আজকে অনেকদিন পর একটা সচলাড্ডা হয়েছে । হঠাৎ করেই, কোন রকম পূর্বপ্রস্তুতী ছাড়াই ।
আজকে বিকালের দিকে গিয়েছিলাম বইমেলায়, ইচ্ছা ছিল শুদ্ধস্বরে স্টলের কিছু ভাল ছবি তুলব । আগেরদিন রাতের দিকে গিয়ে ছবি তোলায় খুব একটা সুবিধা করতে পারিনি । স্টলটা যেই গলির মধ্যে হয়েছে সেখানে বেশ অন্ধকার । যদিও স্টলের সামনেই আড্ডা মারার মত ভাল একটা জায়গা হয়েছে ।
বিকালের দিকে মেলায় ঢুকেই সোজা শুদ্ধস্বরের স্টলের দিকে পা বাড়ালাম । দিনের আলো থাকতে থাকতেই কিছু ভাল ছবি তুলে ফেলতে চাই । কিন্তু কিসের কি, স্টল ফাঁকা । লোকজন কেউ আসেনি এখনো । অগত্যা এদিক সেদিক এদিক সেদিক ঘুরলাম কিছুক্ষণ । তারপর লিটল-ম্যাগ কর্নারে শুদ্ধস্বরের কাউন্টারের সামনে গিয়ে দেখি সেই কাউন্টারো খালি । পাশের কাউন্টারের লোকজন বাক্স খালি করার জন্য এই মুফতে পাওয়া জায়গাটা ব্যাবহার করছে ।
এখানেই স্কুল কলেজের কয়েকজন বন্ধুর সাথে দেখা হয়ে গেল । একজন যায়যায়দিনে লিখত, আরেকজন এখন লিখে উন্মাদে । উন্মাদের স্টলের সামনে, যেখানে লিটল-ম্যাগ কর্নার সেখানে কিছুক্ষণ আড্ডা মারলাম স্কুল কলেজের বন্ধুদের সাথে । আড্ডা শেষ করে যখন চলে যাওয়ার জন্য গেটের দিকে যাচ্ছিলাম, তখন দেখা হয়ে গেল তারেকের সাথে । যাক, আমি ছাড়া অন্তত আরেকজন সচল আজকে মেলায় এসেছে ।
তারেকের সাথে আরো একবার শুদ্ধস্বরের স্টলের সামনে দিয়ে ঘুরে আসলাম । স্টলে বইপত্র সাজন হচ্ছে মাত্র । খবর নিয়ে জানা গেল আহমেদুর রশীদ আজকে সন্ধ্যার আগে আসবেন না ।
আমি আর তারেক আরো ঘন্টাখানেক ঘোরা ঘুরি করে (এর মধ্যে আরো দুইবার শুদ্ধস্বরে ঢুঁ মারা হয়েছে পরিচিত কেউ আসল কিনা দেখতে) যখন চলে যাওয়ার প্রস্তুতী নিচ্ছি তখন দেখা হয়ে গেল পান্থ আর মূর্তালা রামাতের সাথে । তখন বাজে প্রায় সাড়ে সাতটা । এনাদেরকে সাথে গিয়ে বসলাম শুদ্ধস্বরের সামনে আড্ডা মারার জায়গায় ।আমরা এখানে বসার দশ মিনিটের মাথায় গৌতম এলেন ।
তারপর প্রায় আধা ঘন্টা আর নতুন কেউ আসেননি । আমরা বসে টুকটাক আলাপ করছিলাম এমন সময় দেখি দুইজন পুলিশ এসে হাজির শুদ্ধস্বরের সামনে । কিছুক্ষণ পর দেখি সাধারণ পোষাকের একজন লোকও এল পুলিশ ভাইদের সাথে । আমরা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলাম পুলিশের সাথের লোকটা মোবাইল কোর্টের ম্যাজিস্ট্রেট নাকি সাদা পোষাকে পুলিশের গোয়েন্দা । হয়ত প্রকাশক রাত পৌনে আটটাতেও মেলায় আসেননা তাই কেউ থানায় জিডি করে দিয়েছে, পুলিশ এসেছে তদন্ত করতে ।
কিছুক্ষণ পর এলেন মুজিব মেহেদী । "টুটুল ভাই কই গেল" শীর্ষক বৈঠকে বসে পড়লাম আমরা । কে জানি বলল স্টলের লোকের খবর দিয়েছে " দাড়িওয়ালা যে লোকটা আছে না, লীলেন ভাই নাম, সে নাকি কয়েকবার টুটুল ভাইকে খুঁজতে এসেছিল " । কিছুক্ষণ এই তথ্য নিয়ে নাড়াচাড়া দেয়ারপর জানা গেল লীলেন ভাইনা, দাড়িওয়ালা লোকটা আসলে আমি
একদিনের জন্য আমিই নাহয় লীলেন ভাই হয়েগেলাম ।
