আকাশে যখন বিরাট একটা চাঁদ উঁকি দেয় পাতাহীন গাছের ফাঁকে তার ধূসর হলুদ বর্ণ নিয়ে, তোকে খুব মনে পড়ে জানিস। প্রকাণ্ড সূর্য তার গনগনে আলোয় ভরিয়ে দেয় চারদিক, বছরের দীর্ঘ একটা সময় সূর্যহীন থেকে রৌদ্রস্নাত বেলায় হঠাৎ করেই মনটা দুম করে ভালো হয়ে যায় যখন, তখনও তোকে মনে পড়তে থাকে, মন পুড়তে থাকে তোর জন্য। "বার্নট আ লিটল ইনসাইড" নিয়ে বাইরে একটা খোশ খোশ খোলস ধরে রাখতে হয়, জানিসই তো জীবন হালায় বহমান। এই বহমান জীবনের তোড়েই বয়ে চলে তুইহীনা এই জীবন, এই অখণ্ড সময় আমার। আগে আঙুলের কর গুণে গুণে হিসাব করতাম, দিনপঞ্জীর দিনগুলোতে কখনো মাইনাস, কখনো স্ল্যাশ আবার কখনোবা ক্রশ এঁকে এঁকে তোর থেকে দূরে থাকার সময়টা মাপতাম, মাপার চেষ্টা করতাম। হিসাবে ভয়ানক রকমের কাঁচা হওয়ায় সেই হিসেবে গেলো গোল পাকিয়ে একসময়। সাদা চাদরের বিছানায় শুয়ে শুয়ে ছোট্ট এক ফালি জানালা গলে বাইরে তাকাই যখন, আমি তোকে খুঁজে পাই। আকাশে শরতের ভেসে যাওয়া তুলা মেঘের মাঝে আমি তোকে ভাঙি-গড়ি একবার, তারপর বারবার।
আমি বলতাম আমার রক্তের মধ্যে কণিকা চারটা। আরবিসি, ডব্লিউবিসি আর প্ল্যাটলেটের পাশে টিবিসি নামের এই নতুন কণিকাটা তৈরী হলো তোকে পাওয়ার পর। না, ভুল বললাম, তোর সাথে পরিচয় হবার পরই। না হলে সারাক্ষণ রক্তের মাঝে তুই ধমনী-শিরা হয়ে ফুসফুস বাইপাস করে হৃদয়ে গিয়ে ধুকধুক করিস কী করে! এই যে এখনো করছিস! গোমূর্খ ডাক্তাররা বলে দূর্বল হয়ে যাওয়া অলিন্দ-নিলয়ের মৃদু হয়ে আসতে থাকা ছন্দ এগুলো। আমি হেসে উড়িয়ে দিই, কারণ আমি তো জানি এটা মোটেও অলিন্দ-নিলয়ের কর্ম না। এ হচ্ছিস তুই, তোর ট্রেডমার্ক হাসিটা তুই হেসে যাস আমার বুকের ঠিক ঐখানটায়, যেখানে বোকা ডাক্তার অলিন্দ-নিলয়ের অবস্থান আছে বলে ভুল করে।
কখনো তোর তুলতুলে বাম হাতটা ধরে আমার বুকের বাঁ পাশে রেখে জিজ্ঞেস করতাম কিছু শুনতে পাস কীনা! তুইও বোকা ডাক্তারদের মতো করেই বলতি! আমার কপট রাগ হতো, তুই কী বোকা! নিজের অবস্থানটাই তুই চিনিসনা! আমি ভর্ৎসনা করলে তুই হেসে লুটিয়ে পড়তি আমার বাঁ কাঁধের ওপর। তোর চুলের গন্ধ ছড়িয়ে পড়তো আমার সারা ফুসফুসে, কয়েকটা অবাধ্য চুল তোর কথা অমান্য করে আমার মুখে আদর বুলিয়ে যেতো আলতো করে। আমি চোখ বুজে, সমস্ত ইন্দ্রিয় দিয়ে সেটা উপলব্ধি করতাম। আমাকে তোর ছুঁয়ে দেয়া, তোরই অগোচরে! চোখ খুলে একটু সামনে ঝুঁকে আমি তোর মুখের দিকে মন্ত্রমুগ্ধের মতো তাকিয়ে থাকতাম। হাসলে তোকে এতো সুন্দর লাগে, এতো সুন্দর লাগে! খুব ইচ্ছে করতো তোর টোল পড়া গালে আমার তর্জনী ছুঁয়ে দিই। ইচ্ছে করতো তোর টেপ খাওয়া ঠোঁটের হালকা রঙের লিপস্টিক এলোমেলো করে দিই!
