যে শহরটাতে আমি ছিলাম
কেউ এখনো হয়তো রিক্সা চেপে
আগ্রাবাদ টু মুরাদপুর আসে
সতেরোয়ে তিনের উচ্ছলতা হারিয়ে!
যে শহরটাতে আমি ছিলাম
আমার বড় পরিবারটা,বন্ধুরা-শত্রুরা
চেনামুখগুলো এখনো হয়তো একিরকম;
কিছু ঝরে যাওয়া প্রাণবাদে!
যে শহরটাতে আমি ছিলাম
শীতে সকালটা এখনো হয়তো শুরু হয় একিভাবে!
যে শহরটাতে আমি ছিলাম
গাঢ় সবুজের গন্ধ এখনো হয়তো মাতাল!
শিল্পকলার পথ এখনো দুপুরে একা থাকে____
----কেঊ কেঊ এখনো একা ভালবাসে!!
যে শহরটাতে আমি ছিলাম
থাকিনা এখন আর, থাকা হবে কি আর---???
তবুও আমি যে শহরেই যাই, আমার শহরটা আমিসহ ঢুকে পড়ে!!!
মন্তব্য
পবিত্র গরু !!!!
আপনে কি চট্টগ্রাম থেকে নাকি?
দৃশা
জি স্যার আমি চট্টগ্রাম থেকে কিন্তু বিবিরহাঁট গরুর বাজার থেকে নই...পবিত্র গরু !!!!
ভালো লাগলো।
.......................................
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
স্বাগতম ধ্রুব। সচলায়তনে স্বাগতম।
হাতে সময় থাকলে একটা ফোন দিও।
-----------------------------------------------
সচল থাকুন ---- সচল রাখুন
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
যাক ম্যাডাম , সচলায়তনে আজকে প্রথম একজন বন্দরবাসীর দেখা মিললো।
সচলপুরে স্বাগতম।
দৃশা
আহারে, মামুডারে আমাগো চাটগাঁ বিবিরহাটের গণেশ বানায়া দিলো; দিলে কিঞ্চিত ব্যাথা পাইলাম।
যাউগগা,আমি বন্দরবাসী এতদিন এহানে, অথচ, আঞ্চলিকতার আলিঙ্গন পাইলাম না কারুর কাছ থেইকা... দুঃখ দুঃখ...
আর মামু, অনেক কিছু মনে পড়ে গেল, মুরাদপুর থেকে ভার্সিটির বাস, শিল্পকলায় রাত-ভর গেজানো, এবং সর্বোপরি এই কবিতায় যে ব্যক্তি-ইতিহাসচেতনার বিষণ্ণ সুর পাইলাম, অইডা মনটা খারাপ দিলো একটু।
জেমস জয়েস কখনো ডাবলিন ছাড়তে পারেন নাই, চিটাগং ছেড়ে যাওয়াও কি সম্ভব হবে কখনো?
আর অনে ম্যাডাম অইলেন হন্ডে থুন?
আর মামু, হ,স্বাগতম।
আরে জনগণ আমিতো আচাইর্য্য হইয়া হলি কাউয়ের বাংলা ভার্সন কপচাইছিলাম। মাইন্ড কেন খান !!!
বিবিরহাটের গরুরা নির্দোষ ...ওগোরে পলিটিক্সে আইনেন না...ওরা কাইন্দা দিব।
জিফরান ভাই আপনেতো আগে কন নাই যে আপনেও আমগো এলাকার .. জানলে না স্বাগতম জানাইতাম।
আর আমি যেমনে স্যার হইছি উনিও তেমনি ম্যাডাম।
দৃশা
হাসান ভাই, আপনে বানান ভুল কই পাইলেন, আমার এই আদ্ধেক-আন্ধা চউক্ষে বুঝলাম না, আর, বিরামচিহ্ন নিয়ে একটা আলোচনা হয়ে গেসে http://www.sachalayatan.com/next/guest_writer/8333
কান্ডলি পইরা লইয়েন। গত তিরিশ বছরে সেমান্টিক্স আর মরফোলজি কিন্তুক বহুত আগাইসে ডিকন্সট্রাকশনের হাতে ধইরা।
দৃশা, হলি কাউ এর এহেন ভাষান্তর বদহজম হইয়া গেসিলো। আমি কিন্তু এতদিন আপনার নামডারে ভাবসিলাম দৃশ্য। কি আর হইয়ুম...
