ডিএম, শ্লেকার, কারস্টাড্ট, কাউফহফ এবং অবশেষে লিডেল ঘুরে, তাদের ব্যবসায়িক লাভের সমুদ্রে বিন্দু পরিমান জলদান করে ঘরে ফিরে প্যাক করার সময় বাধলো আসল বিপত্তি।
এথনিক প্যাসেঞ্জার হিসেবে ৩৫ কিলো পাওয়া গেলো বটে কিন্তু আধা ঘন্টায় লাগে...
রেটিং দেখে কেউ করিসনে ভয়,
আড়ালে তোর কিছুই হবে না ক্ষয়।
- জনগণ ছড়া লেইখা হুদাহুদুই এরশাদাচ্চুরে রেটিং-এ ঝুলাইয়া দেন। আমি এইটা করুম না। এই লেখার রেটিং-এর মানে হইলো এইখানে কিছু খাবার দাবারের উল্লেখ আছে যা দশ বছরের অনধিক পাবলিকের জন...
আমার মতি মামা। বয়সে আমার প্রায় সমবয়সী। হাতে গুণে আড়াই বছরের বড়। সম্পর্কের দূরত্ব তাই হেরে গেছে বয়সের কাছে। আমরা বরাবরই বন্ধু সুলভ। মামা-ভাগ্নে সম্পর্কের বেড়াজালে আমরা একে অপরকে আবদ্ধ করে রাখিনি কখনোই। তাই আমাদের মধ্যে চলে এলাকার গন্ডি পেরিয়ে বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে দুজনেই গলাগলি করে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করা মামার তৎকালীন প্রেমিকার জন্য। মামা নীপোবনে প্রেমিকার সৌন্দর্য বয়ান ক...
কাল রাতেই টিভিতে দেখলাম সিডনীতে প্রতিবারের মতো এবারো জমকালো আতশবাজীর কারুকাজে ডার্লিংহারবারের আশপাশের পুরো এলাকা ঝলমলে রাঙিয়ে বরণ করে নেয়া হচ্ছে নতুন বছর। হার্বার ব্রীজ বা অপেরা হাউস দেখলেই ভ...
ঘুমাতে গেছি সকালে। কয়েকদফা বিঘ্নের পরেও অবিরাম ঘুমেই পাই দরজায় কড়া নাড়ার শব্দ। বিন্দুমাত্র বিচলিত না হয়ে খাঁটি বাংলায় ভেতরে আসার জন্য বলি। কেউ আসে না, খানিক বাদে আবার ঠকঠক। আবারো আসতে বলি। বার তিনেক খটখটানোর পর উষ্কোখুষ্কো চুল...
অবশেষে গেলাম। তার আগে অনেক জল্পনা-কল্পনা, কোথায় গেলে পাবো তারে। কত খুঁজলাম রাস্তার সাইনবোর্ডে, পিলাপাতায়, পেলাম না।
অবশেষে অবস্থার বেগতিকে অনেকটা বাধ্য হয়েই গেলাম গালিভার সাইজের এক ব্যাটার কাছে কোন মহিলা ডাক্তার না পেয়ে। মনে ...
বছরের এই সময় শহরের আনাচে কানাচে ঐতিহ্যবাহী মেলা বসলেই বুঝা যায় ক্রিসমাস আসছে। প্রতিটা রাস্তার মুখে বাতিজ্বলজ্বল বোর্ডে রাস্তার নাম লেখা হয়, লাইটিং ফাইটিং, সবুজ রঙের বিছালি দিয়ে ইতিউতি সাজানো হয় দোকানপাট। ফ্রিডেন প্লাৎসে প্রত...
সাগরিকা দেখার পর থেকেই ধাক্কা খেয়ে প্রেমে পড়ার নেশা পেয়ে বসে। সেই স্কুলবয়সী আমি থেকে আজকের আমি, এখনো সেই ধাক্কার অপেক্ষা আমার। আমি জানি, জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্তও এই ধাক্কার অপেক্ষায় থাকা হবে আমার। জীবদ্দশায় দরোজা খুলে কিংবা দ...
স্বপ্নরা সবসময়ই আমায় ঘিরে থাকে। লাল, নীল, বেগুনী, আর গোলাপী স্বপ্নেরা আমায় ছুঁয়ে থাকে সারাক্ষণ। আমি কাবাডি খেলি, গোল্লা খেলি, ফুটবল-ক্রিকেট সবই খেলি সেসব স্বপ্নের সঙ্গে। রাগ করি, অভিমান করি, মুখ ভার ক...
দেখতে দেখতে কেটে গেলো একুশটা বছর। একুশটা বছর আগের ঠিক এমনি একটা সকালে ভাঁপা পিঠা খাচ্ছিলাম। কীসের যেনো অপেক্ষা। আব্বার মুখ কেমন জানি ভার ভার, বাড়িতে অনেক মহিলা মানুষ, কিন্তু কাউকেই দেখতে পাচ্ছিলাম না আমি। কেমন এক অজানা উৎকণ্ঠা...