প্রফেসর এমেরিটাস বুলহাওয়ার বেশ অমায়িক। ছিপছিপে সদাহাস্য যত্ন করে ছাঁটা দুধসাদা দাড়িওয়ালা পরিপাটি চেহারা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাকী একাডেমিকেরা যেখানে টুইডের জ্যাকেট আর প্রজাপতি টাই দিয়ে সপ্তাহ-মাস কাবার করে দেন, সেখানে বুলহাওয়ার আসেন নিত্যনতুন দুই বা তিনপ্রস্থের উল বা রেশমি স্যুট পরে। সাথে প্যাস্টেল রং এর রেশমি টাই, নয়তো এরশাদ দাদুর মত গলাবন্ধ রুমাল। পায়ে মানান সই রং এর মচমচে জুতো।
তাকে একটা কিস্তি টুপি আর কালো আচকান পরিয়ে এক হাতে একটা হাতির দাঁতের ছড়ি আরেক হাতে একটা পানের ডিবে ধরিয়ে দিলে দিব্বি যেকোন মফস্বলের খাঁন বাহাদুর বা চৌধুরী সাহেবের সাথে বদলে আনা যাবে। ডান হাতে বিতর্ক মুদ্রা রেখে খুব ঠান্ডা গলায় ছোট ছোট বাক্যাংশে কথা বলে। তার সাথে কিছুটা কথা বললেই নিজেকে কেন যেন খানিকটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন লাগে।
ক্লাসের একগাদা সফেদ ছাত্রছাত্রী, এক ডজন চীনা আর হাফডজন উত্তর ভারতীয়-আরব এর মাঝে আমরা গুটিকয়েক কালা আদমি। তিরুবানান্তাপুরামের প্রায় আফ্রিকান দেখতে নচিকেতা তার ফর্সা ফর্সা দেশি ভাইবোনদের চাইতেও আমাদের সাথেই বেশী আরাম পায়। ওর হিন্দী আমার চাইতেও বদখত। আর আছে ভিয়েতনামি ট্রুং (চীনাদের কাছে নাকি সে কালা আদমী), নাইজেরিয় ইব্রাহীম (এর গায়ের রং কালো থেকে নীলের বেশী কাছাকাছি) আর কিউবার আসিবিয়াদেস (এর গায়ের রং একেবারেই কালো নয়, তবুও সে দাবী করে সে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত)। আমরা পাঁচজন থাকিও একই স্টুডেন্ট-এপার্টমেন্টে। আমাদের পাঁচজনের নিরিবিলি নির্ঝঞ্ঝাট সংসার, একটি সদর দরজা, একটি রান্নাঘর ঘিরে একতলায় দুটি আর দোতলায় তিনটি, একুনে পাঁচটি শোবার ঘর। আমরা সবাই মাছ-ভাত খাই, তাই আমাদের এক বাড়িতে থাকতে দেয়া হয়েছে - এটাই আমাদের বদ্ধমূল ধারণা। যাই হোক খুব অল্পদিনেই আমরা চারভাই-চম্পা (ট্রুং ছেলে না মেয়ে আমরা আজও জানিনা) হয়ে যাই। একসাথে সকালে দাঁত মাজি, এক সাথে ভাত-বিনসেদ্ধ-কোক দিয়ে নাস্তা করে একসাথে ক্লাসে যাই। বিকেলে একসাথে বাসায় ফিরে ভাত-মাছ-বিয়ার খেয়ে পড়তে বসি। রাতে একসাথে বসে ভিনদেশী ভাষায় প্রথমে ফ্রেন্ডস তারপর বেওয়াচ দেখি। শনিবারে বাসে চড়ে একসাথে শহরে যাই। টুকটাক কেনাকাটা করি। টেলিফোন কার্ড কিনে একই বুথ থেকে এক এক করে দেশে ফোন করি।
