মানিকদার সাথে আমার পরিচয়টা আকস্মিক! তাঁর সাথে আমি পরিচিত হয়েছিলাম আমার সমবয়সি তপেশ রঞ্জন মিত্রের মাধ্যমে। তোপসে ওরফে তপেশ রঞ্জন মিত্রের মাধ্যমে একে একে পরিচয় ঘটে কোলকাতাবাসী শখের গোয়েন্দা প্রদোষ চন্দ্র মিত্র ও জনপ্রিয় লেখক লালমোহন গাঙ্গুলীর সাথে।
তোপসের সাথে আমার যখন কথা হয় তখন সে তার খুড়তুতো ভাই কোলকাতার বালিগঞ্জের শখের গোয়েন্দা প্রদোষ চন্দ্র মিত্র (ফেলুদা) আর জনপ্রিয় লেখক লালমোহন গাঙ্গুলীর (জটায়ু) সাথে ছিন্নমস্তার অভিশাপের রহস্য সন্ধানে যাচ্ছিলো। শুনে আমি ও ভিড়ে যাই তাদের দলে।
সেই থেকে শুরু! প্রায় দুই যুগ হতে চললো কিন্তু ফেলুদার প্রতি মুগ্ধতা এতটুকুও হ্রাস পায়নি। এই মুগ্ধতার মূলে আছেন মানিকদা। ছিন্নমস্তার অভিশাপের রহস্য সমাধানের পর তোপসের কাছে একে একে শুনি ফেলুদার অবিস্মরণীয় সব কীর্তির কথা।
তারপর মানিকদার মাধ্যমে পরিচয় ঘটে স্কটিশ চার্চ কলেজের অধ্যাপক ত্রিলোকেশ্বর শঙ্কুর সাথে। যখন জানতে পারি এই খাঁটি বাঙালি, অকুতোভয়, আত্মভোলা বিজ্ঞানীটি “সুইডিশ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স” কর্তৃক সম্মানিত তখন গর্বে বুক ফুলে উঠে। বিহারের গিরিডিতে বসে প্রোফেসর শঙ্কু বিচিত্র সব জিনিসপত্র আবিষ্কার করেন। আবিষ্কারের পদ্ধতি যেমন বিচিত্র তেমনি বিচিত্র জিনিসগুলোর নাম! মানিকদার সুবাদে জানতে পারি এই অসমসাহসী বিজ্ঞানীর অভিযানের গল্পগুলো।
মানিকদা এরপর পরিচয় করিয়ে দেন তারিণী রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে তারিণীখুড়োর সাথে। কোলকাতার বেনেটোলায় থাকতেন তারিণীখুড়ো। বিয়ে–থা করেননি। সুদীর্ঘ কর্মময় জীবনে ঘুরে বেড়িয়েছেন ভারতবর্ষ জুড়ে। অভিজ্ঞতার ঝুলি ভরেছেন বিচিত্র সব অভিজ্ঞতা দিয়ে। মানিকদার মুখে যখন তারিণীখুড়োর গল্পগুলো শুনি তখন এক আশ্চর্য মুগ্ধতা জাগে এই বুড়োর প্রতি। আজ অবধি সেই মুগ্ধতার গায়ে সামান্য ধূলো জমতে পারেনি।
মানিকদা ছিলেন সুকুমার রায় ও সুপ্রভা রায়ের একমাত্র সন্তান, উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরীর পৌত্র। তিনি ছিলেন বিংশ শতাব্দির অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক, অসাধারণ আঁকিয়ে, ও লেখক।
এমন একজন মানুষকে গুরু হিসাবে গ্রহণ করতে খুব বেশি ভাবনা চিন্তা করার প্রয়োজন পড়েনা। পরিচয়ের প্রথম ক্ষণ থেকেই মানুষটিকে তাই গুরু হিসেবে বরণ করে নিয়েছি সানন্দচিত্তে। আজ ২রা মে আমার গুরুর জন্মদিন।
শুভ জন্মদিন গুরু!
মন্তব্য
তীব্র ধিক্কার !!!!
