বিডি নিউজকে এতোদিন দেখে এসেছি অনলাইন সংবাদ মাধ্যম হিসেবে। ডব্লিউ ডব্লিউ ওয়েবে প্রথম পাতা থেকে ভাষা নির্ধারণ করে ভেতরে ঢুকলেই প্রমাণ সাইজের একটা ছবি লাল কালির হেডিঙে দেখিয়ে দেয় দিনের মূখ্য সংবাদ। প্রায় প্রতিদিনই কয়েকবার ঢুঁ মারা হয় 'ব্রেকিং' কোন নিউজ এলো কিনা, দেখার জন্য। দেশের যে অবস্থা, কোন সময় কি হয় কিছুই তো বলা যায় না।
আজকে রুটিন মাফিক ঢুঁ মারতে গিয়ে দেখলাম নতুন কিছু। পেইজের ওপরে, ডানপাশে এ্যনিমেটেড ব্যনারে "আর্টস বিডিনিউজ" আর কি কি যেন লেখা। নতুন কিছু দেখলেই আমি মানিক-রতন পাই বা না পাই, ছাই ঠিকই উড়াইয়া দেখি। দিলাম আল্লার নামে ব্যানারের ওপর একটা টিবি। পরে যা ঘটলো, তা আমারে মুগ্ধ করার জন্য যথেষ্ট।
আমার মুগ্ধ হওয়ার লিমিটের সূচক এমনিতেই খুব নীচে অবস্থান করে। সাধারণ কচুরীপানার ফুল দেখেও মুগ্ধতায় ছেয়ে যায় আমাকে। হাবিজাবি কিংবা হিজিবিজি দেখলে মাথা এমনিতেই ঘুরায়, মুগ্ধতার বেইল আর পাইনা।
বিডিনিউজের "আর্টস" পাতাটা দেখেও কচুরী পানার ফুলের মতোই মুগ্ধ হয়েছি আমি। ভালো লেগেছে তার স্নিগ্ধ উপস্থাপনায়। আশ্চর্য না হয়ে চমৎকার বিস্মিত হয়েছি এই দেখে যে যাদেরকে চিনি, ভার্চুয়ালী কিংবা ভিজ্যুয়ালী তাদের লেখাও ছাপা হয়েছে। সেই লেখায় আবার কমেন্ট করারও সুবিধা রাখা হয়েছে। (ব্লগারবন্ধু অমিত আহমেদের কমেন্টও দেখলাম)। "ডমরু চরিত" বলে একটা বইও ডাউনলোড করার জন্য উন্মুক্ত করা আছে। বলা হচ্ছে প্রতি বৃহস্পতিবার 'সম্পূর্ণ আপডেট' হবে বিডিনিউজের "আর্টস" পাতাটি।
ধুসরম্বো খোশ হুয়া এমন একটি পাতা অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে যোজিত হবার কারণে।
সবচাইতে খুশি হয়েছি ফ্যাক্ট এবং হিউমারের অপূর্ব সংমিশ্রণ ইংরেজী "লং শর্ট স্টোরী" "দ্য ডেইলি ব্ল্যাক বেইরী"র নিঃসঙ্কোচ প্রকাশে।
গল্পটির লেখককে আবারো স্মরণ করিয়ে দিতে ইচ্ছে করে, কিছু কিছু ব্যাপার কারো কারো গাত্রদাহের কারণ হবেই। তাই বলে লেখকের কলম থেমে থাকলে চলে না। তাতে পাঠকেরা বঞ্চিত হয়।
মন্তব্য
ভালো খবর। সুন্দর হইছে অনেক। ফ্রি বই পেলে আসলেই দারুন হয়। লেখক তালিকায় নির্মলেন্দু গুনের নাম দেইখা পুলকিত হইলাম।
-----------------------------------
যা দেখি তা-ই বলি...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
আরে, ফাটাফাটি খবর!!