বুলহাওয়ার আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক ছাত্রপরিষদের পৃষ্টপোশকও বটে। তাই বলতে গেলে প্রতি পালা পর্বণেও তার দেখা মেলে। করিডোরে বা ক্যাম্পাসের অন্যত্র দেখা হলে হাই-হ্যালো তো আছেই। বুলহাওয়ার আমাদের সাথে হেসে কথা কয়, দেখতেও মুরুব্বীর মতো, অনুরোধ করার আগেই সাহায্য করতে আসে, তাই তাকে আমরা চার ভাই-চম্পা তাকে আমাদের গার্জেন ভাবতে শুরু করলাম।
চীনা নববর্ষ এল। চীনারা ক্যাম্পাসের একটা হলঘরে বিশাল ফিস্ট এর আয়োজন করল। এযাবত ক্যাম্পাসের আর সব অনুষ্ঠানে যেমনটি করে সুফল পেয়েছি, তেমনি আমরা চারভাই-চম্পা ঢুকেই সরাসরি পাঞ্চ (৫০% ভদকা) এর লাইনে দাঁড়িয়ে গেছি। ফ্রি চীনা খাবারের কথাটা চাউর হয়ে গেছে বলেই বোধ হয় লোকে লোকারণ্য। আমাদের মরোকান জ্যানিটর হারুব কেও দেখলাম একপাল বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে এসে ঢুকলো, অথচ আমি নিশ্চিত সে জানে যে এখানে সব খাবারেই বরাহদেব নানা অবতারে প্রকট আছেন।
একটু পরেই বুলহাওয়ার সবুজ মখমলের ইভনিং স্যুট আর সবুজ সোয়েডের জুতো মচমচ করতে করতে এক কমবয়িষী লাস্যময়ী ভুবনমোহিনীকে বগলদাবা করে আমাদের পেছনে এসে দাঁড়ালো। দূর থেকে চোখে পড়েনি। মেয়ের নাকে নোলক। বুলহাওয়ারের চাইতেও কয়েক ধাপ ফর্সা তার ঘাড়-বাজুতে মাউই উল্কি আঁকিবুকি। মাথার চুল আগুন লাল, গায়ে আঁটসাট হাতাকাটা লাল মখমলের ক্যাটসুট। চকচকে চামড়ার বুটও লাল। ঠোট, চোখ, নখ এর প্রসাধন টকটকে লাল। উচ্চতা বুটসহ সাড়ে ছ'ফুট এর কম না। তার ঘাড় তক লম্বা বুলহাওয়ার আমাদের সাথে তার ঘটা করে পরিচয় করিয়ে দিল। ইব্রাহীম (৫'-১") কী জানি কী ভেবে অনেকটাই বিগলিত হয়ে মেয়েটির হাতে চুমু খেতে যাবে যাবে (ওটা তাকে আগে করতে দেখিনি) তখন বুলহাওয়ার বলল যে মেয়েটির নাম ইভা এবং সে বুলহাওয়ারের মেয়েবন্ধু। ইব্রাহিম মাঝপথে আটকে রইল। আমরাও ছোট নিঃশব্দ দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে মেনে নিলাম। হায় নিরানন্দ বিদেশ, এখানে বুড়োদের ডপকি ছুঁড়িবন্ধু থাকে।
