লৌহমানব

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: মঙ্গল, ১০/০৬/২০০৮ - ২:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অ্যান্থনি এডওয়ার্ড স্টার্ক সংক্ষেপে 'টনি স্টার্ক'— এম.আই.টি 'সুমা কুম ল্যডে' খেতাব প্রাপ্ত অসাধারণ প্রযুক্তিবিদ ও স্টার্ক ইন্ডাষ্ট্রিজ নামক বিশাল অস্র কোম্পানীর কর্ণধার।

আফগানিস্তানে এক ব্যবসায়িক সফরে স্টার্ক ইন্ডাষ্ট্রিজের নতুন উদ্ভাবন "জেরিকো" ক্লাস্টার মিসাইলের ডেমোনেস্ট্রেশনের পর কনভয় নিয়ে ফেরার পথে হামলার মুখে পড়ে। 'স্টার্ক ইন্ডাষ্ট্রিজ' নামাঙ্কিত একটি বোমা তার গাড়ির খুব কাছেই বিস্ফোরিত হলে জ্ঞান হারায় সে, কয়েক টুকরো শ্র্যাপনেল বিঁধে তার বুকে— একটি টুকরো হৃৎপিণ্ডের একদম কাছাকাছি গিয়ে বিঁধে।

জ্ঞান ফেরার পর সে নিজেকে আবিষ্কার করে এক গুহার ভেতর। ডঃ ইয়েনসেন নামক এক ব্যক্তি তার বুকে গাড়ির ব্যাটারিচালিত ইলেকট্রোম্যাগনেট জুড়ে দিয়েছে যাতে করে হৃৎপিণ্ডের কাছাকাছি বিঁধে থাকা শ্র্যাপনেলটি হৃৎপিণ্ডকে আঘাত করতে না পারে।

"টেন রিংস" নামক সন্ত্রাসবাদী সংস্থার হাতে অপহৃত টনি স্টার্কের উপর দায়িত্ব পড়ে জেরিকো মিসাইল তৈরি করার। মিসাইল তৈরি করার বদলে টনি স্টার্ক, ডঃ ইয়েনসেনের সাহায্য নিয়ে তৈরি করে লোহার তৈরি স্যুট।

ডঃ ইয়েনসেন মারা পড়ে টনি স্টার্ককে পালাতে সাহায্য করার সময়। টনি স্টার্ক লোহার স্যুট পরে পালিয়ে বেঁচে ফিরে আসে। পরবর্তীকালে টনি স্টার্ক সেই লোহার স্যুটের প্রাথমিক ডিজাইনের পরিমার্জন, পরিবর্ধন করে তৈরি করে আরও অত্যাধুনিক স্যুট।

এদিকে টনি স্টার্কের ব্যবসায়িক সহযোগী সন্ত্রাসীদের সাথে আঁতাত করে লোহার স্যুটটি হাতায়। সে ডিজাইন থেকে তৈরি করে বিশালাকৃতির এক স্যুট। ছবির শেষ অংশে এসে দুই লোহার স্যুটের মধ্যে মারামারি হয়। অবধারিতভাবেই টনি স্টার্কের জয় হয়। মোটা দাগে এই হচ্ছে "আয়রণম্যান" ছবির কাহিনি।

মার্ভেল কমিকসের অন্যান্য সুপার হিরোদের তুলনায় রীতিমতো পানসে আয়রণম্যান কখনোই আমার ভেতরে সাড়া জাগাতে পারেনি। স্পাইডারম্যান থ্রী ছবিতে স্ট্যান লী'র স্পাইডারম্যানের চরম দুর্দশা দেখার পর রীতিমতো শঙ্কায় ছিলাম আয়রনম্যানের ভবিষ্যত নিয়ে। ছবিটি দেখার পর বলতে হবে - তেমন একটা খারাপ লাগেনি। বরং বলা চলে ভালই লেগেছে।

আয়রনম্যান হিসাবে রবার্ট ডাউনি জুনিয়র উৎরে গেছেন কিনা সে জবাব চলচ্চিত্র বোদ্ধারাই দিবেন। তবে তার চোখে মুখে দুর্দান্ত মাদকসেবীর ছায়া দেখেছি সারা ছবিতেই। একজন সুপার হিরো হিসাবে জানিনা কে কিভাবে এটাকে গ্রহণ করবে।

