স্থান : লালদিঘি, বীরভূম
মৃত মেয়েটি : শিউলি দলুই, তৃতীয় শ্রেণি
ধৃত ছেলেটি : অর্ক দাস (ঋজু), অষ্টম শ্রেণি
অর্ক দাস নামের অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্র তার বন্ধুর আই-পড নেওয়ার জন্য বন্ধু সাগরের তৃতীয় শ্রেণিতে পাঠরতা বোনকে গলা টিপে মাথা থেঁতলে বীরভূমে তিলপাড়া জলাধারের পাশে ঝোপের মধ্যে ফেলে দিয়ে দিব্যি ছিল। অনুদ্বিগ্ন, ধীর স্থির। বাড়িতে এসে হাত-পা ধোয়। ওদিকে মেয়ে বাড়ি না ফেরায় দলুইদের বাড়ি থেকে পাড়ায় উদ্বেগ ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। জলে জঙ্গলে খোঁজ চালানো হয় এরপর। পাড়ার লোকের কাছে প্রথমে শিউলির হদিশ সে জানায়নি। রাত ১১টার সময়েও মিথ্যে বলেছে। শেষ পর্যন্ত পুলিশের প্রশ্নের কাছে নতিস্বীকার করে সে। জানায়, সে হত্যাকারী, হত্যার মূলে আইপড। শিউলিকে পাওয়া যায় তিলপাড়া জলাধারের পাশে। তবে জীবিত নয়, একই সঙ্গে মৃত এবং নিহত।
অর্কর ডাকনাম ঋজু। ঋজুর স্বভাব সম্পর্কে পাড়ার লোক অবগত ছিল পূর্বেই। স্কুলের পরীক্ষায় সে নাকি মোবাইল চুরি করত। স্কুলে যাওয়ার নাম করে বেরিয়ে অন্য পোশাক গায়ে চাপিয়ে ঢুকত সাইবার ক্যাফে-তে।
ঘটনাটি কিন্তু এক ভয়ংকর ভবিষ্যতের ইঙ্গিত দিয়ে গ্যালো।
রেখে গ্যালো কিছু প্রশ্নও:
১। যে জিনিসের জন্য মানুষ লালায়িত, সে জিনিসের ব্যবহার সম্পর্কে সে কতটা সচেতন? সাগরের মতো ছেলেরা আইপড কিনতে চায়। তার অভিভাবকরা কি জানেন, ওটি কী বস্তু এবং ওর জীবনে ওর প্রয়োজনীয়তাই বা কতটুকু?
২। মোবাইল, আইপড কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে মানসিক দূষণ ছড়াচ্ছে। এ সম্পর্কে পিতামাতা কতটা সচেতন? কেন তাঁরা তাদের হাতে এগুলো তুলে দিচ্ছেন? কেন তাঁরা তাঁদের সন্তানকে(দের) ছেলেবেলা থেকে মজাদার রূপকথার বা কিশোর মনের পুষ্টির জন্য গল্পের বইতে আচ্ছন্ন করছেন না? ধ্রুব সত্য হল, সুকুমার রায় মোবাইল বা আইপড থেকে লক্ষগুণ দামি। আর মোবাইল দিয়ে কোনো দিনই ছেলেমেয়ে কোথায় আছে, তার ট্র্যাক করা যায় না। সন্তানকে ট্র্যাক করার কিছু নেই, তাকে যদি সঠিকভাবে গড়ে তোলা হয়।
৩। বন্ধু বা বন্ধুর বোনের সঙ্গে গল্প করার ইচ্ছে নেই। ছেলেমানুষি রাগ করে মারপিট বাধানো, সেসব স্তর অতিক্রম করে সরাসরি গুপ্ত হিংসাত্মক কিছু করার দিকে মন যাচ্ছেই বা কেন? এসব উত্তর সচেতন
৪। অর্কর মতো ছেলেদের বাড়ির পরিবেশ কী রকম? অপরাধ প্রবণতার উৎস কোথায়? অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বাড়ি এসবের মূল। কারণ, চ্যারিটি হোম ছাড়া অন্য কোনো আধারে জন্মায় না।
৫। আপনারা কি ভেবেছেন, সন্তানের হাতে বেস্ট জিনিসটাই তুলে দিচ্ছেন। না। ওটি বেস্ট জিনিস নয়। পাশ্চাত্যের আস্তাকুঁড়ের মাল এখানে এসে জমা হচ্ছে। বেস্ট বলে কিছু হয় না। এর পর যখন বাজারে অন্য কিছু আসবে, আরও বেস্ট, আরও আরও বেস্ট, আপনার অর্থ সংকুলান হবে তো? ভেবে দেখেছেন কি কখনও, উদ্ধত বাজারদরের কাছে আপনি প্রাত্যহিক নতিস্বীকার করছেন?
