ঘটনা এক: কোন এক অদ্ভুত কারনে আমি সবসময় দেখেছি সব স্কুল-কলেজের হুজুর স্যারদের আপার চেম্বার মোটামোটি খালি থাকে। আমাদের স্কুলের হুজুর স্যারও এর ব্যতিক্রম ছিলেন না। সেই স্যারের খুব অমায়িক একখান নাম ছিল, যদিও আমাদের স্কুলের প্রতিটা ছাত্রী তাকে চুঙ্গা স্যার নামেই চিনতো। এই হুজুর স্যারকে নিয়ে আছে প্রচুর কাহিনি। তার মধ্যে দু, একটা এখানে সবার মাঝে তুলে ধরলাম।
একবার এসেম্বলি হলে আমরা সব স্টুডেন্ট দাঁড়ায়ে অপেক্ষা করছি বড় আপার(প্রিন্সিপাল) ভাষন শোনার জন্য। এরই মধ্যে বড় আপা মাইকের সামনে এসে মাইক টেস্ট করার জন্য হালকা ভাবে ফুঁ-টু দিয়ে ভাষন দেবার পূর্বপ্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। হঠাৎ বলাকয়া ছাড়াই আমাদের শ্রদ্ধেয় চুঙ্গা স্যার দ্বিকবিদিক জ্ঞানশূণ্য হয়ে দৌড় দিলেন টিচার্স রুমে। সবাই অবাক...কাহিনি কি? বেশ অনেকক্ষন পর হুজুর স্যার বের হয়ে এলেন লজ্জিত হওয়ার ভঙ্গি করে। সবার জিজ্ঞাসু দৃষ্টি দেখে তিনি নিজেই বললেন 'হে হে হে... আমিতো মনে কইচ্চি ভূমিকম্প হইতেছে...ইয়ারলাই ভাইগচিলাম'। ভাগছে তো ভাগছে ভালা কথা মাগার বিল্ডিঙ্গের ভিতরে কেন এই রহস্য এখনও মীমাংসা হয় নাই বইলাই মনে লয় !!!
এই হুজুর স্যারই আমাকে একবার কঠিন গজব দিয়েছিল আর একজনের অংক খাতা থেকে সূত্র দেখে লেখার জন্য। দূর থেকে সে আমাকে বজ্রকন্ঠে ডাক দিচ্ছিল 'হেই মাইয়া...এস্টফ ইয়োর খাতা কলম'। এলিভেন্থ আওয়ারে কে শুনে কার কথা... আমি লিখেই যাচ্ছিলাম। তিনি তারপর দাঁত কিড়মিড় করতে করতে বললেন 'তোমার খাতার উফর আল্লাহর গজব ফড়ুক'। তেনার গজব আসলেই বিফলে যায় নাই... সুদ সমেতই ফেরত পেয়েছিলাম ।
ঘটনা দুইঃ স্কুল প্রাঙ্গনে আর একধরনের অলস স্পেসিমেন পাওয়া যায়। উনারা হলেন গার্হস্থ্য বিজ্ঞানের শিক্ষক শিক্ষিকারা। আমাদের স্কুলের গার্হস্থ্য বিজ্ঞানের শিক্ষিকা 'কেটলি আপা' নামে পরিচিত ছিল। কারন তিনি যখন দাড়াতেন তার এক হাত কেটলির হ্যান্ডেলের মত কোমরে থাকত আর এক হাত খানিকটা উঁচু করে ধরা থাকত (পুরা কেটলি পোজ)। এই আপা ক্লাসে আসলে আমরা কে কার আগে তার কাছে পড়া দিতে যাব এটা নিয়ে মোটামোটি মারপিট লেগে যেত। এর প্রধান কারন হল উনি ঘুমুন্ত অবস্থায় পড়া ধরতেন এবং আমরা প্রায় অলিখিত ধারায় কেউই পড়া শিখে যেতাম না। মারপিটে সব সময় আমি এগিয়ে থাকতাম...ফলাফল স্বরুপ পড়া আগে দিতে যেতে পারতাম। এবং তারপর......
আপা পড়া জিজ্ঞেস করে তন্দ্রাবস্থায় চলে গেলে আমি মিনমিন করে পড়া দেওয়া শুরু করতাম “"আপা আজকে নাস্তা খাইছেন? কি দিয়া খাইছেন? রুটি খাইছেন নাকি ভাত? নাস্তার পর চা খাইছেন? কি দিয়া আসছেন? বাস দিয়ে নাকি কোন ছাত্রীর লগে রিক্সায় উঠে পড়ছিলেন (উনি নিজে খুব বড়লোক হওয়ার পরও কেন জানি সবসময় কোন ছাত্রীরে বাগে পাইলে তার সঙ্গে রিক্সায় উঠে পড়তেন এবং জীবনেও ভাড়া দিতেন না)?"
