বেশ কিছুদিন হয়ে গেল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চেয়ে আমাদের স্টিকার মিশন শুরু হয়েছে । প্রথম দিকে আমরা দুই হাজারের মত মাত্র স্টিকার ছাপিয়েছিলাম । তার থেকে প্রায় চার-পাঁচশ' স্টিকার নিয়ে আমি নিজে কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছি এই কয়দিন । সেই সমস্ত পরীক্ষার পর্যবেক্ষণ, স্টিকারকে কেন্দ্র করে কয়েকটি অভিজ্ঞতা এবং কিছু প্রস্তাব নিয়ে এই পোস্ট ।
এলাকা:
আমার পক্ষে যেসব এলাকায় হেঁটে ঘুরাঘুরি করা সম্ভব হয়েছে এরকম এলাকাতেই স্টিকার লাগিয়েছি । এর মধ্যে আছে বুয়েট ক্যাম্পাস, সলিমুল্লাহ হলের সামনের রাস্তা (বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের পেছনে), আজিমপুর বাস স্ট্যান্ড, সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড় থেকে এলিফ্যান্ট রোড হয়ে শাহবাগে আজিজ মার্কেট, চারুকলার সামনে থেকে শুরু করে টিএসসি'র মোড় পর্যন্ত রাস্তা এবং ফুলার রোড । রাস্তায় হাঁটার সময় ল্যাম্পপোস্টের গায়ে বা আশে পাশের খালি দেয়ালে স্টিকার লাগান যায় । এলিফ্যান্ট রোডে একটা মিউজিক স্টোর চোখে পড়েছিল, সেখানে একটা স্টিকার সেধেছিলাম । দোকানে তখন আমার মত বয়সী ভুং-ভাং টাইপের একটা ছেলে বসেছিল । সে খুব গম্ভীর ভাবে মাথা ঝুঁকিয়ে হাত বাড়িয়ে দিল । আমি তাকে দশটা স্টিকার দিয়ে বলে এসেছি পারলে আশেপাশের দোকান গুলোতেও যেন দেয় । সেইদিনই, বাটার মোড়ে একটা ল্যাম্পপোস্টে স্টিকার লাগানর সময় একজন রিক্সাওয়ালা আমার কার্যকলাপ লক্ষ্য করছিল । স্টিকার লাগান শেষ করে তাকে বললাম নিবে নাকি একটা । সে বলল " একটা কেন, চার পাঁচটা দ্যান " । সেই রিক্সা যখন স্টিকার লাগান হচ্ছে পাশেই পার্ক করা গাড়ি থেকে একজন হুজুর ধরনের ড্রাইভার এসে জিজ্ঞেস করলেন এই স্টিকার গাড়িতে লাগান যাবে কিনা । লাগান যাবে শুনে সেও একটা স্টিকার নিল ।
যানবাহন:
যেসব বাস, সিএনজি এবং রিক্সায় উঠেছি এবং না উঠলেও যেসব রিক্সা বা সিএনজি চালকের সাথে কথা বলে রাজি করাতে পেরেছি তাদের যানে স্টিকার সাঁটা হয়েছে । প্রথমে বলি বাসের কথা । মুড়ির টিন জাতীয় বাসের ভেতরে প্রায়ই অনেক রকম স্টিকারে ভরা থাকে । লম্বা রুটের সাধারন মানের বাস, যেগুলোতে টিকিট কেটে উঠতে হয়, যেমন দুলদুল, ডিসকভারী, অনিক ইত্যাদি বাসের ভেতরটা সাধারন পরিষ্কার থাকে । দুই একটা বেশি স্টিকার থাকে না । আর ভাল মানের বাস যেমন বেভকোর ভেতরে স্টিকার প্রায় থাকেই না । অনেক খুঁজলে হয়তো দুই একটা দেখা যায় । এর কারন সম্ভবত এরা নিয়মিত পরিচ্ছনতার অংশ হিসেবে স্টিকার তুলে ফেলে ।
লম্বা রুটের টিকিট কাটা সাধারন মানের বাস গুলোতে আমার যাতায়ত একটু বেশি হয় । বাসের ভেতরে দাঁড়িয়ে জানালার উপরের খালি অংশে স্টিকার লাগান যেতে পারে । বসে থাকার সময় সামনের সীটের পেছন দিকে যেই ধাতব বা প্লাস্টিকের প্লেট থাকে সেখানেও স্টিকার লাগাতে পারেন । আমার মত একটু বেশি উৎসাহী হলে জানালা দিয়ে হাত বের করে বাসের বাইরের দিকেও দুই একটা স্টিকার সেঁটে দিতে পারেন । আর যদি আপনার সহযাত্রীভাগ্য আমার মত বা তার থেকে ভাল হয় আপনি সহযাত্রীদের মধ্যেই দুই একজন আগ্রহী লোক পাবেন যারা আপনার কাছে দুই একটা স্টিকার চেয়ে বসবে । কপাল ভাল হলে পেয়ে যেতে পারেন অন্য কোন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যকেও । আমি ইতোমধ্যে এইভাবে পরিচিত হয়েছি চট্টগ্রামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্য জনৈক সাইফুল্লার সাথে । আমি তখন বাসের ভেতরে মাঝামাঝি জায়গায় দাঁড়িয়ে থেকে স্টিকার লাগাচ্ছিলাম সামনের একটা জায়গায় । স্টিকারটা দেখেই সাইফুল্লা