ঘটনার শুরু হয়েছিল হিমু ভাইয়ের এই পোস্ট থেকে ।
আমি মন্তব্যে স্টিকার বানিয়ে ছড়িয়ে দেয়ার কথা প্রস্তাব করেছিলাম । আমার জানামতে কাঁটাবন আর নীলক্ষেতে স্টিকার ছাপান সম্ভব । কিন্তু খরচ ইত্যাদির ব্যাপারে ধারনা ছিলনা তেমন ।
রাস্তাঘাটে যেভাবে পীর দরবেশের ওরছ শরীফ, জটিল যৌন রোগের উপশম, স্বপ্নে পাওয়া ঔষধ ইত্যাদির প্রচারনা করা হয় বাস টেম্পো রাস্তার পাশের দেয়াল ল্যাম্পপোস্টের গায়ে স্টিকার সেঁটে । এসব আগডুম বাগডুমের প্রচারণা যদি স্টিকারের মাধ্যমে করা যায়, তাহলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি কি আর এমন দোষ করল । এই ছিল আমার বক্তব্য ।
মন্তব্যে কিছু তথ্যদিয়ে তখনি সাহায্য করেছিলেন বিপ্রতীপ ।
কিছুদিন পর রানা মেহের আমার সাথে যোগাযোগ করে জানান তিনি এই ব্যাপারে আমাদেরকে ফান্ডিং সহ অন্যান্য সহযোগীতা করবেন । ইনি যোগাযোগ না করলে কাজটা আসলেই হয়ত করা হয়ে উঠত না । কারন আমার তেল অনেক থাকলে, আগুন ধরিয়ে দেয়ার জন্য যেই ফুলকিটা প্রয়োজন সেটার অভাব ছিল । রানা মেহের সেই ফুলকির যোগান দেন ।
আমাদের কাছে স্টিকারের কোন ডিজাইন ছিলনা । তিনিই রায়হান আবীরকেও সম্পৃক্ত করেন এর সাথে । আবীরের পরিচিত এক বড় ভাই, কাইউম ভাই নামে তাকে চিনি আমি, রাতারাতি স্টিকারে ডিজাইন করে দেন ।
ছাপাখানার দিক থেকে যা কিছু করা যেতে পারে সেই সমস্ত ব্যাপারে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন মুস্তফিজ ভাই । তার পরিচিত ছাপাখানায় স্টিকার ছাপানর ব্যাপারে সবরকম সহযোগীতার আশ্বাস পাওয়া গেল ।
পরদিন সকালে আমি আর আবির একটা ফ্ল্যাশ ড্রাইভে করে কাইউম ভাইয়ের পাঠান ছবিটা নিয়ে কাঁটাবনে ছাপাখানায় গেলাম । তাদের কম্পিউটারে ছবিটা নিয়ে কিছু হিসাব নিকাশ করে দেখা গেল এই ছবিতে পোষাবে না । কাইউম ভাই দিয়েছেন jpg ফাইল, রাস্টার গ্রাফিক্স । এই জিনিস ৯"-৩" করতে গেলে পিক্সেলেটেড হয়ে ফেটে ফুটে বিচ্ছিরি অবস্থা । কাজেই আমাদের ভেক্টর গ্রাফিক্স ম্যাটেরিয়াল দরকার ।
মুস্তাফিজ ভাইকে এই কথা জানান হলে তিনি নিজেই আরেকটা ডিজাই চটজলদি করে দিবেন বলে জানালেন । কিন্তু তার একটু পরেই আমরা কাইউম ভাইয়ের নাগাল পাই মোবাইলে, তাকে বুঝি বলতেই তিনি ভেক্টর গ্রাফিক্স পাঠিয়ে দিলেন ইমেইল করে ।
আমরা ইমেইল রিসিভ করে ai, eps ফাইল গুলো ডাউনলোড করার জন্য কাঁটাবন থেকে যাই বুয়েটে । হলে গিয়ে আবিষ্কার করি আমার ঘরে নেট সাময়িক ভাবে বিকল । পাশের ঘরে গিয়ে আমরা ফাইল গুলো ডাউনলোড করি । এই সুবাদে ধন্যবাদ প্রাপ্য হয় পাশের ঘরের সৈকত ও মামুনের ।
তারপর নীলক্ষেত থেকে cd write করিয়ে নিয়ে আমরা কাঁটাবনে সেই ছাপাখানায় দিয়ে আসি স্টিকারের ডিজাইন । তারা এক দিনের মধ্যেই কাজ করে দেয়ার আশ্বাস দেন । একদিনের মধ্যে করতেই হবে, কারন পরদিন শুক্রবার ছাপাখানা বন্ধ থাকবে । আবার সেদিন বিকালেই সচলাড্ডা ।
-----
