আজি উৎসবের দিন। স্বর্গের ঘরে ঘরে আনন্দ। সড়কে সড়কে আল-স্বর্গপাইন ডেকোরেটরের মরিচবাত্তি সহযোগে আলোকসজ্জায় সাজসাজ রব পড়িলো। তেপোথার মোড়ে মোড়ে লাল-নীল-সবুজ-কইচ্যা রঙের তিন কোণা কাগজের নিশানে ছাইয়া গেলো দশ দিশের কুড়ি নিশানা।
কেবল স্বর্গের এক কোণে কিঞ্চিৎ আঁধার পরিলক্ষিত হয়। কোণটি আর কিছুই নহে, আদমের কুটির। অতি প্রত্যুষে আদমের ফেসবুক ফ্রেন্ড কাম আ-কুকামের সাথী জিব্রিল আসিয়াছিলো আদমের সহিত কোলাকুলি করিতে। আসিয়া দেখে আদম মুখখানা বাংলা 'ঙ' এর ন্যায় করিয়া দাওয়ায় বসিয়া তাহার কলাবহিতে কী আঁকিবুকি করিতেছিলো। জিব্রিল হাঁক দেয়, "হেই ড্যুড, ওয়াস্সাপ!"
আদম ফিরিয়াও তাকায় না।
জিব্রিলের হাঁক শুনিয়া ইভ কোমর হইতে খসিয়া পড়া পত্রাঞ্চল পুনরায় কটিদেশে তুলিয়া অস্ফুটস্বরে চেঁচাইয়া উঠে, "আসিয়াছে, লাফাঙ্গা গোলামের পুত্রটা আবারও আসিয়াছে এই সপ্ত সকালে"। বলিয়াই হস্তে শলাকা ঝাড়ুখানি লইয়া কুটিরের পেছনে ঝাঁট দিতে চলিয়া গেলো অস্ফুট খিস্তি করিতে করিতে।
ইভের প্রস্থানপানে চাহিয়া জিব্রিল আদমের দুর্ভাগ্যে মৃদু চুকচুক শব্দ করিয়া, সহানুভূতি জানাইয়া কনুইয়ের খোঁচায় আদমের দৃষ্টি আকর্ষণ করিলো। আদম উঠিলো বেদম চটিয়া।
"আহ্! ডিশটাব মারিও নাতো জিব্রিল। ইঙ্কস্কেপের হিসাব মিলিতেছে না। ঈশ্বরের ভুগিচুগি আর কতো দেখিবো! 'ক্কুন' আর 'সাইয়া ক্কুন' শুনিতে শুনিতে কর্ণকূহর বিদীর্ণ হইবার যোগাড়!"
"খুল ডাউন আদম। তুমি কিন্তু ঈশ্বরের কেরামতিকে চ্যালেঞ্জ মারিতেছো। অসাংবিধানিক শব্দগুচ্ছও ব্যবহার করিতেছো। ঈশ্বর জানিতে পারিলে তোমাকে নাইল দরিয়ায় নিশ্চিত চুবাইয়া রাখিবেন পুরা শীতকাল। তখন বুঝিবে তুমি কতো তুলায় কতো লেপ!" - জিব্রিল কহে।
"আমাকে বালের ডর দেখাইও না তো জিব্রিল। ঈশ্বরকে বলিও, ডোন্ট মেস উইথ আদম। আমার সহিত হাদুমপাদুম করিতে আসিলে হাঁটে হাঁড়ি ভাঙিয়া দিবো কহিলাম! আমাকে স্বর্গালু পেপারের গোঁফাল সাম্বাদিক পাইয়াছো যে ঈশ্বরকে তেল মারিবো! এতো করিয়া কহিলাম, ঈশ্বর, ঈশ্বর গো, আপনের বাপ-মার কিড়া লাগে, এই দজ্জাল মাগীটারে বদলায়া দ্যান। আর তো পারি না কত্তা। কাছে গেলেই গরম তেলে পানি পড়ার মতো ফোঁস করিয়া উঠে। তিনি এতো ক্কুন ক্কুন করিতে পারেন, কেবল এই ব্যাপারেই তাঁহার ক্কুন সরে না। কেনো জিব্রিল? বলি, আর কতো! হস্তেরও তো একটা কার্যক্ষমতা আছে, নাকি!" - আদম ঈষৎ উষ্ণ হইয়া ওঠে।
কথার বিষয় ঘুরাইবার নিমিত্তে জিব্রিল কিঞ্চিৎ নিচু স্বরে কহে, "ইয়ে, চলো আদম। অদ্য বাদ মাগরিব ঘুরিয়া আসি।"
আদম মস্তক না উঠাইয়াই জিজ্ঞাসে, "নেপচুনে এক টিকেটে দুই ছবি লাগিয়াছে নাকি নতুন?"
