১
একুশে ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে নয়টার দিকে মেলা থেকে বেরিয়ে এসে সামনের রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করছি । সাথে ছিলেন সপরিবার নজু ভাই । ধীরে সুস্থে হেঁটে হেঁটে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল । এমন সময় ফোন করলেন সহকর্মী মারদুক । কিছুটা সাহায্য দরকার ।
একটা ফ্রিল্যান্স কাজ পাওয়া গিয়েছে, কিন্তু কাজটা করার মত সময় নাকি কারো হচ্ছে না । দলের বাকি সবাই আরো একগাদা করে কাজে ব্যাস্ত । জানা মতে এই মূহুর্তে আমিই একমাত্র গায়ে বাতাস লাগিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি । কাজটা কি ? একটা রেস্টুরেন্টের বিল হিসাব করার সফটওয়্যার বানাতে হবে, যা চলবে কালোজামে (ব্ল্যাক বেরি) । অনেক আগে আরেকবার কালো জাম নিয়ে একটু খেলেছিলাম, খুবই সামান্য অভিজ্ঞতা আছে । সমস্যা হল কাজটার জন্য হাতে সময় আছে মাত্র দুই দিন । তার মধ্যে আধা দিন পার হয়ে গেছে ইতোমধ্যেই । মারদুকের অনুরোধ আমি যেন আর দেরি না করি ।
কালোজাম বা ব্ল্যাক বেরির জন্য কাজ করার আলাদা IDE আছে, কালোজামের নির্মাতা RIM (Research In Motion) নিজেই সেটা বানিয়েছে । জিনিসটাকে Blackberry JDE বলে । নজু ভাই ও তার পরিবারের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ছুটলাম ধানমন্ডিতে, মারদুকের কাছ থেকে JDE টা সংগ্রহ করব । সময়ের এখন দাম অনেক, JDE ডাউনলোড করে নষ্ট করার মত সময় নেই হাতে ।
২
বাড়ি ফিরে কম্পিউটারে বসতে বসতে রাত এগারটা বেজে গেল । মারদুকের পাঠান ইমেইল গুলো দেখলাম, মক্কেলের সব বায়না গুলো লেখা মেইলে । সেই সাথে কিছু ছবিও আছে দেখা যাচ্ছে, ইন্টারফেস কিরকম হতে পারে তার কিছু হাতে আঁকা ড্রইং । মক্কেল চেষ্টা করেছে যতখানি পারে পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দিতে । মক্কেলটা একেবারে গাধা নয়, বুঝতে পারলাম । সবকিছু বুঝে নিয়ে তারপর সফটওয়্যারের ডিজাইনটা চিন্তা করতে করতে আমি হাত লাগালাম আরেকটা কাজে । এটা আমার পুরাতন বদঅভ্যাস । অন্য একটা কাজ করতে বসলে মাথার ভেতরে সফটওয়্যারের ডিজাইনটা নড়াচড়া শুরু করে দেয় । ক্লাস ডায়াগ্রামটা দেখতে পাই কে কার চাইল্ড বা প্যারেন্ট হবে । ইন্টার্যাকশনটা ডায়াগ্রামটাও একটু একটূ দেখতে পাই, মডিউল গুলো পেটের ভেতর থেকে তীর চিহ্ন বের করে একে অপরকে গুঁতায় । যথেষ্ট সময় ধরে এই খেলা চলতে দিলে একসময় এমনিতেই একটা ডিজাইন দাঁড়িয়ে যায় । আফসোস, SAD (Software Analysis & Design) পরীক্ষার সময় এইটা হয়না তাই পরীক্ষায় আমি ডাব্বা মারি । পরীক্ষার সময় যদি খাতায় খুলে রেখে কিছুক্ষণ পাশের আসনে ভিন্ন বিভাগের ভিন্ন শিক্ষাবর্ষের ছেলে বা মেয়েটার সাথে আলাপের সুযোগ দিত বা নিদেন পক্ষে যেই স্যার গার্ড দিচ্ছিলেন নিজে এসে খানিক্ষণ আমার সাথে আলাপ করতেন তাহলে আমি নিশ্চিত আলাপের ফাঁকে ফাঁকে মাথার ভেতর ডিজাইন গুলো সাজিয়ে ফেলতে পারতাম ।