[ আপডেট, রানা মেহেরের কাছ থেকে জানতে পেরছি পরে ]
স্টিকার তো ছাপাখানায় দেয়া হল, কিন্তু ছাপার খরচ কে দিবে ? রানা মেহেরের হয়ে আমাদের এই কাজের ব্যায়ভার গ্রহন করেছিলেন মান্না ভাই । তার নিজের কাছেই তখন টাকা ছিলনা কোন । তারপরেও বিনা প্রশ্নে রাজি হয়ে গেছেন । তিনি পরে টাকা জোগাড় করেছিলেন শিল্পী ধ্রুব এষের কাছ থেকে । শিল্পী সম্ভবত নিজের অজান্তেই আমাদের বিরাট একটা উপকার করে দিলেন । কৃতজ্ঞতা জানাই এই দু'জনকেই ।
-----
যা হোক, সেই রাতে আটটা বাজার একটু আগে আবীর স্টিকার গুলো ছাপাখানা থেকে তুলে আনে । পরের দিন আরেকবার আবীরকে কষ্ট করে এই বোঝা বহন করতে হয় সচলাড্ডায় স্টিকার গুলো নিয়ে আসার জন্য ।
সচলাড্ডায় স্টিকার গুলো ভাগাভাগি করে সবার মাঝে বিতরণের কাজে হাত লাগিয়েছিলেন স্পর্শ, আবীর, নিবিড় এবং অতন্দ্র প্রহরী ।
পুরো উদ্যোগটাতে শুরু থেকে এপর্যন্ত যাদের অবদান রয়েছে সবার নাম মনে রেখে অন্তত একবার করে উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি । সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এই পোস্টের মাধ্যমে । আর আগাম ধন্যবাদ রইল সেই সব সচলদের জন্য যারা আজকে থেকে স্টিকার গুলোর সদ্ব্যবহার করা শুরু করবেন ।
স্টিকার গুলো বিতরণ করা হয়ে গেছে সচলাড্ডায় যারা এসিছিলেন তাদের মাঝে । আশা করি সবাই দায়িত্ববান নাগরিক হিসেবে এই স্টিকার গুলোর সদ্ব্যাবহার করবেন । ঘরের কোনায় যেন স্টিকার গুলো পড়ে না থাকে । আশে পাশে যেন ছড়িয়ে যায় । দয়া করে চেষ্টা করবেন এমন কোথাও স্টিকার গুলো না লাগাতে যেখানে লাগালে কারো বিরক্তির উদ্রেক করতে পারে । রিক্সায় উঠলে রিক্সার পেছনে, বাসে উঠলে বাসের গায়ে, চলতি পথের পাশে ল্যাম্পপোস্টে যেখানে যেখানে দিলে সমস্যা হওয়ার কথা না সেখানেই দিতে পারেন । চলুন তবে শুরু করা যাক ।
মন্তব্য
বাঘের বাচ্চারা! তোমাদের সবার জন্য উত্তম জাঝা।
প্রাপ্য সবারই । সচলের যেই পাঠকেরা এই পোস্ট গুলো পড়ে আমাদের সাথে সহমত প্রকাশ করেছেন বা উৎসাহ দিয়েছেন তাদের সবাইকেই ধন্যবাদ দিলাম । দোয়া রাইখেন ভাই ও বোনেরা । রানা মেহের ইতোমধ্যেই আরেক ব্যাচ স্টিকার ছাপানর আগ্রহ প্রকাশ করেছেন । এই ব্যাচ শেষ হলেই পরের ব্যাচ, হয়তো নতুন ডিজাইনে আসতে পারে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সাবাশ। জয় হোক স্টিকারের। ওদেরকে শায়েস্তা করার জন্য এগুলো একেকটি হকিস্টিক হয়ে উঠুক।
প্রফাইল
....................................................................................................................
এভাবেই স্থবির ঘর একদিন উড়ে যাবে
উড়ে উড়ে যাবে
আরে না হকিস্টিক কেন ! ভায়োলেন্স কে না । আমরা তো বিচার চাই, খুন চাইনা ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ছড়িয়ে পড়ুক এই স্টীকার, সবখানে...
তবে প্রশ্ন ছিল আমারও- ছাপানোর পর মূল ডিজাইনের "১৯৭১ এর" মুছে গেল কিভাবে!