একবার বললাম, তোর একটা চুড়ি দিবি? হাতে নিয়ে ভাঙবো! শুনে তোর হাসিই থামে না। বললি, চুড়ি ওভাবে হাত থেকে খুলে নিয়ে না, হাতে রেখেই ভাঙতে হয়। আবার পরক্ষণেই বললি, তুই আমার ভয়ে সারাক্ষণ লোহার চুড়ি পরে থাকবি, যাতে আমি না ভাঙতে পারি। আচ্ছা তুই এগুলো আমার পাগলামী ভাবতিস কি? পাগল বলতি যে মাঝে মধ্যেই আমাকে তবে! আদর করে বলতি নিশ্চই! আমার পাগলামোগুলো তো তোকে ঘিরেই কেবল বলগাছাড়া হতো।
তোকে ক্ষেপাতে আমার ভালো লাগে, তুই সেটা বুঝিস। কিন্তু ঠিক থাকতে পারিস না তারপরেও। রেগে যাস যখন তখন। আর তোর এই ব্যাপারটাই আমি পছন্দ করি সবচেয়ে বেশি। রেগে গেলে তোর গাল লালচে হয়ে যায়। গোধূলি বেলার রক্তিম আভা ছড়িয়ে পড়ে সেখানে। চোখ টলটল করতে থাকে, ঠিক যেনো সূর্যাস্তের মায়াবী আলোয় কাকচক্ষু জলের কোনো সরোবর। আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে তোকে দেখি মুগ্ধ হয়ে। সমস্ত সত্ত্বা দিয়ে উপলব্ধি করি তোকে। একসময় তোর রাগ পড়ে এলে তোকে আবার রাগাই গোধূলি'র কনে দেখা আলোয় টলমলে সরোবর দেখবো বলে!
পিরিচে করে চা খাওয়া তুই একদম সহ্য করতে পারিস না। সার্বক্ষণিক কর্পোরেট আমি, অথচ তোর সামনে এলেই কর্পোরেট খোলস কেটে আমার আমি বেরিয়ে আসতাম যেনো। তোর চোখে চোখ রেখে আমি পিরিচে চা ঢেলে শব্দ করে সেই চা'য়ে চুমুক দিতাম। তুই রাগে কটমট করতি। আমার তাতে ভাবান্তর না দেখে একসময় নিজেই ফিক করে হেসে দিতি, তোর রাগ পড়ে গেলে আমি আবার কর্পোরেটের খোলসে নিজেকে মুড়িয়ে নিতাম।
তুই আমাকে এখন আর বকিস না কেনো? আগে তো কতো বকতি! সকাল দুপুর তোর বকা খাওয়াটা আমার তিন বেলার খাবারের মতোই রুটিন হয়ে গিয়েছিলো। আর আমিও খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে কীসে কীসে বকা খাওয়া যায়, এমন কিছুই করতাম। তোকে খুঁচিয়ে বিরক্ত করতাম, তুই ফ্রী স্টাইলে আমার সঙ্গে ঝগড়া করতি গলা ফুলিয়ে। তোকে তো আমি এখনও খোঁচাই, এখনো বিরক্ত করি- কিন্তু তুই আগের মতো আর বিরক্ত হোস না কেনো? কেনো তুই আগের মতো আমার সঙ্গে ঝগড়া করিস না, কেনো তুই আমাকে আর বকিস না? আমার যে খুব ইচ্ছে করে তোর বকা খেতে, তোর সাথে প্রাণখুলে ঝগড়া করতে!
