ইস্টারের শুভেচ্ছাঃ
লম্বা বন্ধ! ইস্টারে এই সময়টা আসলেই কেমন জানি ঈদ ঈদ লাগে। বৃহস্পতিবারে হুড়োহুড়ি লেগে যায় দোকানপাটে। চেক আউটে দাঁড়িয়ে কিলাকিলি, পাড়াপাড়ি, মারামারি লেগে যায় অবস্থা। কারো আগে কেউ যেতে পারবে না। সবারই ভাব এমন যে মাগরিবের আযান পড়বে এক্ষুণি, ঘরে ইফতার সাজিয়ে পরিবার বসে আছে আর মাছি তাড়াচ্ছে। সবারই পরিবারের সাথে ইফতারী খাওয়ার তাড়া। সুর বুঝলেন, সুর, সবারই আসলে গিটারে তোলা সুরের টনটনে টান। এখন যেনো সেটা গাওয়ার পালা। নাইলে গাড়ি ছুটে যাবে। শালার পাবলিকের তর সয় না!
আমি একবার চেক আউটের লাইনটা দেখি আরেকবার ক্যাশে বসে থাকা অসহায় তুর্কিশ বালিকার মলিন খোমাটা দেখি। বেচারি'র জন্য মায়া হয়। কিন্তু কিছুই করার নেই। মা দূর্গার মতো তো আর তার দশটা হাত নেই! দুই হাতেই বারকোড রিডারে 'পুট' শব্দে জিনিষ চেনাচ্ছে আবার দুই হাতে টাকাও নিচ্ছে। চার হাতের কাজ দুই হাতে সে কেমন করছে সেটাও অবশ্য একটা গবেষণার বিষয়!
আমার সুরের টানও নেই, পরিবারের সাথে জামাত বা ইফতার করারও তাড়া নেই। চেক আউটে আমার পালা আসতেই তাই ধীরে চলো নীতিতে চলায় মনস্থির করলাম।
সব জিনিষ স্ক্যান করা হয়ে গেলে একটা একটা করে জিনিষ প্যাকেটে ঢুকাই, আর স্ক্রিনে চোখ পিট পিট করে তাকিয়ে দেখি ঠিক আছে কিনা। সব ঠিকঠাক ঢুকানোর পর দাম দেয়ার পালা। এবার মানিব্যাগ খুঁটে খুঁটে, এই কোণ সেই কোণ খুঁজে এক সেন্ট, দুই সেন্ট বের করে এনে একটা একটা করে ক্যাশে রাখি। তারপর সেগুলো ছড়িয়ে গুণে দেখি কতো হলো, আর কতো বাকি! সেটা আবার আঙুলের কর গুণে বের করি। ক্যাশিয়ারের হাতে দেয়া দশ টাকার একটা নোট ফেরত নিয়ে বদলে দুইটা পাঁচ টাকার নোট দিলাম আবার। আমাকে ফেরত দেয়া কয়েন হাতে নিয়ে আবার বললাম সেটা ভাঙিয়ে ছোট করে দিতে।
আমার কার্যকলাপে ক্যাশ আউটের বালিকা বিরক্ত হবে কি হবে না, সেটা না ভাবলেও লাইনে দাঁড়ানো জনগণ যে তাদের ধৈর্য্য ধরে রাখতে পারবে না, এটা জানতাম। একজন আর থাকতে না পেরে বলেই উঠলো, "হাইদি, কলিগে"। আমি ব্যাগটা ফিল্মি স্টাইলে ঘুরিয়ে পিঠের ওপর ফেলে, সবগুলো দাঁত বের করে গা জ্বালানো ভঙ্গিতে ভেটকি দিয়ে হাঁটতে শুরু করে বললাম, "ফ্রো ওস্টার্ন, আমিগো!"
সুরের টানে, সূর্যের টানেঃ
এই লম্বা বন্ধের বেশিরভাগ সময়ই কেটেছে বিছানার সান্নিধ্যে। পেট পুরে গামলা ভরা ভাত খেয়েছি আর বিছানায় গড়িয়েছি। বাইরেও বেরিয়েছি খানিক। বেরাতেও গিয়েছি এক বাসায়। কিন্তু ঘুরে ফিরে ওই একই মোহনায় এসে সব নদী মিলেছে। রবিবার রাতে বিছানায় যে অবস্থান ধর্মঘট নিয়েছি ঘুম কা ওয়াস্তে, আমার সেই আমরণ অনশন ভেঙেছে অদ্য মঙ্গলবার কাউয়া ডাকা ভোর দশ ঘটিকায়, তাও এ্যালার্ম নামক যন্ত্রের কুহু কুহু ডাকে! মাঝখানে অবশ্য কয়েক প্রস্ত হাগুমুতুর টানে বিছানা ছাড়তে হয়েছে।
অনেকদিন বাদে আজকে বাইরে বেশ ঝলমলে ছিলো সবকিছু। বিকেলে তাই বেথোফেনের পায়ের নিচের বাঁধানো বেদীতে গিয়ে বসলাম। ফাঁকা জায়গা ছিলো না তেমন। একলা বসার বাসনা থাকলেও বাধ্য হয়ে তাই বসতে হলো দুই জোড়া ললনা গ্রুপের মাঝখানের ফাঁকা জায়গাতে। দুই দিকেই কিচির মিচির চলতে লাগলো সমানে। আর আমি ডুব দিলাম নিজের মধ্যে। মনে পড়লো, ঠিক এই বেদীতে বসেই সাড়ে তিন বছর আগের কোনো এক পূর্ণ চাঁদের রাতে ভাব চাগার দিয়ে উঠেছিলো আমার। নেটের (কু)ফলশ্রুতিতে সেটা খুঁজেও পাওয়া গেলো, হুবহু তুলে দিলাম—
জিন লেফার্সের দালানের মাথার ওপর ফুঁচকি দিয়ে চতুর্দশীর চাঁদ তার বিশাল রূপালী অস্তিত্ব জানান দেয়। গ্যালারিয়া কাউফহফের সামনের স্ট্রীট লাইটের মায়াবী আলো মিশে একাকার হয়ে যায় নবযৌবনা শশীর চোখ ধাঁধানো এ্যালুমিনিয়াম আলোয়। প্রকাণ্ড গীর্জার সুউচ্চ চূড়ার দিকে তাকিয়ে বেথোফেনের পায়ের কাছে বাঁধানো বেদিতে রি-লাক্সিং মুডে মাথার দিকে লাল-সাদা কী জাতের ফুল, উলটো দিকে দোদূল্যমান পা। মাথার ভেতরের ধুসর পদার্থে অনেক গুলো বছরের না মেলা সমীকরণের প্রবল ৎসুনামী!
