- কীরে, শরীর কেমন আছে?
- ভালো না, পুলিসের লাঠির গুঁতো খেয়ে কাঁধটা অসাড়।
- হারিকেনটা ডিম্ করে ধরিয়ে একটু শেঁক দিস্। আরাম পাবি।
- না, পাবো না।
- কেন?
- পুরো গ্রাম ধরে যাবে সে আগুনে।
...............................................................
- কবে আসবি?
- আর আসবো না।
- কেন?
- কী হবে এসে, তোমরা কি আর কাজ দেবে?
- আমরা কি সরকার, বাবা, যে কাজ দেবো? আয়, চলে আয়।
...............................................................
- না মা, কাজে ভীষণ ব্যস্ত।
- তা তুই এখন কী কাজ করছিস, বাবা?
- আত্মহত্যা।
...............................................................
সকালে স্বামী কাজে গেলে নিজের মৃত ছেলের ছবিটার সঙ্গে এভাবেই রোজ জমিয়ে আড্ডা মারেন মা সরলা। শোনা গ্যাছে, তার চোখের জল ন্যানো গাড়ির চাকার তলায়...
মন্তব্য
উন্নয়নের প্রহসন ।
-------------------------------------
"এমন রীতি ও আছে নিষেধ,নির্দেশ ও আদেশের বেলায়-
যারা ভয় পায়না, তাদের প্রতি প্রযোজ্য নয় "
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
বলার নাই কিছু...অকারনেই মাঝে মাঝে মনটা যে কেন খারাপ হয়। এরজন্যই বলে হাঁসের পেট আর মানুষের মনের কোন ইস্টিসন নাই।
দৃশা
মন খারাপ হয়ে গেল।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
এই মন খারাপ যদি অন্তত পশ্চিমবঙ্গ সরকারের হত...
দিবাকর সরকার
নতুন মন্তব্য করুন