আই বিলিভ, আই ক্যান ফ্লাই...

ধুসর গোধূলি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর গোধূলি (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৮/২০০৮ - ৯:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

০১.
ডেস্কটপটা হঠাৎ করে চোখ উলটে দিলো সেই কবে। আলসেমি করে তার গায়ে আর হাত বুলানো হয় নি। ছোট ভাইটার এডমিশন হলো একটু দূরের শহরে। একা থাকাটা কষ্টকর, বুঝি বলে সঙ্গে ল্যাপটপটা দিয়ে দিলাম। ঘরে নেট নাই। টায়ার্ড ও থাকি চূড়ান্ত। রাতে ফিরেই বিছানায় শুয়ে শুয়ে আকাশ দেখি। এক সময় ঘুমিয়ে যাই। সচলে আগের মতো সময় দিতে পারি না। একটা ব্যবধান তৈরী হচ্ছে বুঝতে পারি, কিন্তু করার থাকে না কিছুই।

খালাতো ভাই এসেছে তার বড়ো ভাইয়ের কাছে বেড়াতে এক মাসের জন্য। সেদিন গেলাম দেখা করতে। কেমন ন্যাতানো মনে হলো। বুঝলাম মানচিত্রের সীমানা খুব বড় একটা ফ্যাক্টর ফেলে মানুষের মধ্যে। আমরা তিনজন বাইরে থেকে ফিরছি। বাসায় ঢুকার পথে জানতে পারলাম খালাতো ভাইয়ের জার্মান শাশুড়ি এসেছেন মেয়ের বাসায় বেড়াতে। বেড়াতে আসা খালাতো ভাই আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, 'মায়ই কে দেখে কী করবেন'। আমি বললাম, "তিনি জার্মান হলেও আমাদের কালচারের প্রতি খুব শ্রদ্ধাশীল। আপনি পায়ে ধরে সালাম করতে পারেন। আমিও করেছি। বিশ ইউরো বখশিষ ও পেয়েছি। বুঝলেন, খুব ভালো মহিলা।"

এর দুই মিনিট পরে যা ঘটলো তার ইমপ্যাক্ট আমার উপরে আসার আগে আমি লা-পাত্তা। খালাতো ভাই ঘরে ঢুকেই ডাইনিং টেবিলে বসে থাকা আমাদের মায়ই মা'র সামনে ঝুঁকতে ঝুঁকতে একসময় খপ করে পা ধরে ফেললো এবং যথারীতি বাঙালী স্টাইলে কদমবুচি শুরু করলো। বেচারী মায়ই মা, জীবনেও এরকম অবস্থায় পড়েন নাই বোধ করি। হেই হেই করে সারা বাড়ি মাথায় তুলে ফেললেন। খালাতো ভাই তখনো তাঁর পা ধরেই আছে!

০২.
বছরে একটা দিনের সন্ধ্যায় আমার ম্যানলী'র রিবস এণ্ড রিবনের কথা মনে হয়। ম্যানলী হলো সেই জায়গা যেখানে মিনিস্কার্ট পরা প্রীতি জিনটা আর পাংকুকাট আমির খান সেই বিখ্যাত "বুঝিনা হালায় লোকজন যে পীরিত করে ক্যান" গানটা গায়। রিবস এণ্ড রিবন, এখানে যাওয়া এবং খাওয়ার মতো স্বাস্থ্য আমার পকেটের কোনো কালেই ছিলো না। অস্ট্রেলিয়া ছেড়ে আসার ঠিক আগের দিন। আমার কাছের কলিগেরা মিলে আমার জন্য সেখানে একটা পার্টি ছুড়ে দেয়। কারণ অবশ্য আরো একটা ছিলো। দিনটা ছিলো ১২-ই আগস্ট।

সেদিনের সেই সন্ধ্যায় মাইকের সাথে যখন রিবস এণ্ড রিবনে পৌঁছাই তখন সেখানে উজ্জল মুখের আট-দশজন উঠে হাত মিলিয়েছিলো, বার্থডে উইশ করেছিলো। সময়ের সাথে সেই মুখগুলো হারিয়ে গেলেও অনুভূতিটা এখনো রয়ে গেছে সতেজ। এই যেনো একটু আগেই ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা!

সেই ১২-ই আগস্ট থেকে এই ১২-ই আগস্ট। আমি বড়ো হয়েছি, বুড়ো হয়েছি, বুড়িয়েও গেছি হয়তো খানিকটা! অনুভূতিগুলো রয়ে গেছে তরতাজা। এর মধ্যে প্রতিটা ১২-ই আগস্ট স্বতন্ত্র হয়ে একটা বোর্ডে লাল-নীল আলপিনে আঁটা হয়ে আছে। বোর্ডের দিকে ঘুরে তাকালে একেকটা ঘটনা, একেকটা হাস্যোজ্জ্বল অবয়ব হাতছানি দেয়। আমি উড়ে যাই, খোলা মনের জানালা দিয়ে। উড়ি, ডিগবাজী খাই শূন্যে ঠিক গেরোবাজ কবুতরের মতো। বাস্তবতার সূতার টানে ফিরে আসি আবার, খোলা জানালাটা বন্ধ করে দেই সন্তর্পণে, পরের বছর এই দিনে আবার ডানা ছড়িয়ে উড়াল দেবার প্রত্যাশায়!