এভাবেই এইসব হাবিজাবি প্রতিদিন চলতে থাকল এবং আমি কেটলি আপার সুনজরে পড়তে লাগলাম। নিজে পড়া দিয়ে এরপর আমি যেতাম আমার বান্ধবদের পড়া নিতে... তারাও একই প্রসেসে পড়া দিতে থাকত। আর আমাদের ক্লাস সবার চোখে একখানা আদর্শ ক্লাস হিসেবে বিবেচিত হল যেখানে সব স্টুডেন্ট গার্হস্থ্য বিজ্ঞান পড়া শিখে আসে !!!
ঘটনা তিনঃ আমি যেই কলেজ থেকে আমার ইন্টার পাশ সার্টিফিকেট সংগ্রহ করেছিলাম সেই কলেজ ছিল আমাদের ফ্রিয় শিবির ভাইদের আড্ডাখানা। সারা কলেজময় তাদেরই শ্লোগান ভরা ব্যানার নইলে পোস্টার। একবার আমি আর আমার ফ্রেন্ড কলেজ করিডোর দিয়ে হাটতে হাটতে মনের সুখে দু'খানা পোস্টার ছিড়ে ফাইড়ে কুচি কুচি করে চারিদিকে ছড়াতে ছড়াতে যাচ্ছিলাম। আমাদের কুকর্মটি দেখলেন দু'জন শিবির অন্তপ্রান সদস্য। তারা আমাদের কাছে এসে মারাত্মক হম্ভিতম্ভি শুরু করলেন। আমরাও খানিকক্ষন ভদ্র ব্যবহার করে নিজেদের মারদাঙ্গা রুপে চলে আসলাম যখন তারা আমাদেরকে কলেজ থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া শুরু করল। দুই শিবির সদস্য রীতিমত আমাদের এখন মারে তো তখন কাটে। তাদের যখন বললাম ভদ্র ব্যবহার করতে, তাদের মধ্যে একজন জবাব দিলেন "আমাদের পরিবার আমাদেরকে যে ভদ্রতা শেখায় নাই সে ভদ্রতা আমরা শিবির সদস্য হওয়ার পর শিখছি"। এই কথা শুইনা আর যাই কই...হাসতে হাসতে লুটোপুটি। কিছুক্ষন হতবাক থাকার পর তারা নব উদ্যমে কাইজ্জা করা শুরু করল। ফলস্বরুপ সেদিন আমরা কয়েকজন ফ্রেন্ড সন্ধ্যা ছ'টা পর্যন্ত অপেক্ষা করেছিলাম কলেজ নিরিবিলি হওয়ার জন্য। আর যখন কলেজ খালি হল আমাদের আর পায় কে... কলেজের আশপাশে বাইরে ভেতরে যত পোস্টার-ব্যানার ছিল ছিড়ে কুচি কুচি করে একপাশে জমা করে যার যার বাড়ির উদ্দ্যেশে মনের আনন্দে রওনা দিলাম। সেদিনের মত এতো আরামের ঘুম বহুদিন ঘুমাই নাই...এখন তার রেশ টের পাই মাঝে মাঝে।
ঘটনা ৪: সবে নুতন নুতন কলেজে উঠেছি... বড় ভাই বোনেরা আমাদের আগমনে নবীনবরণ করার সিদ্ধান্ত নিলেন। পুরা কলেজময় উৎসব উৎসব রব... সবার কানে পৌঁছে গেছে যে এবার ব্যান্ড সঙ্গীতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। খুশিতে তো আমরা বাক-বাকুম... কারন সেটাই ছিল আমাদের কোন কন্সার্টে অংশগ্রহন করার প্রথম ঘটনা। নির্দিষ্ট দিনে আমরা সব হলে সমবেত হলে হঠাৎ খেয়াল করলাম চারিদিকের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। আমরা ভাবলাম বাইরের লোকজন যেন না আসতে পারে এজন্য এ ব্যবস্থা। কথামত আমরা অপেক্ষা করতে থাকলাম 'পাঞ্জেরী শিল্পীগোষ্ঠী'র' শিল্পীদের। হঠাৎ দেখি একদল পায়জামা-পাঞ্জাবী-টুপি পড়া এবং একদল ঘোমটাওয়ালী স্টেজে উঠে যার যার আসন গ্রহন করছেন। তখনই দিল পেটে মোচড়...সবাই টের পেয়ে গেল কি হতে যাচ্ছে। না বাইর হওয়ার উপায় আছে না হজম করার অবস্থা...টানা ৩ ঘন্টা আমরা সবাই মুখ গোমড়া করে হামদ-নাথ শুনলাম আর বাংলার বুকে যত কুৎসিত খিস্তি আছে আউড়াতে থাকলাম।
]ঘটনা ৫: [সংবিধিবদ্ধ সতর্কিকরণ-এটি একটি খাইস্টা জোক...মুরুব্বীরা ইহা পড়া হইতে বিরত থাকুন...আর পরিলেও নিজ দায়িত্বে পরিবেন...লেখক ইহার জন্য দায়ী হইবেন না]
A saudi being interviewed at the US embassy.