সচলায়তন-এর বন্ধুরা কী বলবেন এই ঘটনাটার প্রেক্ষিতে?
মন্তব্য
ঋজুর স্বভাব সম্পর্কে পাড়ার লোক অবগত ছিল পূর্বেই। স্কুলের পরীক্ষায় সে নাকি মোবাইল চুরি করত। স্কুলে যাওয়ার নাম করে বেরিয়ে অন্য পোশাক গায়ে চাপিয়ে ঢুকত সাইবার ক্যাফে-তে।
এই ছেলের আচরণ, চরিত্র, ব্যবহার সম্পর্কে আপনে নিজেই বলেছেন। কিভাবে বেড়ে উঠেছে জানিনা, তবে বাপ-মা অভিভাবকদের দায়-দায়িত্ব আছে। বেয়ারা ছেলের ক্রিমিনাল আচরণের দোষ বেচারা আইপডের ঘাড়ে কেন পরবে, বুঝলাম না।
মোবাইল, আইপড কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে মানসিক দূষণ ছড়াচ্ছে।
যেমন ছড়িয়েছে এককালে দস্যু বনহুর, মাসুদ রানা সহ নানান আউট-বই, অথবা ভিসিআর , অথবা কেব্ল টিভি, অথবা ভিডিও গেম, অথবা ইন্টারনেট, অথবা অথবা অথবা। এখন নতুন আসামী বোধ হয় আইপড আর মোবাইল। নেক্সট কাকে ধরবেন?
পাশ্চাত্যের আস্তাকুঁড়ের মাল এখানে এসে জমা হচ্ছে।
কার হিসাবে? ক্রিকেটের ব্যাট, ফুটবলের বল, টেনিসের র্যাকেট এগুলোও তো পাশ্চাত্য থেকেই এসেছিলো। এগুলো কি তাহলে আস্তাকুঁড়ের? এই যে কম্পিউটার, ইন্টারনেট ব্যবহার করি - সেটা কোন ডাস্টবিনের? আর যদি এইসব ফেলে বাপ-মা, ভাই-বোন মিলে টেলি সিরিয়াল বা হিন্দি ছবি দেখতে বসে যেতাম, তাহলে সেটা কি প্রাচ্যের আস্তাকুঁড় হতো?এসব সরল স্লোগানের ভাষায় আলোচনা বেশী আগায় না।
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
এই ছেলের আচরণ, চরিত্র, ব্যবহার সম্পর্কে আপনে নিজেই বলেছেন। কিভাবে বেড়ে উঠেছে জানিনা, তবে বাপ-মা অভিভাবকদের দায়-দায়িত্ব আছে। বেয়ারা ছেলের ক্রিমিনাল আচরণের দোষ বেচারা আইপডের ঘাড়ে কেন পরবে, বুঝলাম না।
সুবিনয়, উনি মনে হয় আইপডের উপর ঠিক সেভাবে দোষ চাপান নি। অভিভাবককেই দোষ দিয়েছেন সন্তানের প্রতি খেয়াল না রাখার জন্য। আর মানুষ তো অপরাধী হয়ে জন্মায় না। এই বয়সের একটা ছেলের অপরাধী আচরণের পেছনে ওই ছেলের চাইতে তার অভিভাবকরাই বেশী দায়ী- এটাই হয়তো তিনি বলতে চেয়েছেন। আমার তো মনে হয়- অভিভাবক, সমাজ- সবাই এর জন্য দায়ী।
পাশ্চাত্যের আস্তাকুঁড়ের মাল এখানে এসে জমা হচ্ছে। কার হিসাবে? ক্রিকেটের ব্যাট, ফুটবলের বল, টেনিসের র্যাকেট এগুলোও তো পাশ্চাত্য থেকেই এসেছিলো। এগুলো কি তাহলে আস্তাকুঁড়ের?...