যাক গে এসব কথা আর বলে কি হবে । পাস করেছি, সেটাই আসল । আপাতত আমি নজরুল ভাইয়ের মেমোরি কার্ডটা ঠিক করার চেষ্টা করি । দুইদিন আগে নজরুল ভাইয়ের অলিম্পাস ক্যামেরার মেমোরি কার্ড দুটা নষ্ট হয়েছে । ক্যামেরায় ঢুকালেই বলে write protect করা । সেদিন বিকালে কিছুক্ষণ চেষ্টা করেছিলাম শুদ্ধস্বরের অফিসে টুটুল ভাইয়ের কম্পিউটারে লাগিয়ে দেখতে, কিন্তু তেমন অগ্রগতী হয়নি । তবে ক্যামেরাটা তন্ন তন্ন করে খুঁজে দেখেছি, ক্যামেরা থেকে write protect করার কোন উপায় নেই । কাজেই কম্পিউটার বা কার্ড রিডার থেকে সমস্যাটা এসেছে । কার্ড রিডার থেকে আসার সম্ভাবনা কম কারন আমি নিজের কার্ডটাও নজরুল ভাইয়ের এই রিডারে লাগিয়ে দেখেছি । আমারটায় কোন সমস্যা হয়নি । নজরুল ভাইয়ের রিডারটা আমার কম্পিউটারের সাথে ফিট করে তাতে কার্ড ঢুকিয়ে দেখার পর বুঝলাম আসল সমস্যা কি । একটা ভাইরাস এই কাজ করেছে । ক্যামেরার মেমেরি কার্ডে DCIM নামে একটা ফোল্ডার থাকে, সেই ফোল্ডারের মধ্যেই ছবিগুলো জমা হয় । ভাইরাসটা সেই DCIM ফোল্ডারটির নাম বদলে তাকে লুকিয়ে ফেলেছে (hidden) তার ওপর আবার পুরোটাকে করে দিয়েছে read only - ফলে সাধারন ভাবে কার্ড থেকে ছবিগুলো পাওয়া যাবেনা, আবার কার্ডটা ধুয়েমুছে সাফ (format) করাও যাচ্ছে না । সেই সাথে ক্যামেরায় ঢুকালে write protect তো আছেই । জিনিসটা ঠিক করার পর নজরুল ভাইকে খবর দিলাম, তখন রাত একটার মত বাজে ।
ততক্ষণে আমার ডিজাইন প্রায় দাঁড়িয়ে গেছে । বেশি গভীরে যেতে চাচ্ছিনা কারন RIM এর API টা আমার খুব একটা পরিচিত না । কাজ করতে করতে অনেক কিছু শিখতে হবে, আর সেই সাথে ডিজাইনেও ভাল পরিবর্তণ আসার সম্ভাবনা আছে । কাজ করার জন্য প্রথমে JDE ইন্সটল করলাম, JDE টার সাথে বিভিন্ন মডেলের কালোজামের জন্য সিমুলেটরও পাওয়া যায় । তারপর প্রোগ্রামিং এর জগতে চিরচারিত নিয়ম অনুযায়ী প্রথমেই hello world কম্পাইল করে রান করার চেষ্টা । একবার কম্পাইল করে রান করাতে প্রায় দুই তিন মিনিট লেগে যায় আমার নাদান কম্পিউটারে । বুঝলাম যথেষ্ট সতর্কতার সাথে কাজ করা লাগবে । এক লাইন কোড করেই রান করে করে দেখার বদভ্যাসটা আপাতত চাপা দিয়ে রাখি । সেই রাতটা পুরোই পার হয়ে গেল RIM এর API টা শিখতে শিখতে, সেই সাথে দরকার মত ডিজাইনে রদবদল । যখন মোটামুটি দরকারি জিনিস সব শিখে ফেলেছি ততক্ষণে