::এক::
চোখের পানিতে চোখ ধুই আমি বারবার।
চোখ ভেসে যায়।
বারবার মুছি ;আবার যে কেন
চোখে জল এসে যায়!
চোখের পানিতে চোখ ডুবে যায় বারবার।
::দুই::
একটা রুপালী চুল ভেসে আছে
কালো টিপ পরা কপালের কাছে।
চিরুনী চালাই চোখ ফিরিয়ে।
সিঁথিটাকে দেই উল্টে ঘুরিয়ে।
বেহায়া রুপালী চুলটা আবার ভেসে ওঠে।
মুচকি হেসে বলে,বয়স পড়ল সাতাশের কোঠে!
::তিন::
সারারাত আমি সাদা কাগজে কালো কালিতে
হিজিবিজি লিখে যাই।
কাটা ছেঁড়া করি।
কুচি কুচি করি।
আবার একটা সাদা কাগজে কাল কালিতে
চিৎকার করে যাই।
মন্তব্য
ভালো। দুই নম্বরটা বেশ ভালো।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
খুব ভাল লাগছে।
চলুক এমন সাদা স্ক্রীনে কালো ফন্টের চিৎকার।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
তিথি আপু ,অনেক ধন্যবাদ!
গুরু, তুমি ভাল বলা মানে আমার কাছে অনেক কিছু।চিৎকারগুলো না থাকলে বাচতাম না।
::একাকিত্বের বিলাস আমার অনেকদিনের সাধ::
::একাকিত্বের বিলাস আমার অনেকদিনের সাধ::
এই পোস্টের লেখক মন্তব্যকারক সবই দেখি মহিলা! উওম্যান ফর উওম্যান!!
কবিতা ভালো লেগেছে।
..............................................................
শুশুকের ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সাঁতরে এসেছি কুমীরে-ভরা নদী!
দুই আর তিন গুল্লি হইছে!
ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ
অজ্ঞাতবাস
বিবাগিনী কেন এত ভাল লেখে?
---------
অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা। (সুইস প্রবাদ)
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
সব কয়টাই ভাল লেগেছে, তবে দুই নম্বরটা পরে একদম উতলা হয়ে গেলাম!
দুই নাম্বারটাই সবচাইতে ভাল হয়েছে। বিবাগিনী না হতে পারলে মনে হয় কবিতা লেখা যায় না!!!
কি মাঝি? ডরাইলা?
বিবাগিনী মাত্র কয়েক লাইনে নিজস্ব অনুভূতি এমন হিঁচড়ে কাগজে (নাকি মনিটরে) তুলে আনতে পারে যে আমি প্রতিবারেই হতবাক হই! ভাল লেগেছে!
ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল
বিবাগিনী - দু নাম্বারটা কেন লিখতে গেলেন? এমনকি কবিতা পড়েও বাস্তবতা থেকে পালাতে পারবো না? ঃ)
স্নিগ্ধা
আপু, তোমার কবিতা পড়ে রীতিমত হিংসে হচ্ছে। অনেকগুলো মাইনাস দিয়ে গেলাম হিংসের চোটে।
নতুন মন্তব্য করুন