: হ্যালো...
তুই অনেক ঘুম জড়ানো কন্ঠে ওপাশ থেকে বললি।
: ঘুমাচ্ছিস বুঝি!
: ছুটির দিন, ভোর বেলা লোকজন তো ঘুমাবেই নাকি?
: তা ঘুমাবে যদি না আমার মতো কেউ হঠাৎ ফোন করনে ওয়ালা না থাকে।
: হুমমম
: যদি বলতে পারিস কেনো ফোন করেছি তাহলে তোকে ইউরেনাস গ্রহটা লিখে দিয়ে দেবো!
: এতো বড় গ্রহ নিয়ে আমি কী করবো! রাখবো কই!
: আচ্ছা তাহলে যা, তোকে শনি গ্রহের একটা বলয় লিখে দেবো।
: হে, ওখানে বসে বসে কি পা ঝুলাবো আমি? লাগবে না আমার।
: আরে ভেবে দেখ, একেবারে ৫০০ টাকার স্ট্যাম্পে দস্তখত দিয়ে লিখে দেবো, ঈমানে কই।
: তুই কি পুরা সৌরজগতের লীজ নিলি নাকি?
: আরে তুই একবার বলে তো দেখ, তোকে গোটা ছায়াপথটাই ঘুরিয়ে নিয়ে আসবো ধূমকেতুর ল্যাজে চড়িয়ে।
: হইছে থাম থাম। পরে পিছলা খাইয়া পড়ুম।
আমার আজকে কী হলো, রাজ্যের ক্ষুধা পেয়ে বসলো। ক্ষুধায় আমার কথা জড়িয়ে এলো। ঘুমজড়ানো গলায় তোর কথা বুঝি না, ক্ষুধায় চোটে নিজের গলায় কথা সরে না।
: পেটে আমার জ্বলন্ত ক্ষুধা, বুকে আমার খাওয়ার তীব্র আকাঙ্খা। কী যে করি!
: ক্ষুধা লাগলে খা। ঘরে কিছু নাই?
: আছে তো, কিন্তু আমার যে ঢেঁড়স ভাজি দিয়ে ধোঁয়া ওঠা গরম ভাত খেতে ইচ্ছে করছে কাগজি লেবু চটকিয়ে।
: ঈশ, ঢেঁড়স জিনিষটা আমার একদম পছন্দ না আর এটার কথাই বললি!
: তোকে শিখিয়ে দিই কীভাবে ঢেঁরষ ভাজতে হয়। প্রথমে একটা কড়াইয়ে তেল গরমল করবি...
: আমি জানি কীভাবে ঢেঁড়স ভাজি করতে হয়।
: ওহ্, তাও জানিস! কিন্তু আমার খেতে ইচ্ছে করছে যে।
: এক কাজ কর। তুই তোর পরিকল্পনা মতো হালচাষ শুরু করে দে। তখন দেখবি কেউ গামছায় বেঁধে তোর জন্য ধোঁয়া ওঠা ভাত আর ঢেঁড়স ভাজি নিয়ে আসছে। তুই সেগুলো ক্ষেতের আলে বসে বসে খাবি।
: মশকরা করস? ক্ষুধার্তের সঙ্গে মশকরা করা কিন্তু ঠিক না। ক্ষুধা বেরাজি হয়।
: মশকরা কই করলাম। হাজার মাইল দূরে তোর জন্য ঢেঁড়স ভাজি করে কে নিয়ে যাবে? এক কাজ কর, বেরিয়ে যা ঘর থেকে।
: বের করে দিচ্ছিস?
: আরে, বের করে দিচ্ছি না বেকুব। বলছি বাজারে যা, ঢেঁড়স কিনে নিয়ে আয়।
: কোথায় যাবো, কারওয়ান বাজার নাকি দক্ষিনখান?
: থাক যাওয়া লাগবে না, বসে থাক।
তুই বললি আমি নাকি আজ স্বপ্নে ঢেঁড়স দেখবো। আস্ত জলজ্যান্ত, নিরীহ মুখের একটা ঢেঁড়স, তার দিকে আমি ছুরি উঁচিয়ে যাচ্ছি। ঢেঁড়সটা ভয় পেয়ে ছুটে যাচ্ছে, আমি পেছন পেছন দৌড়াচ্ছি। তুই এই সব কথা কোত্থেকে বলিস কে জানে। আমার দারুণ লাগে, ভালোলাগে। নইলে ক্ষুধা পেটে আমি এতো মিষ্টি মিষ্টি করে কথা বলি!