সেমিস্টার শেষের পথে; পেপার-পরীক্ষার ঝামেলা ফুরিয়েছে। শেষ ক্লাসে মূল্যায়ন আলোচনার পরে বুলহাওয়ার হাসিমুখে ইব্রাহীমকে আবডালে ডেকে নিয়ে আমাদের চারভাই-চম্পাকে তার মাধ্যমে একটি নিমন্ত্রন পাঠাল। ইস্টারে তার বাড়ীতে কস্টিউম পার্টি। নিমন্ত্রনের সময়ে বুলহাওয়ার নাকি বলেছে 'নিমন্ত্রণ আমার আর ইভার পক্ষ' থেকে, তাই ইব্রাহীম আর বিশেষ ভাবেনি, আমাদের চারভাই চম্পার পক্ষ থেকে নিমন্ত্রন কবুল করে পাকা কথা দিয়ে এসেছে। আমরাও যে খুব অখুশি হয়েছিলাম, সেটা বলছি না।
শনিবার বিকেল চলে এল। আমরা যার যার দেশী কস্টিউম পরে রেডি। আমার জিন্স এর সাথে পাঞ্জাবী, নচিকেতার কুর্তা পাজামা আর ইব্রাহীমের রংচঙ্গে আফ্রিকান জামা ছাড়া অবশ্য অন্যদের কারো সাজসজ্জায় বিশেষ কোন পার্থক্য দেখা গেল না। ট্রুং তার লম্বা সিল্কি চুলে একটা লাল পট্টি বেঁধে নিয়েছিল, এই যা। আসিবিয়াদেস জোরগলায় ট্রেডিশানের ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে কি একটা ইনকিলাবি বক্তৃতা দিয়েছিল, মনোযোগ যথেষ্ট না দেয়ায় সেটা আজ আর মনে করতে পারিনা, তবে সে সচরাচর যা পরে, তাই গায়ে চাপিয়ে রওনা হল।
বুলহাওয়ার থাকে ক্যাম্পাসের বাইরে পার্ক পার্ক দেখতে একটা বড়লোক পাড়ায়, তবে সাইকেল দূরত্বেই। গোলাপি চেরি ফুলের গাছের পাশ কেটে, হালকা হাওয়া হলুদ ড্যাফোডিলের মায়া ছাড়িয়ে, নীল আকাশে পেঁজা তুলোর মত মেঘ দেখতে দেখতে, পাখিদের কিচিরমিচির শুনতে শুনতে, প্রায় কনে দেখা আলোয় কুকুর হাগাতে বেরুনো খালাম্মাদের বিস্ফারিত চোখ মাড়িয়ে আমরা পাঁচ কালা আদমী বুলহাওয়ারের বাসায় দিকে চললাম।
ডিং ডং।
অপরিচিত মুখ দরজা খুলে দিল। আসলে পরিচিত হলেও চিনতাম না। কারন তার আগাপাশতলা, খোমা-মাথা সবকিছু টাইট বেগুনী প্লাস্টিকে মোড়া। চোখ নাক আর মুখ এর জায়গায় ফুটো থাকলো মুখের ফুটোটি একটা চকচকে জিপার এঁটে বন্ধ করা। হাতের ইশারায় আমাদের স্বাগত জানিয়ে আঙ্গুল দিয়ে জঙ্ঘা থেকে জাংগিয়ার ইলাস্টিক ঢিলে করতে করতে ভেতরে চলে গেলেন। সদর দরজা গলে পার্লারে ঢুকে বসার ঘরের শোরগোল কানে গেল। বসার ঘরের ভেজানো দরজা খুলে ভেতরে ঢুকে দেখি ঘরে ভীর। সবাই কিছু একটা ঘিরে উল্লাসে ব্যাস্ত। সে যাই হোক আগের কাজ আগে। একপাশে পাঞ্চ এর গামলা দেখা গেল। লাইন নেই। তাই আগে সেখানটায় গিয়ে এক গেলাস মেরে আরেক গেলাস ভরে পাশে রাখা ভাজাভুজির চাঁইয়ে হাত বাড়ালাম। একটা একটা করে চাখতে চাখতে খেয়াল করলাম ঘরের নারীপুরুষ সবাই নোলক-উল্কীতে ভরপুর। সবার পরনেই চামড়া বা চকচকে প্লাস্টিকে জামা। কারো মুখে মুখোশ। কারো হাতে চাবুক, কারো গলায় শিকল। বিষয়টা কি?