আমাদের সমাজে পাশ্চাত্যের ভালো জিনিষ গ্রহণ করার চাইতে বর্জ্য গ্রহণ করতেই আমাদের আগ্রহ সবসময় বেশি থাকে। দেশি চ্যানেল খুললেই এখন তিশমা টাইপ বর্জ্যগুলাকে দেখি। আইপড তো খারাপ নয়-কিন্তু আইপড কালচার দেশের জন্য খারাপ। দেশের কয়টা লোকের সামর্থ্য আছে তার সন্তানকে আইপড কিনে দেয়ার? গুটিকয়েক বড় লোকের ছেলেপিলেরা যখন আইপড কানে ঘুরে বেড়ায়, তখন মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত ঘরের সন্তানদের মনে সামর্থ্যের অভাবে অপরাধীবোধ জেগে ওঠা অস্বাভাবিক কিছু নয়। অভিভাবকদের এ থেকে তাদের সন্তানদের দূরে রাখার একটাই পথ আছে- ছোটবেলায় আমরা যেভাবে বইকে ভালোবেসে বড় হয়েছি, সেদিকে তাদেরও আকৃষ্ট করা। লেখক মনে হয় সেটাই বোঝাতে চেয়েছেন।
= = = = = = = = = = =
ঊষার দুয়ারে হানি আঘাত
আমরা আনিব রাঙা প্রভাত
আমরা ঘুচাব তিমির রাত
বাধার বিন্ধ্যাচল।
তানভীর, দিন তো বদলে গেছে। আমাদের সময় বই আর বিটিভি ছাড়া আর কিছু ছিলই না। এখন যেহেতু অনেক চয়েস আছে, তাই কম্পু আর ভিডিও গেম ফেলে বাচ্চারা শুধু বইয়ের দিকেই ঝুঁকবে, এমনটা ঘটার সম্ভাবনা খুব কম।
তবে ভোগের কম্পিটিশনের ব্যাপারে যা বলেছেন, তা যথার্থ। বাপ-মা এসব নৈতিকতা না শেখাতে পারলে সেই বাচ্চা আর কোথাও শিখবে না। আর যেখানে বাপ-মা নিজেরাই কম্পিটিশনে মত্ত...
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
এই ব্যাপারটি আমি প্রায়ই দেখি ভুল যায়গায় দোষ চাপানো। পারিবারিক আবহ-শিক্ষা ঠিক থাকলে, নিজেদের অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে সজাগ থাকলে ছেলেমেয়ে অহেতুক বায়না করে না। আর এ থেকে মুক্তি পাওয়ার যে একটি পথ আপনি বললেন তা আমি মানলাম না। বই পড়ার সাথে সাথে অন্যান্য প্রযুক্তি নির্ভর বিনোদনেরও প্রয়োজন আছে।
আর তিশমাকে আমার একদম পছন্দ নয় সেটি স্বীকার করে নিয়েই বলছি "তিশমা টাইপ বর্জ্য" কথাটি আমার ভাল্লাগলো না।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
ঠিক এসবই বলতে যাচ্ছিলাম, দেখি সুবিনয়'দা অলরেডি বলে দিয়েছেন। মন্তব্যের সাথে শতভাগ একমত।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
এক তরফা প্রযুক্তির ঘাড়ে দোষ দেওয়াটা ঠিক সমর্থন করতে পারলাম না। চাই বা না চাই, প্রযুক্তি তার জায়গা ঠিকই করে নেবে।
এই দায়িত্ব পরিবার এবং সমাজের - তারাই শিশু কিশোরদের শেখাবে নৈতিকতার পাঠ। প্রযুক্তির ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে মনে হয় না, নিজেদের ব্যর্থতাকে ঢাকা যাবে।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
সুবিনয় এবং সবজান্তার সাথে একমত। লেখাটি একপেশে।
'চ্যারিটি বিগিনস এট হোম' বলে যে সেই যুক্তিতে সিনস অরিজিনেট এট হোম ধরে নেয়া হচ্ছে, এটা মানতে পারলাম না।
পরিবারের লোকজনও যে সব ক্ষেত্রে দায়ী হয় এটাও ঠিক না।
আলেমের ঘরেও জালেম হয়।
---------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
আমি কোথায় যেন পড়েছিলাম, সোসিওপ্যাথ নামে এক ধরনের মানসিক রোগী আছে যাদের এই মানসিক সমস্যাটা জন্মগত। ভালো খারাপের কোন বোধ এদের থাকে না। এর কোন চিকিৎসাও নেই। নিজের জন্য যে কোন কিছু এরা করতে পারে। একটু পেছনে গিয়ে ইসা হত্যাকান্ডের কথা মনে পড়ে গেল। বাসার ভিসিআর টার জন্য জবাই হয়েছিল সে, বন্ধুদের হাতেই।
পরিবারের ভূমিকাটাকে খাটো করে দেখতে পারছি না, সাথে সমাজের ভূমিকাও আছে।