"আহা, কী সব বলো আদম! আমরা তো আর ঈশ্বর নহি যে নেপচুনে এক টিকেটে দুই ছবি মারিতে যাইবো। অদ্য সন্ধ্যায় যাইবো স্ট্রিপটিজে।" - গুলিস্তানের মোড় হইতে কেনো গগলসখানা নাসিকার নিচে টানিয়া জিব্রিল শুধায়।
স্ট্রিপটিজের আমন্ত্রণ শুনিয়াও আদমের বিশেষ কোনো ভাবান্তর না দেখিয়া জিব্রিল উঁকি মারিয়া আদমের কলাবহি-তে নেত্রস্থাপন করিয়া যাহা দেখিতে পায় তাহার মুণ্ডুমস্তক কিছুই খুঁজিয়া পায় না। আদম গুগল আর্থ হইতে কী সব বালছাল নামাইয়া উহার দিকে অপলক চাহিয়া রহিয়াছে। আর খানিক পরপরই "কোথায় নাইল দরিয়া আর কোথায় আরারাত। মিলিলো না তো বাড়া!" - অনবরত খিস্তি করিতেছে বিড়বিড় করিয়া।
ঐদিকে ভ্রুক্ষেপ না করিয়া জিব্রিল বেশ জোরেই বলিযা ওঠে, "তা গৃহে অতিথি আসিলে চা-পান্তামুক দেওয়ার চল কি স্বর্গ হইতে আজি উঠিয়াই গেলো! ভাবী সাহেবা কোথায় গেলেন..."
জিব্রিলের কথা শেষ হইতে না হইতেই কুটিরের পেছন হইতে ইভের ঊনিশ হাজার নয়শত নিরানব্বই হার্জের ভোকাল উড়িয়া আসিলো, ফলোড বাই দ্রুত ধুপধাপ পদশব্দ। "লাফাঙ্গা গোলামের পুত, খাড়া তোর অতিথিগিরি বাইর করতাছি আইজকা।"
আসন্ন প্রতিকূল আবহাওয়া আন্দাজ করিয়া জিব্রিল অনতিবিলম্বে আদমের কুটির হইতে পিঠটান মারিলো। "আজিকে বরং যা-ই আদম। পিকেএইচ।"
যাইবার কালে ঘাড় ঘুরাইয়া দেখিলো আদম আপন মনে তখনও বিড়বিড় করিয়া চলিতেছে, "... মিলিলো না তো বাড়া!"
বহুকাল গত হইবার পর ঈশ্বর পুনরায় খোশ মেজাজে সাজুগুজু করিতেছেন।
স্বর্গে বিরাট এক সভার আয়োজন করা হইয়াছে। মোটিভেশন সভা। ঈশ্বর তাহাতে সভাপতির কুরসি লইবেন। দুই-দুইজন বিশিষ্ট মোটিভেটরকে যুগ্মভাবে প্রধান অতিথি হিসাবে দাওয়াত দেওয়া হইয়াছে। তাঁহারা এই ঘোর ইরির সিজনেও নিঃছিদ্র বৈদ্যুতিক সাপ্লাইয়ের পাখার বাতাসে গাও জুড়াইতে জুড়াইতে অগ্নিঝরা বয়ান রাখবেন। তাহার পর স্বর্গদূতদের মোটিভেশনের সলতের পাছায় অগ্নিতাহুতি করিবেন।
চামে চিকনে ঈশ্বরও নিজের মোটিভেশনের বিড়িখানা জ্বালাইয়া লইবেন সেই অগ্নি হইতে। ফাউল দুর্জনেরা প্রায়শঃই বলাবলি করিয়া থাকে ঈশ্বর নাকি মোটিভেশন হারাইয়া ফেলিয়াছেন! দুর্জনের মুখে কুলুপ আঁটাইবার এই সুযোগ।
ঈশ্বর একখানা চটুল হিন্দি গানের সুর ভজিতে ভজিতে আল হারামাইনের লিমিটেড এডিশনের আতরের শিশিতে এক চিমটি তুলা ভিজাইয়া উহা নাসিকা রন্ধ্রে ছোঁয়াইয়া সযত্নে কর্ণকূহরের এক চিপায় রাখিয়া দেন। তাহার পর আল্লার নাম নিয়া খাস কামরা হইতে ডান পা আগে বাড়াইয়া বিসমিল্লাহ্ বাহির হইয়া আসেন।
সভাস্থলে আসিতে ঈশ্বরের দেরি দেখিয়া উপস্থিত স্বর্গদূতদের কাউমাউ থামাইবার নিমিত্তে জিব্রিল তাহাদেরকে দিয়া ট্রান্সলেশন করাইতেছিলেন, "ঈশ্বর আসিবার পূর্বেই সভাস্থলে গণ্ডগোল লাগিয়া গেলো"।
হেড স্বর্গদূতের ট্রান্সলেশনের কারিশমা, ফেলনা যায় কী রূপে! ঈশ্বর সভাস্থলে আসিয়া দেখেন দুই যুগ্ম প্রধান অতিথি মাইক লইয়া কাড়াকাড়ি করিতেছেন। কে আগে পাবলিককে মোটিভেট করিবে, তাহা লইয়া!