ভীর অতিক্রম করে ঘরের মাঝখানে চোখ যেতেই চক্ষু চড়কগাছ। মুখ হা। মুখ থেকে আধাচাবানো ভাজাভুজির একটুকরো লালাসমেত গড়িয়েও পড়ল কার্পেটে।
ঘরের মাঝখানে কার্পেটের ওপর চারহাতপায়ে হামাগুড়ি দিয়ে আছেন আমাদের শ্রদ্ধেয় বুলহাওয়ার। সর সে পাঁও তক নেংটু। মাথায় পুলিশের বারান্দাওয়ালা টুপি। চোখে সানগ্লাস। মুখে টেবল টেনিস বলের মত একটা কিছু ঢুকিয়ে সেটা সুতলি দিয়ে বেশ আঁটো করে লাগানো। হাতে টুকটুকে লাল হাতকড়া। তার গলায় একটা লাল চামড়ার বকলেস বাঁধা আর তাতে লাগানো একটা শিকলের একমাথা। শিকলের আরেক মাথা ধরে আছে লাল চামড়ার সংক্ষিপ্ত জামা আর মুখোশ পড়া লালচুলের এক স্ত্রীমূর্তি। চোখা হিলের টকটকে লাল জুতো পড়া একটা পা তুলে দেয়া আছে বুলহাওয়ারের পিঠের ওপর। তার হাতে হান্টার চাবুক। সপাং সপাং করে সেই চাবুক এক এক বার এসে পড়ছে বুলহাওয়ারের উদোম পাছায় আর গোঁ গোঁ করে উঠছেন আমাদের বুজুর্গ প্রফেসর। ঘরভর্তি লোকজন উল্লাসে ফেটে পড়ছে। কেউ হাততালি দিচ্ছে, কেউ শিস।
বোধহয় এক সেকেন্ড। পড়িমড়ি করে আমরা তিনভাই-চম্পা বেড়িয়ে ঝড়ের বেগে সাইকেল ধামাধাম পেডাল মেরে চালিয়ে ব্যাক টু দা প্যাভিলিয়ন। বাড়িতে ঢুকে ঢক ঢক করে পানি খেতে খেতে খেয়াল হল আমাদের ইব্রাহীম এম আই এ।
ইব্রাহীমকে দেখা যায় পরদিন সকালে। উদ্ভ্রান্তের মত সে রান্নাঘরের সিঙ্ক এ মুখ ধুচ্ছে। পরনের পোশাক মলিন। ট্রুং তাকে নিজের স্টক থেকে একটা জিংসেং চা বানিয়ে দিলে পর ইব্রাহীম কিছুটা প্রাণ ফিরে পেল। মিন মিনে গলায় বলল সে বুলহাওয়ারের বাসায় ঢুকেই চোঁ চোঁ করে তিন পাত্র পাঞ্চ গলায় ঢেলেছে। বুঝতে পারেনি যে ক্যাম্পাসের পাঞ্চ এর মত ওতে ৫০% পানি মেশানো হয়নি, ওটা আদতে অল্প কিছু জুস মেশানো জিন/ভদকার নিরেট মিশেল। এর পর তার আর কিছু মনে নেই। আজ সকালে জন্মদিনের পোশাকে বুলহাওয়ারের ওপর তলায় একটা ঘরের বিছানায় লেপের তলায় তার ঘুম ভাঙ্গে। তার ডানে এক নোলকবান দাদু আর বামে এক টাটুবতি দিদিমা তখনো জন্মদিনের পোশাকে নাক ডাকিয়ে চলেছেন।
মন্তব্য
চলে আসলেন কেনো? নইলে আরো খানিকটা পড়তে পারতাম। মামু মনে হয় সবার ইয়ে সংক্রান্ত স্মৃতি মনে করিয়ে দিচ্ছে।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
রনরঙ্গিনী সেই লোহিতচন্ডির প্রফেসরমর্দন দৃশ্যটি বেচারা আমার ভোলামন হজম করতে পারেনি। তাই সেদফা পালিয়ে বেঁচেছি।
কি মন্তব্য করব বুঝলাম না। পার্টির জায়গায় এসে পুরা থ হয়ে গেলাম। দরজা যে খুলেছে, তার বিবরণ পড়েই কিছুটা আন্দাজ করছিলাম, কিন্তু তারপরের টুকু আশঙ্কা করিনি। ইস্টার যদ্দুর জানি ধর্মীয় উৎসব, এইদিন ফেটিশ (fetish) পার্টির মানে কি?!!