ফুটোগ্রাফি...
না, ফুটো নিয়ে কাজ কারবার না। এইটা হলো ফটুকবাজীর কথা। সবাই কী সুন্দর সুন্দর, অটো ফুকাস, ম্যানু ফুকাসের ফটুক দেয়। আম পাতা, জাম পাতা, ছ্যাঙ্গা, বিছ্যা, বল্লা, ভীমরুল— কতো শত পদার্থের ফটুক! যেমন সুন্দর ফটুক, তেমন সুন্দর ক্যামেরার নাম, তার চেয়েও সুন্দর লেন্সের দাম!
ফটুক তোলার হাত যেমনই হোক, অন্তত নামী ক্যামেরা আর মোটামুটি দামী লেন্সের মালিক এক ফুটো-গ্রাফারকে অনুনয়-বিনয় করে বলছিলাম একটা খোমার ফটুক খিঁইচ্যা দিতে। তো ব্যাটা একবার ক্যামেরার ফুটোতে চোখ রাখে, আরেক চোখ ফুটা করে রেখে। তারপর চোখ তুলে একবার আমার খোমার দিকে তাকায় আরেকবার আসমানের আলোর দিকে তাকায়। বিড়বিড় করে কী বলে, অতো দূর থেকে বুঝিও না। তারপর একটু জোরে-শোরেই আমাকে দম বন্ধ করে সটান দাঁড়িয়ে থাকতে বলে। আমি নড়ি না এক চুলও। কিন্তু ব্যাটার আর ফুটো দিয়ে দেখা শেষ হয় না। মিনিট পাঁচেক আমাকে দম বন্ধ করিয়ে রেখে, ক্যামেরায় নানান কেরদানির পর অবশেষে তার ক্যামেরায় আমার যে ফটুক আসে, সেটা ভদ্রসমাজে দেখানোর আর কোনো উপায় থাকে না।
সিসিমপুরের একটা দৃশ্য আছে এরকম। আমি ঐটা রেফারেন্স হিসাবে টেনে এতো জমকালো পোজের আউটপুটের এই করুণ হাল দেখে সামান্য গাঁইগুঁই করতে গেলেই পাল্টা ঝাড়ি শুনতে হয়, "যেইনা মনহুঁশ চেহারা, ইলিয়াস কাঞ্চনের খোমা আউটপুট দিবো নাকি আমার ক্যামেরায়?"
আমি মনের দুঃখে গালি দিতে ভুলে যাই। কেবল উপরের দিকে মুখ তুলে বলি, "ইয়া মওলা, উঠালে। ফুটো-গ্রাফারের ফুটাচুদা ক্যামেরাকো জফর্ট উঠালে!"
এই অপমানের পর ঠিক করেছি নিজের খোমার আর প্রতিকৃতি তুলবো না। আমিও ঘাস, লতা, পাতা, ফুল, ফল (আর ললনার) ফটুক তুলবো। সেই মোতাবেক ঘর থেকে বেরিয়ে বাস স্ট্যান্ডে যাওয়া আসার পথে 'সাবজেক্ট' খুঁজি। পাই না, পেলেও ফটুক তোলার কথা মনে থাকে না। তো একবার শান বাঁধানো গাছের গুঁড়িতে দেখলাম কিছু রঙ্গীন রূপবান জাতীয় ফুল। ব্যস, পেয়ে গেলাম সাবজেক্ট। একেবারে শুয়ে পড়ে পজিশন নিয়ে বেশ অনেকক্ষণ সময় নিয়ে তুললাম তিনটা ফটুক।
ফটুক— তিনঃ "গজে ওঠা, গর্জে ওঠা"
ভুলচুক
কাল রাতে দেড়টার দিকে। কিচেনের জানালা দিয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে দেখি পরিচিত চৈনিক বালিকার মতোন একজন সদর দরজা দিয়ে ঢুকছে। আমি প্রবল উৎসাহে হাই-হ্যালো বলে হাঁক দিলাম চারপাশ কাঁপিয়ে। ঐ বালিকা ভড়কে গিয়ে দৌড়ে ঢুকে গেলো সদর দরজা গলে! আমি মাথা চুলকাতে চুলকাতে ঘটনাটা বুঝার চেষ্টা করলাম। কিন্তু বেশিদূর এগুতে পারলাম না।
আজকে সন্ধ্যায় ঘরে ফেরার পথে সেই পরিচিত চৈনিক বালিকার সাথে বাসে দেখা। আমার পাশের সিটে এসে বসে নিজেই হাই বললো। বাস থেকে নামার পর বললাম, কাল রাতে তোমাকে হাই বললাম, "তুমি দৌড়ে চলে গেলা ক্যানো!"
বালিকা বললো, কী বলো! আমি তো চার দিন ছুটি কাটিয়ে আজকে, এই মাত্র ফিরলাম। কাল রাতে কৈ দেখলা আমারে!"