একবার কি এক সামান্য কথা থেকে তুই আমার সঙ্গে কথা বলা দিলি বন্ধ করে। তুই কি জানতি না আমি অনেক কষ্ট পাবো তুই এমনটা করলে! জানতি তো বটেই। তাও তো করলি, কষ্ট দিলি আমাকে, নিজেও কি কম কষ্ট পেলি তুই, বল আমাকে!
তোর কষ্ট গুলো আমাকে জানাতে চাসনি কখনো। কান্না গুলোও না। আমাকে যেদিন বিদায় দিতে এলি, তোর চোখ ফোলা ছিলো। তোকে আমি চিনি তোর নিঃশ্বাস দিয়ে, তোকে বুঝি আমি তোর বুকের ঢিপঢিপ শব্দ দিয়ে। আমার ক্ষীণ হয়ে আসা দৃষ্টিতেও সেদিন আমি তোকে তাই স্পষ্টই দেখেছিলাম। তোর মনের কোণে এক অজানা কুৎসিত আশংকা ভর করে ছিলো। পেয়ে অথবা না পেয়ে হারিয়ে ফেলার আশংকা। খুব স্বাভাবিক ব্যবহার করলি আমার সঙ্গে, যেনো কিছুই হয় নি। কিন্তু তোর অপছন্দের অনেক কিছু করার পরেও, বলার পরেও তুই আমাকে একটিবারের জন্যও বকলি না, ভর্ৎসনা করলি না, চোখ কটমট করে তাকালি না। সবাই বুঝলো তুই খুব স্বাভাবিক, কেবল আমি বুঝলাম যা বোঝার। হয়তো তুইও সেটা বুঝলি, কিন্তু কিছু বললি না। আমার খুব কাছে এসে, কানের খুব কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে খুব স্বাভাবিকভাবেই কিছু একটা বললি। তোর নিঃশ্বাসের স্পর্শে আমার সারা শরীর শিউরে উঠেছিলো, তোর গায়ের মিষ্টি গন্ধটুকু আমার সমগ্র অস্তিত্বে ছড়িয়ে পড়েছিলো খুব দ্রুত আর স্থায়ী হয়ে। ভরা পূর্ণিমায় দীর্ঘক্ষণ চন্দ্রস্নানের পর গায়ে এক ধরণের ঘ্রাণ লেগে থাকে। বড়ই মায়াময় আর মিষ্টি সেই ঘ্রাণ। তোর শরীরের ঘ্রাণ চন্দ্রিমার সেই ঘ্রাণের চেয়েও অনেক মধুময়।
জানিস, সেদিন রাতে পূর্ণিমা ছিলো। আমি চাঁদ দেখিনি কিন্তু চাঁদের আলো আমার এই ছোট্ট জানালাটা গলে সারা ঘরে এসে পড়েছিলো। আমি পুরোটা সময়জুড়ে চন্দ্রস্নান করলাম। আমার গায়ে এখনো সেই চন্দ্রিমার ঘ্রাণ লেগে আছে, খুব করে শুঁকে দেখলে টের পেতি তুই! এক হাতে তোকে রেখেছি আরেক হাতে রেখেছি চাঁদকে ধরে আমি। দুর্বল থেকে দুর্বলতর হতে চলা হৃদয়ে তোর পুরোটাকে ধারণ করে আছি আমি। তোর থেকে এতো দূরে থেকেও আমি তোর থেকে দূরে নই মোটেও। তোর সাথে কতো যে কথা বলে যাই, তোর কতো যে ছবি এঁকে যাই! আমি তোর কাছ থেকে হারিয়ে যেতে চাই না। আমি চাইনা আমাদের ছোট্ট, অতি সাধারণ স্বপ্নগুলো অসম্পূর্ণ থেকে যাক। আমি চাইনা তোর স্পর্শ থেকে বঞ্চিত হতে। আমি চাইনা তোকে সোনাবউ ডাকার অধিকার বঞ্চিত হতে। আমি চাই সারাক্ষণ তোর আশেপাশে ঘুরঘুর করতে, তোর চুলে মুখ গুঁজে থাকতে, ঠিক এখনকার মতো করে... তুই আমার পাশেই থাকিশ, ঠিক এমনি করে, এখনকার মতোই...!