লেখা অসাধারণ! কয়েকটা ভুল চোখে পড়ল (মনে হয় টাইপো)-
পৃষ্টপোশক > পৃষ্ঠপোষক,
রেডী > রেডি
প্রান > প্রাণ
ভীর > ভিড়
ঘীরে > ঘিরে
পরিস্কার > পরিষ্কার
প্রফেসরের জুটিটাকে নিয়ে মাথায় একটা কথা ঘুরছে - "cradle-robbing-perve & gold-digger" কোন দেশে আপনি? মনে হচ্ছে আমেরিকার দক্ষিণের কোন স্টেটে নন আপনি।
===========
আশাহত
এটি ধর্মীয় উতসব, সে সত্য। তবে এক এক ধর্মের লোক একে এক ভাবে পালন করে। বুলহাওয়ারের সাথে আমার এখনো ভাল যোগাযোগ আছে। পরে জেনেছি যে তিনি ব্যাক্তিগত জীবনে একজন নেওপেগান হোমরাচোমরা। তবে সব ধর্মেই যেমন রিফর্মিস্ট থাকে, তাদের সেই ছোট দলটি সনাতন সাদাআলখাল্লার বদলে শিকল-চামড়া ধারন করে। হার্লি হাঁকায়। ফেটিশ করে।
যে পার্টিতে আমরা আমন্ত্রিত হয়েছিলাম সেটা ইস্টার সপ্তাহান্তে ঘটেছিল সত্য, কিন্তু সেটা ছিল আদতে নিওপেগানদের বসন্ত উতসবের পরব, সেদিনে তারা নিজেদে মত করে উর্বরতার আরাধনা করেন। এগুলো তিনি আমাদের নিমন্ত্রনের সময়েই ইব্রাহীমকে সবিস্তারে বুঝিয়ে বলেছিলেন, কিন্তু ইব্রাহীম আমাদের বুঝিয়েছিল ইস্টারের দাওয়াত। চীনা ফিসফাস (চাইনিজ হুইসপার) বুঝি একেই বলে।
মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য ও বানানভুল ধরিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ।
নিওপেগানদের নিয়ে আমার আগ্রহ আছে। ব্যাক্তিগতভাবে পরিচয় নেই তাই খুব দুঃখ, আপনি চাইলে কিন্তু এদের আইডলজি সম্পর্কে বাস্তবজ্ঞান আমাদের দিতে পারেন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
তিথী ও শুভাশিষ দুজনকেই মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য ও বানানভুল ধরিয়ে দেবার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
বুলহাওয়ারের অবস্থা দেখে হাসতে হাসতে শেষ দুপ্যারা পড়া হলো না
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
লেখায়
তবে, আঁচকান> আচকান
প্যাডেল
স্ত্রীমূর্তি
সার সে পাঁও তক
ভীড়
ধীরে
জঙ্ঘা
পরে
জোর গলায়
নিমন্ত্রণ
মূল্যায়ণ
করার
লোকারণ্য
মরোক্কান
দাঁড়ানো
নিরিবিলি
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
--
আর বাংলা একাডেমীর প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম মেনে বানান ঠিক করলে ভাল হয়। সেই বিচারে-
ভীড় > ভিড়
মূল্যায়ণ > মূল্যায়ন
শুভাশীষদা,
শুধু বানান ঠিক করার জন্য লেখায় চোখ বুলিয়ে গিয়ে আমার কোন লাভ আছে? শের ই বানান প্রতিযোগিতা চললেও নাহয় পয়েন্ট কুড়ানোর একটা ব্যাপার থাকতো!
তাড়াহুড়ো করে মন্তব্য করার বদঅভ্যাসের জন্য অবশ্য আগেও খুনসুটি হয়েছে...