বাজে সকাল সাতটা । আমি ঘুম দিলাম । ঘুম থেকে উঠলাম সকাল আর দুপুরের মাঝামাঝি সময়ে, তারপর আগের রাতের দাঁড়া করান ডিজাইনটা নিয়ে কাজ করা শুর করলাম । কাজ করতে করতে সময় পার হয়ে গেল সাঁই সাঁই করে । শেষমেশ রিলিজ দেয়ার মত অবস্থায় পৌঁছলাম রাত দশটার দিকে । মারদুকের কাছে পাঠালাম টেস্টিং এর জন্য । তারপর আরো কিছু টুকটাক করে শেষ পর্যন্ত রিলিজ দিলাম রাত বারোটার একটু আগে । প্রায় চব্বিশ ঘন্টা লেগে গেল কালজামের কাজটা শেষ করতে ।
৩
এরই মাঝে সচল থেকে কয়েকজন মেইল করেছেন ছবির জন্য । বুঝতে পারছিলাম সবাই আশা করে বসে আছে একুশে ফেব্রুয়ারির ছবি দেখবে বলে । সবাইকে অপেক্ষায় রাখতে খুবই খারাপ লাগছিল । ভাবলাম, এখন তাহলে ছবি ব্লগটার কাজ শুরু করি । সেই সাথে যারা ছবি চেয়ে পাঠিয়েছেন, তাদেরকেও মেইল করা দরকার । আমার ছবি গুলো আপলোড করার আগে ফটোশপে নিয়ে তাদেরকে ছোট করতে হয়, বড় ছবি আপলোড করা কষ্টকর । আজকে আর ধৈর্য্য হচ্ছেনা একটা একটা করে ছবি বাছাই করে সেগুলোকে নিয়ে টানা-হেঁচড়া করার । বুঝলাম এখানেও কিছুটা কারিগরী বিদ্যা ফলানর সময় হয়েছে । আপাতত কিছুক্ষণ সচলে ঘুরাঘুরি করা যাক । দেখি, সময়মত ছবি না পেয়ে লোকে আমাকে কী পরিমান গালাগালি করছে ।
(পরের পোস্টে ফটোশপ স্ক্রিপ্টিং এর গল্প বলব)
মন্তব্য
মডেল ডিপেন্ডেন্সির সমস্যাটা শুধু ব্ল্যাকবেরির না, সব রকম ছোট যন্ত্রেই (small device) আছে । RIM কিন্তু একারনেই প্রত্যেক ডিভাইসের জন্য আলাদা করে সিমুলেটর দিয়ে দেয় । আর আজকাল মক্কেলরাও ব্যাপারটা বুঝে । তাই আগে থেকেই বলে দেয় কোন কোন সেটের জন্য চলার উপযোগী করে বানাতে হবে ।
যেখানে কাজ করি, সেখানে একটা বড় সময় ধরে মোবাইল ফোনের জন্য সফটওয়্যার বানিয়েছি । শেষমেশ আমরা একটা আস্ত ফ্রেমওয়ার্কও বানিয়ে ফেললাম । সেসময় হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি java জিনিসটা নামে যতই প্লাটফর্ম ইন্ডিপেন্ডেন্ট বলুক, বাস্তবিক পক্ষে তা না । অন্তত মোবাইল ফোন আর স্মার্ট ফোন প্লাটফর্মে এর হাত পা সবই বাঁধা যন্ত্রের নির্মাতার বাঁধা গেরোতে । একই ফাংশন, বিশেষ করে লো-লেভেল গ্রাফিক্সের গুলো, একেক ফোনে একেক রকম করে ইম্পলিমেন্ট করা ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
একটা প্রোগ্রাম দাঁড় করানো যেন বাচ্চা জন্ম দেয়ার মতোই, আমার ভাইয়ের কাজ দেখে তাই মনে হয়। শালা, কেন যে এই লাইনে এলাম না
এন ভাই, লেখাটা প্রাঞ্জল হয়েছে
খুব সুন্দর করে বলেছেন, ভাল লাগল । ধন্যবাদ ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
চমৎকার। নস্টালজিক করে দিলেন।
সারারাত জেগে কোডিং করার সেইসব দিন কই গেল!