: চোখ বন্ধ করে আছিস এখনো?
: তুই কি দেখতে পাচ্ছিস!
: নাহ্, তা পাচ্ছি না।
: তো বলছিস যে!
: চোখ খোল।
: মাথা ব্যাথা করবে যে!
: করলে করবে, চোখ খোল তোকে একটা কথা বলবো।
: নে খুললাম, এবার বল।
: উঠে বস।
: উফ, আবার বসতে হবে কেনো!
: আহা, বোস ই না।
তোর ঘুম জড়ানো কন্ঠ গলে কী বের হলো, কিছুই বুঝলাম না।
: হুমম, তুই খালি ঝামেলা করিস।
: হাহাহা
: আমার ঘুম পুরো হয়নি। মিনিমাম আরও ঘন্টা তিনেকের কোর্স।
: হুমম, বসেছিস, চোখ খোলা?
: হ্যাঁ তো...
: শুভ নববর্ষ
: হাহাহা... পারিসও তুই। তোকেও অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
: তুই আমার জন্য একটা কাজ করবি? এটা একটা প্লিজ!
: হুমম, বল।
: করবি তো!
: আহা, বল ই না। বললাম তো রে বাবা করবো।
: তুই কখনো খুব সকালে ঘুম থেকে উঠিস?
: উঠি তো মাঝে মাঝে।
: হুমম। আমার জন্য একদিন উঠবি। অনেক সকালে। সূর্য ওঠার আগে। উঠে ছাদে যাবি। আচ্ছা তোদের ছাদে যাওয়া যায়?
: হ্যাঁ, যায়। কিন্তু এতো সকালে ছাদ তালা দেয়া থাকে যে!
: চাবি নিয়ে রাখবি কোনো একদিন। পারবি না।
: হুমম পারবো।
: ছাদে গিয়ে কী করবি?
: তালা খুলবো, তারপর লাগিয়ে এসে আবার ঘুমিয়ে পড়বো!
: তোরে কি আমি তালা খোলা আর লাগানোর জন্য এই ভোর বেলা উঠতে বলছি?
: তো কী করবো, বলিসনিতো!
: হুমম। ঘুম থেকে উঠে চোখে মুখে পানি দিবি। একটু শীত শীত লাগলে ওড়নাটা চাদরের মতো করে জড়িয়ে নিবি। তারপর ছাদে যাবি। রেলিঙ ধরে দাঁড়াবি সূর্যোদয়ের আগে। তোর চোখের সামনে দিয়ে সূর্য উঠবে। তখনকার তোর একটা স্কেচ করে আমাকে দিবি, পারবি না!
: আমি কি আঁকতে পারি নাকি। স্কেচ করবো কী করে!
: আরে, স্কেচ কেবল পেন্সিলেই হতে হবে কেনো। বাক্যের গঠনেও তো হতে পারে। তুই সেটাই করবি। আমি দেখবো তোকে, ভোরের তোকে কেমন লাগে।
: কেমন লাগবে আমি জানি। ঘুমে চোখ ফোলা ফোলা, চুল খাড়া হয়ে থাকবে। আচ্ছা, বারান্দায় হলে হয় না?
: নাহ্, কেনো!
: আমাদের ছাদটানা খুব খারাপ। রেলিং খুব নিচু। ঘুমের ঘোরে যদি পড়ে যাই। তখন স্কেচ আঁকা বাদ দিয়ে তো জীবনের হালখাতা করতে হবে!
: হুমম, চিন্তার কথা। একটা কাজ করা যায়। ছাদে উঠেই মোটা একটা রশি নিয়ে কোমড়ে বেঁধে তার আরেক মাথা স্টেবল কোনো কিছুতে বেঁধে রাখতে পারিস। তাহলে পড়ে গেলেও ঝুলে থাকবি।
: হে, মাংকি জাম্পের মতো! আমার অনেক ভালো লাগে মাংকি জাম্প। দিতে না, দেখতে। লোকজন আআআ করে চিৎকার করতে থাকে।
: নেপালে করা যায় মনে হয়।
: তাই নাকি!