এরকম পার্টির কথা বোধহয় "গর্ভধারিণী" তে পড়েছি! দুর্দান্তের লেখা তো দুর্দান্তই, ভুল ধরিয়ে দেয়া, ঠিক করে নেওয়ার তাগিদেই শুধু যাতে পড়তে গিয়ে চোখ আরাম পায়!
ভিড়, মূল্যায়ন আমার পোস্টে ওভাবে সংশোধিত হয়েছিলো! ঠিকাছে, মনে রাখবো!
আপত্তি থাকলে জানিয়ে দিন, বানান পুলিশের কাজ ছেড়ে দেবো!
ভাল থাকবেন
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কে আপনার পোস্টে কিভাবে বানান ঠিক করেছে সেটার বিচার অন্যদের উপর চাপাচ্ছেন কেন? বানান ঠিক করার জন্য একটা স্ট্যান্ডার্ড বানান অভিধান আপনার হাতে থাকলে ভাল হয়।
জানানোর জন্য ধন্যবাদ!
আমি কিছু চাপিয়ে দিচ্ছি না, ধরে নিয়েছিলাম ও দুটোই ঠিক.. তাই আর খুঁজতে যাই নি!
যা করলে সবচেয়ে ভালো হয়, সেটাই করার চেষ্টা করতে হবে দেখছি!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বানানযুদ্ধ জারি থাকুক। ঢং হালকা পরিবর্তন হোক।
পারে না শুভাশীষ'দা?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এক্ষেত্রে ধুগোদা, নীচে বুনোপা'র মন্তব্যটা আদর্শ হতে পারে।... বানানযুদ্ধে সমস্যা নাই, রচনার (পড়েন, মন্তব্যের) শিল্পগুণ বইল্যা একটা কথা আছে না ?? হেহেহে...
_________________________________________
সেরিওজা
ইয়ে আরো তিনটে,
পর্বনে> পার্বণে
কমবয়িষী> কমবয়সি
ট্রেডিশান> ট্র্যাডিশান
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
- হে হে হে
বেচারা ইব্রাহিমের উপর দিয়ে না জানি কী ধকলটাই না গেছে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
খা খা খা খা....
খা খা খা খা....
খা খা খা খা....
ব্যাপক মজা পাইলাম!
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
কঃ
আমি কল্পনা করতে চেষ্টা করছি। আপনি পাঞ্জাবি-জিন্স পরে ফেটিশ পার্টিতে হাজির!
আচ্ছা, "কস্টিউম পার্টি" কি ফেটিশ পার্টির পোশাকি নাম?
যে যার দেশি পোশাক পরে রওনা দিলেন দেখে একটু খটকা লেগেছিলো। আমি ভেবেছিলাম এটা বুঝি "যেমন খুশি সাজো" ধরনের কিছু হবে। এরপর "টাইট বেগুনি প্লাস্টিকে মোড়া" অপরিচিত মুখ যখন দরজা খুলে দিলো তখন আমার বিশ্বাস আরো দৃঢ় হলো যে এটা "যেমন খুশি সাজো" পার্টিই। কিন্তু এরপর যা হলো!