ঈশ্বর টু শব্দটি না করিয়া সভাপতির কুরসিতে আসন লইবার সময় দেখিলেন পার্শ্ববর্তী কুরসিতে এক ছিপছিপে মহিলা আসীন। বয়স পঁয়ত্রিশ কিম্বা তিপ্পান্ন, যে কোনোটাই হইতে পারে। তাহার সামনে আবার কী সব ধাতব জিনিসপত্তর।
ঈশ্বর হাত বাড়াইলেন, "ঈশ্বর। ঈশ্বর চক্রবর্তী। মোহাম্মদ ঈশ্বর চক্রবর্তী। ইশটিল সিঙ্গেল...। পেশায় ঈশ্বরগিরি করি।"
ভদ্রমহিলা হাত না বাড়াইয়াই বলিলেন, "টারজানা। ফুড়ুৎ টারজানা। মেমরি স্টিকের বিজনেস করি। যার তার সাথে হস্তমর্দন করি না।"
"এহ্, আইছে আমার পেয়ারা! কী বা তার চেহারা..." বিড়বিড় করিয়া ঈশ্বর নিজের বাড়ানো হস্তখানা টানিয়া লইয়া যান তাঁহার সন্মুখে রক্ষিত হাতুড়ি খানার দিকে।
"অর্ডার অর্ডার অর্ডার, এইখানে গণ্ডগোল কীসের!" ঈশ্বর হাঁক দেন। "জিব্রিল..."
জিব্রিল আসিয়া গলা খাঁকাড়ি দিয়া বলিলো, "ইউর অনার স্যার। ইনারা দুইজনেই নিজেকে সর্বোৎকৃষ্ট মোটিভেটর দাবি করিতেছেন। তাহা লইয়াই হাউকাউ, কাইজ্যা!"
"বটে"! - ঈশ্বর বলিলেন, তবে নড়িলেন না।
"একজনের দাবি তিনি যষ্ঠি'র গুঁতায় দ্য রিভার নাইলের পানিকে ফাক করিয়া ফেলিয়াছেন। উপস, এক্সকিউজ মাই ল্যাঙ্গুয়েজ ইউর অনার। আই মিন, পানি নাই করিয়া দিয়াছেন।" - জিব্রিল বলিয়া চলে।
"অপরজন দাবি করিতেছেন তিনি তাঁহার পুরো জ্ঞাতি-গোষ্ঠীসহ বিশালকায় কিস্তি সমেত মাউন্ট আরারাতে আরামের সহিত সামিট করিয়াছেন।"
"হুমম..." - ঈশ্বর তাঁহার অর্ধচন্দ্রাকৃতির চশমাখানা নাসিকাডগায় নামাইয়া উহার উপর দিয়া সন্মুখে তাকাইলেন।
জিব্রিল কন্টিনিউড, "মাইকও একটার বেশি ভাড়ায় পাওয়া গেলো না মি. ইউর অনার। ইলেকশনের সিজন আসিতে বেজায় দেরি, তথাপি মাইকের এই আকাল বোধগম্য নহে! আমি ইউর অনারের প্রতি সবিনয়..."