: তবে তোর সুবিধা হবে না। তুই কইলজ্যা ফাইট্যা মরে যাবি। আআআ করে চিৎকার দিয়েই তুই শেষ।
: হাহাহা, তা ঠিক।
তোকে, তোর শুভ্রতাকে ভোরের আলোর কুমারী শুভ্রতায় উপলব্ধি করার প্রবল বাসনা আমার। কোনোদিন হয়তো এই সময়টায় তোকে সামনে থেকে দেখা হবে না আমার। কপালের দোষ দেবো তোর মতো!
: তোকে একটা কথা বলতে চাই, বলবো!
: হুমমম
: না থাক, বলবো না।
: আমি শুনবো, বল।
: আমি আসলে বুঝতে পারছি না, বলাটা ঠিক হবে কীনা।
: হবে, বল।
: নারে, থাকুক কথাটা না বলাই।
: অর্ধেক কথা বলে! আর বলতে বলবো না। তুই তখন প্যাচাবি।
: থাক, বলিস না আর।
ভারী হয়ে যাওয়া আলাপ একটু হালকা করতে চাই। সিরিয়াস কোনো আলাপের সময় আমার মুখে কুলুপ এঁটে যায়, মেপে মেপে কথা বের হয়। তোর ও কি এমনটা হয়?
: তোকে আবহাওয়ার একটা সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিই!
: হুমম
: সকালে যখন ঘুম ভাঙলো তখন ঝলমলে রোদ। তারপর দুপুরের দিকে মন খারাপ করে দিলো আকাশ। একটু কাঁদলোও বোধহয়। বিকেলের একটু আগে আবার হাসি ফোটালো ঠোঁটে। কিন্তু বিকেলে গড়িয়ে সন্ধ্যায় আবার সেই মন খারাপ করা রূপ। বৃষ্টি না হলেও ভ্যাপসা একটা পরিস্থিতি। আর এখন, গুড়িগুড়ি ঝরছে। এখন বৃষ্টির পানি বেয়ে পড়া দেখি।
: পানি পড়া দিবি নাকি?
: কেনো, তুই দিবি?
: নাহ্, ঐটা তোরই কাজ। তুই ই দে।
: হাহাহা, তোর মনে আছে!
: হুমম, হাহাহা। আচ্ছা তুই কি বাইরে!
: হুমম
: বাইরে কী করিস!
: গাছ খুঁজি। তোকে শুভেচ্ছা জানালাম শোয়া থেকে বসিয়ে। এখন আমি গাছে চড়বো, আর তুই আমাকে শুভেচ্ছা জানাবি। হাহাহা
: হাহাহা
দুজনেই হেসে উঠি। একেবারে অকারণ, গুরুত্বহীন এবং নির্ভেজাল একটা হাসি। তোর হাসি চলতে চলতেই ভাবি একটা ধাক্কা দিই তোকে-
: আচ্ছা তুই আমার বউ হবি?
: তোর মতো পাগলের বউ হবার কোনো ইচ্ছা আমার নাই।
: তোরে কোন হালা বিয়ে করবে শুনি?
: আরে করবে করবে। খুব শীঘ্রই আমার বিবাহ হবে।
: ঐ হালার ঠ্যাং ভাংবো দাড়া।
: না না, ঠ্যাং ভাঙিস না। বেচারা অনেক ভালো মানুষ হবে রে!
: তাইলে তোরে বিয়ে করতে আসে কেনো!
: তো তুই কি চাস, কোনো খারাপ মানুষ আমাকে বিয়ে করুক!
: আমি তো চাই তোর বিয়েই না হোক। হাহাহা
: হ, তোর তো যতো খারাপ বুদ্ধি!
আলাপটা এর চেয়ে বেশিদূর যাবার দরকার নেই বোধহয়। তুই অনেক বুদ্ধিমতি...। আর আমারতো পায়ে বোম মেরেও এর চেয়ে সামনে আগানো যাবে না।
: আচ্ছা শোন। তুই ঘুমা আবার। অনেক সময় নিলাম তোর।
: হুমম। কতোক্ষণ নিলি, ক'টা বাজে এখন।
: সাড়ে আটটা।
: হুমম, দেড় ঘন্টার মতো।
: উঠে কী করবি!