এই উদ্যোগের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে শ্রদ্ধা ।
কাল আড্ডা থেকে ফেরার পথে বাসে এই ষ্টিকার লাগিয়ে দুর্দান্ত প্রতিক্রিয়া পেলাম যাত্রীদের কাছ থেকে। অনেকেই সরাসরি জানাল তাদের এই দাবীর প্রতির সমর্থনের কথা ..এই উদ্যোগের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করল অনেকেই।
সাধারণ জনগণের দাবী অগ্রাহ্য করে সরকার পার পাবেনা । যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে.. হতেই হবে.. কোন সন্দেহ নাই !
দারুন ! আপনাকেও ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
গতকাল ফেরার পথেই কিছু স্টিকার আমরা বিভিন্ন স্থানে মেরে দিয়েছি। রায়হান আবীরই অবশ্য মূল কর্মী। ওর কাছে এখনো মনে হয় বেশ কিছু স্টিকার আছে(ঠিক শিওর না)। কেউ চাইলে যোগাড় করতে পারেন।
হলুদের মধ্যে কালো রঙ হওয়াতে রাতের আবছা আলোতেও চোখে পড়ছে স্টিকার গুলো। ১৯৭১ হারিয়ে যাওয়াতে একটু অবাক হয়েছি।
এই উদ্যোগ কে সাধুবাদ জানাই। ভোট যেহেতু শেষ তাই আশঙ্কা করছি রাজনীতি জড়িত ফায়দালুটেরা'রা এখন আর এই ব্যপার নিয়ে ঘাটতে চাইবেনা। তাদের কে, এবং আমাদের সবাইকে (যারা ব্লগে জড়িতনা, বা খবরের কাগজ পড়েনা তাদেরও) এই দাবী বার বার মনে করিয়ে দিক এই স্টিকার। এই আশা রইলো।
....................................................................................
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
সচলাড্ডা থেকে বেরিয়েই দেখি সামনে একটা মাদ্রাসা! যে বাড়িতে আড্ডা হল, বলা যায় প্রায় তার মুখোমুখিই। রায়হানকে বলতেই আগ্রহের সাথে ও মাদ্রাসার বাইরের একটা ল্যাম্পপোস্টের গায়ে লাগিয়ে দিল একটা স্টীকার। দু'জন লোক (মনে হয় মাদ্রাসারই) দেখি দেখছিল দাঁড়িয়ে। একজন আবার আমার হাত থেকে একটা স্টীকার চেয়ে নিল। এরপর ফেরার পথে আরো বেশ অনেক জায়গাতেই লাগানো হয়েছে স্টীকার- ল্যাম্পপোস্ট ও ওভারব্রীজের গায়ে, ট্যাক্সিক্যাবের ভেতরে। এভাবে ছড়িয়ে পড়লে নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, বেশ ভাল একটা জনমত গড়ে উঠবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে, যে দাবি সরকারের পক্ষে অগ্রাহ্য করা সহজ হবে না মোটেও। সাধুবাদ সবাইকে। আশা থাকবে সবাই ছড়িয়ে দেবেন স্টীকারগুলো সর্বত্র, যতটা সম্ভব।
হাঁ কিজানি এক্স ওয়াই জেড ক্যাডেট মাদ্রাসা ।
এই জিনিস দেখে আসার পথে আমি, তারেক, নিবিড়, সবজান্তা, লীলেন ভাই মাদ্রাসার উপর একটা হালকা গবেষণা ধর্মী আলাপ করে ফেললাম ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এমন চমৎকার বুদ্ধি দেবার জন্য এনকদু থুক্কু এনকিদু ভাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
--------------------------------------------------------
মিয়া, আমার নাম লিখতে গেলেই খালি 'কদু' বাইরায় আপনাদের কিবোর্ড দিয়া
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
উদ্যোগ আর বাস্তবায়নের কাহিনী পড়ে মুগ্ধ হলাম। সংশ্লিষ্ট প্রত্যেককে আন্তরিক অভিনন্দন। বাঙালি জাগছে। আর এই জাতি একবার জাগলে তাদের রোখার ক্ষমতা নেই কারুর - ইতিহাসই তা বলে দিচ্ছে।
কতো না ভালো হতো, যদি প্রতিটি পত্রিকা তাদের প্রত্যেক সংখ্যায় যুদ্ধাপরাধের একটি করে ছবি ছাপিয়ে নিচে লিখে দিতো "যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই!" যদি টিভি-তে নিয়মিত এমন ছবি দেখিয়ে উচ্চারণ করা হতো এই বাক্য (দেশের অধিকাংশ লোক নিরক্ষর, তাদের কাছে মুদ্রিত বস্তু কোনও আবেদন সৃষ্টি করতে পারবে না)! যদি রেডিওর মাধ্যমে ছড়ানো হতো এই দাবি!