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
[restrict]
লেখকের তালিকায় বেশ কয়েকজন পুরনো ব্লগারের নাম দেখে পুলকিতই হয়েছি। দেখা যাক কেমন হয় পাতাটি। তবে প্রথমদিনের পর আজ দেখলাম বেশ কিছু বিষয় উধাও (বা হয়ত খালি বলে দেখাচ্ছে না) সেখানে 'ব্লগ থেকে' বলে একটি ক্যাটেগরী ছিল। এমন একটি ক্যাটাগরি পত্রিকায় শুরু করার ব্যপারে কিছু তদবীর করেছিলাম এক সময়। না থাকলে বরং হতাশই হব।
মাসকাওয়াথ ভাইয়ের পুরনো লেখাটি দেখে বিস্মিতই হয়েছি। আশা করেছিলাম কোন বাংলা উপন্যাস। দুর্জনেরা বলে ওই লেখাটি ওনার আগের কর্মস্থলের চরিত্রগুলি নিয়েই লেখা (যার মধ্যে আমার এক সুহৃদও আছে)। এবং এনিয়ে বিশাল এক ক্যাচাল শুনলাম। যাই হোক এসব পরচর্চায় না ডুব দেয়াটাই শ্রেয়। আচ্ছা উনি কি বিডিনিউজে আছেন না মতিউরের এবিসি রেডিওতে?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
- রেজওয়ান ভাই, সব ক্যাচালেরই দুইটা সাইড থাকে। আপনি কোন সাইড দেখেছেন সেটা আপনিই ভালো জানবেন। কিন্তু সুহৃদ বলেই আপনাকে জানানো সাইডটা সঠিক হবে এমনটা নাও হতে পারে সবসময়।
কেউ যেঁচে কিছু নিজের কাঁধে নিয়ে সেটা নিয়ে কথা বলা শুরু করলে অনেক কিছুই শোনা হয়ে যায় আমাদের। সত্যি ঘটনা থেকে যায় আড়ালে, আমরা তখন ছুটি আমাদের প্রিয়জন কিংবা সুহৃদের কথার ছলে।
তবে আর্টস পেইজের প্রেজেন্টেশনটা দারুণ লেগেছে আমার কাছে।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সাইটটি ভালো লেগেছে ।শুনতে পেলাম ব্রাত্য আর মাসকাওয়াত ভাই নাকি ওটার দায়িত্বে আছেন ।
আশা করি আরো ভালো কিছু পাবো ।
-----------------------------
কালের ইতিহাসের পাতা
সবাইকে কি দেন বিধাতা?
আমি লিখি সত্য যা তা,
রাজার ভয়ে গীত ভনি না।
<টেক বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম>, <কিডস বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম> এর পর এখন <আর্টস বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম>। এটি হচ্ছে দেশের প্রথম অন লাইন দৈনিকটির সাহিত্যপাতা।
আর্টস বিভাগে লেখাগুলো ভাল লাগার পাশাপাশি পাঠক সরাসরি লেখার প্রতিক্রিয়া জানাতে পারেন (অনেকটা ব্লগের মতো), এই অপশনটাও আমার ভাল লেগেছে।
এখন <বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম> বাংলা-ব্লগ খোলার পরিকল্পনা নিয়েছে। পিয়াল ভাই এ নিয়ে কাজ করছেন।...
(চট জলদি নিউজ ও অন্যান্য বিষয়ের জন্য ঢাকানিউজরুম ডটকম এ ঢুঁ মেরে দেখতে পারেন)
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
সাইটটি আমার কাছে ভাল লেগেছে। আউটলুক-কনটেন্ট দুইই সুন্দর। সময় নিয়ে পড়ছি।
ভালবাসি, ভালবাসি, ভালবাসি তোমায়!
ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
শুভ কামনা
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
মজার ব্যাপার হলো সেই মহান সাইটেকৌশিকের লেখায় করা আমার কমেন্ট খানা অর্ধেকের বেশি ছেটে দিয়ে "নিজেদের ভাষায়" লিখে ফেলেছেন ।
শুধু প্রশংসার অংশটুকু আছে ।;)
----------------------------
কালের ইতিহাসের পাতা
সবাইকে কি দেন বিধাতা?
আমি লিখি সত্য যা তা,
রাজার ভয়ে গীত ভনি না।
এটা কি ঠিক হলো?
কে যেন বলেছিলেন "আংশিক সত্য মিথ্যার চেয়েও ভয়ংকর"?
মন্তব্য দিলে পুরোটা দেবে, না দিলে একদমই দেবে না। আংশিক কেন!
ভালবাসি, ভালবাসি, ভালবাসি তোমায়!
ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
-----------------------------
কালের ইতিহাসের পাতা
সবাইকে কি দেন বিধাতা?