ছবিটি দেখার সময় বিজ্ঞানীদের প্রতি, বা বিজ্ঞানের আশ্চর্যজনক আবিষ্কারগুলোর প্রতি সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধাপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ছবিটি দেখতে হবে। ছবিতে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তাকে যে স্তরে দেখানো হয়েছে সে স্তরে পৌঁছুতে এখনো বহুদিন লেগে যাবে।

ছবির শেষ ভাগে এসে দেখা যায় ভিলেইন জেফ ব্রীজেস টনি স্টার্কের বুক থেকে পারমানবিক ব্যাটারিটা খুলে নিয়ে চলে যায়। কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের দ্বারপ্রান্তে উপনীত টনি স্টার্ক তখন প্রাণপন চেষ্টা করে একটু দুরে রাখা আরেকটি পারমানবিক ব্যাটারির কাছাকাছি যেতে। দুর্ভাগ্যবশতঃ ব্যাটারিটা ধরতে পারার আগেই হুমড়ি খেয়ে পড়ে যায় মেঝেতে। এমন সময় দর্শকদের রিলিফ দেবার জন্যই টনি স্টার্কের সাহায্যকারী যান্ত্রিক হাতটি ব্যাটারিটা বাড়িয়ে ধরে। এ দৃশ্য দেখার পর গণিতবিদ অ্যালান টুরিং কী বলতেন তা জানতে বড়ই ইচ্ছা হয়!

যারা এখনো আয়রনম্যান ছবিটি দেখেননি কিন্তু হাতের কাছে উচ্চগতির ইন্টারনেট রয়েছে। তারা নিচের লিংক থেকে দেখে নিতে পারেন।


মন্তব্য

হিমু এর ছবি

হই মিয়া, কাহিনী কইয়া দিলে ক্যামনে কী? এইগিলি কী করেন?


হাঁটুপানির জলদস্যু

দ্রোহী এর ছবি

আমি কিছুই কই নাই। তাছাড়া স্ট্যান লী নিজেই ১৯৬৩ সালে কাহিনি কইয়া দিসেন। আমার কী দোষ?


কি মাঝি? ডরাইলা?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আমার এট্টা জিজ্ঞাস্য আছিলো, অভয় দিলে কইয়া ফালাই-

লোহার স্যুটের নিচে পরিহিত ছোটখাটো বস্ত্র বিশেষও কি আয়রণ বা স্টীলের তৈরী হবে?

এই যেমন লোহার স্যাণ্ডো, স্টীলের জাইঙ্গা, পিতলের মোজা ইত্যাদো। মহিলাদের রোষাণলে পড়ার সম্ভাবনা থাকার ঐ জাতীয় পরিধেয়র নাম করলাম না। দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

দ্রোহী এর ছবি

আমি এইটা কইতে পারি না। তবে ছবি দেখায় সময় মনে হইলো যে পরিমান কসরৎ করে লোহার স্যুট পরতে হয় তাতে করে হাগু ধরলে খুলতে খুলতে তো কম্মো সাবাড় হয়ে যাবার কথা! আগে এইটার উত্তর দ্যান। তারপর আপনার প্রশ্ন ভাইবা দেখুমনে।


কি মাঝি? ডরাইলা?

ফারুক ওয়াসিফ এর ছবি

ব্রাদার, তার আগে কন; প্রায় তাহাজ্জুদ নামাজ পইড়া ফালাইলাম তাও ছাতার হাউটিউবের গেট খোলাইতে পারলাম না। আপনি পরে আইসা আগে ঢুকলেন, ক্যাম্নে কী? বিশ্বে কি কোনো ইনসাফ নাই? নাকি সব ঐ আয়রন স্যুটওয়ালার কাছে বন্ধক রইছে!

হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।

দ্রোহী এর ছবি

ইউটিউব বাদ দ্যান। বরং ইন্টারভিউতে কী জিগাইছে এবং জবাবে আপনি কী বলছেন তা লিখে একটা পোষ্ট ছেড়ে দ্যান। তাও পাবলিকের চিপা থেকে উদ্ধার পাইবেন।


কি মাঝি? ডরাইলা?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এইটা কোনো ব্যাপার হৈলো?