মুমু আর স্বপ্নাহত (ওরফে জিহাদ)। আমার খুব প্রিয় সচলদের দুজন। এবার জানালা খোলার কাজটা এই দুজন করেছে। জানালা খোলা পেয়েছি, দৌড়ে বের হয়ে গেছি সেই খোলা জানালা দিয়ে, উড়ে বেরিয়েছি দিনমান, একদমই নিজের মতো করে। আমাকে এই অসামান্য সুযোগটুকু করে দেবার জন্য হের্সৎলিশেন ডাংক মুমু এবং জিহাদ।

গত দুই বছরে এমন অনেক শুভানুধ্যায়ী, বন্ধু মিলেছে যাদের বেশিরভাগকেই এমনকি এই জীবনে কখনো দেখিওনি। এই বন্ধুরা আমাকে আমার বিশেষ দিনটিতে নানাভাবে শুভাশীষ জানিয়েছেন, আমাকে কৃতজ্ঞতায় অভিসিক্ত করেছেন। ফিলেন ডাংক! ফিলেন ফিলেন ডাংক!!


মন্তব্য

মূর্তালা রামাত এর ছবি

পড়তে মন্দ লাগেনি।

মূর্তালা রামাত

কীর্তিনাশা এর ছবি

কিন্তু লিশেন ডাংক আর ফিলেন ডাংক এই দুইটা কি কইলেন তো বুঝলাম না ধুগো দা। এট্টু বুঝাইয়া কন না!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

রাফি এর ছবি

হের্সৎলিশেন ডাংক

এইটা বুঝছেন?
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

কীর্তিনাশা এর ছবি

নারে ভাই এইটাও বুঝি নাই। এইটা কি ডাক (হাঁস) জতিয় কিছু?
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

রাফি এর ছবি

আরে ভাই আমিই কী আর জানি!
মনে হয় ধুগো তার জার্মান ভাষার জ্ঞান জাহির করার অপচেষ্টা করতেছেন।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

ধুসর গোধূলি এর ছবি
ইমরুল কায়েস এর ছবি

ফিলেন ডাংক! ফিলেন ফিলেন ডাংক!!

কেম্নে কি?
-----------------------------------------------------
কেউ একজন অপেক্ষা করে

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

মন্তব্যটি মুছিতে হইবে।

শেখ জলিল এর ছবি

আমি উড়ে যাই, খোলা মনের জানালা দিয়ে। উড়ি, ডিগবাজী খাই শূন্যে ঠিক গেরোবাজ কবুতরের মতো। বাস্তবতার সূতার টানে ফিরে আসি আবার, খোলা জানালাটা বন্ধ করে দেই সন্তর্পণে, পরের বছর এই দিনে আবার ডানা ছড়িয়ে উড়াল দেবার প্রত্যাশায়!
...মামু, পড়তে পড়তে একেবারে নস্টলজিক হয়ে গেলোম।
অসাধারণ!

যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!

তারেক এর ছবি

একদম সাফ দিলে কই, বস হইছে । আবার ও শুভেচ্ছা লন।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

দৃশা এর ছবি

উই বিলিভ,ইউ ক্যান ফ্লাই।

দৃশা

কনফুসিয়াস এর ছবি

কেমন করে যেন লিখলেন, মন কেমন করে উঠলো।

-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...

-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- দ-এর হলো মাথা ব্যাথা, শূন্য এলো দেখতে
২২টা পিড়ির পরে ডাক্তার পেলো বসতে-
এবার একটানে ফিঙে!

ছোট বেলায় ফিঙে পাখি আঁকার সূত্র ছিলো এটা। হাসি
এই লেখাটাও অনেকটা সেরকম। একটানে লিখে ফেলছি! হাসি

আপনাকেও ফিলেন ডাংক কুংফু।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সৌরভ এর ছবি

কেমন জানি দুঃখ দুঃখ বোধ চলে আসছে লেখায়।

ওই প্যাটেন্ট আমি ছাড়ি নাই। কাজেই, এবারের মতো সতর্ক করে দিলাম। পরেরবার থেকে লাইসেন্সের টাকা আদায় করবো।


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

ধুসর গোধূলি এর ছবি
ভূঁতের বাচ্চা এর ছবি

খুব ভাল লাগল লেখা ধুগোদা।
এখানে থাকলে তো আপনার জন্মদিনের অজুহাতে হলেও খানাপিনা করা যেত।
মুমু আর স্বপ্নাহতের কাছে আসলেই আমরা কৃতজ্ঞ। আচ্ছা আপনি কি শেষের বাক্যদুটো জার্মান লিখেছেন ?