কিন্তু একটা রহস্যের আমরা কোন কূল কিনারা করতে পারলাম না । টুটুল ভাই বইমেলায় না এসেই কিভাবে প্রতিদিন বইমেলার ধারাভাষ্য দিচ্ছেন । তবে আলোচনায় উপস্থিত অভিজ্ঞ মহলের ধারনা মেলার যেই অবস্থা তাতে মেলায় না এসেও দিব্যি ধারাভাষ্য দেয়া যাবে । মেলা এখনো জমে উঠেনি । মাঝে মাঝে ফোন করে স্টলের লোকজনের কাছ থেকে খবর নিলেই চলবে । তবে তাতেও সমস্যা আছে, ঐযে আমাকে মাহবুব লীলেন বলে চালিয়ে দেয়ার ব্যাপারটা আর কি ।
কিছুক্ষণ পর শুদ্ধস্বরের গোপাল এলেন । ততক্ষণে আমাদের হঠাৎ সচলাড্ডাটা বেশ জমে উঠেছে । কারো কারো সাথে এসেছেন ভাই-বেরাদর-বন্ধু-বান্ধবেরা । গোপাল জানালেন আহমেদুর রশীদ তথা আমাদের টুটুল ভাই 'আসিতেছেন' । বেশ, আরো কিছুক্ষণ বসা যাক । ততক্ষণে আরো এসে পড়েছেন সাইফুল আকবর খান । সাইফুল ভাই, মূর্তালা রামাত আর পান্থ রেজা - ত্রয়ীর একটা ছবি তুলছিলাম, এমন সময় এলেন টুটুল ভাই । তার ব্যস্ততার মাত্রা সম্পর্কে আন্দাজ হল মেলায় এসেই বইয়ের প্রচ্ছদ ইত্যাদি নিয়ে গোপালের সাথে আলোচনা করতে দেখে । টুটুল ভাই এসেই মনে হয় আমাদের আড্ডার জায়গাটায় একটা বাত্তি ফিট করে সব দিনের আলোর মত ফকফকা করে দিলেন ।
একটু পরেই এলেন আকতার ভাই আর মৃদুল ভাই । এরপর আর নতুন করে কেউ আসেননি । এই কয়েকজন সচল মিলে আমরা যে আড্ডা একটা দিলাম না, কি আর বলব । নয়টায় মেলা বন্ধের কথা । কিন্তু কিসের কি । স্টল বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরেও আমাদের আড্ডা থামেনা । শেষে মেলার কর্তৃপক্ষ সাড়ে নয়টার পর বাধ্য হয়ে বাত্তি নিভিয়ে দিল আমাদেরকে তাড়ানর জন্য । মৃদুল ভাই বিরাট দুঃখ পেলেন এরকম দূর্ব্যবহারের । তিনি নাকি অ্যাটমিক এনার্জির সামনে থেকে চপ-চিংড়ী ইত্যাদি খেয়ে এনার্জি বানিয়ে মাত্র এসেছেন জমজমাট আড্ডা মারার জন্য কিন্তু তার আর্জিটা বইমেলা কর্তৃপক্ষ শুনলনা
মন্তব্য
মেলা কর্তৃপক্ষ বহুৎ খারাপ কাজ করছে ! আরো আগে বাত্তি নিভাইয়া এদেরে দৌঁড়াইলো না কেন্ !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
টুটুল ভাই কালকের মতো আজকেও খাওয়াবেন ভেবেছিলাম, কিন্তু কীসের কী, সময়মতো হাজিরই হলেন না! খাবার দোকান যখন বন্ধ হলো, তখন তিনি এলেন! খুব অন্যায় কাজ করলেন টুটুল ভাই! কালকে আমাকে টাকা ছাড়া একটা বইও দিলেন, আজকে এমনকি তাও দিলেন না! দেখা যাক, আগামীকাল তাঁর মর্জি হলেও হতে পারে!!!!!!!!!!!!!!!!!!
..................................................................................
দেশ সমস্যা অনুসারে
ভিন্ন বিধান হতে পারে
লালন বলে তাই জানিলে
পাপ পুণ্যের নাই বালাই।
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
আমি নিজের হাতে আপনারে পুরির ভিতর বাদাম আর ভুট্টা ভরে ককটেল বানিয়ে খাওয়ালাম,তারপর আপনি নিজের পকেটের টাকা খরচ করে সবাইকে হাওয়াই মিঠাই খাওয়ালেন-নিজেও খেলেন,মেলা ভাঙ্গার পর পাইপওলাদের সাথে খেলেন চিংড়ির মাথা আর বিড়িওলাদের সাথে নোনতা বিস্কুট চোবানো গরম পানির শরবত(তারপর বাসায় ফিরে কি কি খেলেন,তার লিস্টটা নিজ দায়িত্বে জানিয়ে দিবেন)...........এরপরও কিছু খান নাই,এমন আপিত্তি!!!!
