মন খারাপের মহৌষধ- মন খারাপ থাকলে খালি ঢুশ মারেন

ধুসর গোধূলি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর গোধূলি (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৬/২০০৮ - ৮:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[এইখানে বর্ণিত সকল ঘটনা ও চরিত্র বাস্তব। অবাস্তব কিংবা মৃত কোনো কিছুর সাথে মিলিয়া গেলে সম্পূর্ণরূপে লেখক দায়ী, আমি না]

অনেক দিন আগের কথা। তখন আরবের লোকেরা ঘোড়ার সামনে রিয়ার ভিউ মিরর লাগাইতে ব্যস্ত। সেই সময় কোনো এক উৎসের কল্যানে সম্মিলিত আট-দশজন প্রায়ই বিশাল এমএসএন মজমায় হাজির হইতো, হাউকাউ করতো। সে এক সময়ই আছিলো। কে যে কথা কইতাছে আর কে যে শুনতাছে সেইটা মালুম করতেই লাগতো কয়েক ঘন্টা। সেইরকম এক দিনে মন খারাপ কইরা ভ্যাব্দা হইয়া বইসা আছি। বদ্দা কায়, আগরবাত্তি জ্বালাও। আমি জ্বালাই কাজ ও কাম কোনোটাই হয় না। রাসেল ভাই (তখন তার নামের পরে অস্ট ডটু লাগানোই সাব্যস্ত আছিলো) কয়, আমার কৌতুক পোস্টে যা। হিমুরে লৈয়া কৌতুক বানছি। পইড়া দেখ, মজা পাবি।

আমি গেলাম, পড়লাম এবং ঠাঠা কইরা হাসলাম। কিছুক্ষণ পর খেয়াল কইরা দেখলাম মন খারাপের ভ্যাপসা ভাবটা আর নাই। দেওয়ানবাগশরীফের লাল পতাকার লাহান পতপত কইরা উড়তাছে মনু মিয়া। ভাবলাম এইখানে এইক্ষণে নিয়া আসি লেখাটা। কিন্তু তন্নতন্ন কইরা খুঁইজাও সেই কৌতুকটা পাইলাম না কৌতুক আর্কাইভ বানানোর উদ্দেশ্যে লেখা পোসটটায়। কালের লগে সব গুলা কৌতুকই নাই হইয়া গেছে। তাও চেষ্টা করি মাথা হাতাইয়া, কোমর গুঁতাইয়া কিছু মনে করতে পারি কিনা!

হিমু'র একটু আধটু পানাভ্যাস আছে সেটা সবারই জানা। সে প্রায়ই পানশালায় ফাকরুল ভাইয়ের সঙ্গে গুলাবি ডিব্বার হাতিমার্কা বীয়ার খায়, সেটাও অনেকেই জানে। তো একদিন হিমু যথারীতি নাকি পানশালায় গিয়ে গুলাবি হাতিমার্কা বীয়ারের ডিব্বা অর্ডার দেয়। ফাকরুল ভাই তখনো আসেননি। হিমু বীয়ারে চুমুক দেয়, চুকচুক-চুকচুক-চুকচুক। তার টেবিলে কয়েকটা খালি ডিব্বা জমে গেলে সে খেয়াল করে ফাকরুল ভাই তখনো আসেন নি। উপরন্তু তার এটাও খেয়াল হয় রেগুলার বান্ধা কাস্টমারদের অনেকেই সেখানে সেদিন নাই। ঘটনা জানতে সে পাশের টেবিলের জটাধারী কবিকুল শিরোমনি জনাব কুকিলকে জিজ্ঞাসা করে। কবি কুকিল তাকে পানশালার কাঠের দেয়ালে পেরেক ঠুকা এক নোটিশের দিকে নির্দেশ করে চোঁ করে চোঙাকৃতি মগে চুমুক মারে।

