১.
সেদিন পোস্টস্ট্রাসে আর মুনস্টারস্ট্রাসের কোণা দিয়ে ফুচকি দিয়ে বের হয়ে মাত্র বিড়িটা ধরাইছি। একটা টান দিছি মোটে, অমনি পিছন থেকে সুমিষ্ট কণ্ঠের ডাক। "কুকিলা কণ্ঠে এই ভর দুপুরে আমারে ক্যাডা ডাকে রে!" ভেবে চোখে হাজার পাওয়ারের লাইটের জ্যোতি নিয়ে ফিরে খাড়ালাম। আমারেই ডাকে তো দেখি এই পরীয়সী ললনা। সৃষ্টিকর্তার এ আবার কোন তামশা! হঠাৎ করে আবার মনে 'ডর'ও ভর করলো। টাংকিবাজী তো কম করি নাই, এই ললনা কি তাইলে পুরানো দিনের টাংকিবাজীর আমলনামা হাতে দিতে আইছে? হায়হায়, এই প্রকাশ্য দিবালোকে মাইয়া মানুষের হাতে পিডা খাইলে তো ইজ্জতের ফালুদা। এক ন্যানোসেকেন্ডের কয়েক শতভাগের কম সময়ের মধ্যে আমার ব্রেইন তার সার্চিং কমপ্লিট করে ফেললো। না, কোনো কিছুই পাওয়া যায় নাই। এই পরীয়সী ললনারে আমি চিনিই না, এইটা আশার কথা।
"আপনে আমার কাছে একটা বিড়ি বেচবেন"?
আরে, মাতারী কয় কী! আমি কি বিড়ির খুচরা বিক্রেতার মতো লাগি? একবার মনে হইলো কইয়া ফালাই, অই, আমি কি তোর কিছু লাগি? মশকারি করোস ক্যান শালী? আবার ভাবলাম, না থাকুক। মাইনষেরে গাইল টাইল পারা ঠিক না। আল্লায় মারবো।
মুখে গ্লুকোজ হাসি ঝুলাইয়া কইলাম, আমার কাছ থাইকা বিড়ি কিনবেন? ললনা কয়, হ। আপনের আপত্তি না থাকলে!
আমি বিড়ি বাইর করি আর হিসাব মিলাই। ললনা মানিব্যাগ খুইলা পয়সা টোকায়।
দেখতে তো আঠারো বছরের কম মনে হইতেছে না। তাইলে অর নিজের বিড়ি কিনতে অসুবিধা কোথায়! আর ডাইনে বামে লাখ লাখ কোটি কোটি মানুষ বিড়ি টানতাছে, এই ললনা আমারেই টার্গেট করলো ক্যান হালায়! জরুর কালা ম্যায় কুছ ডাইল হ্যায়!! বিড়ি বাইর কইরা দিলাম। দিয়া আড়চোখে একবার তাকাইয়া পাতালি হাঁটা দিলাম। কয়েক কদম গিয়া থাইমা ফিরা জিগাইলাম, জ্বালানী আছে কীনা! ললনা, এক গাল হাসি দিয়া কইলো না, নাই। কিন্তু আপনের কাছে চাওয়ারও সাহস পাই নাই। বিড়ি দিয়াই দৌড় দিলেন যেইভাবে! এইবার আমি হাসলাম। যা ভাবছি তাই। তার বিড়ি ধরাইয়া দিয়া দু'জনা দুটি পথে দুই দিকে বেঁকে চলে গেলাম।
ঘটনা হইলো, এই ললনা বিড়ি খায় না। কিন্তু সেই সময়টায় তার বিড়ি খাওয়ার শখ চাগার দিয়া উঠছিলো। আর তার হাঁটা পথের ঠিক সামনেই আমি বিড়িটা ধরাইছি বলে সে সরাসরি আমার কাছে বিড়ি না চেয়ে কিনতে চাইছে। যেহেতু সে খায় না তাই পুরা প্যাকেট কেনাটা দরকারী মনে করে নাই।
২.