মাঝপথে জিব্রিলকে থামাইয়া দেন ঈশ্বর। তর্জনী তুলিয়া বাঁশঘেরা সভাস্থলের মঞ্চের অব্যবহিত পার্শ্বেই তিনখানা খাসির প্রতি ইশারা করেন।
"ইহারা কলি যুগের সাম্বাদিক ইউর অনার। মধ্যিখানের খাসির নাম হইবে গোঁফাল্লব। দক্ষিন পার্শ্বের খাসির নাম হইবে ছ্যাড়ছ্যাড় নাছোর আর বাম দিকের খাসির নাম হইবে তাহার পাঁঠা হইতে খাসি হইবার দিবসের নামানুসারে। খাসি দ্য সানডে।"
জিব্রিল বলিয়া চলে, "উহাদেরকে দুই যুগ্ম প্রধান অতিথি স্পেশাল পার্মিশনে সভাস্থলে আনাইয়াছেন তাহাদের বক্তব্যের সমর্থনে খুড় দিয়া খুটখুটাইয়া 'ইয়েস আই ডু' বলিবার নিমিত্তে। প্রাথমিক তালিকায় খুড় দিয়া খুটখুটানি সমর্থকদের ৫ খানা খাসির নাম জানানো হইলেও এই তিনটাকে লোকেট করা গিয়াছে। বাকি দুইটা পাঁঠা হইবার দিবস হইতেই গা ঢাকা দিয়াছে। সম্ভবতঃ কোনো রমনীর ভেক ধারণ করিয়াছে।"
ঈশ্বর এইবার পার্শ্ববর্তী ফুড়ুৎ টারজানার কাছ হইতে নিজের কুরসিখানা টানিয়া কিঞ্চিৎ তফাতে নিয়া যান। আর মনে মনে আল্লার শোকর গুজার করিতে থাকেন, "অল্পতে চোখ বাঁচিয়া গিয়াছে বটে!"
ঈশ্বর এইবার গলা চড়াইয়া বলিলেন, "তাহা হইলে তো হইয়াই গেলো। এতো হট্টগোলের কী হেতু! জ্ঞাতি-গোষ্ঠীসমেত আরারাত সামিটকারী এবং যষ্ঠির গুঁতায় রিভার নাইল ফাককারী- উভয়েই সমান কামেল মোটিভেটর। উহারা মোটিভেশনের কেরামতিতে সিডলেস খাসিদেরকেও সাম্বাদিক বানাইয়া দিতে পারেন! অভিনন্দন কামেল মোটিভেটরদ্বয়। এই খাসিত্রয় আপনাদিগের হইয়া যত্রতত্র লাদিয়া যাইবে, এইরূপে স্বর্গের সংবিধানে আইন পাশ করিয়া দিলাম। সভা ডিসমিস। খুদাপেজ।"
ঈশ্বর হনহন করিয়া সত্বর সভাস্থল ত্যাগ করিলেন। পিছনে অবশ্য মোটিভেটরদ্বয় "আমার পঞ্চাশ সহস্র", "আমার পাঁচ শত সহস্র" বলিয়া কিঞ্চিৎ মোর্চা তুলিবার প্রয়াস লইয়াছিলেন। কিন্তু জিব্রিলের কঠিন মুখায়বের সন্মুখে সেই দাবি জোরালো করিবার সাহস করিতে পারেন নাই। ভগ্নমনোরথে যষ্ঠি ঠঁকঠঁকাইয়া এবং কিস্তি টানিয়া টানিয়া তাহারা অকুস্থল হইতে নিঃক্রান্ত হইলেন। তাহাদের সহিত সিডলেস খাসিত্রয় এবং ফুড়ুৎ টারজানাও।
শুনিতে পাওয়া যায়, কলি যুগের এক সুবিশাল স্বর্গব্লগে উক্ত সিডলেস খাসিত্রয়ের লাদির ঠেলায় নাসিকারন্ধ্রে রুমাল ঠাসিয়া ধরিতে হয়। একদা পাঁঠার বদ বু সার্ফ এক্সেল- লেমন ফ্রেশেও যাইবার নহে!
মন্তব্য
"স্মৃতি ডাণ্ডা" ব্যবসাকারীনি এবং 'খাসি দ্য সানডে' অইত্যাধিক রুষ্ট হইয়া যে কোন সময় ধুগোদা আপনাকে পরিত্যাগ করিতে পারে!