আমি লিখি সত্য যা তা,
রাজার ভয়ে গীত ভনি না।
মজা পাইলাম
ভালবাসি, ভালবাসি, ভালবাসি তোমায়!
ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
খবর যদ্দূর জানি বিডি নিউজের এই সেকশনের কনটেন্ট এডিটর ব্রাত্য রাইসু...তার এডিটিং দর্শন সবসময়ই কড়া। আমার মনে হয় না সে সচলের মডারেশন নিয়া কখনো কিছু কইছে...আমি নিজে মডারেশন বিরোধী লোক তাই আপনের কমেন্ট এডিট করনের নিন্দা জানাই...
স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...
স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...
এইটা নিয়া প্রকাশ্যে কথা দীর্ঘ কইরা লাভ নাই ,আরো বহু প্যাচাপ্যাচি হইয়া যাইবো,যেইটা আবার খারাপ কাজ ।
ব্রাত্যের মডারেশন দর্শনকে সম্মান জানাই ।
-----------------------------
কালের ইতিহাসের পাতা
সবাইকে কি দেন বিধাতা?
আমি লিখি সত্য যা তা,
রাজার ভয়ে গীত ভনি না।
অ্যাঁ! বলেন কী!! এটি তো খুবই নিন্দনীয়।
------------------------------------------
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
আরিফ ভাই,
আপনি সরাসরি এই নিন্দনীয় ঘটনাটি টেলিফোনে বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে পারেন। বরং এটি করাই হবে যুক্তযুক্ত। নইলে এই ব্লগে আমরা এ নিয়ে যা-ই বলিনা কেনো, শেষ পর্যন্ত তা ব্লগরব্লগরই থেকে যাবে। ধন্যবাদ।
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
[restrict]
দেশের প্রথম অনলাইন দৈনিকের সাহিত্যপাতার এই নির্বোধ আচরণে সত্যিই খুব খারাপ লাগছে। যেনোতেনো পাঠক তো আর এই সাইটের ভিজিটর না। তো এইসব পাঠকের কী মন্তব্য করারও স্বাধীনতা থাকতে নেই!
আর এখন সামহোয়ারিন খুঁজে দেখি রাইসু খোদ সচলায়তনের নীতিমালা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছে। একটি ব্লগের সমালোচনা হতেই পারে। কিন্তু তা নিয়ে আরেক ব্লগে একটি আস্ত পোস্ট কতটুকু শোভন?
রাইসু তার বক্তব্য শেষ করেছে এই বলে:
....এই ক্ষুদ্র নৃপতিগোষ্ঠীর বাগানবাড়ি সংস্কৃতির সোজা সোজা খাম্বায় পরিকীর্ণ হয়ে উঠুক এই কামনা করি। কামনা না করলেও তা হবে। জয় বাংলা।...
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
- মাসকাওয়াথ ভাই আর্টসের সঙ্গে যুক্ত আছেন কিনা জানি না। থাকলে অন্তত এতোটুকু বলতে পারি, এরকম নগ্ন মডারেশনে তিনি যাবেন না। এতোটুকু দৃঢ় বিশ্বাস আমি যেমন দেখাতে পারি, আরিফ ভাইও নিশ্চই দেখাতে পারেন।
আরিফ ভাইয়ের কমেন্টের পিছনে হাত চালানোর ঘটনাটা আশাকরি বিপ্লব ভাই দেখবেন। যদি এরকম চলে তাহলে হয়তো আর্টস নামেই থেকে যাবে, কারো অংশগ্রহণ ব্যাতিরেকেই।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
চলুক।
আমি ও আমার স্বপ্নেরা লুকোচুরি খেলি
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
ডিয়ার সচলায়ন সদস্য,
বিডিনিউজ টুয়েন্টি ফোর-এর 'আর্টস এডিটর' আমি। আমার সঙ্গে মাসকাওয়াথ আহসান-এর যোগ বন্ধু ও লেখকের।
