প্রসঙ্গঃ দে দৌঁড়ঃ
বৈরাগী মন হলে যা হয় আরকি। ঘরবাড়ি-বিধি-বাঁধন ভালো লাগে না। মন খালি উড়ুৎ ফুরুৎ করে। সব ছেড়ে ছুড়ে ভাগা দিতে মন চায়। সবাই যেখানে সামনের দিকে দৌঁড়ায়, দৌঁড় শেষের লালফিতা ছুঁয়ে বিজয়ী হতে চায় সেখানে আমি হঠাৎ থেমে চোখ বন্ধ করে উল্টা দিকে ছুট লাগাই। কারো চিৎকার চেঁচামেচি কানে আসে না। চোখ বন্ধ হলে কানও বন্ধ হয়ে যায়। মাথায় তখন একটাই চিন্তা কাজ করে। 'দে দৌঁড়', লাগা ভোঁ-দৌঁড়!
কিছুদিন পরপর যখন সবকিছু নাসিকা পর্যন্ত ভরে যায়, যখন আর কোনো কিছু ভালো লাগেনা, যখন সবকিছু অসহ্য হয়ে পড়তে শুরু করে- তখনই সবকিছু থেকে ছুটি নিতে হয় আমার। সবকিছু শাটডাউন করে বেরিয়ে পড়ি একদিকে। কোনো উপলক্ষ থাকলে ভালো নাহলেও ক্ষতি নেই। উপলক্ষ বানিয়ে নিতে কষ্ট হয় না। অনেকদিন থেকেই একটা দৌঁড় ডিউ হয়েছিলো। সবকিছু অসহ্য লাগতে শুরু করেছিলো বেশ কিছুদিন ধরে। নানান ঝামেলায় যখন নাভিশ্বাস চরমে তখনই সুযোগটা এলো। এক সিনিয়র ভাই এলেন ফ্রাইবুর্গে, কনফারেন্সে। চলে গেলাম সেদিকে। ঘুরেফিরে তাঁকে নিবাসগামী ফ্লাইটে তুলে দিয়ে এখন খালাতো ভাইয়ের এখানে অবস্থান নিয়েছি।
হামধূম এবং হাউকাউঃ
খালাতো ভাইয়ের এখানে এলে যে জিনিষটা হয় তা হলো ভোকাল কর্ডের যথেচ্ছা ব্যবহার। সবাই চিল্লায়। কোনো কারণ ছাড়াই। আমিও চিল্লাই। হুদাহুদিই। মাঝে মাঝে ভাবীকে জিজ্ঞাসী, হুদাহুদি চিল্লাও ক্যা? আস্তে বললেই তো শুনি। ভাবী জবাব দেন, তোমার ভাইয়ের লগে চিল্লাই, ভাইস্তা-ভাস্তির লগে চিল্লাই, তুমিও মাশাল্লা কম যাও না। দশবার না কইলে কথা কানে তুলো না। অতএব, চিল্লানো ছাড়া গতি নাই, কিছুই করার নাই গোলাম হোসেন। এই যেমন এই লেখাটা লেখার সময় কম করে হলেও তিনবার আমার উঠতে হয়েছে। একবার খাওয়ার জন্য। একবার গোসল করার জন্য আরেকবার কেনো উঠছি সেটা ভুলে গেছি। এবং প্রতিটা বারেই মহাতোড়েজোরে হাউকাউ হওয়ার আগে উঠি নাই। বিনাযুদ্ধে নাহি দেবো শূচাগ্র মেদিনী। একেবারে শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত লড়ে গেছি!
... এবং খোমাখাতাঃ
ফেইসবুকে বন্ধু হবার আহ্বান এসে জড়ো হচ্ছে দিনদিন। প্রথম প্রথম ব্যাপারটা বেশ উপভোগ করতাম। এখন আস্তে করে ফেলে রাখি যদি অচেনা বা আধাচেনা হয়। পুরানো কিছু বন্ধু, কিছু পরিচিত মুখ বন্ধু তালিকায় যোগ হয়েছে। কথাবার্তা চালাচালি, মন্তব্য আদান-প্রদান, বার্তা প্রেরণ-গ্রহন সবই চলে এই মুষ্টিমেয় কয়েকজনের মধ্যে।
এরই মধ্যে একদিন কানাডা থেকে মামাতো বোন জানালেন, "হুমম দেখছিরে দেখছি..."। আমি বলি কী দেখছেন? "কী আবার তোর জার্মান বান্ধবী!" আমি মনে মনে ভাবি, 'লেও হালুয়া! আমার বান্ধবী আর আমি নিজেই দেখলাম না?' বেশ কয়েকপ্রস্ত জেরা-প্রতিজেরার পর বুঝা গেলো যাকে আমার জার্মান বান্ধবী বলে বোন ভুল করেছিলো সে আসলে আমার (গার্ল)বান্ধবী নয়। আমেরিকা থেকে গোয়েটে ইনস্টিটিউটে পড়তে আসা এক বালিকা। তার একুশতম জন্মদিনটাকে একটু স্মরণীয় করে রাখতে কোলনের কয়েকটা জায়গায় ঘুরতে গিয়েছিলাম মাত্র! সব কিছু খুলে বলতেই বোনের মুখ থেকে "আহা" জাতীয় কিছু একটা বেরিয়ে গেলো। আর আমি মনে মনে বলি, "আমার কোনো ডোরে বাঁধা পড়া কিংবা ডোরে বেঁধে ফেলা এতোই সোজা!"