বিড়ির কথাই যখন উঠলো, তাইলে আরো দুইটা ঘটনা বলি। খুব ভাবসাব নিয়া আরাল প্যাট্রোল স্টেশনে গেলাম বিড়ি কিনতে। বিড়ির প্যাকেট নিয়া বিক্রেতা কয়, আইডি আছে? আমি মনে হইলো ঠিকঠাক শুনতে পাইলাম না, কয় কী হালায়। গেলো সাড়ে চাইর বছরে আরাল পেট্রোল পাম্পের চাইতে বড়দের জায়গায় গেছি, কোথাও তো আইডি চায় নাই। আমি উলটা জিগাইলাম, আমারে কি আঠারোর কম লাগতাছে মামু? মামু কয়, তা না- একটু যাচাই করতাম আরকি! আমি একটা হাসি দিয়া বাইর কইরা দিলাম। এই হাসিটা মারাত্মক। গা জ্বালানো হাসি বলে এগুলারে। কিন্তু যার গা জ্বলবে সে কিছু করতেও পারবেনা, বলতেও পারবে না। তো পুতিন মামার দেশের সেই বিক্রেতা মামা আইডি দেখে টাশকি! কয়, দেখেতো মনে হয় না। আমি বিড়ি নিয়ে বের হয়ে আসার সময় হাসতে হাসতে বললাম, মামা ভদকার বদলে ডইল্যা ভাত খাওয়া ধরো। তাইলে মাথায় কিঞ্চিৎ মাল হইবো!
এইটা একটা ঘটনা না। ঠিক একই রকম ঘটনা ঘটছে আরেকদিন। একই কারণে। হালার দুঃখে দিলডা ফাইট্টা যায়!
৩.
মাত্রই বসন্ত আসছে। 'সেইরম' সামার পড়ে নাই এখনো। তাতেই পাবলিক বেপর্দা হয়া রাস্তায় নাইমা পড়ছে আমার মতো ঈমানী বান্দার ঈমান-আকিদা টেস্ট করার লাইগা। এইসব নাছাড়াদের কাজকারবার যাতে চর্মচোখে সরাসরি দেখতে না হয় সেইজন্য কালো চশমা পইরা ঘুরি রাস্তাঘাটে। এইখানে আইসা সেইসব ঘটনারই কয়েকটা বেরস বর্ণনা দেয়ার কথা ছিলো। কিন্তু বিড়ি আর আইডি'র ঘটনাটা মনে পইড়া যাওয়াতে মেজাজটা গেলোগা বিলা হয়া। এখন আর লিখুম না অর মায়রে বাপ!
মন্তব্য
বিড়িওয়ালী মেয়েটাতো ভালই মনে হইলো। ওর ঠিকানামুকানা রাখছোস? না এমনেই ছাইড়া দিছস?
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
- আমি তার ঠিকানা রাখিনি, ফিরাও চাহিনি...
কেমন জানি ডর ডর লাগতাছিলো বাউল ভাই। মনে হইতাছিলো, ক্যাডা জানি লুকায়া লুকায়া দেখতাছে! আমি ডরের চোটে আর ফিরাও তাকাই নাই। হায় আপসুস!!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
একবার, শুধু একবার যদি পেছন
ফিরে তাঁকাতো সিদ্ধার্থ
তবে ম্লান হতো পূর্ণিমার আলো।
এইসব গৃহত্যগী জোৎস্নারা রমনীর মতো
কমনীয় নয় কখনোই, এরা সবাইকে ঘরে বেঁধে রাখে,
ঘরমুখো করে। আহা বালিকা...
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
বাউল ভাইজান, ঠিকানা রাখলে ধুগোর বউ ধুগোরে ছাড়বে?
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
বউ কি করবে? দরকার হলে এই বিড়িওয়ালীরেই...