আর ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগে মুদ্রিত মাধ্যমের পাশাপাশি অডিও-ভিডিও মাধ্যম ব্যবহার করলে (কীভাবে, তা ভেবে বের করতে হবে) নিরক্ষর ব্যক্তিদেরও সম্পৃক্ত করা যেতে পারতো এই দাবিতে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
শুরু তো হয়েছেই । দেখা যাক ব্যপারটা আর কতদূর কিভাবে এগোয় । সব রকম মানুষেরই সুযোগ আছে এখানে অবদান রাখার ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
চতমকার একটা উদ্যোগ। এর সাথে জড়িত সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। কিন্তু একটা কথা আছে......
যারা গতকালের আড্ডায় যোগ দিতে পারেনি, ওরা কিভাবে স্টিকার সংগ্রহ করবে?
আমি থাকি সিলেটে, আমি কিভাবে সংগ্রহ করব?
নাজমুল আলবাব এর সাথে যোগাযোগ করেন । উনি সিলেটের লোক, তার কাছে আমি বেশি করে স্টিকার দিয়ে দিয়েছি । আপনি হয়ত তার কাছ থেকে বেশ কিছু স্টিকার নিতে পারবেন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমার স্টিকার শেষ। আর আছে।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
আমার আরো এক কেজি স্টিকার লাগবো! সবজান্তা কইল কদু ভাইরে ধরেন। তো কদু ভাই, আমার আরো স্টিকার লাগবো, কেম্নে কি ?
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কোন চিন্তা নাই । আমি আগামীকাল রবিবার শাহবাগে যাইতেছি । আজিজে গিয়ে ঘুরাঘুরি করুম । আপ্নিও চলে আসেন । আপনার জন্য এক বান্ডিল স্টিকার আনব । আর আমার মোবাইল নম্বর, শাহবাগে যাওয়ার টাইমিং ইত্যাদির জন্য আমার প্রোফাইল অ্যাড্রেস থেকে একটা ইমেইল করেন । দেখা হবে আশা করি, ভাল থাকবেন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
কালকে আমি আইতেও পারি নাও আইতে পারি, সবজান্তা আইবো । ওর কাছে দিলেও হইব।
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
খুব, খুব, খুব ভালো একটা ব্যাপার!
হ্যাটস অফ টু অলঅফ ইউ। দারুণ কাজ।
রাজাকারদের বিচার চাই,করতে হবে।
(মহসীন রেজা)
দারুণ !
ষ্টিকারের মধ্যে দিয়েই ছড়িয়ে পড়ুক এই চেতনার দাবানল। চোখের সামনে জেগে থাকুক সারা দিনরাত।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ভালো উদ্যোগ। সাথে আছি
_____________________________
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই
_____________________________
টুইটার
আমার গুলো আজ দুপুরেই শেষ । বেশি না , মাত্র ১০টা স্টিকার পেয়েছিলাম ভাগে ।
ওহ্হো , আপনাকে তো কম করে হলেও গোটা পঞ্চাশটা দেয়া উচিৎ ছিল । আমি কিন্তু ঐদিন রাতে চলে আসার আগে যার যার বেশি স্টিকার লাগবে খোঁজ নিচ্ছিলাম । আপনি মনে হয় তখন সেই ঘরে ছিলেন না । নাজমুল আলবাব যেহেতু ঢাকার বাইরে থাকেন, তার হাতে এক বান্ডিল দিয়েছি যেন সিলেটে গিয়ে ছড়িয়ে দিতে পারেন । যাহোক, আপনার কাছে কিভাবে স্টিকার পৌঁছান যেতে পারে জানান, চেষ্টা করব আরো কিছু পাঠিয়ে দিতে । আর আমি নিজে কালকে শাহবাগে যাব, আপনার পরিচিত কেউ চাইলে আপনার হয়ে স্টিকার সংগ্রহ করতে পারে আমার কাছ থেকে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
স্টিকারের নকশাটি উন্মুক্ত করে দেয়া যেতে পারে। ডাউনলোড করে নিজ উদ্যোগে ছাপিয়ে নিতে পারেন সবাই। চাররঙা স্টিকারের বদলে কালোর ওপর সাদা কালিতে করা হলে খরচ আরো বাঁচবে।
