তিনটি ঘটনা বলি, প্রথম দুটি আমার নিজের চোখে দেখা আর তার পরের টা একজন পরিচিত জনের মুখে শোনা ।
১.
ধানমন্ডি ছয় নং রাস্তায় রিক্সা চড়ে আসছিলাম কয়েকদিন আগে বিকালে । ফুটপাথে দেখি একটা ছেলে আর একটা মেয়ে ঝগড়া করছে । দুজনেই কথা বলছে নিচু স্বরে কিন্তু চিবিয়ে চিবিয়ে, আমি রিক্সা থেকে দেখে বুঝতে পারছি কারন তাদের দুজনেরই মুখের ভাব একেবারে পাথরের মত কঠিন ! ঝগড়ার এক পর্যায়ে ছেলেটা খপ করে মেয়েটার চুলের গোছা টেনে ধরল । পরিষ্কার দিনের আলোয় রাস্তা ভর্তি লোকের সামনে ঝগড়াটা দৃষ্টিকটূ হলেও চোখ সয়ে গেছে আমাদের । কিন্তু এই জিনিস তার থেকেও কয়েক ডিগ্রী উপরে !
মেয়েটা একটুও নড়াচড়া করল না, যেখানে ছিল সেখানেই দাঁড়িয়ে থেকে চিবিয়ে চিবিয়ে বলল চুল ছেড়ে দিতে । জবাবে ছেলেটা আরো ভাল করে পেঁচিয়ে ধরল । এপর্যন্তই দেখার সুযোগ হয়েছিল সেদিন, এরপর আমার রিক্সা মোড় ঘুরে ওদেরকে আড়াল করে এগিয়ে চলে যায় । শেষ পর্যন্ত ছেলেটা কিভাবে মেয়েটার চুল ছাড়ল জানা হল না । শেষ পর্যন্ত চুল ছেড়ে দিয়েছিল - এই ব্যাপারে আমি আশাবাদী কারন পরের দিন সেই রাস্তায় তাদেরকে দেখা যায়নি ।
২.
এই ঘটনাটাও সেই ধানমন্ডি ছয় নং রাস্তার মোড়ে । আনাম র্যাংস প্লাজা নামের একটা শপিং মল এর সামনে । এই জায়গাটায় সবসময় একগাদা রিক্সা জড় হয়ে যাত্রী ওঠা-নামা করতে থাকে । আমি রিক্সা থেকে নেমে ভাড়া মিটিয়ে দিচ্ছিলাম, তখন চোখে পড়ল ভিড়ের মধ্যে একটা ছেলে একটা মেয়েকে হাত ধরে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাচ্ছে । যেই গতিতে তারা যাচ্ছে তাতে ছেলেটার খুব একটা সমস্যা হচ্ছে না, কিন্তু মেয়েটার তার সাথে তাল রাখতে হিমসিম খেয়ে যাচ্ছে । মেয়েটা বার বার বলছে, " আমার হাত ছাড় , যদি এখন হাত না ছাড় তাহলে আর কোনদিন তোমার সাথে আমি কথা বলব না " । শুনতে রোমান্টিক লাগতে পারে, কিন্তু কথা গুলো বলা হচ্ছিল আতঙ্কের আর অনুনয়ের সুরে ।
৩.
রাপা প্লাজার ফুটপাথে দেখা ঘটনাটা । যে দেখেছিল সে ছিল একটা বাসের মধ্যে বসা, বাসটা তখন সিগনালে পড়ে থেমেছে । ফুটপাথে সুন্দরী ( তার ভাষ্যমতে ) একটা মেয়ে কথা বলছিল স্বাভাবিক ( এটাও তার ভাষ্যমতে ) দেখতে একটা ছেলের সাথে । আলাপচারিতার ধরনও নাকি স্বাভাবিক বলেই মনে হচ্ছিল । হঠাৎ ছেলেটা হাত ঘুরিয়ে দেহের সব শক্তি দিয়ে চড় মেরে বসল মেয়েটাকে । সেই শব্দ নাকি রাস্তার অন্য পাশ থেকেও শোনা গিয়েছিল, বাসটা সেখানেই ছিল । সেখান থেকে নাকি ফুটপাথের উপর পড়ে যাওয়া মেয়েটার সুন্দর ফর্সা গালে পাঁচ আঙ্গুলের দাগ স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল ।
ঘরে বৌ পেটানো তো আমাদের বাপ-দাদাদের আমল থেকেই বীরত্ব হিসেবে স্বীকৃত । এই প্রজন্মে মনে হচ্ছে সেই বীরত্বে পোষাচ্ছেনা । বাপের আমলে ঘরের মধ্যে বৌ কে ধোলাই করেই রেহাই দিত । আজকাল তরুনেরা রাস্তায় প্রেমিকা বা বান্ধবীদের গায়ে হাত তুলেও বীরত্ব দেখায় । এরকম ঘটনা কি আর কারও চোখে পড়েছে, নাকি ঘুরে ফিরে আমি একাই দেখছি শুনছি ?