মডারেশনের সুযোগ রাখব অথচ প্রয়োজনে মন্তব্য এডিট করব না এমন এডিটিং-এ আমি বিশ্বাস করি না। আর্টস-এর পাতায় মন্তব্য এডিটিং-এর ব্যাপারে আরিফ জেবতিক প্রশ্ন রাখলে সেখানেও এই উত্তর দেওয়া যাবে।
ব্যক্তিগত পরিচয় ও জানাজানি ব্লগে যতটা মুক্তভাবে প্রকাশ করা যায় সাহিত্য পাতায় তা যায় না। সে কারণে জেবতিক-এর মন্তব্য এডিট করা হয়েছে। এমন ভাবার কিছু নাই যে সেখানে তিনি কৌশিক-এর লেখার অত্যন্ত নিন্দা করেছিলেন আমি তা ছেটে দিয়েছি। আমার বিবেচনায় ওই অংশটুকু জেবতিক ও কৌশিক-এর ব্যক্তিগত পরিচয়-এর লেনদেনের অংশ। ব্লগে তেমন পরিচয় গুরুত্ববহ, সাহিত্য পাতায় নয়।
বরং জেবতিক কর্তিত অংশসহ সমগ্রটুকু এই ব্লগে দিতে পারেন।
সচলায়তনের ব্লগীয় নীতিমালার ব্যাপারে আমার নিন্দা ব্যক্তিগত বা লেখক-বুদ্ধিজীবীসুলভ। তার সঙ্গে আমার চাকরিজীবীতার যোগ নাই।
মাসকাওয়াথ আহসানকে যারা আর্টস সম্পাদনায় দেখতে আগ্রহী তারা "টেলিফোনে বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে পারেন"।
গুড ডে।
আর্টস পাতাটি কোনো ব্লগ নয়, এর নীতিমালা ভিন্ন; অন্য সাহিত্য পাতার মতই।
ডিয়ার ব্রাত্য রাইসু,
আপনার কমেন্ট দেখে ভালো লাগলো ।
১.আপনি বিডিনিউজ আর্টস এর সম্পাদক,এটা জেনে ভালো লাগলো ।একজন সাধারন পাঠক হিসেবে পাতাটি আমার ভালো লেগেছে,এবং আপনার সম্পাদনার মুন্সিয়ানার প্রশংসা করছি ।যেহেতু আর্টসের কোথাও সম্পাদকের নাম উল্লেখিত হয়েছে বলে আমার চোখে পড়ে নাই,তাই পাঠক হিসেবে আমি জানতাম না যে এই চমৎকার পাতাটি কে সম্পাদনা করেছেন ।এমনকি সংযুক্ত লেখক লিংকসে গিয়েও আপনার নামে ক্লিক করে এ বিষয়ে কোন তথ্য পাই নি ।
ইন্টারনেটে নিয়মিত বাংলা পড়েন ও লেখেন এমন দুইএকজন বন্ধুর সাথে চ্যাট করছিলাম সময় এই পাতাটির প্রশংসা করেছিলাম এবং উনি জানিয়েছিলেন যে এই পাতাটি সম্পাদনায় আপনি এবং মাসকাওয়াত আহসান আছেন ।সুতরাং ব্লগের কমেন্টে আমি উল্লেখ করেছি যে "শুনতে পেলাম "অমুক এবং অমুক এই পাতার দায়িত্বে আছেন ।
২. মাসকাওয়াত আহসানকে যারা আর্টসের পাতার দায়িত্বে দেখতে চান,আশাকরি তারা আপনার পরামর্শে উপকৃত হবেন এবং সেই মতে কাজ করবেন ।এ প্রসঙ্গে আমি সেই পাঠকদের জানাতে চাই যে যদি কেউ নিজেকেও আর্টসের সম্পাদনায় দেখতে চান,উনিও নিশ্চয়ই নিজের সিভি নিয়ে বিডিনিউজ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন । (আশাকরি আপনার পরামর্শের মতো,আমার পরামর্শও কারো কারো উপকারে আসতে পারে ।)ব্যক্তিগত ভাবে আর্টসের সম্পাদনায় অমুক না তমুক আসলেন সেটা আমার বিবেচ্য বিষয় নয়,এটা বিডিনিউজ কর্তৃপক্ষের বিষয় ।উনারা যদি ভালো সম্পাদক দেন,তাহলে সেই সম্পাদকের সুন্দর সৃষ্ঠির মাধ্যমে উনারা বেশি পাঠক লাভ করবেন,আর খারাপ সম্পাদক দিলে উনারা পাঠক হারাবেন ।এটা তাই বিডিনিউজের আভ্যন্তরীন সমস্যা এবং আমার মাথা ঘামানোর বিষয় না ।