_________________________________
সচলায়তন.COM কর্তৃপক্ষ
_________________________________
সচলায়তন.COM কর্তৃপক্ষ
খুব একটা খরচ কিন্তু হয় না। ২০০০ কপি স্টিকারের জন্য খরচ পড়েছে মাত্র ৪২০০ টাকা। স্টিকারের হলুদ রঙের কারণে এইটা ভালোভাবে চোখে পড়ে।
এনকিদু ভাই, মুস্তাফিজ ভাই কিংবা আমার সাথে যোগাযোগ করলেই হবে। স্টিকারের লে আউট দোকানে রাখা আছে। যে কেউ চাইলে বানিয়ে নিতে পারবেন। তবে একবারে বেশী করে বানালে ভালো হয়।
আজকে এই স্টিকার বিতরণে প্রচন্ড অবাক হলাম। যার হাতেই দেই, অথবা দেয়ালে লাগাই সবাই এসে বলে দারুন উদ্যোগ, দারুন উদ্যোগ বলে। স্টিকারটা ভালোমতো খেয়াল করে বলে, ভাই এইটা কারা বানাইছে- কোন পার্টির নাম লেখা নেই কেন। আমি কিছু বলি না। মনে মনে বলি- আপমর জনতা জেগেছে। মইত্যা রাজাকারদের বিচার এবার হবেই।
কালোর উপর সাদা কালি ? আপনি মনে হয় সাদার উপর কালো কালি বুঝিয়েছেন ।
চমৎকার প্রস্তাব । এই ব্যাপারে আমি রায়হান আবীরের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি কারন সেই কাইউম ভাইকে ব্যাক্তিগত ভাবে চেনে । ডিজাইনের অনুমতি দরকার জিনিসটা ক্রিয়েটিভ কমন বা অন্য কোন লাইসেন্সে উন্মুক্ত করতে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ভাববেন না, উনি ভালোবেসে, অনুভব করেই কাজটা করেছেন। এই আন্দোলনে উনিও একজন যোদ্ধা। তারপরও আমি বলবো।
=============================
শাহবাগ আর নীলক্ষেতে বইয়ের দোকানে বিতরণ করা যায়। প্রতিটি বইয়ের ফাঁকে একটি করে স্টিকার ধরিয়ে দেয়া যায়।
অমর একুশে গ্রন্থমেলায় সচলায়তনের পক্ষ থেকে দু'টি বই প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। সেগুলোর ভাঁজে একটি করে স্টিকার দেয়া যেতে পারে।
_________________________________
সচলায়তন.COM কর্তৃপক্ষ
_________________________________
সচলায়তন.COM কর্তৃপক্ষ
দারুন প্রস্তাব । শাহবাগের বইওয়ালারা আওয়াজ দেন আমাকে অথবা রায়হান আবীরকে । তবে আমাদেরকে আওয়াজ দিতেই হবে এমন কথা নাই, নিজেরাই একটা ডিজাইন করে ছাপিয়ে ফেলতে পারেন স্টিকার বা লিফলেট ।
একুশের গ্রন্থমেলার আগে নতুন এক ব্যাচ স্টিকার তৈরী হয়ে যাবে আশা করছি ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ছবিতে যা দেখলাম তাতে মনে হইলো কালো আর হলুদ এই দুই রঙ এ ছাপাইলেই সুন্দর অইব, আমি ঢাকায় আসি, ঐভাবে সেট কইরা দিমুনে ডিজাইনটা।
ভালো কথা, রিক্সার পিছনে লাগাইলে ক্যামন হয়?
...........................
Every Picture Tells a Story
খুব ভাল কথা । রিক্সার পেছনে অনেকেই হয়তো ইতোমধ্যেই লাগিয়ে দিয়েছেন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
প্রথমেই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।
আমার তো লাল সবুজের প্রস্তাব ছিলো, যদিও এই রঙগুলো কমন, তবুও এই রঙগুলো দেখলে রক্ত তাড়াতাড়ি গরম হয়।
আর স্টিকারের ইংরেজী ভার্সণ করার প্রস্তাব থাকলো তাহলে একই টেমপ্লেট প্রবাসেও ব্যবহার করা যাবে। সাদা চামরাদের মাঝেও এই বাতাসটা ছড়ায়ে দিতে হলে ইংরেজী স্টিকারের বিকল্প নাই।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
এই উদ্যোগে শামিল সবাইকে খটাশ করে স্যালুট দিলাম!