: আরও ধর ঘন্টা খানেক ঘুমাবো। আমি এখনো চোখ খুলতে পারছি না। উঠে ঘর গোছাবো। টুকটুক যা কাজ আছে করে ফেলবো। বিকেলে হয়তো বেরুবো। তোর কাজ আছে না আজ!
: নাহ্, আজকে সারা বিশ্বজগতে সরকারী ছুটি, তুই ঘর গোছাবি যে!
: হাহাহা
: রাখি রে।
: শোন--- শুভনববর্ষ
: হুমম, তোকেও।
- এবং অটো ডিসকানেক্ট!
তোর সঙ্গে কথা শেষ হবার পরে পুরো ফিল্ম স্ট্রিপের মতো করে সামনে দিয়ে চলে গেলো একেকটা দিন-ক্ষণ-মুহূর্ত। তুই বলিস ইমোশনাল আমি বলি এসকেপিস্ট। তুই জানিস আমি হারতে পছন্দ করিনা। আমি প্রয়োজনে নিজেকে কলয়ডাল অবস্থায় নিয়ে যাই চাপতে চাপতে। অন্য কোনো অধ্যায় শুরু করে দিই, সবার অন্তরালে। সবাই ভাবে, এটাই সত্যি, তুইও কি তাই ভাবিস?
তোকে প্রথম যখন দেখেছিলাম, হেমন্তের দুপুরে, সন্ধ্যায় কার্ডিগান গায়ে, ভালো লেগে গিয়েছিলো তোকে। তখনও জানতাম না তোর ব্যাপারে। যেদিন জানলাম, তোর মন অন্যকারো সঙ্গে বাঁধা, তোর কসম করে বলছি- ভয়ানক কষ্ট পেয়েছি আমি। কখনো কি কাউকে কিংবা তোকে বুঝতে দিয়েছি? দেইনি। কিংবা তুই বুঝিসনি।
সবার চোখে ধূলো দিতে, এমন একটা কিছু করলাম- তুই নিজেও গোল পাকিয়ে ফেলেছিলি, বোধহয়। তুই কি কখনো খেয়াল করতিস তোর সঙ্গে কথা বলতে আমার ভালো লাগতো সবচেয়ে বেশি। গালের কোনে কিংবা কানের লতিতে সামান্য রক্তিম আভাও হয়তো ছড়িয়ে পড়তো সন্তর্পনে, খেয়াল করতি কি? সামান্য একটু সুযোগ খুঁজতাম শুধু তোর সাথে কয়েকটা সেকেন্ড সময় কাটানোর জন্য। তুই বুঝিসনি কিছুই, না!
তোদের সম্পর্কটা যখন ভেঙে যাচ্ছিলো, সবচেয়ে বেশি কনসার্ণ কি আমি দেখাইনি? কী করবো বল। আমি যে এরকমই। তোর সাথে পরিচয়ের আগে বা পরে, যখনই খুব কাছের কিংবা প্রিয় মানুষের ক্ষেত্রে এমনটা হয়েছে, আমি নিজে চেষ্টা করেছি, বুঝিয়েছি সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখার জন্য। তুই প্রমাণ চাস, দিতে পারবো! কিন্তু কেনো এমন করছি, তা কি তুই তখন কিছুই আঁচ করতে পারিসনি, নাকি করতে চাসনি!
তুই, আমি, আমরা সবাই বড় হয়ে গেছিরে অনেক। অনেক গুলো দিন-মাস-বছর পেছনে ফেলে রেখে এসেছি। সময়ের সাথে সাথে আমরাও একটু একটু করে বিদগ্ধ হয়ে উঠেছি কিংবা উঠছি। সবদিক ভাবতে শিখেছি, তুই শিখেছিস। অংকে ভালো ছিলি, হিসাবেও তাই কাঁচা নস। মন কিংবা ইমোশন বাদ দিয়ে তুই হিসাব করতে পারিস, কর্পোরেট রোবট হয়েই গেলি তবে। আর আমি দিনমান রোবটদের সঙ্গে কাটিয়েও রোবটের মতো হতে পারলাম নারে। আফসোসটা রয়েই গেলো। তুই ভালো থাকিসতো! অনেক ভালো, যতোটা ভালো থাকলে তুই ঝলমলে আলোর মতো না, বরং ঝুমাঝুম বৃষ্টির মতো সারাক্ষণ হাসতে পারিস। আমি তোর সেই হাসি শুনবো কান পেতে, উপলব্ধি করবো হৃদয় দিয়ে।
"মোর হিয়া যে বাঁধিনো তোমারই হিয়ার সনে"- কতদূর যাবি বলতো! পরকীয়া করবো তোর সাথে। কি, করবি না!