মন্তব্য
মেরেছে এইটারেও আপনি ইসু বানালেন?
প্রেয়সী টেয়সি কী জিনিস তা তো জানি না
তবে মেয়েদেরকে পেটানো কিংবা সিগারেটের ছ্যঁকা দেওয়া কিংবা চুলে আগুন দেওয়া সবগুলোই যে করে ফেলেছি খুবই নিরীহভাবে আর প্রকাশ্য স্থানে?
একজনের সাথে একটা বাজিও হয়ে গেছে যে তাকে তার স্কুলের সামনে গিয়ে তার স্টুডেন্টদের সামনে একটা থাপ্পড় লাগাবো
তাহলে এখন কী হবে বলেন তো?
০২
মারামরি জিনিসটা কিন্তু অত খারাপ না
কারণ যে মারে সে যেমন আরাম পায়
তেমনি যে খায় সেও কিন্তু কম আরাম পায় না
তাই নাকি ? মাইর দিলে আরাম পায় এরকম মেয়ে আপনার চেনা আছে ? থাকলে আমার সাথে পরিচয় করিয়ে দিবেন ?
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
স্প্যাঙ্কিং সংস্কৃতি
হাঁটুপানির জলদস্যু
এটা মনে হয় সংস্কৃতিনা, উপ সংস্কৃতি ( sub culture )
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
মেয়েগুলা উলটা দিতে পারে না? চড় মাইরা পীরিতের নাগরের চাপার দাঁত ফেলাই্যা?যা, ফোকলা বুড়া হইয়া ঘোর।
ঘরে তো ভাতকাপড় হারাবার ভয়ে কিছু বলত না বোকা বৌগুলা, কিন্তু আধুনিক যুগের সেল্ফসাফিশিয়েন্ট মেয়েগুলো কিসের লাইগা ন্যাকা সাজে? দে খামছাইয়া রদা খুইলা, শঠে শাঠ্যং।
মেয়েগুলা এখনো "সেল্ফসাফিশিয়েন্ট" হয় নাই । হয়তো অর্থনৈতিক ভাবে হয়েছে অনেকেই, কিন্তু মানসিক ভাবে খুব কমই হতে পেরেছে । এটা আমার ধারনা । বিজ্ঞজনেরা আরো ভাল ভাবে বলতে পারবেন আসলে কী ঘোড়ার ডিম হয়েছে ।
তবে এব্যাপারে আমার মনে হয় সবচেয়ে ভাল বলতে পারবে মেয়েরা নিজেরাই ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমরা এতো ছিদ্রান্বেষী নই যে আমাদের চোখে পড়বে এসব !
বুঝা যাচ্ছে, ঘুরে ফিরে কেবল মেয়েদের দিকেই চোখ যাচ্ছে ! কী আর করা, বয়স !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আপনি আমাকে কি এতদিন "ছেলেদের দিকে চোখ যাওয়া" টাইপের ছেলে মনে করতেন নাকি ? আর বয়সের কথা বলেন কেন ? আমার তো মনে হয় ১০০ বছর বাঁচলে ১০০ তম বছরেও মেয়েদের দিকে তাকাব, যদি চোখ ভাল থাকে । খোঁজ নিলে আমার মত "মেয়েদের দিকে তাকান" টাইপের ছেলে আরো অনেক পাওয়া যাবে আমি নিশ্চিত ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
প্রেজেন্ট প্লিজ ।
হাঁটুপানির জলদস্যু
জানতাম আপনি সঙ্গ দিবেন
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এই জিনিসটা প্রথম বার চোখে পড়েনি । আপনি কী অন্বেষী ???
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সম্প্রতি শোনা ঘটনা।
এক বাঙালি দম্পতি ইমিগ্রান্ট হয়ে কানাডা এসেছে। ৩য় দিনের মাথায় রাস্তায় কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে স্ত্রীর গালে চড় মেরে বসলো স্বামী। রাস্তার ওপাশে পুলিশ দাঁড়ানো ছিল। সাথে সাথে এরেস্ট।
এবার বৌ কান্না করে, বলে - "আমার স্বামী আমাকে মারছে, তোমাদের কী? ছেড়ে দাও।"
কিন্তু ছাড়ার উপায় নাই। শিক চৌদ্দটা কিনা গুনতেই হবে।
ভদ্রলোক তো শিক গুনতে গেল, বৌ এর কি হ্ল ?