হিমু কাছে গিয়ে, চশমার কাঁচ ঘষে বানান করে আস্তে আস্তে পড়ে-

"এতোদ্বারা ঘোষনা করা যাইতেছে যে, যে ব্যক্তি রাজকন্যার কুমীরকে বশ করিতে পারিবে তাহাকে রাজকন্যা বিবাহ করিবেন এবং উপঢৌকন স্বরূপ কয়েক পিপা হাতিমার্কা বীয়ার প্রদান করিবেন"

হিমু নাকি উপঢৌকনের কথা শুইনাই ছুট দিলো। যাওয়ার আগে অবশ্য ডিব্বার বীয়ারে শেষ চুমুক দিতে ভুলে নাই। তো কাউরে বঙ্গভবনে গিয়া হিমু কাউরে কিছু না জিগায়া ডাইরেক্ট ঢুইকা গেলো কুমীরশালে। জনগণ তো অবাক! কুমীরশাল থাইকা তখন বিরাট ধ্বস্তাধ্বস্তির আওয়াজ পাওয়া গেলো। কিছুক্ষণ পর হিমুর ভিলেনিয়াস হাসি আর গর্জন শোনা গেলো। কুমীর বিকট চিৎকার (নাকি আর্তচিৎকার) কানে ভেসে এলো। তারও ঘন্টাখানেক পর হিমু আলুথালু বেশে পরনের ল্যাঙ্গোট কোনোমতে কোমরের সাথে জাপ্টে ধরে বেরিয়ে আসলো। তার শরীরের কয়েক জায়গায় চামড়া ছড়ে যাওয়াও নাকি অনেকে দেখতে পেলো। তো সেইভাবেই, ল্যাঙ্গোট টেনে ধরা অবস্থাতেই নাকি সে চিৎকার দিয়ে উঠলো, "কোথায়, রাজকন্যা কোথায়! এবার তাকেও নিরীক্ষা করতে চাই!"

ভাইসব, এইখানে আইসা আপনেগো হাসতে হইবো। না হাসলে কইলাম খবরাছে! সৌজন্যেঃ মাহবুব লীলেন

- এতোটুকুনই ছিলো কৌতুকখানা। বিষণ্ণ জনগণের স্বার্থে শেয়ার করলাম। যারা এখনো হাসার কোনো কারণ খুঁইজা পান নাই তারা আর কী করবেন, এইটা দেখেন আর দাঁতে কাতুকুতু দিয়া হাসেন। চোখ টিপি


মন্তব্য

কীর্তিনাশা এর ছবি

মজা পাইলাম খুব। তয় কৌতুকটা এট্টু অন্য ভার্সনে আগেই জানা।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আমি একটা ভার্সনই জানি। সেইটা হৈলো হিমু ভার্সন।
এখন হিমু যদি আইসা আমারে ধরে," ব্যাটা ফাজিল, আমার লগে কুমীররে জড়ায়া কুমীরের স্ক্যান্ডাল করলি ক্যান?"
তাইলে আর আমার কিছু কওয়ার নাই! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

রায়হান আবীর এর ছবি

মন খারাপ মনডা আরও খারাপ হয়ে গেল গুরু।

ধুসর গোধূলি এর ছবি
মুশফিকা মুমু এর ছবি

হাসির ব্যাপারটা তো বুঝলাম না ইয়ে, মানে...
তবে লাইওন কিং এর গানটা খুব প্রিয় দেঁতো হাসি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- তোমার বুঝার লাইগা সব কইয়া পরে ব্যান খাই আরকি!
তার চেয়ে তুমি লায়ন কিংএর টাই দেখো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

মন্তব্যে বেশি মজা পাইলাম... আপডেট কি?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আপডেটের কথা জিগাইয়েন না নজু ভাই। বেনজিনের দাম বলে বাড়ছে। তার লাইগা সব কিছুর দাম চড়তি! আমার মাথায় ঢুকে না, ডিজেল-পেট্রোল-বেনজিনের দাম বাড়লে গরুর মাংসের দাম বাড়বো ক্যান! গরু কি ইদানিং ফ্যানের বদলে ঐসব খাওয়া ধর্ছে নিহি? চিন্তিত
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