মন্তব্য
গুরু গো গুরু। কী লিখলেন এইডা।
অসাধারণ।
আরো অনেক কিছু বলার ইচ্ছা আছিল। কিন্তু... আজ দুপুরে ইলিশ মাছ খাইতে গিয়া গলায় কাটা আটকাইছে...
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
- স্কেচ এর ব্যাপারটা একটু অন্যভাবে বলার ইচ্ছে ছিলো, কিন্তু টাইপ করতে করতে হাত ব্যাথা হয়ে গেছে। তাই শর্টকাট মেরে দিছি।
ইলিশ মাছ খাইতে হয় চোখ বন্ধ করে, তবেই ইলিশের স্বাদ। আর ইলিশ খাবেন কিন্তু কাঁটা লাগবেনা তাইলে আর কি ইলিশ খাইলেন!
আমি ল্যাটকা খিচুড়ি খাবো।
ইয়া হাবিবি
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কষ্ট পাইলাম গুরু,নির্ভেজাল কষ্ট...
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
- ক্যান গো গুরু, আজকে ঢাকায় যান নাই?
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ,গেসিলাম তো।
কষ্ট পাওয়ার লগে ঢাকা যাওয়ার সম্পর্ক কি গুরু?
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
- সম্পর্কতো একটা আছেই।
এই ধরেন, ঢাকা গেলে খালার বাসায় যাবেন। তারপর কি না জানি কী করবেন। ঐখান থেকে ঘুরতে যাবেন। ভূনা খিচুড়ি খাবেন। ইলিশ ভাজা খাবেন। ইলিশ পেটে থাকলে মনে কষ্ট লাগে কোনো কিছুতে?
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এটা কি জীবনের শেষ একাকী বৈশাখ কাটানোর গল্পলিপি?
নাকি অন্য কিছু!
ভালো হইছে খুব ।
- হাহাহা
গরীবরে খালি খোঁচাইতে আরাম পান হুজুর? স্যাররে পাইয়া লই, উত্থাপন করতে হইবে।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আসলেই সেরম হইছে।
এক কাপ কফি পাইবেন। জমা।
- কফি না বস, আসাম ব্লেন্ড চা, উইদ ব্রাউন সুগার।
তা বিল দিবো কে?
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি ।
অদ্ভুত ভালো লাগায় মন ভরে গেলো।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
- কৃতজ্ঞতা জনাবা।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
লেডিস ফিঙ্গার!!!
লেখাটা দারুন হয়েছে। শেষটায় এসে মনটাও একটু খারাপ হয়ে গেছে। সত্যি বলতে কি- আপনার মন খারাপ করে দেয়ার অসাধারণ এক ক্ষমতা আছে (আগের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি)। শুভ নববর্ষ।
পুরাতন ধুয়ে মুছে নতুন দিনের স্বপ্ন রচি . .
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
- ধন্যবাদ।
আগের কোন অভিজ্ঞতার কথা বলেন ফলেন?
ললনাগো কাছে আমার ছ্যাঁকা খাওয়ার বেদনার কথা বলেন?
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গল্প ভাল লেগেছে খুব। নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাই।
**********************************
যাহা বলিব সত্য বলিব
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
- আপনার মন্তব্যে উৎসাহ পেলাম তীরুদা। অনেক কৃতজ্ঞতা।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ঢ্যাড়ঁশ ভাজি থেকে সূর্য্যোদয়, তার থেকে পরকীয়া!
মাশাল্লাহ!
আপনার কথার বুননের সুতো ধরে ঘুরে এলাম কত রাজ্যি। চমত্কার হয়েছে লেখাটি। নববর্ষের শুভকামনা রইলো।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
- আমি নির্বাসনে যাবো না - একটা গান আছে না?
