপেক্ষায় রইলাম, ভালো থাকেন।
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
আলোকবাজি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
খুব ভাল লাগলো পড়ে...... অসাধারণ......
সিডাক্টিভ ভয়েস
ধন্যবাদ, হে অতিথি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
আলোকবাজি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
ওয়েলকাম ব্যাক কবি।
++++++++++++++
ভাষা হোক উন্মুক্ত
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
আলোকবাজি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
সচলে দেখে ভালো লাগলো। লেখা পুরোটা বুঝিনি যদিও, বেশ লাগলো পড়তে।
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
মুক্তগদ্য ঘরনার, একেকটি অনুচ্ছেদ একেকটি বিষয়ে। পাঠ করার জন্য ধন্যু।
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
আলোকবাজি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
শেষ প্যারা একদম ভালো লাগে নাই। কবি আর ধর্মনেতা!!! কী আর কমু!
অসম্ভব সুন্দর কিছু বাক্য আছে, জটিলস্য অভিকবি ।
_________________________________________
ৎ
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
এখানে কবি মানে একজন শিল্পী। হ্যাঁ, শিল্পী ও একজন ধর্মনেতা নিজেদের জাল গুঁটিয়ে নিতে কদাচিৎ পারে। আপনার অন্যমত থাকলে নির্দ্বিধায় জানাতে পারেন।
ধন্যবাদ, হে ছন্নছাড়া।
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
আলোকবাজি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
ভালো লাগলো। চলুক।
ধন্যবাদ।
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
আলোকবাজি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
এক কথায় অসাধারণ্, ... আমি লিখার মাঝে হারিয়ে গিয়েছিলাম...
খাইছে! ধন্যু।
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
আলোকবাজি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
নতুন মন্তব্য করুন