আধুনিক হাসপাতালের ছোট্ট ছিমছাম এই ঘরটায় মাস তিনেক আগে ভর্তি হওয়া ভিনদেশী রোগীটাকে ঘিরে হঠাৎ মানুষের আনাগোণা বেড়ে যায়। দরোজা দিয়ে ঢুকে হাতের ডানদিকের দেয়ালে ঝুলানো মনিটরে চোখ রাখলে দেখা যায় হার্টলাইনটা ক্রমশঃ নিচু হচ্ছে। পাশেই একজন চেঁচিয়ে কাউকে বললো, "গেট এভরিথিং রেডি এএসএপি, উই আর লুজিং হিম...!"
প্রায় একই সময়ে বহুমাইলের দূরত্বে কেউ একজন পাহাড়ী পথ বেয়ে এগিয়ে চলেছে কোনো এক অলৌকিক পাথরে ফুল দিতে। খুব প্রিয়জনের ভালো হয়ে ওঠার সকল লৌকিক আশা যেখানে শেষ, এই অলৌকিকতার শুরুটা সেখানেই। শুধু একবার, অন্ততঃ একটাবারের জন্য হলেও অলৌকিক পাথরটা সত্যি হয়ে উঠুক, এই আশায়! "তুই শক্ত করে আমার হাতটা ধরে রাখ, খবরদার, ছাড়িস না। আমি তোকে হারিয়ে যেতে দিবো না কিছুতেই..."-- একাকী পথযাত্রী আঁচল টেনে যেনো কাকচক্ষু জল সরোবরের বাণ আটকাতে ব্যর্থ চেষ্টা করলো...!
মন্তব্য
কোন 'পাগলে' আবার অলিন্দ নিলয় ধরে টান দিল!!!
___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে
- পাগলে না বস, ডাক্তারে!
তবে পাগলের ডাক্তার না কইলাম!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধু-গো দা, আপনার জবাব যতক্ষনে পাইছি, ঐ পোস্ট বন্ধ হইয়া গেসে, হাসতে হাসতে পেট ফাটার জোগার, আপনে আসলেও বস, হা হা হা, বেনীআসহকলা এর যে ভয় দেখাইলেন, ও ই টা কঠিন হইছে।
কি লিখছেন এইটা!!
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
- একটা 'রাজনৈতিক' চিন্তাভাবনা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মগা পাইছেন আমারে!! মনে করতাছে দুনিয়ার সব খালি
আপনি একাই বোঝেন আমরা সব.....
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
- আপনেরে ঐ খাউকা পোলিশ ললনাটার কসম, ভুল বুইঝেন না আফা আমারে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
লেখা কে ল্যাখসে, দেইখা মন্তব্য দিসেন?
ধুগোর মতিগতি ভালো নাহ। জিজাজি, কিসু একটা করেন।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
- হ, জিজু আয়না পড়া দ্যাও। মতিগতি সুবিধার না।
প্রেমের গল্প লেখুম না। মাইর খাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গোধূলির কিছু একটা হয়েছে। ইদানিং তার মন্তব্যে ধার কমে গেছে, গত ৩টা পোস্টে তার একই ধরনের সুর
- গত তিনটা পোস্টে? কী বলেন পিপিদা! একটা গুরুচণ্ডালী, একটা স্মৃতির ব্যাড সেক্টর আরেকটা হইলো এইটা- এই তিনটা না লিখলাম! তিনটা এক হইলো ক্যামনে গো দাদা?