আমি নিজেও জানি না কোত্থেকে শুরু হয়ে লেখাটা কোথায় গিয়ে শেষ হয়েছে। আমি খালি টাইপ করনেওয়ালা। ডিকটেশন আসে হেডঅফিস থেকে।
শুক্রিয়া আপনাকে।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
"খালি টাইপ করনেওয়ালা" এবং "ডিকটেশন আসে হেডঅফিস থেকে" দুটি কথার সাথে আমি ১০০% ভাগ সহমত পোষণ করছি। একদম খাঁটি সত্যি কথা!
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
পুরনো লেখা ঘাটতে গিয়ে মনে হলো, জাহিদ ভাই অনেক দিন লিখছেন না! জাহিদ ভাই হয়তো জানবেনও না তিনি কী করে আমার মতো শখের লিখিয়েকে নিজের ভুলগুলো ধরতে শিখিয়েছেন!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কি বলবো! লেখাটা পুরা কোপানী হইছে! এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই।
ট্যাগ হিসাবে রাজনীতি, দেশচিন্তা এবং বয়সসীমা চাচামিয়া — এই কয়টা জিনিষ নির্বাচন লেখার চাইতেও জটিল হইছে।
কি মাঝি? ডরাইলা?
- হাহাহাহা, আমি জানতাম আপনের মতো কোপানী পাবলিকের চোখেই পড়বো জিনিষগুলা!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গুরু,পুরা মিছা কথা।ঐ জিনিস সবার আগে আমি দেখসি কিন্তু পেটেন্ট করতে ভুইলা গেসিলাম।
আর ঐ চান্স এ দ্রোহী ভাই কীনা...
শালার সারা জীবন জগদীশ চন্দ্রই থাইক্যা গেলাম
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
- ব্যাপার্না গুরু। জগদীশ খেতাব আমি নিয়া নিলাম আর আপনারে দ্রোহী মেম্বারের লগে যুগ্মভাবে কোপানী উপাধী দিয়া দিলাম।
তবে এইটা কমিটি থাইকা পাশ হৈয়া আসতে হইবো। তয় ভয় পাইয়েন না, কমিটিতে আমি সুপারিশ করুম নে। আপনে খালি ইট্টু 'ইয়ে'র ব্যাপার্টা খেয়াল রাইখেন।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ইয়ে টা কি গো গুরু?
শ্যালিকা না বালিকা?
নাকি অন্য কিছুর তালিকা?
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
- ইহা না হইলো তালিকা, না গো না-
তিনি নন কারোরই তো শালিকা।
নয় কোনো কল্পিত বালিকা।
আমি যাহার কথা বলি, ওগো গুরু
তাহা কেবলই এক তড়িকা।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পিরিতের গত্তে কেন কাদা....
এই প্রশ্ন করতে করতেও গিয়ে পড়লেন সেই গত্তে?
আপনার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি....
(এখনও হয় নাই তয় হইতে কতক্ষণ?)
- পিরিতের গত্তে কেন কাদা-
জিজ্ঞাসিয়াছিলো মোরে ফিটার দাদা!
গত্তে পড়ার সম্ভাবনা আছে নাকি কত্তা?
বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা বাদ জিলাপি দেন এইবার।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অনন্যসাধারণ। হাজার রকমের হাজারটা অনুভূতি হয়েছে পড়ে। কিন্তু লিখতে পারবো না, এমনই সব অনুভূতি। ভাবাতেও পারেন আপনি।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
- বস, ঈমানে কই। আমি আপনেরে কাঠখোট্টা ভাবছিলাম। যেই সব কঠিন কঠিন পোস্ট লেখেন। আমি মনে করেন, আরও কয়েক হাজার বছর তপস্যা কইরা, তপসে মাছ দিয়া ন্যায্য দোকানের চালের ভাত খাইয়াও এমনে, এতো সুন্দর কইরা-গুছাইয়া লিখতে পারুম কিনা সন্দেহ আছে।
ভুল ভাঙছে।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুসরদা, আপনার নতুন ফটুকটা বড়ই সৌন্দর্য !
~রেনেট
- হ দাদা
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কেমন যেন মন খারাপ হইয়া গেল।আবার ভালও লাগলো।
-নিরিবিলি
- এইটারে কয় টক-ঝাল লজেন্স। খাওয়ার পরে বুঝা যায় কিছু একটা খাইছি, কিন্তু কী স্বাদের খাইলাম, সেইটা আর বুঝোন যায় না!