এগিয়ে এসে আমাকে জিজ্ঞেস করলেন এই স্টিকার কারা বানিয়েছে ইত্যাদি । তারপর এই কথা সেই কথা আলাপ জমে গেল । তিনি পরের দিনই নাকি চট্টগ্রাম যাবেন, তার হাতে ধরিয়ে দিয়েছিলাম পঞ্চাশটি স্টিকার । সেই বাসেই একটু পর যখন আসন খালি পেলাম, বসে নিজের সামনের প্লাস্টিকের প্লেটে একটা স্টিকার লাগাচ্ছিলাম, পেছন দিক থেকে বিরাট পালোয়ান আর রাগী চেহারার (এক দেখলে বাঘের কথা মনে হয়) এক লোক, " এখানে লাগালে কে দেখবে ? এই যে এখানে লাগান । " বলেই দেখিয়ে দিলেন বাসের জানালার উপরের খালি জায়গাটা । যেরকম জায়গায় সাধারনত "মহিলা আসন" ইত্যাদি লেখা থাকে, এখানে কিছু লেখা থাকলে সাধারনত চোখে পড়েই । বাঘের কথায় আমার সাহস আর উৎসাহ দুইই বেড়ে গেল । আমি বাসের দুই পাশেই সেরকম জায়গায় কয়েকটা করে স্টিকার লাগিয়ে দিলাম ।
সিএনজি তে খুব বেশি উঠা হয় না । এই কয়দিনে দুইবার মনে হয় উঠেছি । দুইবারই সিএনজির ভেতরে এবং বাইরে স্টিকার সেঁটেছি । কয়েকবার বাসস্টপে দাঁড়িয়ে থাকার সময় আশেপাশে থামিয়ে রাখা সিএনজির মামাদের সাথে কথা বলে রাজি করিয়েছি স্টিকার লাগাতে । একই কথা রিক্সার জন্যও প্রযোজ্য, পার্থক্য শুধু এই যে রিক্সায় চড়া হয় অনেকবার । রিক্সা বা সিএনজি চালকদের কাছে স্টিকার দেয়া যায় খুব সহজেই । আজকাল প্রায় সবাই পড়তে পারে, কাজেই স্টিকারের দিকে একপলক তাকিয়েই বুঝে ফেলে কি জিনিস । আর যেই দুই একজন বুঝে না, তাদেরকে বুঝিয়ে বললেই রাজি হয়ে যায় । একটা সত্যি কথা বলি, আমাদের দেশের রিক্সা চালকেরা আমাকে গর্বিত করেছে । দেশ, রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে তাদের সচেতনতা এবং এরকম একটা স্টিকার নিজের রিক্সায় লাগাতে চেয়ে গরীব রিক্সা-ওয়ালা-মামারা যেই সাহস দেখিয়েছেন তা প্রসংশার দাবিদার । গাড়ির মালিক অনেক মধ্যবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত লোকজনকেও স্টিকার সেধেছি অনেক বার, দুই একজন ছাড়া কেউই নিতে রাজি হয় নি ।
সব রিক্সাচালকের সাথে একটা গামছা জাতীয় কিছু থাকে । প্রথমে রিক্সার যেই স্থানে স্টিকার লাগান হবে সেই জায়গাটা সাফ করে তারা গামছা দিয়ে । তারপর খুব যত্ন করে স্টিকারটা লাগায় । সিএনজি বা রিক্সাচালক মামাদের স্টিকার লাগানর এই দৃশ্যটা দেখলেই ব্যাপারটার প্রতি তাদের দরদটা বুঝতে পাবেন । ঢাকা মেডিকেল কলেজ আর বুয়েটের ক্যাম্পাসের মাঝখান দিয়ে একটা রাস্তা গিয়েছে বকশীবাজার হয়ে টিএসসির দিকে । মাঝে মাঝে এখানে ঘোড়া বেঁধে রাখে টমটমের মালিকেরা । একদিন বিকালে ঘর থেকে বের হলাম একশ স্টিকারের একটা বান্ডিল নিয়ে । সেই রাস্তায় গিয়ে দেখি প্রায় দুইশ রিক্সা রাস্তার দুইধারে 'পার্ক' করা । রিক্সাচালক মামারা দিনের শেষে এখানে এসে চা-নাস্তা-পান-বিড়ি খায় আর সুখ দুঃখের আলাপ করে । আমি একটা ল্যাম্পপোস্টে স্টিকার লাগাচ্ছিলাম, তা দেখে এক রিক্সাচালক স্টিকার চাইল । তাকে দিলাম, সে রিক্সা থেকে নেমে এসে রিক্সার পেছনে একটা জায়গা সাফ করা শুরু করল । কিছুক্ষণের মধ্যেই অন্যেরাও চাওয়া শুরু করল একজন একজন করে । তাদের মধ্যে যারা পড়তে পারে তারাই অন্যদেরকে পড়ে বুঝিয়ে দিচ্ছিল এর মানে কি । কিছুক্ষণের মধ্যেই আমার একশ স্টিকার শেষ হয়ে গেল । পরের দিন সেই একশ স্টিকারের একটাকে যখন দেখলাম কোন একটা রিক্সার পেছনে, হুশশ করে আমার চোখের সামনে দিয়ে চলে যেতে তখন খুব ভাল লাগল ।
আকার ও ডিজাইন:
আমরা এতদিন ব্যবহার করেছি ৯''X৩'' (প্রায়) আকারের স্টিকার । রাস্তাঘাটে, যানবাহনের গায়ে ইত্যাদি স্থানে লাগানর মত খুব ভাল আকৃতি বলেই আমার মনে হয়েছে । দূর থেকে চোখে পড়ে । কিছুদিন আগে আনিস ভাই নতুন আরেক ডিজাইনের স্টিকার খেলায় নামিয়েছেন । এগুলো ১.৫''X৫'' (প্রায়) আকারের । এই স্টিকার গুলো ছোট বিধায় ঘরের ভেতর বা যানবাহনের ভেতরের দিকে, যেখানে লোকের চোখ থেকে অল্প দূরত্বেই থাকবে, লাগানর উপযোগী ।