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
শিমুল চুপ কেন? জাতি জানতে চায়।
অমিত-শিমুলসঙ্কুল সেই ভয়াল শহরে বেচারি কী দুর্দশায় আছে কে জানে ।
হাঁটুপানির জলদস্যু
হুম , ধানমন্ডির ৬ নম্বর রাস্তাটা খারাপ ।
তাইলে আমার দেখা কাহিনীটাও শোনেন......
ঊত্তরার মাস্কট প্লাজার সামনের ঘটা।
দুইটা চমতকার গাড়ী পাল্লা দিয়ে ছুটে আসছিল। মাস্কট প্লাজার সামনের দিকে এসে হলিঊডি স্টাইলে পিছনের গাড়িটি রাস্তার পাশ দিয়ে ওভারটেক করে এসে আরেকটি গাড়ির সামনে দাড়াল। পুরা রাস্তা ব্লক করে দিয়ে। পুরা সিনেমাটিক।
গাড়ি থেকে নায়ক নামলেন। বেশী হলে ১৭-১৮বছরের পোলা হবে , দাড়িও ঠিক ভাবে ঊঠেনি।
পিছনের গাড়িতে নায়িকা আর নায়িকার বান্ধবীরা ছিলেন !
পিছনের গাড়ির দরজা দরাম করে খুলে স্কুল নায়িকাকে টেনে হিচড়ে নিজের গাড়িতে ঊঠালেন।
সবাই মিলা সিনেমা দেখলাম আর ভাব্লাম ধুর শালা এই জীবনে কিছুই করবার পারলাম না !
এর একটা রিকশা-ভার্সন ঢোকানো যেতে পারে কোন স্পুফ মুভিতে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
হলে একবার এক বড় ভাই তার এক স্টুডেন্টের বড় বোনের হাতে ব্যাপক নিগৃহীত হয়েছিলেন। অবশ্য ঠিক হাত বলা উচিত না, সেই রণরঙ্গিনীর হাতে স্যান্ডেলও ছিলো। আপনার ঘটনা শুনে মনে হচ্ছে ছেলেরা আর অবলা নয়।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
গল্পটা শুনতে চাই ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আহা, কানাডার পুলিশের মত পুলিশেরা যদি ওসব জায়গায় থাকতো! বীরত্ব বারইয়া যাইতো!
আমি একবার দেখছিলাম শুধু পিটাপিটি। অবশ্য উল্টাটা। এক ছেলেকে তার প্রেমিকা পটাস করে একটা চড় মেরে দিল। এলিফ্যাণ্ট রোডে।
উল্টাটা দেখার চান্স পায় নাই।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
আপনারই না উল্টা কি জানি একটা ঘটনা পড়েছিলাম...
এদের জন্যে আমার এক্টাই মেসেজ।
GET A ROOM!
হাঁটুপানির জলদস্যু
হুমমম, আমি অনেক শুনেছি তবে সব বিয়ের পর ঘটেছে এমন ঘটনা। প্রেমিক-প্রেমিকাদের মাঝে এমন কখনও শুনিনি। আমার কাছে মনেহয়, ছেলে-মেয়ে কারোরি গায়ে হাত তোলা ঠিকনা, এমন কোনো এক্সকিউসই হতে পারেনা যে যাই বলুক। থাকা সম্ভব না হলে সরে যাবে বা চলে যাবে। যে ছেলে গায়ে হাত তুলতে পারে তার সাথে যে কারনেই হোক থাকা বা সম্পর্ক করা ঠিকনা।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
এনকিদুই কীভাবে প্রতিবার স্পটে উপস্থিত থাকে ? ব্যাপারটা শিমুল ভাইয়ের সেই কাহিনীর শেষাংশের মতোই রহস্যাবৃত।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ঝাকানাকা নামাবো নাকি একটা?