তবে মন্তব্যে আর সেরকম জিহাদী জোশ পাইনা। মেম্বরের পরিণতি দেইখা সিধা হইয়া গেছি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধু গো,
সকালে উঠে প্রথম এই লেখাটাই পড়া।লেখার ভেতর দিয়ে মানুষকে হাসানোর আর পরক্ষনেই কাঁদানোর ঈর্ষনীয় ক্ষমতা নিয়ে এসেছ তুমি। তোমার আপাত উচ্ছ্বাসময় হাস্যোজ্জ্বল মুর্ত্তিটার ভেতরে বয়ে চলে অনিঃশেষ প্রেমের,করূণার জল।
সচলায়তনে অনেক ভালো লেখক, গুনী লেখক আছেন।
কিন্তু ধু গো কেবল একজনই---!!
মঙ্গল হোক---
- এরকম স্নেহময় মন্তব্য দেন বলেই তো এইসব আবঝাব লিখে জ্বালাতন করি আপনাদের অনিকেত'দা।
অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই প্রতিটি মুহূর্তে...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
একমত @ অনিকেত ।।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হায়রে কি হইল পোলাডার? দুই দিন আগেই আমার সব চেয়ে বদখত শালীডারে বুকিং দিল, আমিও আপদ কোন এক চন্দ্রাহতের গলায় ঝুলানো গেছে ভাইবা খুশী হইছিলাম।
এখন দেখি কিচ্ছা জটিল!!
- কী যে কন মামুন ভাই। কিচ্ছা দরকার হয় পরবর্তী পোস্টেই জলবৎ তরলম কইরে ফেলিবো। তাও ঝুলা ঝুলিতে 'ঠান্ডা' হয়া থাকেন, নইড়েন না কইলাম। নড়লেই বিপদ। জাকাজা'র হুমকী মনে আছে না?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সমবেদনা
...........................
Every Picture Tells a Story
- কপাল ভালো মুস্তাফিজ ভাই ব-এর আগে একটা এ-কার যোগ করছেন। নাইলে জটিল মুহূর্তে কী টানাটানিটাই না লাগতো দুইজনের!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কেউ কি লক্ষ্য করসেন ক্যাটেগরিটা: 'রাজনীতি'!
কেসটা কী? নাকি আমিই বুসলাম না?
- আমি লক্ষ্য করছি বস!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কোথাও বৃষ্টি হলে কাউকে না কাউকে ছাতি ধরতেই হয়, এখানে ছাতি দেখছি, বৃষ্টি দেখি না কেনো?
___________________________
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ
- আমি তো ছাতিও দেখি না, দেখি কতগুলি ছাতির শলা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মাছ মাছ গন্ধ লাগে!!!
(বেড়াল)
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পথম এবং সব্বোপত্থম কথা- এই গান আমাররররররররররররররররররর... এইটার সত্ব আমি 'সারাহ' আপা থেইক্কা কিন্না লইছি। খেনু খেনু খেনু? খেনু এইটা দিছেন? ইন্টালেকচুয়াল ফফার্টি বিনা অনুমতিতে ব্যবুহার খরার জন্য আপনাকে জেলের ভাত খাওয়ান উছিৎ।
এই রকম পোস্ট হইল গিয়া SOS টাইপ ফুস্ট। খাকে খুথায় যে "আমার মন কিন্তু অনেক খ্রাপ, বুঝছো?" টাইপ সংকেত পাঠাচ্ছেন এইটা প্রকাশিত হওয়া খেবল সময়ের ব্যাপার। মনে করছেন এই উপরের বুড়া বুড়া মানুষগুলা যারা মন্তব্য কইরা গেছে তারা খেউ খিছু বুঝে না, না?