ডিজাইন প্রসঙ্গে প্রথমে বলি হলুদ-কাল স্টিকারের কথা । এই ডিজাইনটা আমার মতে বাইরে (outdoor) ব্যাবহারের জন্য খুবই উপযোগী । কালার-কনট্রাস্ট খুব ভাল, সহজেই চোখে পড়ে যদি রিক্সা, সিএনজি বা গাড়িতে লাগান হয় । দেয়ালে, ল্যাম্পপোস্টে লাগালেও চোখে পড়ে ভাল । সমস্যা হয় যদি এই স্টিকারের আশে পাশে আরো অনেক পোস্টার, স্টিকার থাকে । যেমন পাশের এই ছবিটার কথাই ধরুন । দূর থেকে যৌনরোগের দাওয়াখানা আর কোচিং-খানার বিজ্ঞাপনের মাঝে এই স্টিকারটা চোখে পড়া কষ্টকর । অন্যান্য পোস্টার বা স্টিকারের সম্মিলিত হিজিবিজির সাথে এই স্টিকারের ডিজাইনটা মিশে যায় । খুব কাছে আসলে তখনই আলাদা করে চোখে পড়ে । আনিস ভাইয়ের করা স্টিকারগুলো আকারে ছোট কিন্তু তার ডিজাইনটা খুব সহজ সরল । একরঙ্গা কাল পটভূমিতে সাদা রঙ্গে লেখা "যুদ্ধপাপীর শাস্তি চাই", "শাস্তি"টা লাল । এই ডিজাইনটা আশেপাশের অনেক হিজিবিজি থাকলেও চোখে পড়বে কারন সে নিজে হিজিবিজির সাথে মিশ খাবে না ।
আমার মনে হয় যারা এখন স্টিকার ডিজাইন করার কথা ভাবছেন, এই ব্যাপারটা মাথায় রাখতে পারলে খুব ভাল হয় । প্রথমেই ঠিক করা দরকার স্টিকারটা ঘরে নাকি বাইরে লাগানর জন্য করা হচ্ছে । এর উপর নির্ভর করে আকার নির্ধারিত হবে । ঘরে লাগানর স্টিকারের ক্ষেত্রে যেকোন ডিজাইনই চলবে কারন জিনিসটা দর্শকের চোখ থেকে খুব বেশি দূরে থাকবেনা । কিন্তু বাইরে লাগানর স্টিকারের ডিজাইনে লক্ষ্য রাখতে হবে দূর থেকে কতখানি বোধগম্য হচ্ছে । আশেপাশের হিজিবিজির সাথে মিশে গেল কিনা, গতিশীল যানের গায়ে স্টিকারটা চোখে পড়বে কিনা ইত্যাদি ।
যেখান থেকে সহজেই লোকের চোখে পড়ে এরকম যেকোন স্থানই স্টিকার গুলো লাগানর উপযুক্ত । ল্যাম্পপোস্ট, যানবাহনের ভেতর ও বাইরের দিক, দোকান, যাত্রী ছাউনী ইত্যাদি । খালি ল্যাম্পপোস্ট পেলে সাথে সাথে লাগিয়ে দিন একটা স্টিকার । অথবা যেখানে আর কোন রঙ্গিন বিজ্ঞাপন লাগান হয়নি এখনো । আজকাল অনেক ফুটপাথের পাশে সবুজ রঙের ধাতব রেলিং থাকে, সেখানেও লাগাতে পারেন । ঢাকা শহরে চলতে চলতে এরকম আরো অনেক কিছু খুঁজে বের করে ফেলতে পারবেন, শুধু চোখ দুটো খোলা রাখলেই হবে । যেখানে লাগাচ্ছেন সেখানে আগে থেকেই একশত রকমের পোস্টার ইত্যাদি দিয়ে প্রচুর গিয়ানজাম করে রাখলে আপনাকে কিছু চালাকি করতে হতে পারে । যেমন আমি এরকম ক্ষেত্রে তীর্যক ভাবে স্টিকার লাগাই । আর সব পোস্টার গুলো একে অপরের সাথে সমান্তরালে থাকে, সব গুলো রেখা আনুভূমিক । সেখানে এরকম একটা তীর্যক জিনিস চট করে চোখে পড়বে । ছোটকালে যখন স্কাউটিং করতাম, তখন ক্যামোফ্লাজের ব্যাপারে অনেক কিছু শিখেছিলাম । তখন চেষ্টা করতাম চারপাশের পরিবেশের সাথে মিশে যেতে, আর এখন চেষ্টা করছি কিভাবে চারপাশের পরিবেশ থেকে আলাদা হয়ে বেরিয়ে আসা যায়
আমরা যুদ্ধাপরাধী শব্দটা ব্যবহার করছি স্টিকারে । বেশ গালভরা একটা শব্দ । যুদ্ধ আর অপরাধীর সন্ধি করে পাওয়া । আমরা যারা বসে বসে কীবোর্ড চাপছি এর অর্থ বুঝতে কোন সমস্য হয়না । কিন্তু ভেবে দেখেছেন কি, যারা রিক্সা চালাচ্ছে তারা এর অর্থ আদৌ বুঝতে পারেছে কিনা । আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি, তাদের মধ্যে খুব কম লোকেই, দশভাগের একভাগ, এই গালভরা শব্দটার অর্থ বুঝতে পারে । যারা দোকানে বসে তাদের মধ্যে মোটামুটি অর্ধেক লোক এর মানে বুঝতে পারে । লোকে যদি নাই বুঝল কিসের স্টিকার, কার বিচার চাই, তাহলে লাভটা কি ? রাজাকার শব্দটি সবারই পরিচিত । আমার মনে হয় স্টিকার ইত্যাদিতে কি লেখা হবে এটা আরেকবার চিন্তা করে দেখা উচিত ।