কোন এক লেখক বলেছিলেন, যে দেশে শিশুরা গরু জবাই হতে দেখে দেখে বড় হয়, তাদের কোমল অনুভূতিগুলোর মৃত্যু হতে শুরু করে তখনই। একসময় তারা মানুষের গলায়ও ছুরি চালাতে দ্বিধা করে না।
শিশুদের বেড়ে ওঠার চারপাশ নিয়েও ভাবা দরকার এখনই।
যে রাতে গুঁজেছো চুলে বেগুনি রিবন বাঁধা ভাট,
সে রাতে নরকও ছিলো প্রেমের তল্লাট।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . (আবু হাসান শাহরিয়ার)
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
উদ্দিষ্ট মতামতসমূহের জন্য কৃতজ্ঞ ও অশেষ ধন্যবাদ।
মন্তব্যগুলির পরিপ্রেক্ষিতে ছোটো করে কটা কথা বলি। আসলে, প্রথমে যখন আমি এই খবরটা সংবাদপত্রে পড়ি, আমার খারাপ লেগেছিল, মর্মান্তিক আঘাত পেয়েছিলাম।
অর্ক অষ্টম শ্রেণির ছাত্র। আমার কাছে পড়তে আসা অষ্টম শ্রেণির ছাত্রদের সঙ্গে তার কোনো পার্থক্য নেই। আমার কাছে একজন অপরিচিত অনুজ যতটা স্নেহের, ততটা স্নেহের দাবি সে এখনও আমার কাছে করতে পারে। সেই স্নেহের সূত্র ধরেই বলছি, হত্যা করলেও তার কৈশোর হত্যাকারী নয়।
পরিবারের লোকজনও সব ক্ষেত্রে দায়ী হয়, এটা যেমন ঠিক নয়, তেমনি অনবধান বশত আলেমের ঘরে জালেম জন্মায়। থুড়ি, বেড়ে ওঠে। কোনো শিশু তো জালেম হয়ে জন্মায় না, জালেম হওয়ার পিছনে শিশুটির "জালেম হয়ে ওঠার অনুকরণও" কাজ করে। অগ্রজদের অনবধান শব্দটি সে দায় এড়ায় কী করে?
আমি তো ক্রমবর্ধমান অপরাধ প্রবণতার কথা ভেবে উদ্বিগ্ন। প্রযুক্তির ঘাড়ে দোষ চাপাইনি। সে দোষ যদি চাপাতাম, অন্তত ইন্টারনেট-এর মাধ্যমে লেখালেখি থেকে বিরত থাকতাম। প্রযুক্তি যেভাবে প্রযুক্ত হচ্ছে, সেটার পুষ্টিগুণ আমাকে ভাবিয়েছে।
লেখাটা একপেশে তো বটেই। কারণ, একটা পাশ ধরে আমি হেঁটেছি। সেখানে কিছু প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছি। উত্তর খোঁজার জন্যই এক পাশে প্রশ্ন জড়ো করেছি, উদ্বেগের থলে উজাড় করেছি... অন্য পাশ থেকে উত্তর ও উদ্বেগ লাঘবকারীদের কুড়িয়ে নেবো ব'লে।
পরিশেষে বলি, একজন শিশুর খারাপ গ্রুমিং হওয়ার পিছনে পিতামাতা ও শিক্ষক সহ সমগ্র জাতি দায়ী। সে দায় স্বীকার করি আমি নিজেও।
দিবাকর সরকার
লেখাটি পড়ে খুব খারাপ লাগল
তবে আপনার একটা কথার সাথে দ্বিমত আছে।
মোবাইল একটা খুবি দরকারি, প্রয়োজনিও জিনিস, তবে শিউলির মত বাচ্চাদের জন্য অবশ্যই নয়, এটা বাবা মা দের বুঝতে হবে। কিন্তু আইপড টা অন্য ব্যপার। এটা প্রয়োজনিও নয় তবে শিউলির মত বাচ্চারা ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু বাবা মার এত ছোট বাচ্চার হাতে দামি জিনিস দিয়ে একা বের হতে দেয়া ঠিক হয়নি। আইপডে মানসিক দূষণ ছড়ায় এটা আমি মানতে পারছিনা।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
হুম , চিন্তার বিষয় বটে ।
সচলায়তনের মডারেশন দ্বার পেরিয়ে আপনার লেখাটি প্রকাশ হওয়ায় অভিনন্দন ।
-----------------------------
কালের ইতিহাসের পাতা
সবাইকে কি দেন বিধাতা?
আমি লিখি সত্য যা তা,
রাজার ভয়ে গীত ভনি না।
যা বলার তা সবই বলা হয়ে গেছে ইতিমধ্যেই। শুধু এটুকু আরেকবার বলতে পারি, সন্তানের পূর্ণাঙ্গ মানসিক ও চারিত্রিক বিকাশ এবং সঠিক রূপে বেড়ে ওঠার জন্য পরিবার ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশ দুটোরই সমপরিমাণ গুরুত্ব রয়েছে।
_______________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?
নতুন মন্তব্য করুন