স্পর্শ এর ছবি

কিন্তু সেই বিয়ার এর পিপা কি পাইসিল??
[][][][][][][][][][][][][][][][][][]
ওরে বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ, কোরো না পাখা।


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

ধুসর গোধূলি এর ছবি
জুলিয়ান সিদ্দিকী এর ছবি

দেখলাম ও পড়লাম।
অবশেষে বিপন্ন বিস্ময়ে চোখ রাখি জানালায়। ভাবি- ল্যাঙ্গোট পরা হিমু নাকি সঙ্গীত প্রেমী মডু? কে বেশিহোস্যোদ্রেককারী?
.
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।

___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!

ধুসর গোধূলি এর ছবি
মাহবুব লীলেন এর ছবি

যে লাইনে আইসা হাসতে হইব সেই লাইনটা বোল্ড ইটালিক কইরা দেওন যায় না?
(পারলে লাল রংও কইরা দিয়েন)

ধুসর গোধূলি এর ছবি
সৌরভ এর ছবি

হাসলাম।
কালিদাসকে পচানো ঠিক হয় নাই।
গুলি কইলা সব শেষ কইরা দিমু।গুল্লি


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আমি পঁচাইলাম কই??? চিন্তিত
তয় গুলি করেন আর তোপ চালান, এইবার আমার লগে আপনেও ব্যান। ক্ষমা নাই শালার বাপ! চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

নজমুল আলবাব এর ছবি

হাসলাম। তুই আর মানুষ হবি না।

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি

এই কৌতূকটার একটা ডাউনগ্রেডেড ভার্সন ছাড়া যায়? আবাল-বণিতাদের জন্য দেঁতো হাসি

___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"

ধুসর গোধূলি এর ছবি
কীর্তিনাশা এর ছবি

আমি করতাছি ডাউনগ্রেড। একই সাথে আমাগো নরম সরম হিমু ভাইর হইয়া একটা পিরতিশোধও নিলাম।

এক দেশের রাজা আতকা মারা গেল। কোন উত্তরাধিকারীও রাইখা যাইতে পারলো না। থাকার মইধ্যে থাকলো খালি তার হিভি সুন্দরী বউ। মানে কিনা মহারানী। তো রাজা অক্কা পাওয়ার পর সব মন্ত্রি-শান্ত্রি-নাজির সবাই উইঠা-পইড়া লাগলো কে কার আগে রানীরে বিয়া করবো আর সেই সুযোগে রাজ্যের রাজা হইবো।

রানী দেখলো অবস্থা কাহিল। কিছু না করলে হগ্গলে মিলা তারে ছিড়া-বিরা খাই ফালাইবো। তাই সে ঘোষনা দিল - সে একমাত্র তারেই বিয়া করবো যে তার দুই শর্ত মানতে পারবো।
১। রাজবাড়ির খাচায় যে বড় বাঘটা আছে তার চোখ তুইলা আনতে হইবো।
২। রানীর লগে বিছানায় লটর পটর অর্থাত্ সেক্স কইরা তারে খুশি করতে হবে।
প্রথম শর্তে কেউ ব্যার্থ হইলে বাঘই তার কেল্লাফতে করবো। আর দ্বিতীয় শর্তে কেউ ব্যার্থ হইলে তার কল্লা ফাক করা হবে।

এই দুই শর্ত শুইনা মুটামুটি সব ক্যান্ডিডেট হাওয়া হইয়া গেল। দুই একজন সাহস কইরা বাঘের খাচায় ঢুইকা বাঘের গু হইয়া বাইর হইলো। তারপর সবাই ক্ষ্যামা দিল। মনে মনে কইলো থাউক রানী আমগো বিধবাই থাউক।