আঠা, কাগজের পুরুত্ব ও স্টিকারের স্থায়ীত্ব:
আঠা যত কড়া হয় ততই ভাল - এটা বলার অপেক্ষা রাখেনা । কিন্তু তাই বলে শিরিষের আঠা বা রাবার-সিমেন্ট তো আর স্টিকারে পেছনে দেয়া যাবেনা । আর আঠার মানের উপর নির্ভর করে হয়ত খরচও বাড়ে-কমে । কাজেই ধরে নিচ্ছি আমরা গড়পড়তা স্টিকারে যেই আঠা থাকে সেই আঠা ছাড়ার আর কোন বিকল্প পাচ্ছিনা । স্টিকার গুলো আমরা লাগাচ্ছি বিভিন্ন ধরনের পৃষ্ঠে (surface) । যেই পৃষ্ঠে লাগান হচ্ছে, তার উপর অনেকাংশে নির্ভর করে স্টিকারের স্থায়ীত্ব । ধুলো-মাখা ল্যাম্পপোস্টের উপর লাগালে পাঁচ মিনিটের মাথায় খুলে পড়ে যাবে । আপনার শ্রম আর একটা স্টিকারের অপচয় । লাগানর আগে চেষ্টা করতে হবে একটু সাফ করার । এই কারনেই দেখা যায় রিক্সা বা সিএনজি চালক মামারা প্রথমেই গামছা দিয়ে স্টিকার লাগানর জায়গাটা মুছে সাফ করেন । লাগানর আগে পৃষ্ঠ যথেষ্ঠ পরিষ্কার করা হলেও কথা থেকে যায় । যেখানে স্টিকারটা লাগান হল, রাতে যদি যথেষ্ট কুয়াশা পড়ে তাহলে কিন্তু সেই স্টিকার উঠে চলে আসবে । প্রথম দিন ফুলার রোডে লাগিয়েছিলাম বেশ কিছু স্টিকার । পরেরদিন দেখি এরকম খুলে আসছে (পাশে দেখুন) । ভাবলাম রাজাকারেরাও খেলায় নেমে পড়েছে । পরে ভাল করে দেখে বুঝা গেল কুয়াশায় ভিজে স্টিকার উঠে আসছে । কেউ যদি টেনে তোলার চেষ্টাই করত, তাহলে এরকম আধাআধি তুলে ছেড়ে দিত না । যতখানি পারে ছিঁড়ে ফেলত ।
কাগজের পুরুত্বও একটা চিন্তা করার মত ব্যপার । কাগজ যদি পুরু হয়, যেমন আমাদের হলুদ কাল স্টিকারে, তাহলে সেই স্টিকার টেনে তুলে ফেলা সহজ হবে । আর কুয়াশা ইত্যাদিতে ভিজে থাকলে তো কথাই নেই, বাতাসেই খসে পড়বে । তবে পুরু কাগজের একতা ভাল দিকও আছে । একবার বসে গেলে টিকবে অনেকদিন । অপেক্ষাকৃত পাতলা কাগজে করা হয়েছে নতুন স্টিকারগুলো (আনিস ভাইয়ের) । এগুলো টেনে তোলা একটু কষ্টকর হবে কারন টান দিলে ছোট ছোট টুকরো ছিঁড়ে আসবে । পুরো স্টিকার একবারে উঠে চলে আসবে না ।
ইতোমধ্যেই বিরোধীদের তৎপরতাও চোখে পড়েছে আমাদের । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কলা ভবনে কয়েকবার স্টিকার ছেঁড়া হয়েছে । টিএসসির কাছাকাছি এলাকাতেও আমার লাগান কয়েকটি স্টিকার ছিঁড়েছে কে বা কারা । আমি এই ব্যাপার গুলো খুব স্বাভাবিক ভাবেই নিচ্ছি, এমনই তো হওয়ার কথা ছিল । আমি বরং বলতে পারি রাস্তা ঘাটে অনেক মানুষের সমর্থন বা উৎসাহ পেয়েছি যা আশা করিনি । অনেকে ইমেইল বা ফোন করেও আমার সাথে যোগাযোগ করেছেন, আমাদের সাথে একাত্নতা প্রকাশ করেছেন, কিভাবে তারাও অংশগ্রহন করতে পারেন জানতে চেয়েছেন । তাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই । শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, অন্যান্য বাংলা ব্লগেও এরকম কিছু করার চিন্তা ভাবনা চলছে । আমার নিজের ইনবক্সেই এই মুহূর্তে সেরকম একটা আসরের আমন্ত্রন রয়েছে । যাহোক, খেলা মাত্র শুরু । আরো অনেক কিছু বাকি আছে, দেখা যাক কতদূর যাওয়া যায় ।
মন্তব্য
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
ধন্যবাদ
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
নাহ এনকিদু ভাই আপ্নে আসলেই কাজের লোক । আমার লাগান কয়েক টি স্টিকার হাল্কা ভাবে উঠে আসায় আমি ভাবছিলাম এইটা বুঝি বাচ্চা রাজাকারের কাজ কিন্তু আপনার কথা শুনে বুঝলাম এইবার থেকে লাগানোর সময় আর কৌশলী হতে হবে ।
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ধন্যবাদ, কৌশলী হও । কলাভবনের স্টিকার গুলোর খবর কি, আবারো ছিঁড়েছে নাকি ক্ষান্ত দিয়েছে ?