ইশতি ভাই-এর এই পোস্টটা পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম, আহা- যদি আবারো সত্যজিৎ প্রথমবার পাঠের সেই আশ্চর্য অভিজ্ঞতাটা কোন ভাবে ফিরে পেতাম...
শুভ জন্মদিন ওস্তাদ !!
_________________________________________
সেরিওজা
ইশতির এই লেখাটা যে আমার কী প্রিয়!
১০/১১ বছর বয়েসে জ্বরের ঘোরে পড়েছিলাম ফটিকচাঁদ। সেই থেকে উনি রয়ে গেছেন কাছাকাছি। কখনো কখনো মনে হয়েছে জটায়ুর বই পড়তে পারলে বেশ হত। এই ৩০/৩২ বছর পরে এখনও মাঝে মাঝে ফেলুদা পড়ি, সেইদিন আবার পড়লাম "গোরস্থানে সাবধান"।
শুভ জন্মদিন মানিক দা। পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
++++++++++++++
ভাষা হোক উন্মুক্ত
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
শুভ জন্মদিন গুরু ।
ফেলুদার বিশাল পাঙ্খা ছিলাম, তার সাথে যোগ হয়েছিলো শঙ্কু!
আহ সেই সব স্মৃতি ! এখন যখন কাউকে প্রথম বারের মত বইগুলো পড়তে দেখি হিংসে হয়!
_________________________________________
ৎ
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
প্রথমবারের মতো সত্যজিত পড়াটা একটা অভিজ্ঞতা... আমি সেই ছোট্টবেলা থেকেই সত্যজিতের পেমে পরি আচি!
ইনি নামেও সত্যziত কাজেও সত্যziত!
-----------------------------------------------------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে আমার প্রাণের কাছে চলে আসি, বলি আমি এই হৃদয়েরে; সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমার পরিচয়টা আকস্মিক ছিল কিনা না মনে নেই, তবে আমার উত্তরপ্রজন্মকে আমি পরিকল্পনা অনুযায়ীই পরিচয়টা করিয়ে দেব। শুধু প্রদোষ চন্দ্র মিত্র, ত্রিলোকেশ্বর শঙ্কু কিংবা তারিণী রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ই নয় অন্যান্য গল্পগুলোও তুলনাহীন। ‘অসমঞ্জবাবুর কুকুর’ বছর খানেক আগেও আরেকবার পড়েছি।
সেই ছোটবেলায়ই কত সহজেই শিখেছিলাম ‘অ্যালিবাই’ কিংবা ‘অবকাঠামোর’ মত শব্দগুলির অর্থ বা ব্যাখ্যা...। সিনেমার কথাটা না হয় বাদই দিলাম।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রানবন্ত লিখা । ছুঁয়ে গেল ।
কেন জানি অরূপের কথা খুব মনে পড়ল ।
গত বছর অথবা আগের বছর একই শিরোনামে লিখা ছিল তাঁর ।
শুভ জন্মদিন গুরু!
কিন্তু গুরুর শিষ্যরা মহাফাঁকিবাজ। খালি জন্মদিন আসলে পুস্টায়। এত আইলস্যা শিষ্য হৈলে হপে?