তবে খোমাখাতা নিয়ে গিয়ানজামের অবকাশ সর্বদাই রয়ে যায় আমার ক্ষেত্রে।
ধুরো হালায়...
ফ্রাঙ্কফুর্টে না কই যাইবো খালাতো ভাইয়ের ফ্যামিলি ঈদের (পূনর্মিলনী) পার্টিতে। এখন বাঁটে পইড়া আমারেও তাগো লগে যাইতে হইবো। এই নিয়া বাসায় পুরাদমে হাউকাউ। আমি শান্তিমতো একটু ব্লগামু তারও সিসটেম নাই। আমারে রেডি হওনের লাইগ্যা চাইরজনে প্রতি দশ সেকেন্ড অন্তর অন্তর তাগাদা দিতাছে। ঐ যে আবার বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়া শুরু হইছে। ধুরো বাল যাইগা....!
মন্তব্য
আহারে !
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
- এইযে আইছে, আহারে সম্রাজ্ঞী। কইরে মুতাব্বির এট্টা ডাব কাইট্টা দে হুজুরাইনরে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
খালাতো ভাইয়ের শ্যালিকা নাই?
২৭. বেহেস্ত যাওনের খায়েশ হগ্গলের, আপত্তি শুধু মরনে
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
- থাকলে আপনের কি?
এ্যাঁহ্, আইছে। আমি পাগলেই ভাত পাইনা আবার জনগণ আইসা লাইনে খাড়ায়!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বৈরাগ্য কাটাতে থিতু হোন দাদা। কাউকে বেছে নিন।
- এখন স্থিতু হওয়ার জন্য কিছু চাইলেই তো দ্রোহী মেম্বরের মতো চালি দিবেন?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমারও মাঝে মাঝে সবকিছু ছেড়ে দিয়ে বনে চলে যেতে ইচ্ছে করে।
কি করা যায় ধুগোদা বলেন তো !! এত্তো গিয়াঞ্জাম আর ভাল্লাগেনা।
--------------------------------------------------------
- ডাইরেক্ট যানগা। কোনো কিছু চিন্তা করতে গেলেই আর পারবেন না। জঙলায় গিয়া আমারে প্রাইভেট মেসেজ কইরা জানাইয়েন কী হইলো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
প্রসঙ্গ: দে দৌঁড়:
আপনার মনের তো তাও দৌঁড় শুরু হইলে যাওনের জায়গা আছে, আমার তো সেটাও নাই! আমার মন দৌঁড়ায় দৌঁড়ের মেশিনে, জায়গায় দাঁড়ায়া!
হামধূম এবং হাউকাউ:
যত যাই বলেন, চিল্লাচিল্লির ভেতরে আলাদা একটা মজা আছে। চিল্লাইলে মনে হয় যেন জিন্দা আছি, তাই বেশি বেশি চিল্লান
... এবং খোমাখাতা:
ওই বালিকার সাথে কি একাই গেসিলেন? বালিকা কি এখনো আছে নাকি গেছে গা? খোঁজ নেন ওর ছোট বোন-টোন আছে নাকি! একটু আমাদের দিকেও ডাইভার্ট কইরেন কিছু "কল"!
ধুরো াল:
ঈদের পার্টি! এখনো শেষ হয় নাই নাকি কুরবানীর ঈদের পার্টি? খান, বেশি কইরা খান, কিন্তু দৌঁড়ান আর যাই করেন, পোস্টাইতে ভুইলেন না!
_______________
বোকা মানুষ
- হৈ মিয়া, মশকারী করেন আমার লগে?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমারো মনে হইতেছে একটা ডুব দেওয়া ডিউ হয়া যাইতেছে... যদিও মাস কয়েক আগেই দিসিলাম একবার... কিন্তু আবার মন আকুলি বিকুলি করতেছে। আপনে তাহা চাগারাইলেন।
খেমোখাতা পয়লায় আমি খুবই অপছন্দ করতাম। তবে ইদানীং দেখি ভালোই লাগে... আমি সুন্দরীদের ভালোবাসতে ভালোবাসি কি না... তাই...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- আমারো ইদানিং ভালোলাগা ধর্ছে। আপনের ভালোবাসার প্রতি ভালোবাসা দেইখা আমিও ভালোবাসতে শুরু করছি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
খোমা খাতা আমারো ভাল লাগে।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
- হ, তাতো লাগবোই...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এইতো অনেকরে ভাই, অন্তত শাটডাউন দিয়ে ভাগার একটা ব্যবস্থা আছে।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
- পুরা শাটডাউন করা যায় না বাউল, হাইবারনেট পর্যন্ত যাওয়া যায়।
ইচ্ছা আছে মোবাইল টোবাইল কৃষ্ণবনের গহীনে ছুঁড়ে ফেলে, কম্প্যুটারের মাথা নষ্ট করে দিয়ে একদিন ভাগা দিবো।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
**********************
ভাই "খোমা খাতা" শব্দটা দারুন পছন্দ হইছে।
তয় আফনের আস্ফালন দেইখ্যা মনে হয় "বান্ধা পরানের লাইগ্যা মন খুব আকুলি বিকুলি করতাছে।" নাকি কথা মিছা কইলাম?