বুঝলাম, ভুল নাম্বারে ডায়াল করে ফেলেছিলাম কাল রাতে। ঐ বালিকা যে উপরে উঠে এসে মাইর লাগায়নি, সাত জনমের ভাগ্যি। রাত বিরাতে বালিকাদের একলা পেয়ে "হ্যালো" বলা!
বাস থেকে নেমে হাঁটতে হাঁটতে পরিচিত চৈনিক বালিকা জানালো হুবহু একটা ঘটনা ঘটেছে তার সাথে, দিন কয়েক আগে। প্রকাশ্য দিবালোকে, সিটিতে। আমার মতো কাউকে দেখে সে 'হাই' বলে সামনে গিয়ে তাকিয়ে দেখে ঐটা আমি না।
আমার না হয় চশমায় সমস্যা, রাত বিরাতে সব চৈনিক বালিকারেই এক রকম মনে হয়। কিন্তু এই বালিকার সমস্যা কী! দিনে দুপুরে ভুলভাল দেখে ক্যান!
...পরিশিষ্ট
মাধুরীর একটা না দেখা সিনেমা দেখলাম। পুরনো। স্কুলে থাকার সময়ের। ফেসবুকে কয়েকজন স্কুলের বন্ধুদের স্মৃতিচারণও দেখলাম আমাকে ঘিরে। সময়টা রিওয়াইন্ড করার চেষ্টা করলাম। সব পেলাম না খুঁজে। অনেক কিছুই ব্যাড সেক্টরে পড়ে হারিয়ে গেছে চিরতরে। বন্ধুদের মুখ কয়টা ভেসে উঠছিলো মনের পর্দায়। আমি তো ভুলিনি তাদের!
সেদিন একজন বললেন, "দেখবা, সামনের দশ বছর কেমন হুশ করে চলে যায়।" এই দশ বছর পেরোলে জীবন থেকে অনেক জৌলুসই ঝরে পড়বে। বার্ধক্যের প্রথম প্রহরে পা রাখবো। অনেকটা তুলনা করার জন্যই পেছনের দশ বছরটা মনে করার চেষ্টা করলাম। হুমম, ২০০০ সাল থেকে ২০১০ সাল! নাহ, কয়েকটা ঘটনা ছাড়া আর তেমন কিছুই মনে করতে পারছিলাম না। অথচ বেশ ঘটনাবহুলই হওয়ার কথা ছিলো এই দশ বছর।
মনে নেই, কারণ হয়তো ঐ সব ঘটনা মনে না রেখেও জীবন কেটে গেছে বেশ ভালো ভাবেই। সামনের দশ বছরও কেটে যাবে। কেটে যাবে তার পরের দশ বছরও। হুট করেই একদিন চাকা থামিয়ে দেখবো "বুড়ো" হয়ে গেছি। অর্থাৎ, জীবন কেটে গেছে! এই সামান্যটুকু জীবনের সামান্যতম কয়েকটা 'দশ বছর' কাটিয়ে নেয়ার জন্য কতোই না প্ল্যান, কতোই না প্রোগ্রাম। ছকে ছকে পা ফেলতে হবে, এর বাইরে অবশ্যই না। সবচেয়ে প্যাথেটিক হলো, নিজের বানানো ছকের চেয়ে অন্যের কাটা ছকে পা ফেলে যেতে উদ্বুদ্ধ হতে হয় শুধু দুয়েকটা দশ বছরের জন্য।
আমি যখন পেছনের সময়ের দিকে তাকাই, হা-হুঁতাশ কম হয়। কারণ, পুরোটা সময়ের অধিকাংশই নিজের কাটা ছকেই পা ফেলে গেছি। কারো লিখিত নাটকে অভিনয় করে সাফল্য পেলেও তৃপ্তি মেটে না।
তো আপনি, যিনি পড়ছেন, ভেবে দেখুন তো সামনের দশটা বছর পরে নিজেকে কেমন দেখতে চান। মনের কোণ তৃপ্তির হাসিতে ঝলমল দেখতে চান নাকি তথাকথিত সাফল্যের মোড়কে নিজের সবকিছুকে ঢাকতে চান!
ভাবুন, আমি পেট ভরে গামলা ভরা ভাত খাই, তারপর ঘুম দেই!
মন্তব্য
গান কই?
গরুর গোস্তের ছবি কই?
চৈনিক বালিকার ফটুক কই? (আমার জন্য না...বিডিআর এর জন্য )
পোস্ট এডিট করেন এলা।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
- গরুর গোশতের ফটুক তুলি নাই মিয়া। আমি কি এতো কাঁচা ফুটুরে নাকি?
চৈনিক বালিকার ফটুকও তুলি নাই। আমার কি মাইরের ডর নাই নাকি মিয়া?
গান্দেওন যায়, এ্যারাবিক চলবো?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার মত অবস্থা হবে আরকি...স্মৃতির শহরে ঘোরাঘুরি বাড়বে। সুতরাং যা পারো এনজয় করে নাও। জীবনের শেষ আনন্দময় দশক।
তোমাদের ইস্টারের ছুটি কয়দিন? আমাদের অফিস খোলা ছিল, শুধু বাচ্চাদের স্কুল একদিন ছুটি। মনে হয় সব সুখ আটলান্টিকের ওই পারে।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
- ইস্টারের ছুটি পাক্কা চারদিন তাসনীম ভাই (শনি, রবি মিলায়ে)।
আসলেই ছুটির ব্যাপারে সব সুখ এই পাড়ে। প্রভিন্স ভিত্তিক কত্তো পদের ছুটি যে আছে। দুই দিন পরপরই ইশকুল ছুটি! আর ইস্টারের ছুটি ইশকুলে এখনও চলতেছে বাচ্চাদের।
বাসে ট্রামে উঠলে দেখা যায় ক্যাওলা-ক্যাউলি কারে কয়! আজকে বেথোফেনের বেদীতে বসে বসে অনেক কিছু দেখছি। সবে হাঁটতে শুরু করা বাচ্চা থেকে শুরু করে সবে আঠারো ছোঁয়া, সব। এদের কার্যকলাপ নিয়ে লিখতে গেলে নিউজপ্রিন্টের দাম বেড়ে যাবে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পার্ফেক্ট কথা বলসেন, তাসনীম ভাই! আর আসলে টাইম নাই, শেষ আনন্দময় দশক!