ফেলুদা শঙ্কু বাদ। তাড়িনীখুড়োর কথা তুলছিনা। ভুলে থাকছি ফটিকচন্দ্রকেও। সিনেমাগুলোর কথা মাথাতেই রাখছিনা। কষ্ট করে হলেও দূরে থাকছি ডজন ডজন গপ্পে মুগ্ধতা প্রকাশ থেকেও। সঙ্গীতায়োজনের কথাও তুলছিনা। কেন জানি মনে পড়ছে তাঁর করা চমত্কার সব পোট্রেটের কথা।
একটা গাছের ছবি এঁকেছিলেন, ডালে পাতায় লুকিয়ে ছিলো বিখ্যাত সব মুখ। অদ্ভূত ছবি।
সব কিছু মিলিয়েই সত্যজিত।
তাঁর স্মৃতির প্রতি সেলাম।
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
তাঁর করা পোর্ট্রেটগুলো নিয়ে একটা বই বের করেছে আনন্দ প্রকাশন। ওটা কিনতে পারেন।
আর
এটা পুরোটাই একটা গুজব। ওটায় কান দিয়ে হাস্যাস্পদ হবেন না। স্রেফ ব্যবসার জন্যে করা। সত্যজিৎ তখন মৃত্যুশয্যায়।
---মহাস্থবির---
'একেই বলে শুটিং' পড়ে শুধু স্বপ্ন দেখতাম, একদিন কলকাতায় যাবো, দেখা হবে সত্যজিতের সাথে। এমনকি, রাতেও তাঁকে দেখেছি স্বপ্নে।
কলকাতায় গেলাম, কিন্তু, ততদিনে মহামেধাবী অন্তর্হিত।
আর, তাঁর শঙ্কু সিরিজ পড়েই আমার জ্ঞানার্জনের চেষ্টা শুরু, এবং ভাষাশিক্ষার যদিও ফলাফল অশ্বডিম্ব।
ফেলুদা পড়তে পড়তে তো একটা সময় নিজেই একটা গোয়েন্দা সিরিজ শুরু করলাম। যথারীতি চার পাতা পড়েই তাঁরা যে কোথায় হারালেন, আজ আর গোয়েন্দা লাগিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে না।
অ্যান্ড্রু রবিনসন-এর 'সত্যজিৎ রায়: দ্য ইনার আই' অনুবাদ শুরু করেছিলাম, পরে খ্যান্ত দেই নানা কারণে।
আর, তাঁর ছবির আমি চিরভক্ত।
হয়তো, সেসব নিয়ে লিখবো কখনো।
হয় তো না....
শুভ জন্মদিন যে বহুমুখী চিরজ্যোতির্ময়, তোমারি হলো জয়।
---মহাস্থবির---
সেই ছোটবেলায় সত্যজিৎ পড়া শুরু 'সুজন হরবোলা' দিয়ে। আরো তিনটা গল্প ছিল বইটায়, 'রতন আর লক্ষ্মী', 'কানাইয়ের কথা' আর 'গঙ্গারামের কপাল'। গল্প চারটা আমার শৈশবের মতই প্রিয়। এই সেদিনও রিভাইজ করলাম।
ফেলুদা ও শঙ্কু, সিনেমা ও সঙ্গীত, লিমেরিক ও স্কেচ, দুর্দান্ত প্লটের ছোটগল্পগুলো... বলে শেষ করা সম্ভব না। ওডিন ভাইয়ের থেকে কথা ধার করতে হচ্ছে, "আপনি ছিলেন বলেই আমি আছি"।
শুভ জন্মদিন গুরু।
________________________________
মা তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো...
যাঁদের কাছে আমার শৈশব ঋণী সত্যজিৎ তাঁদের একজন। তাঁর সাথে পরিচয় প্রায় দেড় যুগ ধরে। এরপরে ঋণের ভার বেড়েছে বই কমেনি। ফেলুদার সাথে পরিচয় প্রেমে পড়ার বয়সে, টিনটোরেটোর যীশু'র মাধ্যমে। সেই থেকে প্রেম।
সত্যজিৎকে যতই পড়তাম, দেখতাম, জানতাম- একটা কথাই মনে হতো: একজন মানুষ কী করে এতখানি প্রতিভা ধারণ করতে পারেন?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
স্কুল চুরি করে চলে যেতাম পাবলিক লাইব্রেরীতে...গোয়ান্দা কাহিনী পড়তে। এই সেই সত্যজিত যার মোহে পুরো কৈশর কেটে গেছে। শুভ জন্মদিনে তাঁর প্রতি অনেক অনেক শ্রদ্ধা।
ফেলুদা আর শঙ্কু না থাকলে কোনদিন মানস সরোবর চিনতামনা, কৈলাসের রহস্য জানতামনা, ভুলভুলাইয়া কাকে বলে বুঝতামনা। ভারত, নেপাল, ভুটান, তিব্বত, এই দেশগুলোর সম্মন্ধে প্রাথমিক পরিচয় হয়েছে এদের হাত ধরেই।
ফেলুদা/শঙ্কু সিরিজের সব বই সংগ্রহে ছিল। দেশ ছাড়াতে সব কোথায় হারিয়ে গেছে। এই কিছুদিন আগে আবার কিনলাম ফেলুদা সমগ্র। পড়ে দেখলাম, ছোটবেলার সেই মুগ্ধতা আজও কাটানি।
শুভ জন্মদিন বাংলার এই সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তানকে।
-লাবণ্য-
ফাহ_বেগম@ইয়াহু
সত্যজিৎ রায়ের ক্যামেরায় বিভূতিভুষনের অপু আর দূর্গার সেই ধান খেতের আল ধরে ছুটে চলা ……………আহ!