ধুগো ভাই কেমনে জানি এই ঘটনা শুইনা ফালাইলো। শুইনাই লাফাইয়া উঠলো - আমি যাইতাছি অক্ষন। রানীরে বিয়া কইরা রাজ্য শাষণ করুম। তো সে গিয়া তো পরথমে বাঘের খাচায় হান্দাইলো। বাঘের খাচা চাইরদিক দিয়া কাপড় দিয়া ঢাকা। যাতে বাইরে থিকা কেউ কিছু দেখবার না পারে।

ধুগো ভাই ঢুকার পর বাঘের হেভি গর্জন শোনা গেল - ঘাউ ঘাউ !! কিন্তু আমগো ধুগো ভাইও কম যায় না । সেও আওয়াজ দেয় - হাউ মাউ খাউ খাউ!! এক সময় বাঘের গর্জন থাইমা গেল। খালি শোনা গেল বাঘের - কুঁই কুঁই কুঁই শব্দ। বাইরে সবাই তো থম ধইরা খাড়াইয়া আছে। কি হইলো কি হইলো এই ভাইবা। হঠাত্ ধুগো ভাই খাচার গেট খুইলা বাইর হইয়া আইলো। তার জামা কাপড় সব ছিড়া-বিরা এইদিক ওইদিক ঝুলতাছে। সারা শরীরে বাঘের নখের আঁচড়। রক্ত পড়তাছে টপ টপ। কিন্তু বীর ধুগো ভাই ঠিকই খাড়ায়া আছে।

খাচা থিকা বাইর হইয়া সে চিত্কার দিয়া কইলো - এইবার কও কোন রানীর চোখ তুলতে হইবো?

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

"সারা শরীরে বাঘের নখের আঁচড়। রক্ত পড়তাছে টপ টপ। কিন্তু বীর ধুগো ভাই ঠিকই খাড়ায়া আছে।
খাচা থিকা বাইর হইয়া সে চিত্কার দিয়া কইলো - এইবার কও কোন রানীর চোখ তুলতে হইবো?"

হা হা হা
মারহাবা !! মারহাবা !!
জব্বর পিরতিশোধ হইলো।
এই না হলে ধু গো !
হাসি তো ভাই এখন থামানো মুশকিল !

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

ধুসর গোধূলি এর ছবি
ধুসর গোধূলি এর ছবি

- বিছানায় লটরপটর আবার ডাউংনগ্রেড হয় কেমনে মিয়া? আমার মতো কোমলমতি পুলাপাইন নষ্ট হয়া যাইবো না?
আসল কৌতুকটা এইরমই আছিলো, কী করুম ভুইল্যা গেছি বাল।

তয় আমারে নায়ক বানানোতে খুশ হইছি। রাণীর লগে পার্টটা মঞ্চায়িত হৈলে আরও খুশি হৈতাম দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

হিমু এর ছবি

বাঘের লেজ দিয়ে কান চুলকাচ্ছিস কিন্তু! কখন কী ঘটে যায় কিচ্ছু বলা যায় না। বনে বসে তোর কোলন [Köln নয়, Colon] বাঁচাতে পারবি না!

আমরা পিলান করছি কোন এক ছুটির দিনে বনে হামলা করবো। ঘরদোর গুছায় রাখা শুরু কর এখন থেকেই।


হাঁটুপানির জলদস্যু

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- দোস্ত ক্ষেপিস না। কান আমি চুলকাই না, রাসেল ভাই চুলকায়। দেঁতো হাসি

´তবে তোর নাম ডাইরেক্টলী, বলেকয়ে ব্যবহার করলাম, দেখার শখ আছিলো কুমীরের সতীত্ব হরণকারীর নামের সাথে মিলে গেলে তোর কী প্রতিক্রিয়া হয়! তুই কোনো রি-এ্যাকশন গোল্লা ছাড়স কী না! দেঁতো হাসি

আগস্টে একটা প্ল্যান কর। হ্যামিলন যামু নে সবাই মিললা।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ফারুক ওয়াসিফ এর ছবি