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
- এই বুদ্ধি এখন আর দিয়া কী লাভ বাউল ভাই! বিড়িওয়ালী তো চলে গেছে সেই কবে দূরে, বিড়ি নিয়ে হাতে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বিড়ি ছাড়ার কমানোর চেষ্টা করতাছি আর আপনি বিড়ি ধরানোর নেশাটা জাগাইয়া দিলেন, কিন্তু আরো ঘন্টাখানেক কোন সুযোগ নাই। ভাংতি নাই, বাকীতে বেচবেন নি একটা এদিকে
- বাকীর নাম ফাঁকি মিয়া ভাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
- ঈমানদার বান্দা আমি। ঈমান-আকিদা টিকায়া রাখতে রীতিমতো হুজ্জত করতে হৈতেছে আমার আর তুমি চেগায়া হাসো?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
যাই, বিড়ির পাছায় একটা কষে টান দিয়া আসি। পরে কমেন্টাইমুনে।
- এইখানে স্টেশনে নির্ধারিত জায়গায় বিড়ি খাইতে হয় গত বছরের জুন থাইকা। যত্রতত্র খাওয়া যায় না, ফেলার নিয়মও কড়াকড়ি। তো এইরকম একটা জায়গায় বিড়ি ফুঁকতে গিয়া হঠাৎ মনে হইলো জার্মান ভাষায় লেখা নোটিশটারে বাংলায় তরজমা করলে কী হইবো! একটা ট্রাই দিলাম এমনে, "এইখানে বিড়ির পাছা (ছুড়িয়া) মারিবেন না। জায়গা মতো (ছুড়িয়া) মারুন, ধন্যবাদ!"
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হাসতে হাসতে চেয়ার থেকে পড়ে গেলাম লেখা পইড়া। গুরু আপনি এমুন কইরা ক্যামতে লিখেন?
- একটা কালা রঙের কীবোর্ডে নয় আঙুলে খটখটাখট শব্দ তুইলা গো গুরু।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কালো চশমার আসল কাহিনী না বইলা খালি আশপাশ দিয়া গেলেন গা!...সবাইরে কি ডাইলভাত ভাবেন না কি?
___________________________
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ
- ধুরো কী যে কন! সবাইরে ডাইল ভাবুম কেন্? সবাই আমার মতোন ইয়ে নাকি?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এত রাইতে বিড়ি পাওয়ার উপায় নাই তাই কাল চশমার কাহিনি শুনতে মন চায়
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
- বড় মসজিদের হুজুরের নিষেধ না থাকলে কালো চশমার কাহিনী বিস্তারিত বয়ানে যাইতাম। কিন্তু হুজুর যে নাখোশ হৈবে এই গুস্তাখের উপর!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সামারে কালা চশমা দৃষ্টিসুখের উল্লাসের জন্য ভাল।
" দৃষ্টিসুখের উল্লাস"
ওয়াহ ওয়াহ মারহাবা।
- (ভগবানের) সৃষ্টি সুখের উল্লাস অবলোকনে দৃষ্টিসুখের উল্লাস বড়ই কার্যকর!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
লেখাটা খুব খুব খুউউউউউউউউউবইইইইইইই ধুসর গোধূলিয় হইসে মহাশয়
তবে আপনি যে এতো বোকা আগে জানতাম না। ললনারে এমনি এমনি চলে যাইতে দিলেন!
তা, ভালৈ আছেন, নাকি?
- সাধে কি আর দিছিরে ভাই!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার না, একটা কালো চশমা জরুরী ভিত্তিতে দরকার। কিন্তু পয়সা নাই
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
- পয়সা কোনো সমস্যা হৈলো? গৌরীসেন আছে কোন্দিনের লাইগা?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পুরাটাই অশ্লীল...
- ল্যাও হালুয়া!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
প্লেবয়ের একটা বিজ্ঞাপন। বড়োদের। অতএব নিজ দায়িত্বে দেখুন।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
- এইটাতো একটা ভ্যানিটি ব্যাগ। বড়দের বিজ্ঞাপন ক্যামনে হইলো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভালো কইরা মন্দিয়া চাইয়া দ্যাখেন। চোখে চশমা থাকলে খুলেন, না থাকলে পরেন
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
চ্রম! স্রেফ চ্রম!!