=========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
ফটুক খিচার অংশটা পড়ে অনেক হাসলাম।
কিন্তু গুরুচন্ডালীর পোস্টে গান থাকার কথা না? গান কই?
"ভেবে দেখুন তো সামনের দশটা বছর পরে নিজেকে কেমন দেখতে চান। মনের কোণ তৃপ্তির হাসিতে ঝলমল দেখতে চান নাকি তথাকথিত সাফল্যের মোড়কে নিজের সবকিছুকে ঢাকতে চান!"
--ভাবা তো সহজ। কিন্তু সে মতন করা বড়ই কঠিন!
আপনি মাস্টার উগওয়েকে চেনেন? ঐযে, ভ্যালি অফ পিস- এর খুব জ্ঞানী কাউট্টা! যে কিনা ড্রাগন ওয়ারিয়র বলে ঘোষণা দিয়েছিলো এমন একজনকে যার ড্রাগন ওয়ারিয়র হওয়াটা সবার কাছেই অপ্রত্যাশিত ছিলো। এমনকি ড্রাগন ওয়ারিয়র নিজেও তার গন্তব্য 'অসম্ভব' বলে মেনে নিয়েছিলো যতোক্ষণ পর্যন্ত না সে ড্রাগন স্ক্রলের আসল মর্মার্থ বের করতে পেরেছিলো! "দেয়ার ইজ নো সিক্রেট ইনগ্রেডিয়েন্ট! টু মেক সামথিং স্পেশাল, ইউ জাস্ট হ্যাভ টু বিলিভ ইট'স স্পেশাল..."
মাস্টার উগওয়ের একটা কথা ছিলো ড্রাগন ওয়ারিয়রকে উদ্দেশ্য করে, "অতীতে কী হয়েছে, আর ভবিষ্যতে কী হবে— এই নিয়ে তুমি খুব কনসার্নড। আর এই কনসার্নের কারণে তুমি বর্তমানকে হাত ছাড়া করছো!"
গান্দেই নাই, ফটুক তো দিছি।
গাঞ্চাইলে অবশ্য দেয়া যাবে। কারটা চান। মাধুরী নাকি দিব্যা ভারতী!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হুম চিনি। কথাগুলান পছন্দ হইছিলো। সিনেমাটাও।
দেখি, গা ঝাড়া দিয়ে আইজকাই নামবো রণে! (সিরিয়াসনেস ইমো)
আই লার্ভ মাস্টার উগউয়ে... চো চুইট! কামড়ায় খায়ালাইতে মঞ্চায়!
-----------------------------------------------------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে আমার প্রাণের কাছে চলে আসি, বলি আমি এই হৃদয়েরে; সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ছি ছি, মাধুরী!!! দিব্যা ভারতী তো তাও চলে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
- আপনি মাধুরীকে ছি ছি বললেন! মতি মামা দেখলে আপনার খবরই আছে।
আর বাই দ্য ওয়ে, মাধুরী কিন্তু এখনও আমার মনের মাধুরীতে মিশে আছে। খালি নেনের বাচ্চাই সব আউলা লাগায়ে দিলো! শালারে খালি পাইলেই হৈছে সামনে কখনো।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ওইতো, বুড়ো থুত্থুড়ো 'মতি মামা' পর্যন্ত ঠিক আছে। তার দিল 'ধাক ধাক' করাটা মানায়। কিন্তু, ধূগো'র বয়স কত্ত কম, ধুগো তার হাঁটুর সমান বয়সী নায়িকা পছন্দ না করলে কেম্নে কী!
নেনে'রা কোথায় থাকে, আমি জানি কিন্তু!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
- নেনে'রে তার বাড়ি গিয়া ধরুম না। বাড়ি গেলে পিঁপড়ারও জোর হয়, অরে ধরুম রাস্তায়। হালায় খালি ফ্রাঙ্কফুর্টের উপর দিয়া যাক একবার!
আচ্ছা, হাঁটুর বয়সী মানে কী? আমার হাঁটু কি আমার সাথে জন্মায় নাই? নাকি আমি জন্মের পর অ-নে-ক বছর হাঁটু ছাড়াই হাঁইটা বেরাইছি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুগোদা, ... ইয়ে... মানে ..."হাঁটুর সমান বয়সী নায়িকা" বলতে তো আমি ভেবেছিলাম আমাদের দস্যুভাইয়ের বয়সী নায়িকা
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
মাধুরীর কী সিনিমা দেখলেন কইলেন না তো?
- কৈতেই তো চাইছিলাম মূলা'দা, কিন্তু নজু ডিরেক্টর আমারে হুদাহুদিই হুমকি দিয়া বসলো, কৈলো আমি মুখ খুললে নাকি আমার নায়কের পাট শ্যাষ। আমারে খলনায়ক বানায়া দিবো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এই কথাগুলো অতীব সত্যি এবং আমি আমার কর্মজীবনের ইহার অনেক প্রয়োগ করিয়া ফল'ও পাইয়াছি ধুগো মিয়া....
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
তেইশ-চব্বিশ বছর বয়সের পর আমার জীবনে কোন প্ল্যান ছিল না। চব্বিশে পা দিয়ে মহা মুশকিলে পড়ে গেছি। হ-য-ব-র-ল এর উদো-বুধোর মত বয়সটা ঘুরিয়ে দিব নাকি ভাবছি
- বয়স ঘুরান আর ত্রৈরাশিক-ভগ্নাংশের গ্যাড়াকলে পড়ে ঘুরতে থাকেন সাবিহ, একটা সময় যেনো কাক্কেশ্বরের মতো "সাত দুগুণে চৌদ্দর নামে চার, হাতে রইলো পেনসিল" হিসাব করতে না হয়!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কঃ
দশ বছর পর কোথায় দেখতে চাই নিজেকে? ভাবছি
খঃ
আমার আন্দাজ কেমন দেখেন।
হাইদি, কলিগে = ভাইসাব, জলদি
ফ্রো ওস্টার্ন, আমিগো! = ইস্টার মোবারক, ভাইজান!