তবে স্টিকারের সাইজ একটা বড় ফ্যাক্টর। খুব ছোট স্টিকার রিকশার পেছনে লাগিয়ে কোন লাভ নেই। সামনের রিকশার পেছনে লাগানো স্টিকারের দর্শক ন্যূনতম চার ফুট দূরত্বে বসে থাকে, তার চোখে পড়া চাই। সেরকম মাপজোক করে অন্য একটা সাইজে ছাপানো যেতে পারে। হলুদ কালো কনট্রাস্ট সবচেয়ে বেশি, সবচেয়ে চোখে পড়ে, তবে খরচের কথা মাথায় রেখে কালোর ওপর সাদা দিয়েও করা যেতে পারে।
ট্রেনে, বাসের সীটের পাশে দেয়ালে লাগানো খুব এফেক্টিভ হবে।
কাফে, ফাস্ট ফুডের দোকানের লোকজনের সাথে কথা বলে সেখানে লাগানোর প্রস্তাব করা যেতে পারে।
এর জন্যে ফান্ড-রেইজ করার একটা সহজ উপায় হচ্ছে টিশার্ট বের করা। সাদা টিশার্টের ওপর লাল রঙে আর কালো টিশার্টের ওপর হলুদ রঙে স্ক্রিনপ্রিন্ট করতে হবে, "যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই!" ন্যূনতম একটা লাভের অঙ্ক ধরে বন্ধুদের, প্রতিবেশীদের, সহকর্মীদের কাছে সেটা বিক্রি করা যেতে পারে। প্রফিটের অংশটুকু স্টিকার মুদ্রণে ব্যয় করা হবে। পরিচিত প্রেসগুলিতে অনুরোধ করে দেখা যেতে পারে বিনামূল্যে কিছু স্টিকার ছাপিয়ে দিতে, বিনিময়ে তাঁদের সার্ভিস আমরা পরবর্তীতে মুদ্রণের জন্যে ব্যবহার করার অঙ্গীকার করতে পারি।
গোটা বাংলাদেশ ঢেকে দেবো আমরা এই দাবিতে।
আমি চেষ্টা করবো এনকিদু বা রায়হানের কাছে কিছু টাকা এ বাবদ পৌঁছে দিতে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
=============================
স্টিকার যে সাইজের আছে , সেটি মনে হয় ঠিকই আছে । বিশেষ করে কন্ট্রাস্টটি খুব ভালো হয়েছে , দূর থেকে চোখে পড়ে ।
আমি ৯টাই ৯টা গাড়ির পেছনে মেরেছি , চেক করে দেখেছি , বেশ ভালো দেখা যায় । ট্রাফিক জ্যামের সময় পেছনের রিক্সা বা গাড়ি থেকে স্টিকারটি দেখা যায় পরিষ্কার ।
হিমুর অন্যান্য প্রস্তাবগুলোকে সমর্থন করছি ।
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
এই আইডিয়া টা অরূপ ভাইয়ের দেয়া, গতকাল রাতে । ভুলে যাওয়ার আগেই লিখে রাখি ।
শীতের দিনে রিক্সাওয়ালা এবং নিম্ন আয়ের অন্যান্য শ্রমজীবি মানুষদেরকে একটা করে টিশার্ট দিতে পারলে খারাপ হয়না । সেই টিশার্টের বুকে এবং/অথবা পিঠে লেখা থাকতে পারে বিচারের দাবী ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
চমৎকার উদ্যোগ!! টিশার্ট করা যেতে পারে। কিন্তু অর্থায়নের ব্যাপারটা চিন্তা করছি।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
আমার মনে হয় যারা বিদেশে আছেন তাদের চাঁদা পেপ্যালের মাধ্যমে অরূপের কাছে পাঠানো যেতে পারে। যেহেতু অরূপ এ মুহুর্তে দেশে আছেন, তিনি সমপরিমান টাকা উদ্যোক্তাদের দিয়ে দিতে পারবেন।
কানাডিয়ান একটা পিচ্ছিল নিউজপ্রিন্ট পেপার আছে । এক রিমের দাম ৭০০টাকা পড়বে । A4 আকারের লিফলেট ছাপালে এক রিমে ৪০০০+ পিস হবে । প্রথম ডিজাইনের যা খরচ । তারপর প্রতি ৭০০টাকায় ৪০০০পিস লিফলেট । এক লক্ষ লিফলেট ছাপাতে ২৫ রিম কাগজ লাগবে । ২০০০০-২৫০০০ টাকার মাঝে এক লক্ষ লিফলেট ছাপানো সম্ভব । আমরা সবাই চাঁদা দিয়ে সহজেই এই টাকা সংগ্রহ করতে পারি । এই এক লক্ষ লিফলেট আমরা পত্রিকার মাঝে দিয়ে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারবো ।
না হাসান, লিফলেট নয়। স্টিকি কিছু দরকার। আপনার পরামর্শের জন্যে ধন্যবাদ জানাই।
হাঁটুপানির জলদস্যু
অভিনন্দন সংশ্লিষ্ট সবাইকে। দারুণ আইডিয়া। এভাবেই বুকের আগুনকে ছড়িয়ে দিতে হবে গোটা দেশে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
অসামান্য উদ্যোগ। পরিতৃপ্তিটা ভাষায় প্রকাশ করার নয়।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমি প্রস্তাব করছি, এই ব্যয় খানিকটা উঠে আসুক অন্যদিকে কৃচ্ছ্রতাসাধনের মাধ্যমে।