বেশ একটা সারপ্রাইজ পার্টি হলো আপনাদের।
খঃ
সামান্য কিছু টাইপো আছেঃ
যত্নকরে > যত্ন করে, করারা > করার, আরসব > আর সব
ন > ণঃ
ধারনা > ধারণা, পর্বন > পার্বণ, লোকারন্য > লোকারণ্য, নিমন্ত্রন > নিমন্ত্রণ, প্রান > প্রাণ, কারন > কারণ
পুরনো কিছু ঈ-কার এখন ই-কার হয়ে গেছেঃ
রেশমী > রেশমি, বাড়ী > বাড়ি, দেশী > দেশি, পাঞ্জাবী > পাঞ্জাবি, অখুশী > অখুশি, জরুরী > জরুরি,
গোলাপী > গোলাপি, বেগুনী > বেগুনি
বাদবাকিঃ
আঁচকান > আচকান, বাহাদূর > বাহাদুর, পরিস্কার > পরিষ্কার, পৃষ্টপোশক > পৃষ্ঠপোষক,
কমবয়িষী > কমবয়েসি, দাড়ালো > দাঁড়ালো, আঁটশাট > আঁটসাঁট, কি জানি কি ভেবে > কী জানি কী ভেবে,
ডপকি > ডবকা, মনযোগ > মনোযোগ, তাই পড়ে রওনা হল > তাই পরে রওনা হলো, সোরগোল > শোরগোল, ভীর > ভিড়, ঘীরে > ঘিরে, উল্কী > উলকি, সর সে পাঁও তক > সর সে পাও তক,
হীল > হিল ( বিদেশি শব্দে ঈ-কার হয় না),
হান্টার চাবুক > হান্টার / চাবুক ( দু'টো সমার্থক, তাই একসাথে প্রয়োগ ব্যাকরণগতভাবে ভুল। যেমন ফলফ্রুট, ডলপুতুল ইত্যাদি)
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
বুলহাওয়ার ইব্রাহীমকে আসল ঘটনা খুলেই বলেছিল, মানে পেগান-ফেটিশ পার্টির কথা। আরো বলেছিল যে ওরা যে কস্টিউম পড়ে থাকবে বা যা যা করবে তা আমাদের জন্য অস্বস্তিকর বা মূল্যবোধবিরোধী লাগতে পারে। জানিনা ইব্রাহীম তখন কি শুনেছিল। কিন্তু সে যখন আমাদেরকে বলে, তখন বলেছিল বুলহাওয়ারের বাসায় ইস্টারের কস্টিউম পার্টি।
আমরাও তখন বেশ ভেবেচিন্তে নিজের দেশীপোশাক পরা সাব্যস্ত করেছিলাম। সেটাও অবিশ্যি ইব্রাহীমের আইডিয়া, কারন তার একলারই জাতীয়-পোশাক বলে কিছু ছিল।
মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য ও বানানভুল ধরিয়ে দেবার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
কাহিনী যা-ই হোক লেখার বর্ণনায় আমি মুগ্ধ। এর মানে এই না যে কাহিনী ভালো হয়নি। বরং কাহিনী বেশ টান টান, তবে ভাষা চমৎকার। কিছু কিছু জায়গায় ভাষার মুন্সীয়ানাতো অসাধারণ।
একসাথে থাকার পরও ট্রুং-এর লিঙ্গ নির্ধারণ করা গেলনা!!! পোস্টের শুরুতে লাল রঙের অমন জুতা দেখেই আমার একটু সন্দেহ হয়েছিল। তার উপর ছুকড়ি গার্লফ্রেন্ডওয়ালা ফিটফাট বুড়োকে দেখে আমার সন্দেহ আরো গাঢ় হয়। শেষমেশ দেখি সন্দেহ সত্যি। তবে পালিয়ে আসা ঠিক হয়নি। এমন সুযোগ জীবনে কম আসে। পাঞ্চ বেশি না খেয়ে মজা দেখলেই হত।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
- পাঞ্চ বেশি খেলেই শো'টা কড়ায় গণ্ডায় ষোল আনা উপভোগ করা যেতো পাণ্ডব'দা! মাঝে মাঝে হাত-তালি আর শীষ দিয়ে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
'লেখা' উপভোগ করলাম। 'কড়ায় গণ্ডায় ষোল আনা' উপভোগ করার ব্যাপারে ধুসর গোধূলির সাথে একমত।
ট্রুং এমনই একটি রহস্য যে তার সাথে এক বাড়ীতে দেড়বছর থেকেও তার সম্বন্ধে আমরা জানি খুব কমই।
নামের 'বুল' এখন বেশ অর্থবহ ঠেকছে
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
কি অনুভূতি হওয়া উচিত বুঝিতে পারিতেছিনা............
আজুবাহ......আজুবাহ....
নহক
কোপা...!!!
আপ্নেরা পালায়া আসলেন কেনো ?? আর ইব্রাহীমের জবানীতে কি ঘটেছিলো, সেটা নিয়ে বিস্তারিত নাই কেনু ???