পুনশ্চঃ এই গানখানা এমুন, যে কোন চ্রম ফানি পোস্টের সাথেও যদি এটা কেউ দেয়, মন ততক্ষণাৎ উদাস হইয়া যাইব।
দৃশা
- আরে এই গানটারে ফীল করার লাইগা আমি সিটি অফ এঞ্জেলস সিনেমাটা বহুবছর দেখি নাই। প্রথম দেখা শুরু করার প্রায় তিন বছর পর শেষ করছি সিনেমাটা। শেষ করলেই যদি ভালো লাগারা শেষ হয়ে যায়, বা গানটার মর্মার্থ অন্য হয়ে যায় তার লাইগা! আর আপনে আমার বিরুদ্ধে আইছেন মকদ্দমা করতে? আসেন, ফিল্ডে নামেন। ফৌজদারী আদালতেই ফায়সালা হবে এইটা কার 'ফ্রফার্টি', সারাহ আপনেরে কোন খাতিরের বিনিময়ে গানটা ওয়াক্ফ কইরা দিছে সেইটাও দেখতে হইবো। এইত্তা তো আমাগো দেশে আগে আছিলো না!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আজকাল মানুষ জনের কি হইল
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
- "শোয়াইনে গ্রীপ্পে" (শোয়াইন ফ্লু) মনে হয়! কারণ এইটাই নতুন রোগ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এগুলা কী লেখেন রে ভাই? বলছি না আমার মন-দিন ভাল যাইতেসে না কয়দিন ধরে?! তার উপর এই গান... আহা, কী যে প্রিয় গান...
- কাঁটা দিয়া কাঁটা তোলেনরে ভাই। এর চাইতে মহৌষধ আর দ্বিতীয়টা নাই।
এই গানটা নিয়া একটা গানবন্দী জীবন হয়ে যাক তাইলে ইশতি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কী করলেন এইটা?! এইটাও আপ্নে ধূগো?!
সত্যিই, ঘটনা কী আইজকাইল?
মনডাই ক্যামন কইরা দিলেন! হুরো মিয়া!
[পুনশ্চঃ এই অসম্ভব গানটার জন্য একটা না দিয়া গেলে আমার বুইড়া আঙ্গুল আইজ মইরাই যাইতো!]
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
- আরে খান ভাই, বিশ্বাস খান, এইটা আমি-ই, আপনেগো মার্কামারা এক নম্বর, দুই নাম্বারী ধুগো!
গানটা আসলেই সেইরকম। খাড়ান আরেকটা গান শুনাই, যদিও গানটা স্প্যানিশ। শুনে দেখেন ভালো লাগতে পারে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
থ্যাংক্যু!
গানটা স্প্যানিশ হৈলেও সুন্দর আছে।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
কী পোলাডারে ইন্দুরে খাইলো...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- বস, ইন্দুর মারা অষুধের সিসটেম নাই?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এই ধুগোরে আমি চিনি না। চিনতে মন চায়ও না
আর যে-গানটা দিসেন, সেইটা শুনলে দৃশাফা উদাস হয়, কিন্তু আমার ক্যান জানি ঝিমুনি আসে, ঘুম পায়...
ধুর! এমনে লিখতে থাকলে আপনের লেখা পড়তে আসার উত্সাহ পামু না
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
- আরে সন্ন্যাসী'দা, ব্যাপারটা সেইরম না। মাঝে মইধ্যে মাথায় পিঁপড়ায় কামড়ালে সেই কামড়ানি নামায়া ফেলতে হয়। তাই মাঝে মইধ্যে ছাহিত্য করি আর কি! আসল লাইন কইলাম ঠিকই আছে
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপনের এই গান আমি শুইনা আসতেসি গত কয়েক পোস্ট ধইরা
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
- কী করুম কন! হারা জীবন আমাগো নেতাগো মূলাগীতি গান শুইনা শুইনা এখন অভ্যাস খাইছলত সব নেতাগোছীয় হইয়া গেছেগা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ছোটবেলায় আমাদের গ্রামাঞ্চলে দেখতাম বিয়ের বয়স হলেই ছেলেরা খালি মাথা ঘুরে পড়ে যায়, মুখ দিয়ে ফেনা বের হয়ে যায়। মুরুব্বীরা সব বোঝেন। তাইএইসব রোগের উপসর্গ দেখামাত্রই তার দাওয়াই দেয়ার ব্যবস্থা করেন। বিয়ের পর দেখা যায় সব ঠিকঠাক।
ধু.গো'র এখন সেই একই রোগ হয়েছে। এই রোগের চিকিৎসা একটাই..........।
দ্রোহীদা, এইটা আমি লিখতে চেয়েছিলাম। বিয়ের বয়স হইছে এই জন্য এই সব পুষ্ট, আর কুনু কারন নাই
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
- মেম্বর সাব, আপনে থাকেন কই কন দেখি। দৌড় তো শেষ হইছে, এখন আসেন আমরা জামাতে খাড়ায়া যাই! (তালিয়া)
তাতাপু, মেম্বর না হয় আমারে উলটা-সিধা কয় (আমরা ভায়রা ভাই, একটু কইতেই পারে), তাই বইলা আপনেও? আপনে তো আমার আপনা মানুষ। আমরা না প্রতিবেশী, দেশের সীমানার দিক দিয়া? আপনে তো আমার ছাহিত্যকম্মের একটু সুনাম টুনাম করবেন, তা না গমচোর মেম্বরের কথায় সুর মেলান। আপনে লুক ভালু না গো আপা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এইটার উপ্রে গল্প ট্যাগটা লাগা ধুগো।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
- গল্প ট্যাগ লাগাইতে শরম করে অপু ভাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
দিলটা বড়ো উদাস হইলো।
আসল ঘটনা কইয়া ফালান রে ভাই...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
- দিল মাঝে মইধ্যে উদাস হওয়া ভালো, আশরাফ উদাসের গান তখন ভালো লাগবো!