গতকাল বাসে তোমাদের ডিপার্টমেন্টের এক ছাত্রীর সাথে পরিচয় হল । সে নিজে থেকে এসে আমার সাথে পরিচিত হল । সেও নাকি এরকম 'মুভমেন্টের' অংশ হতে চায় । আমি তাকে কয়েকটা স্টিকার দিয়ে বলেছি আরো লাগলে নিবিড়ের সাথে কথা বলতে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
কলাভবনের কথা আর বইলেন না । আর আমার নিবিড় নামটা বাসা আর সচলের বাইরে কেও ব্যবহার করে না তাই কাউকে আমার সাথে যোগাযোগ করতে বললে রাশেদ নামটা বইলেন ।
আচ্ছা স্কুল গুলোর গেটে এই স্টিকার লাগানোর ব্যবস্থা করতে পারলে কেমন হয় ? কারন বাচ্চাদের মনে ছোট বয়সে যদি এই যুদ্ধপরাধী কথা টা গেথে দেওয়া যায় তাইলে এর ফল অনেক ভাল হবে ।
আর আপনার পরীক্ষার খবর কি ??
*********************************************************
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ঠিকাছে, এখন থেকে রাশেদ কে খুঁজতে বলব ।
স্কুলের গেটে সরাসরি লাগানর পক্ষপাতী আমি না । দুটি কারনে । এক হল তাহলে আমাদের দেখাদেখি অন্যেরাও এসব ব্যাপারে স্কুল গুলোকে ধরে টানাটানি লাগাবে । দেখা গেল রাজাকারেরাও স্কুলে স্কুলে হানা দিয়ে কচি বাচ্চাদের মাথা খাওয়া শুরু করে দিল । দ্বীতিয় কারন হল স্কুলের গেটে বা বাউন্ডারি-ওয়ালে কিছু লাগানর আগে স্কুল কর্তৃপক্ষের অনুমতী নেয়া উচিৎ । সেটা মনে হয় পাওয়া যাবে না । এত ঝামেলা না করে সুন্দর করে স্কুলের গেটের সামনের ল্যাম্পপোস্টে লাগিয়ে দিলেই হয় । আমি পদ্ধতি অনুসরণ করেছি ফুলার রোডে বৃটিশ কাউন্সিলের ব্যাপারে । বৃটিশ কাউন্সিলের গেটের আশেপাশে যত ল্যাম্পপোস্ট সবগুলোতে স্টিকার মেরে এসছি ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অসাধারণ কাজ করতেছিস ! আশীর্বাদ করি, বেঁচে থাকো বাবা
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
আশীর্বাদ করে পালাইলে হবে না বাবা । তোমারেও মাঠে নামানর সিস্টেম করুম দাঁড়াও, পরীক্ষাটা শেষ হোক ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
দারুন !!
_______________
এক ছাগলের দুই কান,
তুই আমার জানের জান।
_______________
::সহজ উবুন্টু শিক্ষা::
ধন্যবাদ
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
চালায়ে যান!
বৈদেশ থিকা পিঠ চাপড়ানি দেওন ছাড়া আর কিছু করবার পারলাম না
ফরিদ
আচ্ছা ঠিকাছে, পিঠ চাপড়ানি টাও কম না ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
হাঁটুপানির জলদস্যু
ধন্যবাদ ।
পিরামিড বানাইলেন কেন, পিরামিডে উঠাবেন নাকি ?
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমি দোস্ত দেখার মত একটা জায়গাতে মারছিরে, লাইব্রেরীর লিফটে। সারাদিন দেখি পোলাপান উঠার নামার সময় তাকায়া থাকে, আর নিজেগো মধ্যে কথা কয়।
আরো অনেক জায়গায় মারছি... মারতেই থাকবো
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
শাবাশ ! চালিয়ে যা ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
চমৎকার...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
খুঁজে যাই শেকড়ের সন্ধান...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
ধন্যবাদ
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
মারেন ভাই..... মারেন, লাগান, ছাপান, াপান, ফাটান
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
আমি একাই লাগাব নাকি ?
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এ কাজের কোন তুলনা নেই! সবাস এনকিদু !
পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)
পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)
ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
কঠিন!
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
দুর্দান্ত! চলুক! সাথে আছি।
ধন্যবাদ, সাথে থাকার জন্য ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
চরৈবেতি চরৈবেতি ...
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমিও টুটুল ভাইয়ের থেকে অনেক গুলো নিয়ে এসেছি। কতোগুলো ছোটবোন রেখেছে ওর ক্যাম্পাসের জন্য, বাকীগুলো নিয়ে হল্যান্ডে কি করবো বুঝতে পারছি না কিনতু দেখতে ভালো লাগে তাই নিয়ে এসেছি।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
বাংলাদেশ এম্ব্যাসীর সামনে লাগাইয়া দ্যান। এরপর ঐটা নিয়া একটা কিছু লিখেন, সবাই জানুক।
...........................
Every Picture Tells a Story
দারুন বুদ্ধি ! হয়ত সেই স্টিকারকে কেন্দ্র করে সেখানের পত্র পত্রিকাতেও লেখালেখি শুরু হবে । বলা তো যায়না ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
স্যলুট দিলাম আপনারে। অসাধারণ কাজ করতেছেন।
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
ধন্যবাদ বদ্দা ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
শাবাশ কমরেড...