হাঁটুপানির জলদস্যু
আমি কি সেই ঝাকানাকাতেও দূর থেকে তামাশা দেখব নাকি ( আপনাদের দেয়া ইনটেন্সিফায়ার দিয়ে ) আর একটু বেশি
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমার সাথে ঘুরে বেড়ানর অভ্যাস থাকলে তুমিও সময় মত স্পটে থাকার সুযোগ পেতে পার ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ক্রিয়া ছাড়া প্রতিক্রিয়া হয় না।
যারা গায়ে হাত তোলে (ছেলে/মেয়ে; প্রকাশ্যে/গোপনে) তাদের জিহ্বা/ কথা দিয়ে অপমান করার দক্ষতা কম বলেই এমন হয়।
নিজের কথা বলি: মুখ তো আর গান্দা করতে পারি না .... তাই ফার্নিচার, থালা-বাসন এবং দেয়ালের উপর দিয়েই যায়। তবে থালা বাসন গ্লাস কাপ.. ওগুলোর সমস্যা হল, পরবর্তীতে নিজেকেই ভাঙ্গা টুকরা পরিষ্কার করতে হয়, তাই পেইনকিলারই ভরসা (প্রতিক্রিয়ায় দেয়ালের চল্টা উঠে যায়, বুঝতেই পারেন ক্রিয়াশীল হাতের মুষ্ঠির কী হয়)।
কাজেই বলতে চাই, চোখ প্রতারণা করতে পারে। কার্য-কারণ বিশ্লেষণ করলে আপনার দেখা ঘটনাগুলো হয়তো অন্যরকম এমনকি সম্পুর্ন বিপরীত মনে হতে পারে।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
রাগ উঠলেই মশারি কাচতে চলে যাবেন বস। রাগও মিটবে, মশারিও সাফা হবে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
অন্য বুদ্ধি দেন। মশারী ব্যবহার করি না ...
আর নিয়ন্ত্রনও মনে হয় হারাই না .... না হলে কম্পিউটারে লিখছি কীভাবে? (আছাড় মারার ইচ্ছা প্রতিবারই তো দমন করেছি)
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
কার্পেট ঝাড়তে পারেন। টাইলের মেঝে পরিষ্কার করতে পারেন। তারপর ধরেন বড় বালতি নারিকেলের ছোবড়া দিয়ে মাজতে পারেন।
নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তো কিছু বলি নাই বস ... নাহ, আপনি তো মনে হচ্ছে বদ্রাগী লোক। পদে পদে খালি সাম্লাইয়া চলতে হয়! ভাবীকে শোতোকান কারাতে-তে ভর্তি করাইয়া দ্যান। উনি খুব বিপদে আছেন ।
হাঁটুপানির জলদস্যু
না জনাব, বিপদে আমি থাকি।
ঘর মোছার বুদ্ধিটা পছন্দ হয়েছে। কমোড পরিষ্কার নিয়ে একটা কাহিনী ছেলো ...
[পরমানু আকারে: রাগ উঠলে কমোড পরিষ্কার করে ..... অপরের টুথব্রাশ দিয়ে ]
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
কথা ফিরায় নিলাম বস। আপনি শোতোকান কারাতে-তে ভর্তি হন। এইসব নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান।
হাঁটুপানির জলদস্যু
জাপানেও "মেয়েরা উপরেই থাকে" বলে একটা কথা আছে। দূর্বল জাপানী ভাষা কিংবা জাপানীদের ইংরেজি দূর্বল বলে প্রায়ই ওটার ভাষান্তরের সময় একটু ভুল বোঝাবুঝি হয়।
আমার প্রাক্তন প্রফেসর (জাপানের) এই প্রসঙ্গে একটা কথা বলেছিল:
গাড়ীর শক্তি অনেক বেশি হলেও স্টিয়ারিং কিন্তু আমার হাতে। তাই বিভিন্ন সোর্স থেকে সঠিক নিয়মে গাড়ি চালানোর তালিম নিচ্ছি।
------
রাস্তায় প্রেয়সী পেটায় যারা, তাদেরকে কমোড পরিষ্কারের গল্পটা জেন-গল্প আকারে দেয়া যেতে পারে।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
কে জানে বস, কোন কার্য আর কোনটা কারণ! হয়তো ঐ কারণেই চেতসিলো পোলাটা, ঐদিন দাঁত মাইজা মজা পায় নাই । এনকিদুকে একটা সনিক ইন্টেন্সিফায়ার কিনে দেওয়া হোক চান্দা তুলে। ও ধানমন্ডি ছয় নাম্বার দিয়ে রেগুলার আসে যায়, ভবিষ্যত ইন্সিডেন্টগুলি "টকিজ" হিসেবে দেখতে পারবে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আইডিয়াটা ভাল, ব্লগের কল্যানে এরকম একটা যন্ত্র পাওয়া গেলে খারাপ হয় না । ক্লাসের মাঝামাঝি বেঞ্চে বসা মেয়েগুলা কী নিয়ে আলাপ করতে থাকে - পিছন দিকের বেঞ্চে বসে তা ভেবে ভেবে ক্লাস পার করে দিই । এই যন্ত্র একটা থাকলে নিজ কানে শুনে সেই জিনিস নিয়েও ব্লগ দেয়া যেত ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
রাগকে অনুরাগে পরিণত করতে হবে। চড় নয়, দুনিয়া জুড়ে আশিক যেন তার মাশুককে রাগের মাথায় আদর করার তৌফিক অর্জন করে। রাস্তাঘাটে থাবড়াথাবড়ির মতো বর্বর নাসারা সংস্কৃতিতে আজ জাতি নিমজ্জিত। তাদেরকে তমদ্দুনের ওয়াস্তা দেখাতে হবে, দেখাতে হবে সত্যের পথের আলো।
হাঁটুপানির জলদস্যু
বাপরে!!