৩.আপনার এডিটিং দর্শন এবং বিশ্বাস নিয়াও প্রশ্ন নাই ।আপনি যা বিশ্বাস করেন তা আপনার বিষয় ।আমি বিশ্বাস করি মন্তব্য এডিট করে বাদ দেয়া যেতে পারে,কিন্তু অন্যের মন্তব্য আংশিক প্রকাশ করা উচিত না ।
৪. কৌশিকের লেখার নিচে যে অংশটুকু আমার মন্তব্য হিসেবে রয়েছে ,সেখানে প্রথমেই লেখা আছে ," যতোদূর জানি আপনি ইংরেজী সাহিত্যের ছাত্র ।" অর্থাৎ এখানে জানাজানির একটা ব্যক্তিগত সম্পর্কের ইঙিত আছে ।আপনার সম্পাদনানীতির পদ্ধতিতে ,বাকিটুকু বাদ দেয়ার সাথে তাই এই অংশটুকুও বাদ দেয়া যেত,সেক্ষেত্রে কোন কথা ছিল না ।কিন্তু অর্ধেক রাখার কারনেই কেমন যেন দেখালো ।
৫.আর্টস পাতাটি কোন ব্লগ নয়,এটা অন্য সাহিত্য পাতার মতোই..এই টুকু বুঝতে পেরেছি প্রথমেই ।তবে অন্য সাহিত্য পাতায় তো লেখার বিষয়ে কমেন্ট করার সুযোগ নাই,এখানে আছে ।তাই পাঠকের কোন কমেন্ট পছন্দ না হলে বাদ দেয়া যায় ,কিন্তু পাঠকের কমেন্টের খন্ডিত অংশ প্রকাশিত হলে সেটি পাঠকের কথা হয় না,সম্পাদকের কথা হয়ে যায় ।
৬. সচলায়তনের নিন্দা আপনার যেমন ব্যক্তিগত বুদ্ধিজীবি সুলভ,আর্টসের মন্তব্য সম্পাদনার নীতিগত সমালোচনা করাটাও আমার একজন পাঠকসুলভ ।এর সাথে অন্য কোন বিষয়ের যোগ নেই ।
৭.কমেন্টের কর্তিত অংশটুকু ব্লগে দেয়ার কোন প্রয়োজন দেখছি না ।কারন কমেন্টে আমি কৌশিকের লেখার নিন্দা করলাম কি করলাম না,সেটি আলোচ্য বিষয় না আমার কাছে,গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো একজন পাঠকের কমেন্টের এডিট করে আংশিক প্রকাশ করাটা নীতিগত ভাবে সঠিক কি না ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
ধন্যবাদ আরিফ জেবতিক। কমেন্টের অংশ বিশেষ মডারেট করা বিষয়ে আমার অবস্থান থেকে আমি সরছি না। মডারেশন শব্দের মধ্যেই সেই পাপ রয়ে গেছে। এমনকি সাহিত্য সম্পাদক হিসাবে অন্যের লেখাও সম্পাদনা, কাট ছাট করি আমরা। এইসব একান্তই পেশাগত দায়িত্ব। এর ফলে অন্যের লেখা সম্পাদকের হয়ে যায় এমন মনে করি না।
আপনার ভালো লাগলে আমাদের পাতায় লিখবেন। সব লেখকের প্রতিই আমাদের পাতায় লেখার আমন্ত্রণ রইল।
সময় দেয়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ@রাইসু ।
কমেন্টের মডারেশনের বিষয়ে আপনার অবস্থানকে সম্মান করি,এবং আমিও আমার মতেই স্থির আছি ।প্রত্যেকেরই আলাদা দৃষ্ঠিভঙ্গি থাকতে পারে ।
লেখার আমন্ত্রন জানানোয় আরেকবার ধন্যবাদ আপনাকে ।
লেখা সম্পাদনা অথবা কাটছাঁটের আওতায় ব্যাক্তিগত মন্তব্য অথবা অভিমতও যে ঢুকে পড়ে, এটা মানতে ইচ্ছা করছে না।
ব্যাপারটাকে অপরের দস্তখত ব্যবহার করিয়া চিঠি লিখিবার স্বরূপ বলে মনে হয়।
অবশ্য, মডারেশান শব্দটির পাপতাপ যদি তাহাকেও ধুইয়া নিয়া যায়, তাহলে বলার আর কিছু থাকে না।
-----------------------------------
যা দেখি তা-ই বলি...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
নতুন মন্তব্য করুন