আপনার ডিজাইন করার পদ্ধতিটা বেশ মজা লাগলো।
আমার ক্ষেত্রে যেটা হতো সেটা হলো জটিল লজিকগুলো সব মাথায় আসতো তখনই, যখন প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতাম!
===================
আয়রে ভোলা খেয়াল-খোলা
স্বপনদোলা নাচিয়ে আয়,
আয়রে পাগল আবোল তাবোল
মত্ত মাদল বাজিয়ে আয়।
ধন্যবাদ ।
বড় হয়ে গেছেন মনে হয়, তাই এখন রাতে ঘুমান ।
আপনার যেই পদ্ধতি, সেটাও আমি দেখেছি আগে । আমার নিজেরই তো একসময় অভ্যাস ছিল সবচেয়ে ভাল ভাল বইগুলো নিয়ে কমোডে বসা । মাথায় ঢুকত ভাল । আমার পরিচিত আরেকজন ছিলেন, নতুন বই নিয়ে বাথরুমে না গেলে ভাল লাগত না
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
তোর না আমারে বই কিনা দেওয়ার কথা ???
ঈর্ষা লাগতেছে, প্রোগ্রামিং-এর লাইনে থাকলে টু-পাইস কামানোর কিছু চমৎকার রাস্তা আছে...
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
দিতে চাইছিলাম তো, তুই তো কিছু কইলি না । তাই আমিও আর কিছু করলাম না ।
চইলা আয়, টু দুগুনে চাইর পাইস কামানো যাইব মাথায় বুদ্ধিশুদ্ধি থাকলে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ছোটখাটো কিছু পাস করিস তো, এমনেই টেস্ট পারপাস, ম্যাটল্যাব বেজড।
অনেকদিন কোডিং এর সাথে নাই, একটু টেস্ট করে দেখি কতটা খেয়াল আছে।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
তোর জন্য একটা কাজ আমার মাথায় আছে । একটা সার্কিটের কথা চিন্তা করছি কিছুদিন ধরে । ডিজাইন করার পর খোঁজ খবর করে দেখা লাগবে ধোলাইখালে ফ্যব্রিকেট করতে কেমন খরচ পড়ে । যদি আয়ত্ত্বের মধ্যে হয় তাহলে একটা প্রজেক্টে ব্যবহার করার ইচ্ছা আছে । পরের বার দেখা হলে কথা হবে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
- পুলাপান খালি পইসার পিছে লৌড়ায়!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
না লৌড়ায় উপায় আছে ? হাইট্টা হাইট্টা তো ধরন যায় না ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এইটারেই কয় বয়স! আমার এখন ইচ্ছা থাকলেও সময় করতে পারি না। এপ্রিলের ১ তারিখ থেকে ডেভলপমেন্টে সুইচ করব। এখন টেস্টিংয়ে। তখন সময় যে কোথা দিয়ে কোথায় যাবে কে জানে?