হুজুরে আলা, এই ব্যাপারে কি একটা ওয়াজ মাহফিল করা যায় .... কোরবানীর পরপর করলে খাওয়া দাওয়ারও টান পড়বে না ...
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
- তমদ্দুন মানে কীরে?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সংস্কৃতি
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমি শিরোনাম ভুল পড়ে চলে এসেছি। আমি ভেবেছিলাম রাস্তায় প্রেয়সী পটানো
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আচ্ছা, আমস্টার্ডামে গেলে তোমার কথা মাথায় রাখবো ।
হাঁটুপানির জলদস্যু
রেনেট কি আমস্তারদামে নাকি?
কি তামশা!
ঐখানে কি পটানো মত প্রেয়সীরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে ?
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমি ভেবেছিলাম শুধু 'নাস্তায় প্রেয়সী পটানো'!!!
পুলকিত বোধ করছিলাম, এতদিন পর এনকিদু একটা যুগান্তকারী তরিকা দিচ্ছে ।
পরে দেখি কিসের কী??
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
হা হা হা
আমিও রেনেটের মতোই "প্রেয়সী পটানো" মনে করেই চলে এসেছি।
০২
তবে আমার ধারণা, আত্মবিশ্বাস কম এবং মানসিকভাবে দুর্বল পুরুষ যারা, এরাই মেয়েদেরকে পেটানোর মতো জঘন্য কাজ করে।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ঠিকাছে, ঐ বিষয়েও লেখা হবে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমি একদিন উত্তরায় এক বীরকে দেখছিলাম তার কিশোরী প্রেমিকাকে ধাক্কা দিয়া রিক্সা থেকে ফেলে দিতে। তারপর সে রিক্সা নিয়ে চলে গেলো... মেয়েটা কান্তে কান্তে গলির ভিতরে ঢুকে গেলো... আমি তাজ্জব...
এখন বুঝতেছি এই ঘটনা রেগুলারই ঘটে ঢাকায়।
আর এইখানে একটা আর্জি করি... হিমুটার একটা বিয়া করায়া দিলে কেমন হয়? তারপর বুঝবো কারে বলে মশারী কাচা আর কারে বলে ফ্লোর মোছা...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সব কিছু জোড়ায় জোড়ায়। দুইটা মশারি, দুইটা কমোড...
দাঁতের ব্রাশও দুইটা, একটা লুকান থাকবে । ঐটা দিয়েই অরিজিনালি দাঁত মাজা হবে, অন্যটা ভাবির রাগমোচনের যন্ত্র ওরফে কমোড সাফের যন্ত্র ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
জনাব এনকিদু, আপনার জ্ঞাতার্থে জানাই, যে রাগমোচন শব্দটি ভিন্নার্থে বাংলায় ব্যবহৃত হয়। এর আংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে অর্গাজম। আপনি বোধহয় মানভঞ্জনের কথা বলতে চাইছিলেন। আপনার ভাবিদের রাগমোচনের যন্ত্রের হেফাজত মাশাল্লাহ আমি উত্তমরূপেই করে চলছি। তাকে কোনদিন কমোড সাফের কাজে ব্যবহারের প্রশ্নই আসে না (টেকনিক্যালিও সম্ভব না, পাম্প বসাতে হবে পেটে)।
হাঁটুপানির জলদস্যু
অনিচ্ছুক ভুলের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী । তবে আজকে একটা নতুন বাংলা শিখলাম, ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
- তাইলে 'শাপমোচনের' আংরেজী কী?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
curseasm
snakeasm
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
দুনিয়ায় নিয়ম একটাই -
হয় মারবেন নয় মাইর খাইবেন।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
এরকম একটা পোষ্টের এই হাল !