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
এই অধমের তুলা রাশি
তের নদী সাত সমুদ্দুর বাসি
বই মেলায় কেমনে আসি!
নিজের বইটার একটা ফটো যদি
দিতেন কেউ ইমেইল করি!
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
- তারেক মিয়া খালি লাল স্যান্ডো পইরা ঘুরে ক্যা? হের শীত লাগে না?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
মেলায় যেই গরম পড়োছে গুরু
বাকি লোকজন যে ক্যান গরম জামাকাপড় পড়ছে সেইটাই তো বুঝি নাই
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
- এখন মুরুব্বিদের মেসেজ দেয়ার সময় যার স্যান্ডো পরে ঘুরার তার শ্রেষ্ঠ সময়- কোবি বলেছেন।
যারা গরমাগরম কাপড় পরে ঘুরতেছে তাদের আর সেই মেসেজের তোয়াক্কা নাই মনে হয়, এইটা আমি বললাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
তারেক বুকের কাছে একবান্ডিল বই ধরে দাঁড়িয়ে আছে খেয়াল করেছেন ? ঐ বইগুলোই তার উত্তাপের উৎস । কিছুতেই সে ঐ বই হাতছাড়া করলনা গতকাল । শেষে মৃদুল ভাই তাকে 'বৈবাহিক' হিসেবে সনাক্ত করলেন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ঐ আমার এত্ত ছবি ক্যান?? শালার ভাই!! ভিন্দেশি বালিকা আর চিন্দেশি বালকের ছবি তুলসিলি যে ঐগুলান কই? তোর ছবি নাই ক্যান?
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
- ভিন্দেশী বালিকার ফটুক পাইছি, তবে চীন্দেশী বালকের ফটুক আর দিলাম না। লোকে মন্দ বলতে পারে কদু মিয়াকে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এইটা ভীনদেশি বালিকা না । ইনি লিটল-ম্যাগ চত্ত্বরে শুদ্ধস্বরের পাশের কাউন্টারে কাজ করছিলেন । শুদ্ধস্বরের খালি পড়ে থাকা কাউন্টারটা ব্যাবহার করা হচ্ছিল বাক্স-পেটরা খালি করার সময় টেম্পোরারি-স্পেস হিসেবে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
বিদেশীদের নিয়ে মেলার শেষে বা মাঝেই একটা আলাদা পোস্ট দিমু । যেদিনই মেলায় যাই কোন বিদেশীরে একা একা ঘুরতে দেখলে কথা-বার্তা বলি । বাংলাদেশে কোন দুঃখে এসেছে, এসে সাধ মিটেছে কিনা, ভুলেও আর এই দিকে পা বাড়াবে কিনা এইসব জিগাই আর কি ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
পুলিশ দেইখা ডরাইছি ।
আর আমাদের তারেক ভাইয়া দাড়ি গোঁফের জংগল গজিয়ে কি মুরব্বীদের কোন বার্তা দিতে চান? লাভ নাই,লাভ নাই...
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
আমি যে কত বড় অলস, আপনি তো জানেন না। এইরকমই হাল থাকে আমার বেশিরিভাগ সময়। কিন্তু লাভ নাই বললে তো হবে না মোরশেদ ভাই। খেলবো না তাইলে।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
ডর নাই।প্রাক্তন মাস্টর বর্তমান পুলিশ কামরুল আমিনের কবিতার বই বের হবে এইবার।ওরা কামরুল ভাইয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দায়িত্বে ছিল।
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
আপনি তো দারুন চালাক টুটুল ভাই । ছাত্র শিক্ষক লেখক কবি থেকে শুরু করে পুলিশ পর্যন্ত সবাইকে হাতে রাখেন ! বাংলার যত রকম শক্তির উৎস সবাই ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
বাঙলা একাডেমির সামনে রাস্তায় চান্দের আলোয় যে হট পেটিস খেতে খেতে আড্ডা আর ছবি তোলা হলো তার খবর কই এনকিদু?