ধন্যবাদ কমরেড ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
দারুন অগ্রগতি হচ্ছে আমাদের স্টিকার আন্দোলনের।
স্টিকার সহজে তুলে যাতে না ফেলতে পারে সেটা করার জন্য মাঝখানে অথবা আড়াআড়িভাবে অথবা কোনাকুনি কেটে দেয়া যেতে পারে ব্লেড দিয়ে লাগানোর পরে। দোকানের অনেক ছাড়ের স্টিকার এভাবে আড়াআড়িভাবে অথবা কোনাকুনি কাটা থাকে এখানে দেখেছি যাতে ক্রেতারা স্টিকারটা তুলে ফেলতে না পারে তাই এই ব্যবস্থা। তুলতে গেলে দেখা যাবে চারভাগের দুইভাগ উঠে এসেছে আর দুইভাগ রয়ে গেছে। হেঃ হেঃ। স্টিকার লাগানোর পেছনে যারা যারা আছেন তাদের সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
---------------------------------------
--------------------------------------------------------
ধন্যবাদ ।
আসলে চলার পথে একটা স্টিকার লাগিয়ে আবার সেটাকে কাটাকাটি করার মত সময় বা সুযোগ সবসময় থাকে না । আরো ঝামেলা হয় যদি আপনি চলন্ত বাসে দাঁড়িয়ে কাজটা করেন ।
অনেক রাইটিং প্যাডে দেখা যায় বাঁধাইয়ের দিকটা এক সারি ছিদ্র করে কাটা থাকে । একটা পাতা ধরে টান দিলে সেই ছিদ্রের সারি বরার ছিঁড়ে চলে আসে খুব সহজে । এরকম কিছু যদি স্টিকারে করা যায় তাহলে ভাল হবে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
স্টিকার ছাপানোর সময় ওদের জিজ্ঞেস করুন। তাহলে আর ম্যানুয়ালি কাটাকাটি করা লাগবেনা। অনেক সময় ওরকম স্টিকার ছাপা হয়েই আসে।
--------------------------------------
--------------------------------------------------------
এ যে দেখি স্টিকার বিষয়ে গবেষণামূলক সন্দর্ভ!
অসাধারণ, এনকিদু, অসাধারণ!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
হাঁ একটু বাড়াবাড়ি হয়ে গেল আর কি
ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমি ইউদেরজো হলে আপনাকে "জটিলিক্স" নাম দিতুম। দূর্দান্ত।
স্টিকস্টিকিক্স?
স্টিনকিদু?
গায়াস স্টিকারাস?
হা হা , এই নাম গুলোও পছন্দ হয়েছে
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
নামটা খারাপ না । ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
স্টিকাটিক্স !
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
জ্বী না 'আঠারু'
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
_________________________
সর্বাঙ্গ কন্টকিত-বিধায় চলন বিচিত্র
১৮ মনে হচ্ছে
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সিয়েনজিয়েরো আর রিকশাচালকদের এই সযত্নে লাগানোর ছবি দেখে বুকটা ভরে গেলো। তাঁদের সশ্রদ্ধ স্যালুট জানাই। এই মানুষগুলো বাংলাদেশকে টিকিয়ে-বাঁচিয়ে-এগিয়ে নিয়ে যাবেন।
হাঁটুপানির জলদস্যু
হাঁ এটা একটা খাঁটি কথা । আমাদের দেশের এই পরিশ্রমী লোক গুলোর সচেতনতা এবং আগ্রহ রীতিমত অনুপ্রেরণাদায়ক । সেই তুলনায় আমাদের শিক্ষিত "ভদ্রলোক" শ্রেনীকে বলা যায় মহা ফাযিল । ধরি মাছ না ছুঁই পানি মতবাদের অনুসারী ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
শাবাশ এনকিদু!
সাথে আছি, সাথে থাকব।
----------------------------------------------
যে জন বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গ বাণী
সে জন কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।
যে জন বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গ বাণী
সে জন কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।
ধন্যবাদ রেজা ভাই, সাথে থাকার জন্য ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আরে ভাই লজ্জা দেন !
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আপনারে বস স্যালুট !
ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ভালো কাজ করছেন আপনারা। ভালো হোক আপনাদের।
ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সবাই সব কিছু কইয়া ফেলছে...নুতন কইরা কি কওয়ার কিছু আছে?
অসাধারন একটা ব্যাপার, অভিনন্দন।
---------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
আপনি স্টিকার লাগান নাই ? আপনারেও অভিনন্দন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
প্রিয় এনকিদু, আপনারা যা করছেন তা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। আপনাদের ধন্যবাদ দেবার ধৃষ্টতা দেখাবো না, স্যালুট জানাই।
স্টীকার, তার ভাষা, রঙ, গঠণ, লাগানোর পদ্ধতি, অ্যাপ্রোচ সব কিছু নিয়ে যে বিস্তারিত লিখেছেন তা কেবল একটা গবেষণাপত্রের সাথেই তুলনা চলে। ভবিষ্যতে অন্যদেরও এই গবেষণার ফলাফল কাজে লাগবে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
বেশি প্রসংশা করে লজ্জায় ফেলে দিলেন ষষ্ঠ পাণ্ডব ।
আমি চেষ্টা করেছি আমার নিজের অভিজ্ঞতা আর চিন্তাভাবনা গুলো তুলে ধরতে যেন অন্যেরা এর থেকে উপকৃত হতে পারে । যারা ইতোমধ্যেই কাজ করেছে এবং যারা ভবিষ্যতে এই কাজে হাত দিতে চায়, এই পোস্টটা তাদের উপকারে লাগলে সবচেয়ে খুশী হব ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
কাজের সুতর দরে আমি ঢাকা সহ অনেক জাযগায় য়াই ।
আমাকে পারলে কয়টা দিয়েন ।
শুদ্ধস্বর, আজিজ মার্কেট । তিনতলায় ৯১ নং দোকান । টুটুল ভাই সারাদিন সেখানে একটা কম্পিউটারের সামনে বসে থাকেন । তাকে বললেই এক বান্ডিল দিয়ে দেবেন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সহমত
....................................................................................