হইল কিছু?
গঃ
জফর্ট মানে কী?
ঘঃ
বানানঃ বৃহস্পতিবার, জিনিস, খুঁটে, কার্যকলাপ, দোদুল্যমান, শত, দৌড়ে, হুতাশ
ফুঁচকি > ফুচকি (নিশ্চিত নই। তবে যেহেতু তৎসম শব্দ নয়, চন্দ্রবিন্দু হওয়ার কথা না )
বেদি / বেদী দুইটাই ঠিক। যে কোন একটা ব্যবহার করা উচিত।
হিন্দী বানান জানি না ( খিইচ্যা, মনহুঁশ )। কিন্তু মনে হচ্ছে হ-এর মাথার চন্দ্রবিন্দু খ-এর মাথায় বসবে।
ফটুক তোমার (তোলার) কথা মনে থাকে না।
কাল রাতে কৈ দেখলা আমারে।(?)
সামনের দশ বছর কেমন হুঁশ (হুশ) করে চলে যায়। (হুঁশ হলো সংজ্ঞা, হুশ হলো বাতাস কেটে এগোনোর শব্দ)
ঙঃ
দশ বছর পর কই থাকতে চাই? কী করতে চাই? এখনো ভাবছি
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
- কঃ
ভাবেন...
খঃ
এক্কেবারে পার্ফেক্তো!
গঃ
জফর্ট মানে পত্রপাঠ, অনতিবিলম্বে, অখনি।
ঘঃ
বানান নিয়ে আপনার পদক্ষেপকে কখনো স্বাগত জানানো হয়নি ডাকবার্ড, এ যাত্রা সুযোগ পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলাম। অনেক দৃপ্ত একটা পদক্ষেপ এটা। মূলা'দা আগে করতেন, কিন্তু কে জানে এখন বোধ'য় তিনি দারা-পুত্র-পরিবার নিয়ে মহাব্যস্ত, তাই বানানের পেছনে তেমন করে সময় দিতে পারছেন না।
আর আপনার সঠিক বানান উল্লেখ করার স্টাইলটাও আমার কাছে অভিনব লাগে। আপনি থামবেন না দয়াকরে। বানান শুদ্ধিকরণের একটা সুদূরপ্রসারী প্রয়োগ আছে, যেটা হয়তো এখন আমরা বুঝতে পারছি না, কিন্তু উপলব্ধি করতে পারছি। এই যেমন আমার, আপনি আমার যে ভ্রান্তিগুলো উল্লেখ করলেন, এখন থেকে এই ভ্রান্তিগুলো আর হবে না, এটা নিশ্চিত। বাকি সচলদের বেলাতেও বোধকরি একই ঘটনা ঘটবে। সবাই নিশ্চই আমার সাথে গলা মেলাবেন আপনার পদক্ষেপ নিয়ে, ছোট করে হলেও, অনেক বিলম্বে হলেও ধন্যবাদ দিয়ে যাবেন আপনাকে।
ঙঃ
এখনও ভাবছেন! এতো ভাবলে তো হবে না। মাস্টার উগওয়ের কথা মনে আছে? ভবিষ্যত নিয়ে এতো ভাবতে হয় না। তাইলে বর্তমানটাই মাটি! 'প্রেজেন্ট' নিয়ে ভাবুন, বাঁচুন, উপভোগ করুন। ভবিষ্যত আপনা-আপনি আপনার ছকে তৈরী হয়ে যাবে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ঘঃ
বুনোবানানাপা'র এই উদ্যোগ অতীব ভালু। ভাগ্যিস শরতবাবুর কথায় সে কান দেয় নাই।
মাইর খাবা তুমি। আমি খালি বলছি যেন খেয়াল করে একটু কারণ যাকে বলতেসিলো ওরা, বেচারা কিছুটা প্যানিকে ভুগতেসিলো।
ধামধুম খালি কথা বললেই হবে, হে 'স্লেইভ অফ পয়জান'। বুঝে বলবা তো?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
শরতবাবু খুলা চিঠি দিলাম তুমায় বুঝলা না।
তুমার খুলা চিঠিতে 'প্রেম' কম ছিলো, 'আব্বা'!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
পেমরে আমি ডরাই, আম্মিজান।
ছুডুবেলা থিকা।
তা তো দেখতেইসি! তোমারে দিয়ে কী আর 'কোমল' ব্যাপার হয়তে পারে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
- ডাকবার্ডের উদ্দোগটা যেনো কখনো না থামে, এটাই আমাদের উদ্দেশ্য হওয়া উচিৎ আসলে। এর জন্য তাঁকে সব রকমের মানসিক সাপোর্ট দেয়া বজায় রাখা দরকার আমাদের।
শুধু ডাকবার্ড কেনো, যাঁরা বানানের ব্যাপারে নিঃসন্দেহ আপনাদের সবার সহযোগিতাই কামনা করি আমি বানান খেলাপি হিসেবে। একবার একটা পয়েন্ট পয়েন্ট খেলা চালু হয়েছিলো। বেচারা ইশতি বিয়েটা করার সাথে সাথে পয়েন্ট টোকানি সেই মজার খেলাটাও মাঠে মারা গেলো! খেলতে খেলতে বানান ঠিক করে নেয়া ছিলো সেই খেলাটার উদ্দেশ্য। আমরা কি ঐরকম খেলাটা আবার শুরু করতে পারি না!