আসল কথা তো কইতে মঞ্চায়ই। মাগার ঐ যে, কোবিরাজের কড়্ড়া নিষেধ আছে! কোবিরাজের আদেশ অমান্য করুম?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শিরোনামটা ধার করলাম
- পিপিভাবী'র বিরহে কাতর পিপিদা, আপনি শুধু শিরোনাম কেনো? পুরো লেখাটাই নিয়ে যান না, মানা করবো না! সাথে করে একটা গুরুচণ্ডালীও নিয়ে যান, ঐটা অর্ধাঙ্গীনী বিরহের অনুকল্পে লেখা হয়েছিলো একদা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নিলাম। দুইটাই নিলাম।
ধূগোদা' ২০১০'র বইমেলায় যে উপন্যাসখানা বের করবেন বলছিলেন, এইডা কি তার প্রথম অধ্যায়? ব্যাপক হইতেছে। চালিয়ে যান গুরু।
- ধন্যবাদ বস।
হ, এইটাই প্রথম অধ্যায়। মজার ব্যাপার হইলো, প্রকল্পিত উপন্যাছের শ্যাষ অধ্যায়ও এইটাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হাঃ হাঃ হাঃ কথায় আপনি A+
পিপিদা, আপনি লিস্ট করেন, খাবারের লিস্ট। আমি আপনাকে আপন তহবিল থেকে খরচা করে খাওয়াবো। ঈমানে কইলাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
লেখাটা পড়ার সময় নানান জিনিস ভাবতেসিলাম কী বইলা আপনারে পচানো যায়
কিন্তু শেষ প্যারায় আইসা এক্কেবারে থাবড়া দিয়া থামায়া দিলেন। দৃশ্যপট কল্পনা করে একদম মোচড় দিয়া উঠল ভেতরটা। আপনার দিলে আসলেই দয়া হয় না
কিন্তু এইসব কী বিষণ্ণতা রোগে ধরসে মিয়া আপনারে! এইসব লেখা বাদ্দেন, বুঝলেন? আমরা আমাদের পুরান ধুগোদারে চাই
[ইহা একটি অন-দ্য-রেকর্ড কথা। আশা করি বুঝতে পারসেন ;-)]
- মিঞা, পুরাতন বিডিআররে নিয়া নতুন কইরা কী জানি সব শুনি! ধুগোদা পুরাতন হইলে কেমনে চলবে?
- এইটা হইলো অন দ্য রেকর্ড।
অফ দ্য রেকর্ড হইলো, বোতল নতুন মনে হইলেও ভেতরের মাল কিন্তু সেই একই। মানে ধুগো মিয়া যতোই হাদুমপাদুম করুক, সে সেই পুরাতন ছ্যালছাবিলাই আছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপাতত গান শুনেই পাংখা...লেখা পরে পড়ব...