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ধন্যবাদ । এটা আসলেই একটা বড় ইস্যু ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আপনাদের এ উদ্যোগ খুবই প্রসংশণীয়। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
কিছুদিন পরই একুশের বইমেলা। বইমেলাতে এই স্টিকারগুলো বিতরণের ব্যবস্খা করা যায় না?
যুদ্ধাপরাধীর বদলে রাজাকার শব্দটাই বেশি সংযোগ সাধন করতে পারবে বলে মনে হয়।
আর হ্যাঁ, স্টিকারের কাগজ পাতলা হওয়া দরকার। আমি কাল এক দালানে দুইটা লাগাইছিলাম। আজ দেখি দুইটাই নাই। ওই বাড়ির মালিকরে আমি ধরবো রবিবারে।
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
লিখাটা দারুন লাগলো-
=============================
ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সালাম। হাজার সালাম আপনাকে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
উহুঁ সালাম আমাকে না, রিক্সা-ওয়ালা-মামাদের কে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
স্যালুট !
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আপনাকে স্যালুট। অসাধারণ কাজ করেছেন, করছেন, (জানি) করবেন
ধন্যবাদ । আপনাদের সহযোগীতাও কিন্তু কাম্য
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
Very much well doneএনকিদু
'যুদ্ধাপরাধী' আর 'রাজাকার' দুটো কথাই দরকার।
আপনি কী কোন রিকশা বা সিএনজি ড্রাইভারকে জিগ্গেষ করেছিলেন
তারা 'যুদ্ধাপরাধী' মানে বোঝেন কি না?
তাতা
হল্যান্ডে নিশ্চয়ই বাঙ্গালি সুপারস্টোর টাইপ ব্যাপার আছে
সেখানে কিছু লাগাতে পারেন
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
আপনিই কিন্তু ঠেলা দিয়ে শুর করিয়েছিলেন, আমারই আপনাকে ধন্যবাদ দেয়া উচিৎ আরেকবার ।
আমি প্রত্যেক রিক্সাচালক, সিএনজি চালক বা এই ধরনের অন্যান্য লোকজন কে স্টিকার দেয়ার আগে স্টিকারটা দেখিয়ে জিজ্ঞেস করি এই জিনিস সে নিজের 'গাড়ি' তে লাগানর জন্য নিতে চায় কিনা এবং এটা কি সে বুঝতে পেরেছে কিনা । যারা পড়তে পারে তারা পড়ে, "বিচার চাই" অংশটা ভালই বুঝে । কিন্তু "যুদ্ধাপরাধী" কথাটার মানে বুঝে খুব কম । ঐযে বললাম, শতকরা দশভাগ । তখন বলে দিই যে যুদ্ধের অপরাধী বা রাজাকারদেরকে যুদ্ধাপরাধী বলা হচ্ছে । তখন আর কিছু বুঝার বাকি থাকেনা ।
নতুন স্টিকারে লেখা যেতে পারে, "যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের বিচার চাই" । বা আরো কড়া কিছু ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমিও মনে করি যুদ্ধাপরাধী আর রাজাকার - দুটো শব্দই থাকা উচিৎ স্টিকারে। তাহলে সবার পক্ষেই বুঝতে সুবিধা হবে। আবেদনটাও হবে সার্বজনীন।
আমি আপনাদের এই প্রচেষ্টার কথা সব জায়গায় ছড়িয়ে দিতে চাইছি। অন্যান্য ব্লগও দেখলাম এ নিয়ে গণসাক্ষর ক্যাম্পেইন করছে। আমার মনে হয় বিচ্ছিন্ন ভাবে না করে 'যুদ্ধাপরাধী' ইস্যুটায় আমাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ থাকা উচিৎ। সাক্ষর হোক, স্টিকার হোক -সবকিছুই যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে ত্বরান্বিত করে - সেইটাই আমি চাই। আমি এ নিয়ে একটা লেখা লিখেছি, দেখুন এখানে।
এ আগুন ছড়িয়ে পড়ুক সবখানে ...
