আওয়ামী লীগ কত আসন পেল তা যতোটা না বিবেচ্য বিষয়, তারচে বড় কথা জনগণ যুদ্ধাপরাধীদের কতোটা প্রত্যাখান করলো- কতোটা ঘৃণা করে গণরায় দিয়ে এটিই প্রমাণ হয়েছে।
এ রায়কে আমি দিন বদলের পক্ষে গণরায় বলবো না। দেশ বাঁচাও-মানুষ বাঁচাও তার বিপক্ষে এই রায় তাও বলতে নারাজ।
আপনারাই বলুন- কি বলা যায়?
মন্তব্য
আগে আপনার কথাটাই শুনি, আপনি কী বলেন। ঃ)
এ রায় ঘৃণার রায়। ঘৃণা যুদ্ধাপরাধী আর যুদ্ধাপরাধের প্রতি।
*********************************************************
রক্তে নেবো প্রতিশোধ...
রক্তে নেবো প্রতিশোধ...
ঠিকাছে ।
একশো ভাগ ঠিক আছে।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এই রায় আওয়ামী লীগের পক্ষে নয়। রাইট প্লেস অ্যাট দ্য রাইট টাইম বলে একটা কথা আছে।
একই নির্বাচন নভেম্বর বা জানুয়ারি মাস হলে মহাজোট ২৫ টি আসন কম পেত। বিজয়ের মাস অনেক সাহায্য করেছে।
তরুণদের অভিনন্দন
এম. এম. আর. জালাল
"ফিরে দেখুন একাত্তর ঘুরে দাঁড়াক বাংলাদেশ"
এম. এম. আর. জালাল
"ফিরে দেখুন একাত্তর ঘুরে দাঁড়াক বাংলাদেশ।"
যুদ্ধাপরাধীদের প্রত্যাখান করেছে বাঙালিরা - এটাই সবচেয়ে বড়ো প্রাপ্তি।
আহা! কী শান্তি!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
এ রায় হলো প্রত্যাখান!
... এখন রাজাকার শুয়োরগুলোর বিচার চাই।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
তারেক যে কী একটা প্রানীর কথা বললো
এই রায় তাদের প্রতি ঘৃনা প্রকাশের রায়
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
বাংলার মানুষ আজ বুঝিয়ে দিয়েছে তারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি চায় না।
বাংলার মানুষ আজ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায়।
আওয়ামী লীগের মেরুদন্ড বলে কিছু আছে কিনা আগামী ছয়মাস থেকে এক বছরের মধ্যেই স্পষ্ট টের পাওয়া যাবে । অনেক গুলো কাজ তাদের সামনে, যেকোন দিক থেকে শুরু করে দেয়া যায় । রাজাকার নির্মূল, শিক্ষাক্ষেত্র রক্ষা, দ্রব্যমূল্য, অর্থনীতি, বেকারত্ব ইত্যাদি । সবার আগে রাজাকার নির্মূল তারপর একে একে অন্য বিষয় গুলোতেও হাত দিতে হবে । সদিচ্ছা থাকলে সবগুলৈ সমাধান, অন্তত পক্ষে গ্রহনযোগ্য অগ্রগতী সাধন সম্ভব । যদি মেরুদন্ড থাকে, তাহলে আওয়ামী লীগ অচিরেই এই কাজ গুলোতে সঠিক priority অনুযায়ী হাত লাগাবে । তবে এই বার রাজাকারদের নির্মূল করতে না পারলে আমাদের প্রজন্ম বুড়ো না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ জনপ্রিয়তা হারাবে - বললে খুব একটা ভুল হয়তো হবে না ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
নতুন মন্তব্য করুন