তোপসে, ফেলুদা আর জটায়ুর অসংখ্য গল্পের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমার মা, প্রিয় ভাগ্নীর স্মৃতি । আমার মা যে কোন গোয়েন্দা গল্পের অসম্ভব ভক্ত ছিলেন । ব্যোমকেশ, শার্লক হোমস, কীরিটী, ফেলুদা, কূয়াশা, মাসুদ রানা,………… সব এক নিশ্বাসে পড়তেন । ফেলুদার কৈলাসে কেলেঙ্কারী, বাদশাহী আংটি, গোরস্থানে গন্ডগোল……। এক সময়ে মা আর আমি এই বইগুলো পড়ে পড়ে খিক খিক করে হাসতাম । তারপরে আমার ভাগ্নীটা দশ এগারোতে পৌছানোর পরপরই শুরু করলো । তারপর আরো কতশতবার যে পড়েছি । যে কোন মন খারাপ দিনে ফেলুদা নিয়ে বসলে, নির্ঘাত মন ভাল হয়ে যায় ।
হীরক রাজার দেশের কথা খুব মনে পড়ে গেল । একটা দৃশ্য ছিল যেখানে পাঠশালার পন্ডিতমশাই (সৌমিত্র) রাজার ভয়ে বনে লুকিয়ে আছেন । তার সঙ্গে দেখা হয়ে গেল দুই মূল চরিত্রের (এই মুহুর্তে নাম মনে আসছে না) । পন্ডিতমশাইয়ের হাতে দা দেখে তারা বলে উঠল, “তোমার হাতে দা কেন? আমাদের হাতে তো দা নেই, তা’হলে আমরা ভালোর দলে” । আমার মা এই সংলাপটি অসংখ্যবার বলতেন আর হাসতেন । এই সংলাপটির মধ্যে যে মারাত্মক শ্লেষ আছে, তা খুব মনোযোগ দিয়ে না দেখলে ধরা পড়ে না । আপাত দৃষ্টিতে “ভাল নয়” এমন মানুষই প্রতিবাদ করে, সমাজের আগলগুলো ভাঙ্গার কাজে কেউ না ডাকলেও এগিয়ে আসে । বনে বাদাড়ে জীবনের ভয়ে লুকিয়ে থাকে, তবু আত্মসমর্পন করে না অন্যায়ের কাছে । হীরক রাজাতে আরো একটি সংলাপ ছিল রাজার, “জানার কোন শেষ নাই, জানার চেষ্টা বৃথা তাই” । পূরো ছবিটির সংলাপ ছিল ছড়ায় ছড়ায় । কী অপুর্ব ছন্দোবদ্ধ সংলাপের দ্যোতনা, অথচ গভীর জীবনবোধ!
জন্মদিনে সালাম জানাই আপনাকে সত্যজিৎ!
.......................................
তোমারই ইচ্ছা কর হে পূর্ণ ....
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
শুভ জন্মদিন গুরু!
-------------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
প্রণাম, সাষ্টাঙ্গে।
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
শুভ জন্মদিন বস...
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
আমি সত্যজিৎ শুরু করেছি 'যখন ছোট ছিলাম' দিয়ে। সেই ছোট সত্যজিৎ-ই আমার নাগালের বাইরের একজন মানুষ ছিল। একটা মানুষ, যার জন্ম আমার ষাট বছর আগে, সে এতটা আধুনিক, এতটা স্মার্ট কিভাবে হতে পারে???