নন্দিনী
ভাই রে, এইটাই হইল সচলায়তন... ফক্কড় পোলাপানগুলা কইত্থেইকা যে কই চইলা যাইব, সেইটা বোঝা কোনোদিনই সম্ভব না! পোস্টটা পইড়া সিরিয়াস মুখ কইরা এই জমানার আবাইত্যা পোলাপানগুলারে নিয়া শক্ত একটা কমেন্ট দেয়ার প্রস্তুতি নিয়া দেখি কমেন্টে কমেন্টে জল বহুদূর গড়ায়া গেছে..
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
জল তো গড়াবেই, শুক্রবারে পোস্টানো জিনিস ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
হুম......
নন্দিনী
দুজন ই যদি এ ব্যাপারে গৌতম বুদ্ধের অনুসারী হয় তা হলে ল্যাঠা চুকে যায়।
প্রেমিক প্রেমিকা দুইজনকেই কোন এক রাতে বউ-বাচ্চা ফেলে চম্পট দিতে বলছেন? প্রেমিকেরটা বুঝলাম, প্রেমিকা বউ পাবে কৈ?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
বৌ এর কথা পরে, আগে বলেন বাচ্চা কৈ থেকে আসল ?
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আরে ঐ গল্পটা জানেন না!
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
আপনারা ভাই পারেন ও। আমি বুদ্ধের অহিংস নীতি অনুসরণের কথা বলেছিলাম।
পারে বলেই সচল , না পারলে অচল আর যারা পারতে চায় তারা অতিথি ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এই কমেন্টের জন্য (বিপ্লব)
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
আমি দেখেছিলাম উল্টো ঘটনা।
এই বাংলার পথপ্রান্তরে এক নির্যাতিত তরুণের লজ্জিত এবং করুণ মুখচ্ছবি। ইস্টার্ন প্লাজার পাশে এক সন্ধ্যায় রিকশার ওপর যথেষ্ট সুদর্শন এক তরুণ বসে আছে (হাসান মোরশেদের মতোই হ্যান্ডসাম... ), আর বিশালাকায় মত্ত হস্তিনীর মতো এক মেয়ে, যার হাইট বাড়ানোর জন্য বিশাল হাইটের বার্মিজ স্যান্ডেল পড়তে হয়েছে... সেই মেয়েটি ফোঁস ফোঁস করে শ্বাস ফেলতে ফেলতে রিকশার চাকার মধ্যে ক্রমাগত লাথি মারছে...
রিকশাঅলার চেহারা হতবিহ্বল... তরুণের মুখে যুগপত্ লজ্জা ও আতঙ্ক... লাইত্থানো পর্ব শেষ করে মেয়েটি রাস্তা কাঁপিয়ে হাঁটা শুরু করলে আরেকদিকে!
আর তরুণটি রিকশার ওপর বসে রইল চারুকলার মাঠে ফেলে রাখা বাতিল ভাস্কর্যের মতো...
ছেলেটি এবং মেয়েটির চেহারা, আকার, সাজসজ্জায় এতটাই তফাত যে, এরা কিছুতেই প্রেমিক-প্রেমিকা হতে পারে না, আপনা থেকেই মনটা এই সিদ্ধান্তে চলে আসে...
আমরা বন্ধুরা যারা এই ঘটনা দেখেছিলাম, তারা অবশ্য ধারণা করে নিয়েছিলাম, টাকার লোভে ছেলের বাবা ছেলেকে এই বিয়েতে বাধ্য করেছে, বউসহ পথেঘাটে ঘুরতে ঘুরতে ছেলেটি যখন সঙ্গত কারণেই এদিক ওদিক নজর দিয়েছে... তখনই সদসতর্ক বউয়ের হাতে আচমকা ধরা পড়ে একদম পাগলা হাতির তাণ্ডবে...
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
মামা বলে হাতজোড় করে ডাকলে নাকি হাতি মাপ করে দিয়ে ঘুরে অন্য রাস্তায় চলে যায় ... মান্দিদের কাছে শুনেছি ।
হাঁটুপানির জলদস্যু
হাতিই যদি বলবেন, কল্পনার ঘোড়াটা আরেকটু দৌড়িয়ে নিলে ভাল হত না ?
