তারপর গিমের বহু অপেক্ষিত গাংগেয় উপত্যকার প্রত্নতত্বের বিশেষ প্রদর্শনীটা আর হচ্ছে না।
ফঁস-এঁফোতো (আমাদের বিডিনিউজ২৪ডটকম এর ভায়রাভাই) এই ঘটনাকে টিনটিন এর ভগ্নকর্ন (broken ear) এর সাথে তুলনাই করে ফেলল।
লা মঁদ খবরটার প্রথম লাইনে গিমের বড়বাবু যঁ-ফঁসিয়ে লাখিজকে দিয়ে পরিস্থিতির বর্ণনাতে বলিয়েছে"écœuré", মানে এক কথায় বমিউদ্রেকর। বছরের শেষে এসে রেভেইয়ঁ এর দুই যিয়াফতের মধ্যে এসে এই সাইজের প্রদর্শনি বাতিল আর আজাইরা কামে ছয় লাখ ইউরো গচ্চা গেলে একটু বমি বমি লাগাটা স্বাভাবিক।
গিমের কাছে যদিও ঢাকা থেকে ১৮৮টি আর্টিফ্যক্ট্স্ পৌঁছে গেছে, পারলেই তারা প্রদর্শনী চালাতে পারত। কিন্তু তা আর কেন হচ্ছে না, এই কাশিটা গিমের কেউ ঝেড়ে কাশলো না। লা মঁদ অবশ্য একটু ত্যাঁদর, তারা ১৯৫০ এর খোয়া জাওয়া মালামালের রেফেরেন্সটা টেনেই আনলো।
টিনটিন আর স্নোয়িকে তাহলে এই যাত্রায় আর ঢাকায় দেখা যাচ্ছে না।
মন্তব্য
হমমম।
-----------------------------------
যা দেখি তা-ই বলি...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
ঢ়্যাব থাকিতে ঠিনঠিন আসিয়া কীই বা করিতে পারে।
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
হাহ!
ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল
নতুন মন্তব্য করুন