আপনে ফ্রী থাকলে আওয়াজ দিয়েন। সচলায়তন আপগ্রেডের কিছু কাজ আপনার কান্দে চাপায় দিবো। কিছু মডিউল আছে, ইচ্ছা মত মডিফাই করছিলাম। মডিউলগুলাতে যে সমস্ত ফীচার আমি যোগ করছিলাম আপডেটেড ভার্সনের মডিউলে সেই ফীচারগুলি যোগ করতে হবে।
আপনারে আমি জিমেইলে যোগ করছিলাম। উত্তর পাই নাই।
যাউগ্যা। আচ্ছা ব্ল্যাক বেরীর কিবোর্ড হুক করতে চাইছিলাম। কিছু খুইজা পাই নাই। পরে আর ব্ল্যাকবেরী স্টর্ম দেইখা পছন্দও হইল না, আগ্রহও কইমা গেল।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
টেস্টিং ও কিন্তু খারাপ না । টেস্টিং এ অনেক বুদ্ধি লাগে । ভাল টেস্টার পাওয়াই যায়না বলতে গেলে । আমি একবার আমাদের অফিসে চিল্লাচিল্লি লাগাইলাম ম্যানুয়াল টেস্টিং চলবেনা, এখন থেকে টেস্টিং এর জন্য আলাদা প্রোগ্রাম বানাতে হবে । সেটা দিয়ে রেসপন্স টাইম ইত্যাদি মনিটর করে বলতে হবে কোনটার স্পিড কত ইত্যাদি । শেষে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, এই কাজ যদি করতেই পারত তাইলে তো আর আমাদের এখানে টেস্টিং করতনা । আপনি যদি এরকম টেস্টার ধরে নিয়ে আসতে পারেন আমি চাকরি দিব । এই কথা শুনে আমার থামা লাগল ।
আমি আস্তে আস্তে ফ্রি হইতেছি, সময় মত জানাব । আপনি যখন জিমেইলে যোগ করেছিলেন তখন সম্ভবত আমার পরীক্ষা চলছিল, হিমু ভাইয়ের সাথে কথা হচ্ছিল এই বিষয়ে । উত্তরের জন্য অপেক্ষা না করে একদিন নক দিলেই পারতেন ।
আমি একবার আমার মোবাইলের সাথে একটা কিবোর্ড ইন্টারফেস করতে চেয়েছিলাম । কিন্তু ইন্টারফেসিং সেশনাল শুরু হতে তখনো এক সেমিস্টার বাকি আর আমি নিজেও অন্য কিজানি কি নিয়ে মেতেছিলাম । তাই আর সেটা করা হল না । পরে ইন্টারফেসিং সেশনালে সাথের পোলাপানে অন্য একটা বুদ্ধি বের করল, তাই মোবাইলের সাথে কিবোর্ডটা ইন্টারফেস করা হল না । ভাল জিনিস মনে করিয়ে দিয়েছেন । এক সময় এটা আবার শুরু করতে হবে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
হুঁ আমরা অটোমেটেড টেস্টিং করি। ম্যানুয়াল ফেইজ শেষে স্ক্রীপ্ট দিয়া প্রোগ্রাম ড্রাইভ করি। একেকটা টেস্ট আটটা ক্যাড সিস্টেম, চাইরটা উইন্ডোজ, গোটা কয়েক লিনাক্স/উইনিক্সে এক লগে টেস্ট করা সম্ভব না। বেসিক ম্যানুয়াল টেস্টিং শেষে স্ক্রীপ্ট লেইখা রিগ্রেশন মেশিনে দিয়া দেই। পরে ডেইলী বিল্ডে ফলাফল আসলে ঝাড়াই বাছাই করি।
আমি কি বোর্ড ইন্টারফেসের কথা বলি নাই। বলছিলাম কিবোর্ড সফট হুকের কথা।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
ওহ আচ্ছা
পুরা আইডিয়াটা সংক্ষেপে বলা যায় ? আগ্রহ লাগলে নিজে একবার চেষ্টা করতাম ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সচল ভর্তি খালি পোতিভা আর পোতিভা
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
হে হে এতদিনে টের পাইলেন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
নজুর মেমরি কার্ডের লগে আমার পিসিতে কি যেন ঢুকে গেছে। এট্টু দেখে দিয়েন ভাই।
---------------------------------------------------------
আমরা যারা শিখিনি চাষবাস,ফসলের গীত
গুলালিতে পাখি হত্যা
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
আইচ্ছা ঠিকাছে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সবকিছু বুঝিনাই আমি কম্পুকানা মানুষ , তবে ভাল লাগছিল পড়তে ।
-------------------------------------
--------------------------------------------------------
নতুন মন্তব্য করুন