তে আমোঃ প্রেমের কবিতা

শুধু আমি থাকি, আর
আমার সাথে তুমি।

কখনো তোমাকে স্পর্শ করি আমি,
কখনো আমাকে করো তুমি।

এই সেরেছে রে !!!

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

আপনেরে মাইর দেওন দরকার... শেষে আইসা এমুন ছাইড়া দিলেন ক্যান?

তবে গ্রাফিক্স ভালো হইছে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

আহা! সিগারেট!!
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

এত ফাটাফাটি শুরু কইরা লাস্টে আইসা মস্করা করলেন ! হুরো মিয়া আপ্নে একটা শালি-ফেটিশ ধুগো ! তবে জিনিসটা মজা হইছে !

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

আগে কবে জানি এটা পড়সিলাম মনেহয়, আসলেই মজার লিখসেন
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে

প্রথমে দিকে পড়তেছিলাম আর মনের মাঝে কেমুন যেন মোচড় দিতেছিল (প্রেম উতলানো আর কি.....নিজের অবস্থার সাথে মিলাইতেছিলাম ) কিন্তু শেষে আইসা দিলো (সিগারেট প্রেম ) ...... এই লোকটার আর উন্নতি হইলো না

তারপরও.....কোবতে (কপিরাইট: ধুগো) অফ দ্যা উইক
.............................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা

ওয়াণ্ডারফুল ধুগোভাই,
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি

কোব-টা সেই রকম হইছে।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!

তুমুল কবিতা!
তবে শেষে দিলেন সব উত্তেজনায় পানি ঢাইলা।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

আপনার নির্ভেজাল আত্মজীবনীতে মুগ্ধ হইলাম।
নজুদার মতন আমিও কই, শেষে এসে এমন ছাইড়া দিলেন ক্যান মিয়া?
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

বস, আপনেও শ্যাষ-ম্যাশ কোবতে-লেখিয়েদের দলে নাম লিখাইলেন! ওয়াহ্ ধূগো'দা, ওয়াহ্!

আমারও অভিযোগ- শেষে আইসা এরকম তাড়াহুড়োয় ছাইড়া দিলেন যে! তবে কবিতাটা দেখতে বড়োই মজাদার হইসে, যেমনটা পড়তে।

"তেএএ আমোওও" পড়ার পর তো ভক্তকূলের দাবী উঠবে "দেএএ ধূগোওও" (আরো কোবতে চেয়ে)

কোন ব্র্যান্ড জানা দরকার (ভালোই একটা বিজ্ঞাপন হইত)

সচল মাত্রেই ( অতিথি এবং অচলদের কেউ কেউ ও ) জানেন ধূগোর মুখে এই কথার দাম কী বিশাল ! প্রেমের তীব্রতা বুঝাতে যথার্থ উপমা হয়েছে বটে একখানা ।

-----------------------------------------
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

সেই কোবতাটা...
তখন দেখোনের সময়, খুব সিরিয়াস ভাব নিয়া তাকাইছিলাম, লাস্টে আইসা হাসতে হাসতে শ্যাষ।
=============================
তু লাল পাহাড়ীর দেশে যা!
রাঙ্গা মাটির দেশে যা!
ইতাক তুরে মানাইছে না গ!
ইক্কেবারে মানাইসে না গ!

ধূগো, আপনার ছয়মাসের ফাঁসি হওয়া উচিত এমন অসাধারণ এক কবিতার সম্ভাবনা নষ্ট করার জন্য। তবে এই না হলে ধূগো? আর ভিডিও কোবতেখানাও কিন্তু বেশ।

.......................................................................................
আমি অপার হয়ে বসে আছি...

শেষ পর্যন্ত না পড়লে এটা যে ধূ গোর লেখা তা বুঝতেই পারতাম না। খুব সিরিয়াস ভঙ্গীতে পড়তে পড়তে শেষে দেখি সব জ্বলে পুড়ে ছারখার!
তা মার্গারেট কার শালী?

পুর্ণদৈর্ঘ্য চিত্রখানা ভাল হইছে।

বেবাকেই কবিতা ল্যাখে।
বড়ো হয়া আমিও...*

(*কপিরাইট: নজরুল ইসলাম)

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...

চোখ পিটপিটে দুপুরের আগ পর্যন্ত প্রথম একুশ লাইনের অসম্পূর্ণ কবিতায় হযতো একজন কবি ধুসর গোধুলিকে পেয়ে যেতে পারতাম আমরা। কিন্তু এর পরেই শালীবাজ ধুগো'র কাছে কবি ধুসর গোধুলি নিহত হলেন।
ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহে রাজেউন...

মন কেমন করা ভিজ্যুয়ালাইজেশনও এই সাক্ষ্যই দেয়।

কারো শালিকা পাওয়ার একটা সম্ভাবনা শুরুতে দেখা গেলেও সে সম্ভাবনা অচিরেই তিরোহিত হয়ে গেলো।
অতৃপ্ত আত্মার শান্তি কামনা করছি !

অসাধারণ কবিতা। আরো অসাধারণ এণ্ডিং। ফার্স্টে প্রেমের কবিতা মনে কইরা মেজাজ একটু গরম হচ্ছিল। তবে শেষেও সেই প্রেম। তবে এবার প্রেমিকা কোন রমণী নয়। সিগারেট। এতেই কবিতার গভীরতা বেড়ে গেল।

জয় মহাকবি ধূসর গোধুলি।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

শেষ ১৬ লাইন অতি চমৎকার !!! (কারণ ওইটুকুই আমার এন্টেনায় ধরসে)

অ! এইটা সেইইইইইই সিগ্রেট কোবতে...
হ! ভিডিও ভালা হৈছিলো... কোবতেটারও কিছু অংশ বেশ ভালা আছিলো... তাপ্পর তো জোর করে রঙিন ভাই ঢুকে গেল, নিজেকে ধুগো প্রমাণ করতে। কবি নিজেই বলেছেন -

কাজেই আর কথা কয়ে লাভ কী?

পণ করেছিলাম থিসিস শেষ হওয়ার আগে সচলায়তনে এক বর্ণও লিখব না। আপনার কবিতার গুতা খেয়ে সেই পণ ভাঙ্গতে হোল। যাই হোক, কবিতা আমার খুবই পছন্দ হয়েছে। নিন্দুকদের কথায় কান দিবেন না, আপনি আপনার মতো লিখে যান। ইন ফ্যাক্ট, আপনি আর কবিতা না লিখলেই ভালো, এটা আপনার ম্যাগনাম ওপাস হয়েই থাকুক।

"তে আমো" মানে কী?

ধুগোদা,
আপনার কোবতের সাজটা টুকলিফাই করেই তো সৈয়দ শামসুল হক 'গেরিলা' কোবতেটা লিখেছেন বলে মনে হচ্ছে! আপনি ধুসর গোধূলি হলে উনি ধুরন্ধর রাত!

বাহঃ। ধুগোদা তো বড় হয়ে অনেক বড় কবি হবেন।