consul:"your name please?"
saudi: “khajibul bin jala”
consul: “sex?”
saudi: “six times a week”
consul: “I mean male or female?”
saudi: “both male and female & sometimes even camels.”
consul: “holy cow!!”
saudi: “yes, cows and dogs too.”
consul: “man, isn't that hostile?”
saudi: “horse style, dog style, any style!”
consul: “oh dear!!”
saudi: “deer? No deer, they run too fast..!!”
মন্তব্য
এই 'চুঙ্গা স্যার' কি কলেজিয়েট থেকে গিয়েছিল? আমাদেরও তো একটা 'চোঙ্গা হুজুর' ছিল, পোলাপানের জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে খাস্তগীরে গেছিলো মনে পড়তেছে...আমরা খুবই দুষ্ক পাইছিলাম চোঙ্গার বিদায়ে...ফ্রি ফ্রি কমেডি দেখতাম প্রতিদিন। 'চোঙ্গা কাহিনী' লিখতে গেলে বিশাল একটা বই হয়ে যাবে। যাই হোক, চোঙ্গার বদলে একটা 'হাফ-লেডিজ' হুজুর আসছিল খাস্তা থিকা। হাফ-লেডিজ আইসাই কইলো- 'মাইয়ারা নাকি কলার মত , কলা যেমন খোসা তুলে বাইরে রাখলে তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়, মেয়েরাও পর্দাপুষিদা না করলে কলার মত নষ্ট হয়ে যায়' । পোলাপানতো ব্যাপক খুশী। এক কমেডি গিয়া আরেক কমেডি আইছে। সবাই বেশি খুশী হইছিলো যখন হুজুর বিয়ার ফতোয়া দিল। হাফ-লেডিজের ফতোয়া হইল- 'চার বিয়া না মুসলমানদের যত খুশী বিয়া জায়েয। চৌষট্টি জেলায় চৌষট্টি বিয়া কুন অসুবিধা নাই, খালি চার বউয়ের বেশি এক লগে রাখা যাবে না, বাকীগুলা ভিজিটের উপরে'। পোলাপাইন হাফ-লেডিসরে চুম্মাই দেয় আর কি আহা, সেই সব দিন!
= = = = = = = = = = =
ঊষার দুয়ারে হানি আঘাত
আমরা আনিব রাঙা প্রভাত
আমরা ঘুচাব তিমির রাত
বাধার বিন্ধ্যাচল।
আর আমি মাত্র একজোড়া বিয়ে করতে চেয়ে কী সামাজিক হুজ্জতের মুখেই পড়লাম ! গজব পড়বো লোকজনের মাথায়।
হাঁটুপানির জলদস্যু
-
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
না এ হুজুর সে হুজুর না। তয় সেই চোঙ্গা হুজুরের সাথেও একবার দেখা হইছিল বৃত্তি পরীক্ষার সময় খাস্তগিরে। তারে জিগাইছিলাম খাস্তগিরের স্পেলিং কি স্যার। উনি কইল ' হে হে হে এইটাও তো একটা ফরীক্ষা... লিখ লিখ k দিয়া শুরু কর...বাকীটা বুঝি লও'। বুইঝা নিছিলাম উনি বানান জানেন না।
----------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
দৃশা আজ থিকা তোর নাম চুঙ্গা ম্যাডাম
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কালকা যদি মাদার তেরেসারে লইয়া লিখা লেখি তুই মনে হয় কবি দৃশা আজ থেইকা তো্র নাম মাদার তেরেসা। আমি আইজকাই লিখুম !! তুই কিন্তু কইস দোস্ত
-------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
- ল্যাখা মজা হৈছে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কত মজা?
----------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
পাকিস্তানিদের আমি অবিশ্বাস করি, যখন তারা গোলাপ নিয়ে আসে, তখনও। - হুমায়ুন আজাদ
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
এ বিষয়ে মনে হয় কম বেশী সবাই এগ্রি করব। আমার বাসায় যে হুজুর আসত তিনি তো আইসাই ঘুম। আর আমি বইসা বইসা ওড়না দিয়া বেনী পাকাইতাম, আশপাশ ঘুইরা আসতাম। আসার পর এক হাত দিয়া জোরে টেবিলে এমন থাবড় দিতাম বেচারা বুকে হাত রাইখা লাফ দিয়া উইঠা বসত।
------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
ভীষণ সাবলীল লেখা ৷ পড়তে খুব মজা লাগল ৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আপনার ভাল লাগল জেনে আমার আরও বেশী ভাল লাগল।
---------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
জ্ঞাতি বইন চিটাগাং কলেজের তাইলে? গুড গুড!