মনে করেন এমনও তো হতে পারে । মেয়েটে ছেলেটার পোষা হাতি । হাতিটা এমনিতে ভালই গোলগাল-নাদুস নুদুস । সমস্যা একটাই , কলা ছাড়া কিছু খায়না । আর যখন কলা পায়না তখন লাত্থালাত্থি করে লংকা কান্ড বাঁধায় ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
বেশ কয়েক বছর আগের ঘটনা। জায়গাটা মনে হয় বাংলা মোটরের কাছে কোন জায়গায় হবে। রাস্তার এক পারে দাঁড়ায়ে আমি দেখলাম ঐ পারে এক মহিলার চুল ধরে এক লোক হিড়হিড় করে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। মহিলাকে এক ঝলকেই চিনতে পারলাম- খ্যাতিমান নৃত্যশিল্পী শামীম আর নিপা আর লোকটাকে মনে হল তার প্রাক্তন স্বামী হাসান ইমাম। নিপার সাথে তখন শিবলী মোহম্মদের লটরপটর চলতেছে। হাসান ইমাম, নিপা, শিবলী কাউকেই চিনি না। তবু, নিপার অবস্থা দেখে সহানুভূতি জাগার বদলে মনে কেমন বন্য একটা আনন্দ জেগে উঠল- যেন ঠিক কামটাই হইতেছে, এগুলারে এমন কইরা ধইরা শাস্তি দেয়া উচিত
গায়ে হাত তোলা যদিও কোন ভাবে সমর্থন করি না, তবু মাঝে মাঝে মনে হয় এগুলো ঘটার পিছনে যথেষ্ট কার্য কারণ থাকে।
পরকিয়া কি এমনই পাপ যে সমাজে প্রতিষ্ঠিত স্ত্রীকে দুনিয়ার সামনে চুলে ধরে রাস্তায় হাঁটানো যায়?
যায় কিনা আমারে প্রশ্ন করছেন? হাসান ইমামরে করলে ভালো করতেন। আমি শুধু রাস্তায় দাঁড়ানো ম্যাংগো পাব্লিক হিসেবে আমার অনুভূতি ব্যক্ত করছি।
আপনি বললেন ঃ
তবু, নিপার অবস্থা দেখে সহানুভূতি জাগার বদলে মনে কেমন বন্য একটা আনন্দ জেগে উঠল- যেন ঠিক কামটাই হইতেছে, এগুলারে এমন কইরা ধইরা শাস্তি দেয়া উচিত
গায়ে হাত তোলা যদিও কোন ভাবে সমর্থন করি না, তবু মাঝে মাঝে মনে হয় এগুলো ঘটার পিছনে যথেষ্ট কার্য কারণ থাকে।
তাই আপনারে পুছ করলাম। গুস্তাকি মাফ।
অবিশ্বস্ততা খুব কষ্টদায়ক জিনিস ।
ধরা যাক পৃথিবীতে মানুষ বিবর্তিত / ঈশ্বর কর্তৃক সৃষ্ট হয়েছে এমন ভাবে যে নারীরা আকার আয়তনে এবং শক্তিতে পুরুষদের থেকে বড় । সেই ক্ষেত্রে মানব সমাজের অনেক ব্যপারও ঘুরে যাবে বিপরীত দিকে । মনে করুন সেই সমাজে এক প্রতিষ্ঠিত পুরুষের পরকীয়া ধরা পড়ে যাওয়ায় তার স্ত্রী তাকে চুল ধরে রাস্তায় হাঁটিয়ে নিয়ে গেল ।
তখন হয়ত সেই সমাজের অনেকেই প্রশ্ন করবে আপনার মত করে ।
আমার মতে অবিশ্বস্ততা অনেক বড় পাপ, সেটা পরকিয়া বা অন্য যে কোন ভাবেই করা হোক । তবে সেক্ষেত্রে সম্ভবত সঠিক শাস্তি / করনীয় রাস্তায় চুল টেনে হাঁটান না । অবিশ্বস্ততার শাস্তি আরো decisive হওয়া উচিত । চুলোচুলি করা সময় ও শ্রমের অপচয় ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
- বস, এইটা বিবর্তিত হওয়া লাগবে না, এখনই হরহামেশা চলে!
আমার পরিচিত এক লোক তার বউয়ের পেটিকোট পর্যন্ত ধুয়ে দেয়। না হলে নাকি শারীরিকভাবে লাণ্ছনা সহ্য করতে হয়। এজন্য বেচারা ছুটির দিনেও ঘর থেকে কোথাও যেতে পারেন না। কোনো দাওয়াতেও না।
ভাবতে ভালো লাগছে, পুরুষেরা এই ভয়ালো শোষনের যুগ থেকে বেরিয়ে আসছে!