শুভ জন্মদিন সত্যজিৎ... আপনার জন্য খালি হিংসা হিংসা হিংসা হিংসা হিংসা...
বেশ বেশ৷
আমার অবশ্য শঙ্কুর গল্পগুলো তেমন মারাত্মক ভাল লাগে না৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আহা সত্যজিৎ...
আমি জানতাম না আজ সুকুমারের ছেলের জন্ম দিন সকাল বেলা টিভি দেখতেই মনে পড়ল...তার ফেলুদার খুব ভক্ত আমি।
শুভ জন্মদিন গুরু তোমাকে...
একটা মানুষ কতোটা মেধাবী হলে প্রজন্মের পর প্রজন্মকে মাতিয়ে রাখতে পারে...
শুভ জন্মদিন!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
দুপুরবেলা ফেসবুকে এইসবই আলাপ করতেছিলাম যে - এই লোক, তার পিতা, আর তার পিতামহ আমার সমস্ত শৈশবকে ধারণ করে আছেন। এবং সাথে আরো অনেকের।
দ্য হলি ট্রিনিটি!
শুভ জন্মদিন গুরু! আপনি ছিলেন বলেই আমি আছি!
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
হ্যাঁ, আমরা যে দুপুরে গল্প করছিলাম। আর ঠিক করলাম এই ''হলি ট্রিনিটি''র পৈত্রিক ভিটে দেখতে যাবো কিশোরগঞ্জে, সাথে সুশং দুর্গাপুর আর বিরিসিরি। এটুকু করা যেতেই পারে তাঁদের জন্যে, যাঁরা আমাদের শৈশব আর কৈশোর রঙিন আল্পনায় বুনে দিয়েছেন।
জন্মদিনে পেন্নাম, গুরু!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
- আমি লুঙ্গি কাছা মেরে এই পোস্টে ঢুকলাম আপনের নামে ইমপিচ মারার জন্য। বছর বছর খালি একটাই পোস্ট মারেন। কুমীরের ছাওয়ের মতো।
যাউকগা, বস'রে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শিরোনাম একই কিন্তু লেখা আর ছবি তো ভিন্ন!!!!!!
সত্যি বলতে কী, প্রথমে ভেবেছিলাম গতবছরের/তার আগের বছরের/তার আগের বছরের পোস্টটাই বরাবরের মতো দাঁড়ি, কমাসহ পোস্ট করে দিই। কিন্তু গতবছর কয়েকজন বিষয়টা ধরে ফেলায় এবছর গনপিটুনীর ভয়ে সেই একই পোস্ট ছাড়তে সাহস পেলাম না।
প্রণাম গুরু
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ ছোটগল্পকারদের যে কোন শর্টলিস্টে উনি থাকবেন,এ ব্যাপারে আমার কোন সন্দেহ নাই।কোন তীব্র অনুভূতির নূন্যতম বহিঃপ্রকাশ ছাড়াই কিভাবে একের পর এক অসাধারণ গল্প লিখে চলা সম্ভব তা উনি দেখিয়ে দিয়েছেন।
গতকাল আবার "হীরক রাজার দেশে" দেখলাম।এরকম একটা মুভি একজন মানুষকে অমর করে রাখার জন্য যথেষ্ট।
শুভ জন্মদিন গুরু!! শুধু আপনার জন্যই অনেক কাঠখড় পোড়াইয়া আন্তর্জালে প্রবিষ্ট হইলাম।
আমার প্রিয় মানুষ অথচ জানি না আজ তার জন্মদিন! কত বড় দুর্ভাগা আমি !!!
লেখাটা ভালো লাগলো । অনেক ধন্যবাদ লেখককে ।
লেখকের মাধ্যমে প্রিয় মানুষটির জন্যে শুভ কামনা রেখে গেলাম এই খানেতে .......
ফেলুদা বুড়ো হয় না কখনো, আমরা হই
প্রণাম গুরু
এইখানেও একটু ঠেলা দিলাম!
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
নতুন মন্তব্য করুন