হয় সকাল বেলা হাগুকম্ম সাইরা তারপর লোহার স্যুটব্যুট লাগাইবো আর নাইলে যাগো কষা রোগ আছে তাগোরে দিয়া এই স্যুট পিন্দাইবো। ভেজাল শেষ।

আর যদি ধরেন নিতান্তই পাতলা পায়খানার কোনো রোগীরে এই স্যুট পিন্দাইয়া দেওয়া হয় তাইলে ড্রিল মেশিন দিয়া জায়গা মতো এট্টা ফুঁটা কইরা রাখবো। যাতে কম্ম লাগলেই ভুরুৎ.... কোনো ঝামেলা নাই।

এইবার আমার জবাব দ্যান মেম্বার সাব। হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

দ্রোহী এর ছবি

চাইলে একটা লোহার স্যুট জোগাড় করতে পারুম। নিদেনপক্ষে লোহার আন্ডি। এখন দরকার শুধু একট মডেল। কালা হোক, ধলা হোক একটা মডেল দরকার। কারে ধরি?


কি মাঝি? ডরাইলা?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- মডেলের মতো মডেল একজনইতো আছে দেঁতো হাসি

লেডিজ এন্ড জেন্টলম্যান, প্লীজ ওয়েল কাম স্টিলজাইঙ্গা মডেল মোটারাম হি-মু-উ-উঊ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

দ্রোহী এর ছবি

আপনে কইলাম উদ্দেশ্যমূলকভাবে আমারে ব্যান খাওয়ানের লাইগা মডুরামের নাম কইলেন।


কি মাঝি? ডরাইলা?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ঈমানে কই, আমি খালেস নিয়তে কইছি। কিন্তু আমার ক্যান জানি সন্দেহ হৈতাছে আপনে ইচ্ছা কইরা মডেলের কথা কইছেন যাতে আমি একমাত্র যোগ্য মডেলের নাম করি! চিন্তিত

আপনে খালি মেম্বারী বুদ্ধি খাটায়া আমারে চিপায় ফালান।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

হিমু এর ছবি

লোহার ওপর আবার লোহা কেন হো হো হো?


হাঁটুপানির জলদস্যু

দ্রোহী এর ছবি

লোহায় লোহায় পোক্ত হইবো।


কি মাঝি? ডরাইলা?

হিমু এর ছবি

জাইঙ্গা পোক্ত করার জন্য আমার মতো ব্যস্তসমস্ত একজন বেচারাকে কষ্ট না দিলে হয় না?


হাঁটুপানির জলদস্যু

দ্রোহী এর ছবি

যে যুগ পড়ছে! জাইঙ্গা পোক্ত করার এখনই সময়। নাইলে খাট্টুনিশের "বদলি" হয়ে যাবেন।


কি মাঝি? ডরাইলা?

হিমু এর ছবি

যুগ কি আমার একার জন্যই পড়লো হো হো হো?


হাঁটুপানির জলদস্যু

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- দোস্ত, আইডিয়া উদ্ভাবকরেই মডেল বানায়া দিলে কেমন হয়?

লোকজন আগ্রহ বোধ করবো, আফটার অল নিশ্চয় কোনো সাইড এফেক্ট নাই।

গ্রামের মোড়ে বিশাল বিলবোর্ডে লোহার জাইঙ্গা পরিহিত পোজ দেওয়া মডেলকে দেখে এলাকার লোকজনও মনে করবো, আরেশ্শলায় মেম্বার সাব জাইঙ্গা পিনছে? ল' আমরাও পিন্দি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

হিমু এর ছবি

ভূতোদার ছবিটা মন্দিয়ে লক্ষ্য কর। ক্যামেরা কী যেন এড়িয়ে গেছে। আরেকটু নিচে নামালেই সম্ভবত ধাতব অন্তর্বাসের খোঁজ মিলতো। বদলি হবার টেনশনে আছে ভূতোদা হো হো হো!


হাঁটুপানির জলদস্যু

রেনেট এর ছবি

শুনছি অরল্যান্ডোতে পর্যটকদের জন্য ফ্রি আন্ডারওয়্যার বিতরণ করা হয় চোখ টিপি
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

দ্রোহী এর ছবি

সব্বোনাশ! কী দিনকাল পড়ল!! আমারেই দেখি বাটে ফালাইলো!!!


কি মাঝি? ডরাইলা?

ধুসর গোধূলি এর ছবি
মামুন-উর-রশিদ এর ছবি

আপনেরা যে এত লোহা লোহা করেন.... লোহার দাম জানেন

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

অবতার, মন্তব্য, লেখা - সবখানেই আপনার অস্ত্রের ঝনঝনানি! ক্যাম্নেকী? চিন্তিত

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর? চিন্তিত

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

দ্রোহী এর ছবি

পৃথিবীতে এখন অস্রের জয়জয়কার যে!!!


কি মাঝি? ডরাইলা?