_________________________________________
সেরিওজা
এজন্যই ডাচদের আমার বেশ পছন্দ, এত লিবারেল এরা (আমার বেশ কয়েকজন ডাচ বন্ধু আছে, আর আমার বড় মামার ফ্যামিলি ডাচ)। আমার মনে হয় না এখন পালাতেন আপনি, তাই না?
আমার নি-হাই লেন্থের বুটস খুব পছন্দ, নিজের দু'টো আছে। কিন্তু শখ করে বার্ন্ট রেড কালারের কেনা হয়নি, এখন দেখে সেই দুঃখ চাগাড় দিচ্ছে। আর, ন্যান্সি সিনাটরা অমর করে দিয়েছেন এই টাইপের বুটসগুলোঃ
অটঃ Happy Birthday! Hoop je met plezier. En, niet imiteert 'fetish' Hanif voor de gelegenheid, eh!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি দেখতে চাই না বন্ধু তুমি
কতখানি হিন্দু আর কতখানি মুসলমান
আমি দেখতে চাই তুমি কতখানি মানুষ।
অফটপিক অফব্লগার প্রশ্নঃ উপরে ২ বানান আপাদের মতামতের পার্থক্য দেখতেছি, তিথীডোর লিখলেন কমবয়সি, বুনোহাঁস লিখলেন কমবয়েসি। কোনটা ঠিক, আমি তো মন্তব্য দেখেই আপনাদের বানান ঠিক ধরে নেই, একটু নিশ্চিত হয়ে বলবেন, কারটা ঠিক?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
@সুহান
বুনোপার মন্তব্যের আমি নিজেও ভক্ত
স্বভাবজাত হুড়োহুড়িতে আমার ভাজা টুকরোখানা (পড়ুন মন্তব্যখানা) এলোমেলো রয়ে গেছে... প্রতিমন্তব্যের কারণে সম্পাদনার সুযোগ ছিলো না!
@সাইফ ভাই: আমারটা অনিশ্চিত, কথ্য মানে যা বলি সেটা ধরেই লেখা.. যাতে ভুল হলে নিজেও শিখে নিতে পারি!
তেমনি এতদিন 'সোরগোল' ঠিক জানতাম, বিটিভিতে চিত্রা সুলতানা এই শিরোনামে বাচ্চাদের একটা অনুষ্ঠান করতেন..
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কমবয়সি, কমবয়েসি দু'টোই ঠিক। এতোটা খুঁটিয়ে বানানগুলো দেখেছেন বলে মুগ্ধ হলাম, সাইফ ভাই।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
কেন? আপনার কি ধারণা আপনার মন্তব্য লোকে পড়ে না? খুঁটিয়ে দেখতে হবে কেন?
সবাই বানানগুলো পড়েন বলছেন? নিজের পোস্ট না হলেও?
তাহলে তো আমার ধারণা ভুল ছিলো না। প্রকাশ্যে বানান সংশোধন বেশ কার্যকর পদ্ধতি।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
দেখতে তো চাইনাই, না চাইতেই কেউ বানান ঠিক করে দিতেছিল, এতেই মহাখুশি ছিলাম। কিন্ত আলোচনা যখন শুরু হইল, তখন একটু খাটতে হইল
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ব্যাপক মজা পাইলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এ তো বিশাল মজার ঘটনা, মাঝপথে চলে এসেই সব মাটি করলেন!
Eyes Wide Shut সিনেমার মত ব্যাপার স্যাপার নাকি!!
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
হেহহেহেহে... না আইলে আমরা আরও মজার কাহিনী শুনতে পাইতাম...
আফসুস!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ধূর মিয়া!! এমন কাহিনীতে কেউ দৌড় দেয় নাকি??
তবে নিওপেগানের ব্যাপারে আরো জানতে চাই
অমিত্রাক্ষর
অমিত্রাক্ষর@জিমেইল ডট কম
নতুন মন্তব্য করুন