আসুন, আমাদের ঝুলিতে যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ি। ভুল বানান একটাও ফাঁক ফোঁকড় দিয়ে চলে যেতে দেয়া হবে না। ফাইজলামী নাকি, আমাদেরকে ধোকা দিয়ে ভুল বানান জয়ী হয়ে যাবে! ছৈল্ত ন, ভুল বানানের হাদুমপাদুম ছৈল্ত ন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কঃ
ডাকবার্ড মানে এতক্ষণে বুঝলাম।
খঃ
বানানগুলো এখনো ঠিক করেন নাই। বাচ্চারা দেখে দেখে ভুল শিখবে তো। জানেন না? বাচ্চারা খারাপ জিনিস আগে শেখে।
গঃ
তাঁকে? এতো সম্মান!
উড়ে গেলাম
ঘঃ
আমাদের তিথীডোরও কিন্তু বানানযুদ্ধের একজন লড়াকু সৈনিক।
[ উদ্দোগ > উদ্যোগ ]
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
এ্যাঁ, তিথীকে টানেন কেনু?
আমার 'চউখে বেদানা',
আপাতত ছুটিতে আছি!
Btw, ধোকা > ধোঁকা
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমারও 'চউখে বেদানা'।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
হাঁস আপনার বানান ঠিক করে দেয়ার কাজটা আমারও দারুণ লাগে।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
'বেচারা কিছুটা প্যানিকে ভুগতেছিলো..'
মনুষ্যটি ক্যা? কেমন জানি সন্দেহ সন্দেহ লাগতেছে!
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
'ইদানীং' ভালোই লাগছে দুনিয়া!
কৃষ্ণমার্জার শুভ্রতা লাভ করুক!
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
একেবারে দারাপুত্রপরিবার? কা তব কান্তা কোই নহি জান্তা!
ছবিগুলার মজারু ক্যাপশন আর চৈনিক বালিকার কথা ভাবতেছিলাম (আহা! ছুডুকালে প্ল্যান আছিলো জাপানিজ বালিকা বিবাহ করবো! চাইনিজ জাপানিজ তো একই কি কন?!! ) কিন্তু শেষে এসে দশ বছর শুনে ধাক্কা খাইলাম । কত্ত কিছু ইচ্ছে ছিলো, ভার্সিটিতে ভর্তির আগেও অনেক স্বপ্ন ছিলো ,যখন দেখলাম সিস্টেমটা পুরোটাই গৎবাঁধা ধাক্কামতন খাইছিলাম, হতাশও হইছিলাম , এখনো নিজের মন মতো কিছু করার স্বপ্নে আছি...দেখা যাক কি করণ যায়, কি হওন যায়... মাস্টার উগওয়ের ওয়ে ফলু করতে হইবেক ।
ধুগোদা, ভুঁড়ির কি অবস্থা? যেইহারে ভাত খাইতাছেন!!!
ইয়ে জাপানে পড়তে কি IJLTS করা লাগে নাকি? কেই কি জানেন? জানায়েন তো, জাপানিজ মেয়ে বিয়ে করার শখটা পূরণ করেই ফেলতে হবে!
_________________________________________
ভজঘটকালি
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
- ভুঁড়ির কথা বলি নাই? আরে, জটিল অংশটাই তো মিস করলাম দেখি। এই চারদিনের পার্শপ্রতিক্রিয়ায় সব চর্বি গিয়ে ভুঁড়িতেই ঠেকেছে বলে সন্দেহ হয়ে গেলো কাল শপিং মলে ফুলস্কেপ দর্পণে নিজেকে দেখে। আমি চিৎকার দিয়ে বলি, এই পেট আমার না। এর জন্য আমি দায়ী না! পেটে ধরে বসে গড়াতে গড়াতে একসময় খেয়াল হলো, আরে আজকে তো হাগু হয়নাই। পেটের মধ্যে নির্ঘাৎ ঐগুলা গু, চর্বি না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুগো আপ্নেরে মাইনাস! পানি গিলতেসিলাম, এই মন্তব্য পড়ে বিষম খেয়ে আমার সাধের কিবোর্ড আর মনিটরের উপর দিয়া একখান ঝড় বয়ে গেলো! :|
-----------------------------------------------------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে আমার প্রাণের কাছে চলে আসি, বলি আমি এই হৃদয়েরে; সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ভীষন ভাবে স্পর্শ করে গেল, ধু গো!
ভাল থেকো---সকল সময়!!
- কৃতজ্ঞতা জানুন প্রিয় অনিকেত'দা।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
দৌড়ের ওপর আছি, তার ওপর দুব্বল চউখজোড়া খানিক পর পর ফুলিয়া ফাঁপিয়া অশ্রু ঝরাইয়া বিদ্রোহ ঘোষণা করিতেছে... তাও পড়িলাম!
হা হতোস্মি, গান নাই কেনু??
দশ বছর পরের ভাবনা ভাবিয়া কি হইবে ধুগোদা?
এক সেকেন্ডের নাই ভরসা...
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আপাতত চলতি সেকেন্ডের কথা ভাবলেই হবে। দশ বছর এমনিতেই চলে আসবে। আলাদা করে অন্যের দেখানো পথে দশ বছর পরের হিসাব মেলানোর কোনো মানে নাই। রং তামাশা বন্ধ হওয়ার আগেই সব কিছু নিজের পকেটে ভরে ফেলা দরকার! না কী বলেন!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গান নাই
অসুবিধা নাই। পড়তে পড়তে এই গানটাই মনে পড়ছিল।
লেখা সাধু সাধু।
- ঐ অংশটুকু লেখার সময় আপনার দেয়া গানটাই মাথায় ঘুরছিলো যদিও! সেই রাতেও গানটাই মাথায় ছিলো, গুনগুনও করছিলাম মনেহয়।
তবে, পুরো লেখাটার সময় মাথায় ও কানে যে গানটা ঘুরছিলো, সেটা হলো এটা—
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ওহ্ দারুন একটা গান!