গানের জন্য বিশাল ধন্যবাদ
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
- রান্টু মিয়ার জন্য ছোট্ট করে একটা কৃতজ্ঞতা।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
khub sundor!
- আপনার মন্তব্যটাও অনেক সুন্দর, কিন্তু বাংলায় হলে সৌন্দর্য্যটা আরও সুন্দর হয়ে ফুটে উঠতো।
বাংলায় লেখার একটা চেষ্টা দিয়ে দেখবেন নাকি? একদম সোজা কিন্তু! কন্ট্রোল+অল্ট+পি চাপলেই ফোনেটিকে টাইপ করতে পারবেন। একেবারে পানিভাত।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধূগো দা....আপনার লেখাটা কি আমি হাওলাদ নিতে পারি? একজনরে পড়ায়া কইতাম আমার মনডার মৈদ্দে ও ইরাম কয়ডা কথা আছে.........।
- হাওলাদ নিবেন ক্যান ভাই। পুরাই নিয়া যান, একেবারে সম্প্রদান কারক। কিন্তু নিজের বইলা চালায়া দিয়েন না জানি! তাইলে পিটনা খাইলে আমার দোষ না!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার প্রথম দিকে পড়া আপনার লেখাগুলোর মধ্যে একটা। আবারো পড়লাম। প্রেমে পড়ার মতো লেখা।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
- হে হে হে
কার প্রেমে, লেখার নাকি লেখকের?
আঙুলের কর গুণে দেখলাম লেখাটা লেখা হয়েছে এক বছর চলে গেছে। কালকে লেখাটা আবার নজরে এলো জনগণের মেহেরবানিতে। ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা, দুইটাই একসঙ্গে জানায়ে যাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এই লেখাটা যে কেউ আমার উদ্দেশে লিখলে আমি তার প্রেমে পড়ে যাবো
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
- ইশ! ব্যাপক মিস হয়ে গেলো দেখি। আগে জানলে তো ডিসক্লেইমার দিয়ে উৎসর্গে আপনার নামটা ঢুকিয়ে দেয়া যেতো!
লেখার প্যাটেন্ট করা লাগবে, বুঝছি। আমার লেখা জনগণ নিজের বলে দাবী করে প্রেম নিবেদনে সফলতা অর্জন করে বলে অভিযোগ আছে। এইসব পুরদস্তুর পাইরেসি। আমি অতিসত্বর প্যাটেন্ট অফিসের রেজিস্ট্রারের মাধ্যমে আমার লেখার পাইরেট ভার্সন বানিয়ে প্রেম নিবেদনকারীদের বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করাবো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কিংবা আপনি সেসব প্রেমিকের প্রেমে নিজের অংশীদারিত্ব দাবি করতে পারেন
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
- এইটা অবশ্য ভালো একটা বুদ্ধি দিছেন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বাহ! ধুগোদা এমনও লিখেন ?
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
- হে হে
আরে না। কইত্তে জানি চোথা মেরে দিছিলাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুগোদা দিলেন তো মনটা খারাপ কইরা !!!
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
- মন খারাপ হৈলে মন ভালো করার একটা উপায় বলে দেই, পয়সা দিতে হবে না।
ঠ্যা ঠ্যা কইরা হাসা শুরু করবেন। হুদাই, কোনো কারণ ছাড়া। যতো বেশি মন খারাপ হবে হাসির হার্য আর কম্পাঙ্ক বাড়ায়া দিবেন। দেখবেন মন খারাপ কোন্দিক দিয়া পলাইছে, পলান সরকারের মতোন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপনার এধরনের লেখা আগে পড়িনি। খুব ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন। -রু
আরে এতো পুরাতন লেখায় মন্তব্য করলেন! ব্যাপক ধন্যবাদ আপনাকে। এই জাতীয় সব লেখার ব্যবহৃত ট্যাগ নিয়ে আশাকরি ধোঁকা খান নাই।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আর লিখেন না কেন রে আপনি? মনের বাত ঝেড়ে ফেলে আবার লিখুন ধুগো।
খুব খ্রাপ লিখেন না কিন্তু আপ্নে
নতুন মন্তব্য করুন