দুনিয়ার মজবুর পুরুষ এক হও! ঢোল আর বউ (মতান্তরে প্রেমিকা) - না পিডাইলে ঠিক থাকে না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
>> এইটা কোন ব্যপার না । জুতসই বৌ পাইলে আমি আরো অনেক কিছু ধুয়ে দিতে রাজি আছি ।
>> জুত সই বৌয়েরা সাধারনত এমন হয়না যে বরকে ধোলাই করতে পারবে । কাজেই জুতসই বৌ হলে এই লাইন টা ভ্যানিশ হয়ে যাবে ।
>> আমার বৌ জুতসই হলে আমি কাজের দিনেও ঘরে বসে থাকার পাঁয়তারা করব ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
বস বিয়া করেন তাড়াতাড়ি ... আপনের অবস্থা বেশি ডেসপারেট বোঝা যাইতেছে
................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...
হরমোনের প্রভাবে কথা কইতাছে ....
রেফারেন্স: উন্মাতাল তারুণ্য
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
ধু গো ভাই
নিজের বউই তো পিটায়রে ভাই......
বউতো আপন মানুষ। কাজ পছন্দ নাহলে নাহয় গোটা দুয়েক ঘা পিঠে বসায়, তাই বলে কি কে এভাবে সবার কাছে নালিশ করতে হবে!
-----------------------------------------
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
বা:, এনকিদু বড় ভালো লোক তো!
আসল এনকিদু ও খুব ভালো সরলসোজা ছেলে ছিলো, খালি মাঝে মাঝে ক্ষেপে যেত।
যাক, এমন একজন পাওয়া গেল যে আমাকে ভাল মানুষ বলে মনে করে o:-)
-----------------------------------------
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এইসব পিটাপিটি কি জিনিষ?? তাও আবার রাস্তা ঘাটে !!!
সবগুলাকে উচিত কান ধরে কষে থাপ্পড় দেয়া!
@ তানভীর - এটা আপনি কি বললেন???
মেয়েগুলাকেও কান ধরে কষে থাপ্পড় দিবেন ?
-----------------------------------------
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমি আসলে কি যেন বলতে চেয়েছিলাম, কিন্তু মন্তব্য পড়ে হাসতে হাসতে সব ভুলে গেছি!
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
কথা খুবি সত্যি। আমি অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হলেই কি? বাপ মায়ের তো সোসাইটি মেইনটেইন না করলে চলে না পোলাদের পিটাইছি শুনলে তো বিবাহের প্রস্তাব আসবে না
আর ছেলেরা হ্যান করছি ত্যান করছি যতই বলুকনা কেন, ঐ রাগ কমানোর জন্য জিনিসপত্র সাফা করার অভ্যাসটা কিন্তু মেয়েরাই আগে রপ্ত করে ফেলছে। আমার মা কে দেখি, বুড়া ধাড়ি মেয়ে সারাদিন পরে পরে ঘুমায় বলে কেউমেউ করে অস্থির হয়ে রেগেমেগে সব সাফা করে ফেলে
অদ্বিতীয়
জিনিসপত্র সাফা ? এইটা কেমন পদ্ধতি, একটু বুঝায় বলেন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আজকে সন্ধ্যায় ডাসের উল্টাদিকে টিএসসির ওয়ালের উপরে তিন বান্ধবী বসে ঝালমুড়ি খাচ্ছিলাম। আমাদের থেকে একটু দূরে এসে এক জোড়া ছেলে মেয়ে রিক্সা থেকে নামলো, ছেলেটার হাতে একটা শপিং ব্যাগ ছিল। তারা তারপরে আইসক্রীম কিনলো। তারা বেশ হেসে হেসে কথা বলছিলো, হঠাৎ করে ছেলেটা নিজের হাতের প্যাকেটটা মেয়েটার হাতে ধরিয়ে দিয়ে এ্যাবরাপ্টলি রাস্তার অন্যপাশে হেঁটে চলে গেলো।
মেয়েটা একটু হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে থেকে টিএসসির সাইড ধরেই এগিয়ে গেলো। এইবার মেয়েটা ঠিক আমাদের সামনে দাঁড়ানো। ছেলেটা এইবার ফিরে এসে মেয়েটাকে বেশ জোরে জোরে বললো, "তুমি আমার সাথে পার্সোনালিটি ুদাও?" রাস্তার সব লোক মনে হয় ঘুরে ওদের দিকে তাকালো। মেয়েটা বেশ অসহায়ের মতো চারদিকে একবার তাকালো। ছেলেটা আবার বললো, "তুমি আমার সাথে পার্সোনালিটি দেখাও?" মেয়েটার ঠিক পাশে একটা রিক্সা ছিলো, সেও হা করে তাকায়ে ছিলো। মেয়েটা মুখ শক্ত করে সাথে সাথে রিক্সায় উঠে চলে গেলো।
নতুন মন্তব্য করুন