কাঁশ বনের বাঘ
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
- ভাইরে কেমনে বুঝাই গরীবের মনের যাতনা?
'বান্ধা' পইড়া শান্তি নাই তো! দেশী ললনা বিয়া করলে গোস্বা কইরা যাইবো বাপের বাড়ি আর বিদেশী ললনা হইলে যাইবো পুরানা বন্ধুর বাড়ি। দুই ক্ষেত্রেই সমস্যায় পড়বেন আপনে (কিংবা আমি)। এইটা জরিপের ফল। এর পরেও কইবেন যে আমি জেনেশুনে গড়ল পান করতে চাই?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এত বড় করে না লিখে সিম্পল এক প্যারাতেই আসল কথা বলতে পারতেন, ....... ঠিক আছে আমি বলে দেই
আসলে ধু-গো ভাই ভয় পেয়েছে এই ভেবে যে কেউ যদি ধু-গো ভাইয়ের সাথে ঐ সুন্দরী মেয়ের ছবি দেখে শালি দিতে না চায়, তাই এখানে উনি চালাকি করে ইনডাইরেক্টলি সবাইকে বলে দিচ্ছেন যে ঐ সুন্দরী মেয়ে শুধুই 'ফ্রেন্ড' কেউ বিভ্রান্ত হয়েন না, আর উনি একদম সিঙ্গেল
তাইনা ভাইয়া, ইটস ওকে, আমাকে ধন্যবাদ দিতে হবে না
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
- আজকাল অনভিজ্ঞতার দাম নাই। কোথায় তুমি এসে আমার কিছু এক্সপেরিয়েন্স-টেক্সপেরিয়েন্সের কথা বলবা তা না। উলটা এক প্যারাতেই আমার সব এক্সপেরিয়েন্স ধুলাতে মিশায়া দিলা!
নাহ, তোমারে নিয়া যুদ্ধে যাওয়া যাবে না দেখি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মুমু তো দেখি বুদ্ধিজীবি হয়া যাইতেছে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
একুশ বছরের বালিকার কথা শুনে মন আনচান করে উঠলো।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
- একুশ বছরের বালিকা? গুরু দূরে থাকেন। আসেন আমার পতাকাতলে। বালিকা টালিকার প্যাচে পড়লে ফ্যাচফ্যাচ করে কাঁদবেন। তার চাইতে চলেন মন খুলে বাঁচি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
প্রোফাইলে এই ১৩ বছরের বালিকাটা কে? @চেঞ্জশীল
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
- এইতো দিলেন ভেজাল কইরা স্যার। এখন নিশ্চই আরেকটা কাটাকুটির কাহিনী আইবো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
খোমা-খাতা খোমা-খাতা কইয়া মাতায়া ফালাইলেন, মাগার কৃতজ্ঞতাবশত একবারও আমার নামটা লইলেন না! "খোমা-খাতা" শব্দটা আমার কপিরাইট, বুচ্চেন? মামলা ঠুইকা দিমু, কইলাম
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
Life is what happens to you
While you're busy making other plans...
- JOHN LENNON
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
- ভেম অয়ে গেচে কত্তা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
একটা ব্যাপারে সরল জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করছিঃ
খোমাখাতার যে ব্যাপারটা বলা হইছে এইটার পেছনে হিডেন এজেন্ডা আছে। ইনডাইরেক্টলি বোঝানো হইসে - 'আমি ভালা পুলা, আমার বন্ধুবী নাই।'
শাই শাই করে বার বার সাইবার পেরেমের কাহিনী প্রকাশ্যে আসছে।
অতএব,
সাধু সাবধান!
- আমি ভালো পুলা না? চেয়ারম্যানের সাট্টিফিকেট লেমিনেটিং কইরা রাখছি। প্রয়োজনে সাবমিট করা হৈবে।
ইনভেস্টিগেশন জারী আছে। অতিসত্বরই প্রকাশ পাইবে কে বা কাহারা কাহিনী প্রকাশ্যে আনিয়াছে।
তা মওলানা সাব, সরল জনগণ জানি কেডা?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নতুন মন্তব্য করুন