তারাপ কোয়াস
ঈশ্বর ও তাহলে টারজানা কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত হলেন!
কোন কথা নাই, সোজাসুজি
ধুগোদা কিসেতে দম দিছিলেন? পুরাই লেখাতো না যেন আগুনের গোলা
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
" শুনিতে পাওয়া যায়, কলি যুগের এক সুবিশাল স্বর্গব্লগে উক্ত সিডলেস খাসিত্রয়ের লাদির ঠেলায় নাসিকারন্ধ্রে রুমাল ঠাসিয়া ধরিতে হয়। একদা পাঁঠার বদ বু সার্ফ এক্সেল- লেমন ফ্রেশেও যাইবার নহে! "
শেষ টা বেশি ভাল্লাগছে।
কাইল রাইতে একটা জুকস দিছিলাম শুনেন-
(কারো সাথে নাম মিলে গেলে এটা নিছক কাকতালীয়)
হিমু একদিন রাস্তার পাশ দিয়ে যাওয়ার পথে দেখলো, সিমু, রবি আর ফিফা আইল্যান্ডের উপর কাজ করছে।
হিমু আগ্রহ নিয়ে এগিয়ে গেল।
দেখলো- সিমু প্রথমে একটা গর্ত করছে,
রবি সেই গর্তটা ভর্তি করছে
আর ফিফা এসে ওটার উপর পানি ঢালছে।
হিমু জিজ্ঞেস করলো "কি করছো তোমরা?
গর্ত করছো আবার খামোকাই সেই গর্ত ভর্তি করে পানি ঢালছো, কি হচ্ছে এতে?"
ফিফা বললো- "দেখতে পাচ্ছো না! আমরা সিটি কর্পোরেশনের চাকুরী নিয়েছি। আসলে আমাদের সাথে মুসাও কাজ করছে। আমাদেরকে গাছ লাগানোর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। মুসার দায়িত্ব গাছ নিয়ে আসা। মুসা গাছ নিয়ে আসেনি বলে কি আমরা কাজ বন্ধ করে রাখবো!!"
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
তোমার জুক্স পড়ে মজা পাইছি...
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
অসুবিধা নাই, ঈশ্বরও আর কয়দিন পর লোহিত সাগর দ্বিধা করিতে পারিবেন। এইখানে দ্রষ্টব্য- ধরণীর বিশেষজ্ঞরা বলিয়াছেন।
স্বর্গবার্তা (গুড়) হইয়াছে। পিকেএইচ।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সানডে, গোফাল্লব, নাছোড়, টারজানা- নামগুলো ভালো লাগছে...
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
লাল-নীল-সবুজ-কইচ্যা
আমার তো মনে হয় সবুজ আর কইচ্যা (কচুর মত?) একই রং। নাকি মিছা কইলাম?
অনেকদিন পর হইলেও সিরাম ইসপিশাল ইস্যু।
নাউজুবিল্লাহ মিন জালেক!!!!!!!!!!!!!
কাকস্য পরিবেদনা
মোসেস রে নিয়া ফাইজলামি? আল্লাহর গজবস সিউরলি পড়বো। পুরা উষ্টা দিয়া পড়বো। আপনি মিয়া, টারজানার(আফা) অভিশাপে ধুগো থেইকা কাগো (কালা গোধুলী) হয়া যাইবেন। হাজার হোক টারজানা আফা বইলা কথা, যিনি ঈশ্বররেও বেইল দেন না। আপনি কৌন ছাড়?
বাইস দাস ওয়েস, উনি শুধু মেমরীস্টিকরে বেইল দেন। অন্যকিছুরে দেন না। খ্যাক খ্যাক ।
গুড়স জবস।
ঈশ্বরের নাম বলার স্টাইলটা পুরা আমার মত। প্রথমে মাঝেরটা বলি, এর পরে শেষের দুইটা, তারপরে পুরা তিনটাই। ঈশ্বরের সাথে দেখি আমার ব্যাপক মিল।
অনন্ত
এইবার নরকবার্তা লেখেন।
মাধুরী ডিক্সিট - কেট উইন্সলেঠদের অবস্থা ঝান্টে চাই।
স্বর্গে কি এভারেস্ট আছে?
কাকস্য পরিবেদনা
হা হা হা
না, স্বর্গে নাই, নর্গে আছে।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নতুন মন্তব্য করুন