আপনার লেখার কিন্তু আমি বেশ বড় একজন ভক্ত।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
জব্বর হইছে। (তালিয়া)
তয় আরও জব্বর হইছে আপনের নয়া অবতার। আপনার হাতে ওইটা বদনা না?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিজেকে জয় করার অর্থ বিজয় না পরাজয়?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
- না বস, মিষ্টির হাঁড়ি।
বৈশাখের ফটুক। পাইনাতো, দেইখাই স্বাদ মিটাই।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সরি, ভাই। চোখ-মন দুইই খারাপ হইয়া গেছে
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিজেকে জয় করার অর্থ বিজয় না পরাজয়?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
- ব্যাপারনা, নতুন নতুন খারাপ হলে এরকম সরি টরি বলে জনগণ। আরেকটু পুরান হলে বুঝবেন...
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
চোখ আসলে আমার খারাপ হয় নাই। কিন্তু মনের ভেতরটা খারাপ তো, তাই ভালো জিনিসেও খারাপ দেখি...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিজেকে জয় করার অর্থ বিজয় না পরাজয়?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
-
লুপিং সিস্টেমে আগের কমেন্টে চলে যান জনাব!
কেমন কাটলো আপনার বাংলা বছরের প্রথম দিন?
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নমস্কার ভাই ধূসর গোধুলি ।
লেখা পড়ে কিছুক্ষণ থ্ মেরে না থাকছি তো , সেই লেখার কথা আমার মনেই থাকে না ! আপনার এই লেখা পড়ে ভেবেছি , কোনওদিন যদি প্রেমের গল্প লিখতে চেয়েছি তো , আপনার এই লেখা বার দু'য়েক পড়ে নেবো তার আগে ।
---------------------------------------------------------
নীল সার্ট নেই বলে কেউ আমাকে নাবিক বলেনি !
অথচ সমুদ্রে-ই ছিলাম আমি
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
- আদাব সু. সু।
আপনার মন্তব্য পেয়ে মনে হচ্ছে, আল্পস বেয়ে ওঠার একটা ট্রাই দেবো নাকি! খুব উৎসাহ আর খুশী খুশী লাগছে, একেবারে ঈদের খুশী।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
খুব খুব ভাল লাগল , এত প্রেম, সুখ, কষ্ট মাখানো লেখা .... শেষে খুব কষ্ট লাগল
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
- দাঁত বন্ধ করো!
শেষের কষ্টে আমিও কষ্টিত।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
রুমন মন নিয়া অনেক কারবার করছে এইখানে।
ভালৈছে। খুব ভালৈছে।
নববর্ষের শুভেচ্ছা।
পাঁচতারা।
-----------------------------------------------
Those who write clearly have readers, those who write obscurely have commentators.--Albert Camus
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
- নববর্ষের অনেক শুভেচ্ছা আপনাকেও বিগ সি।
মন নিয়ে বাণিজ্য তো এই জীবনে করা হলো না। 'এইখানে'ই তাই খানিকটা কারবারের চেষ্টা করলাম!
কয়েক কোটি ধন্যবাদ আপনাকে।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
"মোর হিয়া যে বাঁধিনো তোমারই হিয়ার সনে"- কতদূর যাবি বলতো! পরকীয়া করবো তোর সাথে। কি, করবি না!
...এই না হলো আমার ধুগো মামু!
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
- মামু, ক্যামনে নিমু?
কমপ্লিমেন্ট নাকি কমপ্লেইন?
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আরে, কমপ্লেইন না কমপ্লিমেন্ট!
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
- হেহেহে
তাইলে শুক্রিয়া
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
লেখাটা চমৎকার। তবে কার শালির কাহিনী তা তো জানা গেলো না!
লেখার ট্যাগ দেখে পড়তে গিয়ে তো বিশাল হোঁচট খেলাম। পহেলা বৈশাখে এপ্রিলফুল (মাসের হিসেবে ঠিক আছে অবশ্য)।
-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!