কালো চশমা পইরা তো মনে অয় আরো ভালো দেখন যায় চর্মচোখে! লেখতে আইসাও তো কালো চশমাই পরলেন। খোলাসা হৈলেন না, খালি নিজেই দেখলেন!
তয়, ভাই ধুগো, য্যামতে শুরু করছিলেন, আমি তো ভাববার লাগছিলাম আউগাইয়া হেব্বি একটা বিদেশী রোমান্টিকতার সিন দেহুম!
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
- বিদেশী রোমান্টিকতা এই স্বদেশীয় রূপবানী চেহারায় পোষায় নারে ভাই। ঈমান আকিদা নিয়া বড়ই সমস্যায় আছি, নাইলে কি আর এমনে এমনে যাইতে দেই বহুল প্রত্যাশিত সামাররে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ।
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
আমি ও কালা চশমা পরবার চাই; তয় পইরা আদৌ কিছু মনে অয় দেখবার পারুম না...
লেখাটাও মায়রে বাপ !!!!
জয়তু ধুগোদা।
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
- জয়তু শব্দশিল্পী
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এইসব নাছাড়াদের কাজকারবার যাতে চর্মচোখে সরাসরি দেখতে না হয় সেইজন্য কালো চশমা পইরা ঘুরি রাস্তাঘাটে।
ঈমানী বান্দা...
হুজুরের দরবারে আমার বিনীত সালাম।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
- বেপর্দা নারীর সালাম গ্রহনে কিঞ্চিৎ পিরোবলেম আছে জনাবা। আপনে পর্দার আড়ালে যান, তারপর আল্লাহর দরবারে তওবা করেন। করছেন?
তাইলে এইবার আসেন বাতচিৎ করি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বিড়ি খাইয়েন না থাক, মাইনষেরে দিয়া দিন কিন্তুন নিজে মইরেন না।
- আমি জনদরদী মানুষ, নিজে বাঁইচা মাইনষেরে মাইরা ফেলতে কন? আপনে এতোই পাষাণ??
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
স্পিলমাল আইফাখ ভাইটার............
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
- আর কইয়েন না বদ্দা, কবিরাজের নিষেধ আছে!
তয়, কথা হইলো একটা "ন" বাদ পড়লো ক্যান? কোন ধ্যানে থাকেন আইজকাল, শুনি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
খ্যাক খ্যাক খ্যাক।
গুরু চরণে মাথা ঠুকিয়া গেলাম।
---------------------------------
তাও তো ভারী লেজ উঁচিয়ে পুটুশ পাটুশ চাও!
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
- চরণে মস্তক ঠুকিলেই চইলপে? কোন বনে গিয়া বাস করা শুরু করলেন আপনেরা? টেনশিত হই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধূসর মেয়েদের একেবারেই সম্মান করে না। মাতারী, শালি এসব কি ভাষা ??? বেয়াদ্দপ পোলা তোমার ছালাম নেই না। দূর হ পাপিষ্ঠ।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
- আফাগো, সেন্টু নেহি খাতা হায়। মাতারী শব্দটা কইলাম খারাপ না। সিলটী ভাইগোরে জিগান, হেতারা খিতা খয় হুনেন।
আপনেরে যখন সালাম দিমু তখন বা-আদবই দিমু। আফটার অল রসমালাই খাওয়াইবেন কইছেন!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ঠিক কর্ছি জর্মন দ্যাশে গিয়া আমি খালি বিড়ি খামু... ঐখানে বিড়ির টানেও বালিকা আসে... কী তাজ্জবের কথা!
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
- বালিকা বিড়ির টানে আসলেও যখন বিড়ি নিয়া যায়গা তখন টানটা আর বিড়িতে থাকেনা গো কবি। সমস্যা হইলো, এই টান নিয়া টানাটানি করিতে গেলেই কবিরাজের ডান্ডার ভয় ঢুকিয়া যায় প্রাণে! তখন মনে হয় দক্ষিণ হস্তে একখানা তসবিহ্ লইয়া জপিতে থাকি, দে পানাহ দে, ইয়া ইলাহী- দে পানাহ্
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নতুন মন্তব্য করুন