আড্ডা ভালোই জমছিল। বেশ উপভোগ করেছি। তবে নজু ভাইয়ের সিঙ্গেল কাহন শুনে এবং কথিত সিঙ্গেল কন্যাটির দেখা না পেয়ে মনে মনে ছ্যাকা অনুভব করেছি।
আমিও জানতে চাই নজু ভাইয়ের সেই সিঙ্গেল মেয়েটি কই গেল । নজু ভাই নিজেই বা কই গেলেন ? তার নাকি কবে থেকে স্টলে বসার কথা ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, আহমেদুর রশীদ টুটুল ভাই বইমেলায় না এসেই প্রতিদিন সিরিজ চালিয়ে যাচ্ছেন। আজিজ মার্কেটে আড্ডা দিতে দিতে তিনি মানুষজনকে ফোন দেন, বইমেলা সম্পর্কে খোঁজখবর করেন। তারপর সেগুলোই লিখে ফেলেন।
এই খবর আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারীবাহিনীকে জানানো হলে তাঁরা সন্ধ্যায় এ ব্যাপারে শুদ্ধস্বরের স্টলে এসে খোঁজখবর নেন। এনকিদুর ছবিই তার প্রমাণ। আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারীবাহিনী আসার খবর পেয়ে অবশ্য টুটুল ভাই তড়িঘড়ি করে বইমেলায় ছুটে আসেন। তখন রাত ৯টা। অবশ্য উপস্থিত সচলরা এ যাত্রা টুটুল ভাইকে সমূহ বিপদের হাত থেকে রক্ষা করেন। তবে এটাও টুটুল ভাইকে বলে দেওয়া হয়- ভবিষ্যতে এমন করলে কিন্তু আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারীবাহিনীর কাছে যাওয়ার আগেই মোটা অংকের খানাদানা জরিমানা করা হবে।
বি.দ্র. গতকাল জীবনে প্রথম পাইপে টান দিলাম, মুজিব মেহদী ভাইয়ের সৌজন্যে। তাঁকে কৃতজ্ঞতা।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
রক্ষা বাহিনীর একজন রাতে আমার সাথে দেখা করে জানিয়েছে-অপরাধের গুরুত্ব অনুযায়ি এই অভিযোগটি ধারা মতে আরো উচ্চতর বাহিনী বরাবর করার কথা।সেটি না করার কারণে বাদী দুইখান হটপেটিস উইথ গরম চা বিবাদীকে খাওয়াতে হবে।নইলে খবর আছে...........
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
তোদের পেটে পিলে হবে
দাঁড়া, শুধু সামনের সপ্তাহের রবিবারটা আসুক। দেখিস আমিও ...
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
চিন্তা নাই দোস্ত, সামনের রবিবার এই অভিশাপটা আমি দিমু
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আমার ফাইপ খাওয়ার ছবি কই রে ব্যাটা? এত ভাব নিয়া ফাইপ (বড়লোকের হুক্কা) ধরাইলাম কুলসুমের বাপের মতো?
---------------------------------------------
রাজাকার আলবদর নিপাত যাক!
জয় বাংলা আমার থাক!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
বস, পাইপ আর ক্যামেরা দুইটাই তো আমার । একা দুইটা সামলান, তারপর আবার আড্ডামারা একটু কষ্টকর । তাই কখনো পাইপে কখনো ক্যামেরায় অর্ধেক মনোযোগ ভাগাভাগি করে দিচ্ছিলাম । আর বাকি অর্ধেক মনযোগ ছিল আপনার প্রত্যুৎপন্নমতি ছড়াগুলোতে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
হ্যামিলনের ফাইপওয়ালাদের ব্যাপারটা বেশ লাগলো কালকে।
ওই গন্ধ দেখি আমার মতো অধূমপায়ী মাসুম বাচ্চার নাকেও সুড়সুড়ি দেয়! ;(
হুম, কুলসুমের বাপেদের সেই ছবিগুলা দিলেও পারতেন এনকিদু।
হাওয়াই মিঠাইয়ের আগে হাওয়া হইয়া আমি যে কী ভুলটা করছি জীবনে!
যাক, অটোগ্রাফ দেয়ার বয়স হয় নাই, তাতে কী?! এনকিদু তো আমার ফটোগ্রাফ নিছে, তাতে আমার মন ভরছে।
কিন্তু, কী এনকিদু, কালকের ওই সর্বনেশে চাঁদের ছবি কই? আমার হাওয়াই মিঠাইও গ্যালে, চাঁদও গ্যালে, মোর রইলেডা কী?!
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
চাঁদের ছবিটা ভাল আসেনাইরে ভাই । চাঁদ তারা জাতীয় জিনিসের ছবি তোলার জন্য এক্সপোজার, শাটার স্পিড ইত্যাদি ক্যামেরা সেটিং ছাড়াও একটা স্ট্যান্ড লাগে ক্যামেরাটা রাখার জন্য । খালি হাতে ধরে তোলা ছবি খুব একটা ভাল হয় না । এখন একটু বাইরে যাচ্ছি, ফিরে এসে চাঁদের ছবি একটা মন্তব্যের মধ্যে দিয়ে দেব, দেখে নিয়েন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ওকে।
থ্যাংকস।
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
আগামী লেখায় লিটল ম্যাগ কর্নারেরও ছবি চাই।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
ঠিকাছে
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
নতুন মন্তব্য করুন