লেখা বেশি জটিল হইছে। খাইস্টা জোকটা পুরা সেইরকম _________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
হয় হয় ধরি ফেলাইছেন । কতটা জটিল হইছে কন তো আর কতটা সরল করা যাইত বইলা মনে লয়?
--------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
কি তামশা!
---------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
কি তামশা ! সব ফকফকা !!! কি বাত্তি লাগাইছেন কনফু ভাই ???
----------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
সেরম হৈছে।
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
কিরাম হৈছে?
-------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
কেটলী আপার পোজের বিবরণ পড়ে হাসতে হাসতে বিষম খাবার অবস্থা হলো।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
আবার কয় !! আমাদের ফেয়ারওয়েলে আমরা সব দোস্তরা মিলে একসাথে কেটলী পোজ দিয়া ছবি তুলছিলাম। নিজেরা তো রাখছিলামই এক কপি সবিতা আপারেও (কেটলী আপা) দিয়া আসছিলাম।
-------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
তোমার পুরান ফর্ম ফেরত আসছে! কিন্তু শিশুকালে স্যার আপাদের পেইন দিসো দেখেই আজকের এই দুর্গতি...খিক খিক! আরো লিখো....
চেনা চেনা লাগতাছে... আছুইন কেমন? লেখালেখি কি ছাইড়া দিলা?
শুনো বাবা আমি অতি সজ্জন ব্যক্তি। আকথা কুকথা কইয়া বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করবা না কইলাম...এক্কেরে ঠাডা পরবো।
-----------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
I want to run
I want to hide
I want to tear down the walls
That hold me inside
I want to reach out
And touch the flame
Where the streets have no name
I want to feel, sunlight on my face
See that dust cloud disappear without a trace
I want to take shelter from the poison rain
Where the streets have no name
Where the streets have no name
Where the streets have no name
Were still building
Then burning down love, burning down love
And when I go there
I go there with you...
(its all I can do)
The cities a flood
And our love turns to rust
Were beaten and blown by the wind
Trampled into dust
Ill show you a place
High on ta desert plain
Where the streets have no name
Where the streets have no name
Where the streets have no name
Still building
Then burning down love
Burning down love
And when I go there
I go there with you
উটপাখির জন্য এতো কঠিন আংরেজি কবতে। মানুষের লাইগা তাইলে কি দিবেন কে জানে।
---------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
হু চেনা তো লাগবেই...এক কালে তো আমি এর আরো অল্প কয়জন ছাড়া কেউ তোমার ব্লগ পড়তো না...খিক। যাই হোক, মানুষজনের হক আদায় না করলে গজব পড়বো, কেউ ঠেকাইতে পারবে না! চোঙ্গা বাবা দিয়েও হবে না। দেখি আবার লেখা শুরু করবো...ভ্রমণ কাহিনী লিখার ইচ্ছা আছে
তোর হকের আমি গুষ্টি কিলাই...
জলদি লেখা ইস্টার্ট দাও বুঝলা...নইলে আমার নাতিপুতিরা তোমার লেখা পড়ব।
--------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
মনটা খারাপ হয়ে ছিল দৃশা তাই এই লেখাটা পড়ে ফেললাম। অনেক ভাল লাগছে এখন।
তুমি দেখি স্কুল আর কলেজে থাকতে ভালই বাদরামি করতা, এখনো এসব করো নাকি ??? শেষের জোকটা আগেই পড়েছিলাম কোথাও আবারো পড়লাম। প্রতিটি ঘটনাই মজার ছিল। ভাল লিখেছ।
--------------------------------------------------------
আমার আর ঠিক বেঠিক... আমার মা'য়ে কয় "বান্দরও বলে একদিন মানুষ হইয়া যাইতে পারব মাগার আমার কোন চান্স নাই"...কতবড় অফমান!!
আর শুনেন মন খারাপ কইরা থাকাটা কোন কামের কথা না... নিজেও উৎফুল্ল থাকেন অন্যরেও রাখেন...বলেন আমিন!
------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
অ-সা-ধা-র-ন !!!!!
ধ-ন্য-বা-দ !!!
---------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
আপনার এই লেখাটা মিস করেছিলাম, খুব মজা পেলাম হাহাহাহা পুরোটাই হাসির
লাস্টে জোকটা পড়ে হাসতে হাসতে শেষ
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
- আপনারে গড়াগরি খাইতে দেইখা আমারও একটু গড়াগড়ি দিতে মন চাইল।
--------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
নতুন মন্তব্য করুন