- লেখাটা এক বসায় টুপাটুপ টাইপ করা। রিভিশন দেয়ার ধৈর্য্য হয় নাই। আপনার জন্য প্রতীক্ষায় ছিলাম। কিন্তু আপনি এসেও শালীর খোঁজ করলেন জুবায়ের ভাই! কই, নিজে থেকে তো বললেন না, "যাও বাছা ধুসর, আমার শালী তোমার জন্য বরাদ্দ!"
ট্যাগিংটা নেহায়েত মজা করেই দেয়া। অন্য কোনো কারণ নেই।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
একটা মন্তব্য করতে খুব লোভ হলো। সেরা লেখা যে!
মনে মনে খুঁজছিলাম, তখন সামনে এসে পড়লো!
- জ্বী, শুক্রিয়া জনাবা।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নায়কের ভাগ্য খুবই ভাল দেখছি ... ... (বিবাহ বাদ)
(বিপ্লব)
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
- যেইভাবে গুল্লি করতাছেন, খাড়ান ঢাল-তলোয়ার লৈয়া লই।
বিবাহ বাদ রাখছেন, খুশী হৈছি। বিয়া করা আর মৃত হওয়া একই কথা। সত্যতা আপনি জানেন বস!
আপনার কথায় মনে হচ্ছে ডিপজল ও নায়কের পাঠ পাইছে। তাই অনেক শুক্রিয়া বস। প্রাণ থেকে।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুসর, পুরাই গুলি হইছে বস! কেমনে কেমনে এইরম লিখলেন, কন দেহি!
কঠিন!
এক কাপ কফি আমার তরফ থেকেও।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
- কেমনে কেমনে লিখলাম!
- এইটা ধরেন গিয়া ইট্টু বিরাট ইতিহাস। গিন্নি বলে তেল নাই। আমি বলি, এইটা কোনো কথা হৈলো, ঘরে তেল নাই...
(শুক্রিয়া বস। আপনের কাছ থেকে এ্যাপ্রেসিয়েশন অনেক বড় ঘটনা আমার জন্য)
সবাই খালি কফি খাওয়ার দাওয়াত দেয়। ফাঁকিবাজ পাবলিক! ভেন্ডি ভাজির কথা কেউ বলে না।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অসাধারণ, সিম্পলি অসাধারণ!!!
ইদানিং আমিও ভাবছি জর্মন দেশ থেকে ঘুরে আসবো নাকি?
অই দেশে সব বিরাট বিরাট লেখক। আমারো যদি কিছু হয় সেই সুবাদে!
----
স্পর্শ
- চলে আসেন বস, কুইক।
আপনি আসলেই বরং সেটটা ফুলফিল হয়।
এখন একটা সুন্দর চাদরে একটা ফুটা বড্ড বেমানান দেখায়।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
অসাধারণ!! কেমনে লেখেন এরকম? কিউট, ভীষণ কিউট !!
(গুরু চুপিচুপি কই, আপনে হুদাই মাইনষের শালি নিয়া টানাটানি করেন। তার চাইতে এইরকম আরো কিছু লেখেন, দেখবেন তালতো বোনেরা পঙ্গপালের মতন ছুইটা আসবে।)
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
- হ, আর আইছে!
আইলে আর আমার এইটা লেখা লাগতো!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
খুবই ভাল লেগেছে........ কিন্তু ভাই পরকীয়া জিনিসটা কেমন যেনো......
(জয়িতা)
- হা হা হা
আসলেই পরকীয়া জিনিষটা কেমন যেনো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পরকীয়া জিনিষটা কেমন?
কি মাঝি? ডরাইলা?
- সেইটা তো আমি বিয়ার আগে বলতে পারতাছিনা মেম্বর সাব!
তা আপনের কি অবস্থা?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমারো জানা দর্কার।
আগে স্বকীয়া
তার্পর পরকীয়া
তার্পর ভবিকীয়া.....
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
- বলাইদা হতে প্রাপ্ত আরও কয়েক পদের "কীয়া" জানা গেছে। ঐগুলার কী হৈবো?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপনি একটা খুবই খারাপ লোক। এতো সুন্দর লেখা দিছেন কেন?
ভাগ্যিস আমি ভারপ্রাপ্ত ধুগো™।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
নতুন ভারপ্রাপ্ত ধুগো নিয়োগ দিতে হবে! এইবার জেন্ডার বায়াস করুম।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নতুন মন্তব্য করুন