আমরা মোবাইল ফোন ব্যবহার সীমিত করে কিছু টাকা বিল থেকে বাঁচাতে পারি, এবং সে টাকা স্টিকার ছাপানোর কাজে খরচ করতে পারি। যদি বড়সড় কর্পোরেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানরা এই দাবির সাথে একাত্ম না হয়, তাদের ভাঁড়াড়ে কিছুটা টান আমরা ফেলতে পারি, যতো সামান্যই হোক না কেন।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
বেশ । আমি অবশ্য এমনিতেই মোবাইলে খুব বেশি কথা বলি না । শামাৎ নাই । শামাৎ থাকলে কি করতাম কে জানে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এভাবেই একটা একটা করে উদ্যোগ বাস্তবায়নের মাধ্যমে এই দাবীটিকে ছড়িয়ে দিতে হবে সবখানে। সংশ্লিষ্ট সবাইকে স্যালুট
আচ্ছা, শুধু কি '১৯৭১' বাদ পড়েছে নাকি '১৯৭১ এর' পুরোটাই বাদ পড়েছে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
খুঁজে যাই শেকড়ের সন্ধান...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
ধন্যবাদ । " ১৯৭১ এর " - এই অংশটা সাদা অক্ষরে লেখা ছিল । এটা বাদ দেয়া হয়ছে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সৈকত মামুন স্পর্শ আবীর নিবিড় অতন্দ্র প্রহরী - অনেক অনেক ধন্যবাদ
মুস্তাফিজ কে ধন্যবাদ জানিয়েছি আগেই। আবার জানাই
রায়হান আবীর আর এনকিদু - ..... কী বলবো? ধন্যবাদ? না থাক।
আপনারা দুজন দুটো জুয়েল।
রায়হানের সাথে আমার পরিচয় সচলে টুকটাক মন্তব্যে আর ফেসবুকে টুকরো টুকরো কথায়। সেই পরিচয়ের ওপর ভরসা করে সে প্রায় ভোররাত পর্যন্ত জেগেছে স্টিকারের প্লানিং এ। দৌড়েছে প্রায়শুন্য পকেট আর টিউশনির ফাঁকে ফাঁকে। মেইল করেছে বারবার ছোট্ট কোন সিদ্ধান্তেও। তার ট্রান্সপোর্ট খরচের জন্য কিছু টাকা দেয়া হয়েছিল, সেটাও দিয়ে দিয়েছে সিমি ফান্ডে।
এনকিদু - তাকে মেসেন্জারে এ্যাড করে অপেক্ষা করেছিলাম বেশ কিছুক্ষন। এলোনা দেখে মেজাজ খারাপ হয়েছিল অনেক। তারপর মেইল দিলাম। সে লিটারালি ঝাঁপিয়ে পড়লো। মুস্তাফিজের সাথে যোগাযোগ বোধহয় তারই করা। প্রতি ঘটনার আপগ্রেড জানিয়ে যাচ্ছিলো মেইলে। সবকিছুর উতসাহ দ্বিগুন বাড়িয়ে দিয়েছে সে। আমি যখন ব্যাপক উতসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে মন্দির মসজিদে স্টিকার সাটানোর প্লান করে ফেলছি, সেখানে সে ঠান্ডা মাথায় সমস্যা - সমাধান জানিয়ে যাচ্ছে।
রায়হান আর এনকিদুর করা স্টিকার মেইলগুলো পড়ি আর আনরিড করে রাখি। প্রতিদিন খুলে পড়ি। এতো ভালো লাগে।
তবে সবচেয়ে বেশী কৃতগ্গতা কাইয়ুম নামের সেই অচেনা মানুষটাকে।
আমি আর আবীর কথা বলছিলাম চ্যাটে, সেই কথার মাঝেই কাইয়ুম চমতকার ডিজাইনটা করে দিয়েছেন। আক্ষরিক অর্থেই তাকে ধন্যবাদ দেয়ার ভাষা নেই।
আরো দুজন মানুষের কথা না বললে খুব অন্যায় হবে।
মান্না। তার কাছে তখন পাঁচ হাজার টাকা নেই। তবুও কোন প্রশ্ন না করে বলেছে টাকা রেডী থাকবে। একজনের কাছ থেকে নেবে। তাকে পরে দিলেও চলবে ।
আর টাকাটা সে যোগাড় করেছে শিল্পী ধ্রুব এষের কাছ থেকে। ধ্রুব মামা বোধহয় জানেনও না কী বিরাট সাহায্য তিনি করলেন আমাদের সবার।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হোক।
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
:">
অনেক কিছু বাড়িয়ে বললেন আর কি । আমি জুয়েল না, মাটির ঢেলা ।
তবে মুস্তাফিজ ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ আমি করিনি । ঐটা আবীরের কৃতিত্ব ।
মান্না এবং শিল্পী ধ্রুব এষের ব্যপারে জানতে পারলাম আপনার কমেন্ট থেকে, নিঃসন্দেহে তাদের অনেক ধন্যবাদ প্রাপ্য । আমার পোস্টটি আপডেট করছি তাদের কথা লিখে ।
মান্না ভাই, ধ্রুব এষ, কাইউম ভাই আরো যারা এর সাথে জড়িত ছিলেন, সবার কাছে কিছু স্টিকার মনে হয় পৌঁছে দেয়া উচিত । কিভাবে করা যায় ?