বেড়ে হয়েছে!
তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে
হাসান ভাই, মাইন্ড খাই নাই রে ভাই, মাইন্ড খাই নাই। উচ্ছ্বলতা শব্দটা আমাকেই লিখে দিতে বলসিলেন, আমি ব টা নিচে দিতে পারতেসিলাম না। আর, কেউ বানানটা আসলেই লক্ষ্য করি নাই, আপনার চোখ আসলেই অনেক ভালো, ওইটা আমি মনিটরের তিন ইঞ্চি ডিস্ট্যান্সে না থাকলে দেখমু না কখনো।
এই আর কি...
হেবি মজাতো বানান নিয়ে একটা ছোট খাটো হট্টগোল লেগেগেছিলো দেখি! আমি টানা ষোল ঘন্টা কাজ করে এসে দেখি এই কান্ড! আচ্ছা যাইহোক, আমার মনে হয় সামান্য একটু ইন্টারফেয়ার করা উচিত। প্রথমত হাসান সাহেবকে ধন্যবাদ আমার বানানের ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়ার জন্য...এই কাজটা হাসান সাহেব বহাল রাইখেন, ভবিষ্যতে যদি লেখাগুলো কাজে লাগেতো আমার আর প্রুফ রিডারের কাছে যেতে হবেনা। হাসান সাহেবের কথাটা অনেকাংশে ঠিক, আমি বাংলা টাইপ করতেই পারতামনা! যদি অভ্র না আসতো তবে এই জীবনে আর হত কিনা সন্দেহ! অনেক অনেক ধন্যবাদ অভ্র ডেবেলপারদের!
একসময় একটা ছোট্ট লিটলম্যাগ বের করতাম তখন বাংলা টাইপ জানাটা জরুরী ছিল কিন্তু শিখিনি (যদিও দীর্ঘদিন ধরে বিজ্যুয়ালাইজার হিসেবে কাজ করে এসেছি এইটা না জেনেই; টাইপিষ্ট বন্ধুদের পানীয়ের বিনিময়ে টাইপ করিয়ে নিতাম...হা হা); এর পেছনে আমি নিজে যেমন দায়ী তেমনি দায়ী মোস্তফা জব্বার সাহেব,বিজয়ের শুরুতেই তার সুদৃশ্য মুখখানি দেখে মনে হতো এটা আমার না জানলেও চলবে (আমি আর কনো প্রাক্তন সমাজতন্ত্রীকে নিজেকে এতো ভালবাসতে দেখিনি!)। যাইহোক এইটা আমার দীর্ঘ জবানবন্দী বাংলা টাইপ করতে না পারার; আমি এখনো শিক্ষানবিশ, আশা করি পাঠক আমার ভুলগুলো মেনে নিয়েই ভাবটাকে শেয়ার করবেন। আর হাসান সাহেব আপনার উক্তি 'বিরামচিহ্নের প্রতি খেয়াল রাইখেন' প্রসঙ্গে লিঙ্কের আলোচনায় যথেষ্ট! ধন্যবাদ আপনাকে ।
আর দৃশা দুঃখিত আপনার নামের শ এর পর আকারটা না দেখে ভুল লিঙ্গ ধরে সম্বোধনের জন্য! আপনার রসবোধ ভাললেগেছে...ভবিষ্যতে প্রতিটা শব্দের যতখানি সম্ভব নানা ভাষায় ভাষান্তর করে মন্তব্য করবো। আবারো ধন্যবাদ সকলকে।
সরি ভাই ঠিক কইরা দিছি।
I would like to take the opportunity to leave a few words on the poignantly melancholic piece of work I have read in months. Apart from the pedantic , if not, at times, a bit, fearsome bon mot of the fellow writers and readers on the site about the whole spelling fiasco, my sense of nostalgia was so stirred by HASAN's mnemonic poem that every lapse in the spelling or mistakes of the like failed drastically to catch my fancy.......as I said earlier, I haven't read such a pithy piece in months which so successfully struck the chord it so unwittingly wanted to thrum.....thanks to you DHRUBO Hasan....keep it up!!!!!
নতুন মন্তব্য করুন