বাই দ্য ওয়ে, মুক্তমনার কোন সদস্য শুদ্ধস্বরে স্টিকারের জন্য আসলে তাদের কি স্টিকার দেয়া হবে।? যদি হয়, তবে টুটুলের সাথে যোগাযোগ করতে বলি। আমাদের অনেক সদস্য ছড়িয়ে আছে সারা বাংলাদেশে...।
পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)
পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)
হাঁ, আবেদনটা সার্বজনীন হওয়া খুবই দরকার ।
অন্যান্য ব্লগ থেকে আমাকে ইতোমধ্যেই দুই একবার ডেকেছে তাদের বিভিন্ন আয়োজনে । কিন্তু আমার এখন পরীক্ষা চলছে, এই ব্যস্ততার কারনে যাওয়া হচ্ছে না ।
তবে এরকম একটা কাজ স্বতস্ফূর্ত করা গেলেই সবচেয়ে ভাল হয় । সবাই এক ছাতার নিচে আসতেই হবে এমন কোন কথা নেই । আমার মতে, যত বেশি বিকেন্দ্রী করণ করা যায় ততই তো ভাল । সবাই যার যার সুযোগ সুবিধা গুলো কাজে লাগিয়ে নিজের মত করে কাজ করে যাক । আমি ঢাকায় থাকি, ঢাকার সম্পর্কে আমি যতখানি জানি চট্টগ্রামের সাইফুল্লা'র ততখানি জানার কথা না । একইভাবে সাইফুল্লা চট্টগ্রাম সম্পর্কে যতখানি জানে আমার জানা তার ধারেকাছেও না । সাইফুল্লা নিজের সংগঠন নিয়ে নিজের মত কাজ করে যাক চট্টগ্রামে, আমরা কাজ করতে থাকি ঢাকায় ।
ঐক্যবদ্ধ থাকা তো অবশ্যই দরকার । আমরা সবাই যদি ভেতর থেকেই বিশ্বাস করতে পারি যে আমরা অভিন্ন লক্ষ্যে কাজ করছি তাহলে এমনিতেই ঐক্য এসে যাবে । ধরে বেন্ধে ঐক্য শেখাতে হবে না । আর অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে কারো আপত্তি থাকার কথা না, কাজেই নিজেরা নিজেরা যোগাযোগ রেখে সবাই সবার সাথে অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করতে পারলেই হবে । সবাই সবার সাথে তাল দিতে গিয়ে যদি শেষে আসল জিনিসটাই ভেস্তে যায় তাহলে তো কোন লাভ হবে না । আমরা সবাই জেনে রাখি "আমি ছাড়াও আরো যারা" এই কাজে নেমেছেন । কিভাবে তাদের কারো সাথে চাইলে যোগাযোগ করা যেতে পারে ।
মুক্তমনার সদস্য হলে স্টিকার দেয়া হবে কিনা, এই প্রশ্নটা আপনার মাথায় কেন এল বুঝতে পারছিনা । সত্যি কথা বলি ভাই, একটু মন খারাপ হয়েছে আমার । কোথাও কি এরকম কিছু লিখেছি যে এই স্টিকার শুধুমাত্র সচলের লোকদের জন্য ? আপনি বাংলাদেশের যে কোন কোনা থেকে এসে শুধু বলবেন যে এই স্টিকার চাচ্ছেন, যতখানি সম্ভব সহযোগীতা করা হবে । আর আপনি যে বললেন সারা বাংলাদেশের আপনার অনেক লোক, এটা তো রীতিমত আনন্দের কথা । সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিতেই তো চাই আমরা । চলে আসুন ঝটপট অথবা লোক পাঠিয়ে দিন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক ধন্যবাদ, এনকিদু -- আবারো!
পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)
পান্ডুলিপি পোড়ে না। -- বুলগাকভ (মাস্টার এন্ড মার্গেরিটা)
এই স্টিকারটির নকশা সম্ভবত উন্মুক্ত। চাইলে নকশার সফট কপি নিয়ে ছাপিয়েও নিতে পারেন।
হাঁটুপানির জলদস্যু
- সাবাশ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
কী অদ্ভুত ব্যাপার না! এই কাজটা কিন্তু বাংলাদেশের কোনো একটা রাজনৈতিক দলই করতে পারতো। তাদের করা উচিৎ ছিলো।।
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
সক্রেটিস বলেছিলেন, যখন পরিবর্তণ প্রয়োজন বুঝতে পেরেছি কিন্তু দেখছি পরিবর্তণ ঘটছে না, তখন বুঝতে হবে আমিই একমাত্র ব্যক্তি যে পরিবর্তণের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করতে পেরেছে । সেক্ষেত্রে আমাকেই পরিবর্তণ ঘটাতে হবে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সক্রেটিস জ্ঞানী ছিলেন
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
আবার কয় !
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমার স্টক শেষ। মোটামুটি সবজায়গাতেই লাগানোর চেষ্টা করেছি, আর কিছু কিছু উৎসাহী মানুষদের দিয়েছি। দেখি, শনিবার শুদ্ধস্বর থেকে আরো আনতে হবে।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
দেরি হইলো... তবু সালাম দিয়া যাই আপনারে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমারো দেরি হইলো, সালামের উত্তর দিতে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ভাই, অসাধারন কাজ করতেছেন। আপনাকে স্যালুট জানাই।
ধন্যবাদ ভাই ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমাকে শ'খানেক ইস্টিকার দেয়া যাবে ? আমি সারা বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গণ স্বাক্ষরে জড়িত আছি । পাশাপাশি এটা করতাম ।
http://www.facebook.com/events.php?ref=sb#/event.php?eid=48617671510
www.somewhereinblog.net/blog/dewdropsblog
দেরি হয়ে গেল আপনার মন্তব্যের জবাব দিতে । এই মুহূর্তে দেয়া যাবে কিনা ঠিক বলতে পারছিনা । আমাদের কাছে এখন যত স্টিকার আছে সেগুলো বইমেলার জন্য রেখে দেয়া হয়েছে । তবে স্টিকার আবারো ছাপা হবে । যোগাযোগ রাখেন, খবর পাবেন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আপনার ব্লগ পড়লাম কিন্তু মন্তব্য দিতে পারলাম না , অ্যাকাউন্ট নাই ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমাকে ইমেইল করুন
rubel.aries@hotmail.com
ধন্যবাদ, প্রয়োজন মনে করলে ইমেল করব ।
স্টিকার কিভাবে কোথায় পাওয়া যেতে পারে এই ব্যাপারে অভিজিতের সাথে এই পোস্টেই উপরের দিকে একটা মন্তব্যে আলোচনা হয়েছে । সেখানে চোখ বুলালেই সব জানতে পারবেন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সেঞ্চুরি করায়া দিলাম
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
বেশ, ধন্যবাদ
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
নতুন মন্তব্য করুন