কিন্তু এই গান আমি আগে শুনি নাই। কিভাবে মিস্ করলাম
গানটার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ধুগো।
আপনি বুড়া হইয়া যাইতেসেন! কী সব্বোনাশ!
লেখার ধরণে কী যেন একটা বদলেছে... বুঝাতে পারবোনা গো...কিন্তু আমার অ্যান্টেনা বেশ ক'বার পিড়িং পিড়িং করলো!
অন্যের দেখানো রাস্তাতে হাঁটতে হাঁটতেও মাঝে মাঝে আমি নিজের মতো দু'চার কদম হেঁটে ফেলি... এ নিয়ে সক্কলের কত্তো হাহুতাশ! তাতে আমার বয়েই যায়... পরিকল্পনা অনুযায়ী চলার চেষ্টায় আছি, একবার দড়িটা ছিড়ি...তারপরে কে পায় আমাকে...
-----------------------------------------------------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে আমার প্রাণের কাছে চলে আসি, বলি আমি এই হৃদয়েরে; সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
সেটাই করি...এম্বেড করার সময় আকারটা খেয়াল করিনাই...
গান সবগুলাই শুনলাম... এখন আমারে অডিও মেইলান...পিলিজ লাগে...
-----------------------------------------------------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে আমার প্রাণের কাছে চলে আসি, বলি আমি এই হৃদয়েরে; সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ফুলের ক্যাপশনগুলা ফাটাফাটি হইসে।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
- জ্বী হ, মাননীয় ক্যাপশন ক্রিটিক!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভাগ্য ভালো আপনার ইমিডিয়েট পরে লাইনে আমি ছিলাম না। কি যে বিরক্তকর এই পয়সা গুনে গুনে দেয়া ( আরো একটি বিরক্তিকর জিনিস হচ্ছে জার্মানরা কোন কিছু কিনতে গেলে যে এতো প্রশ্ন করে। মনেহয় ধরে মাইর লাগাই)। জীবনের কতো যে বাস ট্রাম মিছ করেছি লাইনের লোকজনের ভাংতি পয়সার জন্য।
(ক্ষ্যাপার কারনটা খুবই সহজ। কোন রকমের শপিংয়ে যেতে মন চায় না। যতো তাড়াতাড়ি দোযখ থেকে বের হওয়া যায় ততই মঙ্গল) ।
এই সময় বাইরে ঘুরতে হেব্বি মজা। অফিসের লাঞ্চ আওয়ার ৪৫ মিনিট। অথচ আমরা এখন বাইরে ঘুরি প্রায় ঘন্টা দুয়েক। রুমে এসে ফুলের রেনুন এলার্জীর ঠেলাটা পরে বুঝি।
- আপনে আমার পরে আছিলেন না, আমার কপালই বলা যায়!
তা আছেন টাছেন কেমন? রইদে বেশি ঘুরাঘুরি কইরেন না মিয়া। পোলেন এলার্জি তো সারবো, কিন্তু চোখ দুষ্টু হৈয়া গেলে, সেইটা সারাইবো কোন ডাগদর?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কি কন মিয়াভাই, শপিং এ না গেলে লুল ফালামু কেমনে?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ধুগো চীনা ফাঁস গলার পড়বার আগে সাবধান। তুমি তো আমার কাঁচা মাছের গন্ধ সইতে পারো না।
---
গত চার পাঁচ বছর প্রতি ইস্টার রবিবার সকালে আমরা একটা মহা-নাস্তার দাওয়াত থাকে আমাদের পাশের বাড়ীর অতিপ্রীয় পোলিশ খালাম্মার বাসায়। আমার মেয়েরা তাকে আপন দাদীর চাইতে বেশী জানে। এক্কেরে চর্বচোষ্যলেহ্যপেয়। আমাদের বাড়ীর মেয়েদের বরাহভীতি থাকায় পুরোটাই বরাহহীন মেনু। আহা কি সেই ডিমের সালাদ, কি সেই স্মোকড টার্কির বুক, কি সেই মুর্গীর কোপ্তা, কি সেই খরগোশের টারিন, কি সেই বাচ্চাগরুর সসেজ। সব কিছু সেই ক্রাকাও থেকে আমদানী।
এই ইস্টারটা একটু উদাস গেছে। আমাদের সেই খালাম্মা অসুস্থ। তাই এবার আমরা বাসাতেই একটা ঝাল-কাঁকড়া আর ছাগলের বিরিয়ানির ফিস্ট দিলাম।
আপনি তারাতারি সেরে উঠেন গো আমাদের ইস্টার খালাম্মা।
- ইস্টার খালাম্মার আশু রোগমুক্তির দাবী জানিয়ে গেলাম। নাইলে আমরণ অনশন! হুঁ
ক্রাকাও যাওয়ার শখ আমার বহুদিনের। কে জানে, কবে হবে সেই শখ পূরণ! মৎস্য ঘ্রাণ কোনো ব্যাপার না। মানুষ অভ্যাসের দাস। জার্মানী না হয়ে জাপানি হলে এতোদিনে নিশ্চয়ই সুশি খাওয়া শিখে যেতাম ভাতের মতো চিবিয়ে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ, আমার আর রোনালদিনহোর মইধ্যে এই এক জায়গাউ ব্যাপক মিল...
এই লেখায় আইসিলাম লুল টোহাইতে, ধুগো বুইড়্যা হইয়া যাইতেসে; অনেক খুঁইজ্যাও লুল পাইলাম না...
_________________________________________
সেরিওজা
- হায়রে লুল টোহাইন্যা!