অতিথি লেখক এর ছবি

তাইলে তো সমস্যা অনেক!
-জুলিয়ান সিদ্দিকী

অমিত এর ছবি

আয়রন ম্যান দেখার ক্যান জানি কোন উৎসাহ পাইতেছি না। হা কইরা বইসা আছি ডার্ক নাইট এর জন্য। এবারেরটায় মনে হয় ক্রিশ্চিয়ান বেল না, জোকার হিথ লেজারই ফাটাবে।
আর একটা হবে এক্স ফাইলস। কয়েকদিন আগে মাত্র জানলাম যে এই সামারে ওটা রিলিজ হবে।

দ্রোহী এর ছবি

হ, ডার্ক নাইট জমবে ভালই। এক্স ফাইলস বিরক্তিকর লাগে কেন জানি। দেঁতো হাসি


কি মাঝি? ডরাইলা?

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

শনিবার দিন দেইখ্যালাইছি। পুলাপাইন্না ছবি। তয় সময় কাটছে ভাল।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

বজলুর রহমান এর ছবি

কেন জানি 'দ্য ম্যান ইন দি আয়ার্ন মাস্কে' বাজে ভাইটার জন্য আমার সহানুভূতি হয়।

যাক, চ্যাস্টিটি বেল্টের কথা এখানে আসে নি।

অতিথি লেখক এর ছবি

হা হা হা মজা পাইছি। আপনার লেখা খুব ভালো লাগে।

পরশ পাথর

রায়হান আবীর এর ছবি

দ্রোহী ভাইয়ের লেখা পড়ে কি কমেন্ট করবো এইটা ভেবে নীচে নামতে নামতে আর ওই কমেন্টের মনে থাকেনা।
মন্তব্য খেলায় আবার মজা পাইলাম।

---------------------------------

তারেক এর ছবি

নাম শুইনাই সব ইন্টারেশ হাওয়া হইয়া গেছিলো... কিন্তু এই বিতং সিনেমা এখন দেখুমই, দেখুমই... খালি একটা ২MBps এর লাইন আইনা দ্যান, এক্ষণ দেখুম
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

আয়রনম্যান দেখিনি এখনো, তাই সিনেমা নিয়ে মন্তব্য করতে পারছি না। তবে মন্তব্যের ঝড় আর পাল্টা ঝড় দেখে আর হাসি আটকানো সম্ভব হলো না হো হো হো

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

মন্তব্যের ঝড় দেইখা একটা কথা মনে আইলো...
এরশাদ চাচ্চুরে একটা তালা মারা লোহার আন্ডি পিন্দায়া চাবি পানিতে ফালায়ে দিলে কেরম হয়?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

খেকশিয়াল এর ছবি

আয়রনম্যান দেখুম, তবে মনে হইতাসে হাল্ক ২ টা জোশ হইব, এডওয়ার্ড নরটন আছে হাল্কের পার্টে, দেখি কেমন হয় !

-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

অচেনা কেউ এর ছবি

এখন তো দেখতে ইচ্ছা করতাছে দুলাভাই।
আমার এখনো দেখা হয়নাই সিনেমাটি।
কাহিনী পড়ে ভালই লাগল।

স্পর্শ(কোটা শেষ) এর ছবি

মু হা হা হা !! এই মুভির ট্রেলার দেখে তো আমি পুরা পাঙ্খা!! এখনো মুভি দেখিনাই! তাই আপনার রিভিউও পড়লাম না! দেঁতো হাসি
দেখা যাবে কাহিনী সব কইয়া দিছেন!! ইয়ে, মানে...

বাংলাদেশে এখনো ভাল প্রিন্ট আসেনাই। এইসব স্পেশাল ইফেক্ট মুভি খারাপ প্রিন্টে দেখতে ভাল লাগেনা! দেইখা তার পর এই ব্লগ পড়ব!! হাসি

শেখ জলিল এর ছবি

যারা এখনো আয়রনম্যান ছবিটি দেখেননি কিন্তু হাতের কাছে উচ্চগতির ইন্টারনেট রয়েছে। তারা নিচের লিংক থেকে দেখে নিতে পারেন।...আমার ধীরগতির নেটলাইনে কাজ হয় না!

যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!

রায়হান আবীর এর ছবি

৫০ মিনিট দেইখা মনে হইলো, এমন ক্যা? পরে আপনার রিভিউ পড়ে লাস্টে মারামারিটা দেইখখা ক্ষ্যামা দিলাম।

=============================

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।