ভয়ে ভয়ে জিগাই, কী যেন হাইকোর্ট করলেও ফেরত আসে না। এদেশে খাল কাটা বিপ্লবের পর বঙ্গোপসাগরের কুমীরেরা যখন কাছে চলে এল, এবং দেশী ভাইরা যখন জাতীয়তাবাদী জোশ নিয়া সেই খালে নামলো...পরের ইতিহাস বইয়ে লেখা আছে। এইখানে জিজ্ঞাস্য: এই ঘটনার পরে কুমীর প্রজাতি আর কুমারী থাকে কী কৈরা? বললেই হল, হিমুরে এমন ঠকানি না ঠকালেই কি চলতো না? দেঁতো হাসি

হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।

হিমু এর ছবি

কুমীরের সাথে হয়তো কোন সজারুর বন্ধুত্ব হয়েছিলো পরে। কিংবা কোন বাবুই পাখির, যে সূচীকর্মে পটু।


হাঁটুপানির জলদস্যু

ফারুক ওয়াসিফ এর ছবি

তাইলে তো আর কথাই নাই, এদেশে আবার জোশের দিন আসব, খালি ম্যাডামের সোনার ছেলেদের একবার ঐ সজারু কিংবা বাবুই সন্দর্শনে পাঠালেই হয়, শুনেছি জেলখানায় নাকি কীসব হয়....লইজ্জা লাগে

হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।

ফারুক ওয়াসিফ এর ছবি

সবখানে আমার লোক আছে...

হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- তাইলে আমাগো হিমু ভাইও সেই জাতীয়তাবাদী জোশেই জোশিয়ান! হাসি
আর কপালের কথা কন ফারুক ভাই? লিখন তো ন যায় খন্ডন, আমি আর আপনে সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগে গেলেই বা কি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ফারুক ওয়াসিফ এর ছবি

অসুবিধা নাই, আমার লোক আছে...আসেন একটা নকল সার্টিফিকেকট বাগাইয়া দিমুনে!চোখ টিপি

হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।

ধুসর গোধূলি এর ছবি
ফারুক ওয়াসিফ এর ছবি

পেছনমুবারক অক্ষত থাকার...

হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।

ফারুক ওয়াসিফ এর ছবি

সুম্মা আমিন! চিন্তিত

হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।

তীরন্দাজ এর ছবি

জ্বর! মন খারাপ তাই! ভাল হয়ে গেলো।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

ধুসর গোধূলি এর ছবি
দ্রোহী এর ছবি

এই তাইলে ঘটনা!!!!


কি মাঝি? ডরাইলা?

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍আপ্নে সব সময় হিমুরে উত্যক্ত করেন। এইটা কি ঠিক? চিন্তিত

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর? চিন্তিত

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ধুসর গোধূলি এর ছবি
পরিবর্তনশীল এর ছবি

আমার তো আরো কান্না পাইতেছে... ভ্যাঁ ভ্যাঁ দেঁতো হাসি

---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

ধুসর গোধূলি এর ছবি
তারেক এর ছবি

আমি মন্তব্য পইড়া বেশি মজা পাইছি। আপনে মিয়া হুদাই মাইনষেরে পঁচান। লাইনে খাড়ান, মারি গুল্লি

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

ধুসর গোধূলি এর ছবি
ফারুক ওয়াসিফ এর ছবি

বনবাসে অথবা হেগপুরে।

হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।

অতিথি লেখক এর ছবি

হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ
হিমু দাদা কি একনো অপেক্ষায় আছেন কবে ধুগো ভাইয়ের বাসায় আক্রমণ চালাবেন ? দেরি করে ফেললে পরে লেট হয়ে যাবে দাদা। এখনই উপযুক্ত সময়।আগে থেকে পরিকল্পনা করে রাখুন যে ধুগোকে দিয়ে কোন কোন প্রাণীর সতীত্ব নাশ করা যেতে পারে !!!! বাঘের ল্যাজ দিয়ে কান চুলকানোর ঠ্যালা বুঝুক।

~অচেনা কেউ

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।