--------------------------------------------------------

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- শেষের বাক্য দুটো না বরং শেষের দুটি বাক্যে মোটা অক্ষরে লেখা কয়েকটা শব্দ কেবল জার্মান। হাসি

অজুহাত তো হলোই, এবার নিজে নিজেই খানাপিনা করে নিন। আর খানাপিনার পরে বিলটা আমার কাছে পাঠিয়ে দিয়েন। দেঁতো হাসি

ডাংকে শ্যোন ব্রাদার।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

মুশফিকা মুমু এর ছবি

কি হাস মুরগি খাইতে দিলেন কিছুইতো বুঝলাম না, কৈ জন্মদিন উপলক্খে মিস্টি টিস্টি খাইতে দিবেন, তা না
এত কষ্ট লাগা লেখা কেন? শুরুটা তো হাসিরই ছিল মন খারাপ
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

ধুসর গোধূলি এর ছবি
সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

একটু যেন দুঃখ মাখা।
অতি ফাজিল ধুসর গোধুলির মনের ভেতরের নরম কোমল অংশের একটু আভাস দেখা গেলো। হাসি

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

দেবোত্তম দাশ এর ছবি

ইয়েস !!! উই বিলিভ,ইউ ক্যান ফ্লাই !!!
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি

------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

ধূসর গোধূলীর মন্তব্য ও লেখা মিস করছি।

নিরিবিলি এর ছবি

হাসি
মনে হয় ধূ গোদা মুমু আপু আর স্বপ্নাহতকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাই না?
ভাষাগুলো একটু বুঝায়ে দেন না।

ধুসর গোধূলি এর ছবি
সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍আমিও আপনেরে একখান প্রশ্ন করি বিজাতীয় ভাষায়: "পাচিমু পা-নেমেৎস্কি?"

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
পাকিস্তানিদের আমি অবিশ্বাস করি, যখন তারা গোলাপ নিয়ে আসে, তখনও। - হুমায়ুন আজাদ

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

সন্ন্যাসীদা, এইটার মানে কি "পঁচা পায়ে নমস্কার"? দেঁতো হাসি

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

আপনার চিরাচরিত রূপের বাইরে কেমন একটা বিষাদমাখা লেখা। ভালো লাগল তা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

এন্ড ইয়েস, আই অলসো ডু বিলিভ দ্যাট ইউ ক্যান ফ্লাই হাসি

কিন্তু উইড়া যদি চইলা যান তাইলে কিন্তুক খবর আছে কইলাম! মনে রাইখেন সারাদিন উড়াউড়ি করলেও পাখি কিন্তু দিনশেষে নীড়েই ফেরে দেঁতো হাসি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- সেইটাই তো রে ভাই। যতোই যাযাবর হওয়ার ভান করি আসলে তো আমি যাযাবর না। দিন শেষে ঐ ঘরে ফিরতেই হয়!

ডাংকে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

রায়হান আবীর এর ছবি

আচ্ছা আমি আপনার কিনে দিবো একটা ল্যাপি।

লেখা পড়ে ভাল্লাগছে।

---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ল্যাপি কিনে দেবেন গুরু? ঐ কে আছিস, পাঁচশ টাকা দামের স্ট্যাম্প নিয়ায় সাইন করায়া রাখি। দেঁতো হাসি

আপনাকে ফিলেন ডাংক গুরু।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

থার্ড আই এর ছবি

রাতে ফিরেই বিছানায় শুয়ে শুয়ে আকাশ দেখি। এক সময় ঘুমিয়ে যাই। সচলে আগের মতো সময় দিতে পারি না। একটা ব্যবধান তৈরী হচ্ছে বুঝতে পারি, কিন্তু করার থাকে না কিছুই।

তার প্রমান দেখেন সব শেষে আমাকে মন্তব্য করতে হলো। তাও পুরোনো পৃষ্টা ঘেটে।

৪৮ ঘন্টায় কেন দিন হয়না।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ৪৮ ঘন্টায় দিন পাবার আশা থাকলে উত্তর নরওয়ে চলে যান জনাব। ওখানে শুনেছি সূর্য্যই ডুবে না!

আপনার মন্তব্যের জন্য সবিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রিয় থার্ডু।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

স্বপ্নাহত এর ছবি

ডানা দুইটা মনে কইরা লাগায় নিয়েন গো গুরু।

মিলা ভাবি বিয়ার আগেই বিধবা হইলে ক্যাম্নে কি? হাসি

---------------------------

থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ব্যাপার না হুজুর।
আমার এপিটাফে লেইখা রাইখা যামুনে-
"আমার অবর্তমানে আমার স্থাবর মিলা সম্পত্তির (অস্থাবর না কৈলাম) একমাত্র মালিক হৈলো গিয়া স্বপ্নুহতু মিয়া।"

স্বাক্ষর-
(অস্পষ্ট)
শহীদ মরহুম ধুসর গোধূলি (মৃত)
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

পটলবাবু [অতিথি] এর ছবি

...If I could fly
Like the king of the sky
Could not tumble nor fall
I would picture it all
If I could fly
See the world through my eyes
Would not stumble nor fail
To the heavens I sail
If I could fly
So here I am
In solitude I stand
I've got dreams inside
I need to realize
My faith has grown
No fear of the unknown...

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।