এখনও মন্নানের ট্যালেন্টের কথা ভাইবা অমাবস্যা-পূণ্যিতে বুকের ডাইন দিকটা চিঁহি চিঁহি স্বরে ডেকে ওঠে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
লেখা পড়তে গিয়া যদি নাক মুখ দিয়া হাসি বাইর হয়, তাইলে কারে ধরুম? মিয়া আগামীতে লেখার শুরুতে ২টা প্যারাসিটামল ট্যাবলেট দিয়েন, খাইয়া তারপর পড়তে বসুম, ব্যাথা কম হইবো।
আর আমাগো স্পেস ঠুলাগো [পুলিশ/পুলিস এ বিতর্ক, তাই সেই রাস্তা এড়াইলাম ;)] উদ্যোগটা দারুন [ইয়ে, দারুণ না দারুন ;)]
ফটুক ভালু পাইলাম। আপনার মুবিল ক্যামেরার লেন্স কিন্না ফালাইলেন
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
দারুণ বলেছেন। স্পেল ঠোলাদের বানানাঘাতে আবার ব্যথা পাবেন না যেন।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
, চেক করলাম, আমাগো ঠুলারা জাইগা আছে নাকি ঘুমায় (এইটা ইচ্ছা কইরাই আমি ভুল লিখি) ঠোলা কইলে মজা পাইনা। ঠোলার সাথে ফোলার একটা ব্যাপার আছে কিনা!
ঠুলার মইধ্যে একটা কু-মল ব্যাপার আছে কিনা!
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
অনিকেত'দার বাড়ির লগে থাকেন। আবার কোমলতা নিয়া কথা কন। আপ্নের জানের মায়া নাই মিয়া।
হে হে হে, একটু টেকনিকালি কই কু-মল , কোমলতার সাথে কুনু মিল নাই
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
অশ্লীষ!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
নেনে ভাইয়ের শালী আছে কি না তালাশ করতে পারেন... মাধুরী নাহোক আধুরী তো জুটতারে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- পাইছি আপনেরে! আধুরী পরে খুঁজুম, আগে কন পোভার ঠায়ঠিকানা কবে দিবেন!
[অতীত অভিজ্ঞতা বলে, এই মন্তব্যের পর আপনে বাইম মাছের গোত্তা দিয়া এখন অন্যদিকে রওনা দিবেন। নজু ভাই, ও নজু ভাই, এরম করেন ক্যা। মরোনের আগে কোনো মজলুমের উপকার অন্তত কৈরা যান। বেহেশতে গিয়া আপনের নামে একটা আতা ফলের গাছ লাগামু, কথা দিলাম। চিন্তা কৈরা দেখেন। ঐ গাছে বিশাল বিশাল আতা হৈবো, সেই আতার ফুঁকা দিয়া তোতা পাখি গান গাইবো। বালিকারা দলে দলে আতা পাড়তে আইবো। সুখই সুখ! আর পোভার লগে পরিচয় না করায়া দিলে ধুতুরা গাছ লাগামু, কয়া দিলাম!]
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সিসিমপুরের সেই চার্লির দোকানের বেয়ারার কথা বলছেন? বলুন চীজ স্যার ... হা হা ... তারপর জুতার ছবি তোলে সেইটা?
কিন্তু আপনার ফটুক গুলা এত চিপা ক্যান? ঘটনা কী? আপনার একটা ভালো লেন্স খুবই দরকার
চৈনিকদের চিনতে আমারো এমনই হয়, তবে এখন অনেকটাই পার্থক্য করতে পারি। আমাদের দেখেও মনে হয় এদেশীয়দের এমনই হয়। সেদিন বাসার ম্যানেজারের কাছে গেলাম লীজ সাইন করতে। আগের দিনই কিন্তু কথা হয়েছে যে আমি এসে সাইন করে যাবো। সে আমাকে জিজ্ঞেস করে আমি কি এই বিল্ডিংয়ে থাকি না অন্য (একটু দূরের) বিল্ডিংয়ে থাকি
প্রথম প্যারার দুইটা বিজাতীয় বাক্যের অনুবাদ করে দিলে ভালো হয়।
- ঠিক ধরেছেন পিপিদা, চার্লির হোটেলের বেয়ারা'র সেই ঘটনার কথাই বলছিলাম। অনেক নেচেকুদে অবশেষে তোলে গিয়ে হাতের ছবি!
ফটুকগুলো তো চিপা ছিলো না, ভাবলাম সচলের জন্য ব্যানার বানাই। কিন্তু বেশি ঝকঝকে হয় নাই ছবিগুলা। তাই ঐ পথ ছেড়ে এই পথে হাঁটলাম। নাহ্, লেন্স কিন্তেই হবে একটা!
বিজাতীয় ভাষার অনুবাদ তো উপরে বুনোহাঁস করেছেন। একেবারে আক্ষরিক না হলেও যথার্থ ভাবানুবাদ হয়েছে বটে।
খোমাবিড়ম্বনা নিয়ে আর কী বলবো পিপিদা, সে এক বিরাট দীর্ঘশ্বাসের কাহিনী!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এরপর থেকে রাস্তাঘাটে বালিকা দেখলে একটু সাবধানে ডাকাডাকি করবেন। যুগ খারাপ, বলা তো যায় না...
সাড়ে তিন বছর আগের লেখাটা তো দারুণ লাগলো!
ছবিগুলার চাইতে ক্যাপশন ভালো হইসে।
সব মিলায়া লেখাটা ভালো লাগসে পড়তে
- যুগের আর কী দোষ বিডিআর!
আমি তো ভাবি ডাকতে ডাকতে আতা গাছের তোতা পাখি একসময় না একসময় তো কা-কা করে উঠবোই!
সাড়ে তিন বছর আগের লেখাটা একটা সিরিজের লেখার পয়লা নম্বর। তখন আউলা মাউলা থাকতাম, মনে যা আইতো তাই কলমের খুটখুটানিতে লেইখা ফেলতাম। এখন পড়ি, আর পুরান ধুগোরে দেইখা মুচকি মুচকি হাসি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নতুন মন্তব্য করুন