আর আমার দিক থেকে মনে হয় আপনারও একটা বিরাট বড় আকারের ধন্যবাদ প্রাপ্য । আপনি আমাকে ঠেলা না দিলে মনে হয় না আমার ইঞ্জিন চালু হত ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অসাধারণ উদ্যোগ!
শ্রদ্ধা!
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
- একটা কামের কাম-এর শুরু হইলো। হায়েনারা যাইবো কই অর মায়রে বাপ।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ, আবার কয় !
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অর্থায়নে আমি আছি। সামর্থ মতো যতটুকু পারি দিতে চেষ্ঠা করবো।
টি-শার্ট করলে ভালো হয়। আর আজকে আমি স্টিকার সংগ্রহ করবো।
এই হকিস্টিক প্রতীকী, তাই ভায়োলেন্ট নয়। তেড়ে আসবে না।
প্রফাইল
....................................................................................................................
এভাবেই স্থবির ঘর একদিন উড়ে যাবে
উড়ে উড়ে যাবে
বেশ
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমিও বেশ কিছু স্টিকার নিয়ে নিয়েছি সেদিন। এবং তার সদ্ব্যাবহার চলছে পুরোদমে। আজ কিছু স্টিকার অফিস কলিগদের মধ্যে বিলালাম। হাতে আর অল্প কিছু আছে সেগুলোরও সদগতি করে ফেলবো।
এনকিদু, আবীর, রানা মেহের সহ আর যারা এ উদ্যোগের সাথে জড়িত তাদের সবাইকে জানাই অশেষ ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার হোক এবং তা খুব দ্রুত হোক।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
অনেক ভালো কাজ হয়েছে এটা।
মার্কেটিয়ারদের বিলবোর্ডে না লাগাতে পারি, স্টিকার পোস্টার তো করতেই পারি আমরা! শুরু তো হ'লো।
না, এগুলো ঘরে প'ড়ে থাকবে না মোটেই।
যে কয়টা নাম উচ্চারিত হলো, আর যেই সহযোদ্ধা এই নামগুলো উচ্চারণ করলেন নিষ্ঠার সাথে, - সবাইকে অনেক কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ আর অভিনন্দন আর অভিবাদন।
বাঘ বিলুপ্ত হয়নি দেখে মাঝে মাঝে বড় আশা পাই সত্যি। বাঘের বাচ্চা এখনও অনেক আছে আশেপাশে। সাবাশ বাংলাদেশ!
-----------------------------------
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
ভ্রাতারা স্টিকার কই থেইকা পাবো একটু হদিস দেন।
--------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
আমার কাছে বেশ কিছু। আপনি চাইলে কালকে আমি শাহবাগ যাবো- তখন নিতে পারেন।
=============================
সবার জন্যই বলছি ...
আমি আজিজ মার্কেটে শুদ্ধস্বরে টুটুল ভাইয়ের কাছে কয়েক বান্ডিল স্টিকার রেখে এসেছি । কেউ চাইলে তার কাছ থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন ।
অথবা আমাকে ইমেইল করতে পারেন, আমার প্রোফাইলে ইমেইল অ্যাড্রেস দেয়া আছে । আমার নিজের কাছে এখনো দুইশর মত স্টিকার আছে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
নতুন মন্তব্য করুন