ইদানিং আমাদের কয়েকজনের একটা নিয়মিত আড্ডা দাঁড়িয়েছে । স্থান শাহবাগ, সময় বিকাল । শুরু হয় শুদ্ধস্বরে টুটুল ভাইয়ের ঘরে, সূর্যাস্তের পর আজিজ থেকে নিচে নেমে এসে মাশরুম চপ খাওয়া হয়, তারপর আজিজের আরেক পাশে রাস্তার মোড়ে চায়ের টঙ্গে বসে বেশ কয়েক দফা চা-সিগারেট সেই সাথে তামাম দুনিয়ার সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা । এই আড্ডার বিচ্ছিন্ন সব ঘটনা আর দূর্ঘটনা নিয়ে এই সিরিজ ।
শুদ্ধস্বরে ঢুকলাম আমি আর শাহেনশাহ এক সাথে । তারেক আর সবজান্তা আগে থেকেই সেখানে ছিল । ছিলেননা শুধু টুটুল ভাই । শাহেনশাহ ভাবলেন এই সুযোগে সমস্ত বই হাতিয়ে নেয়া যেতে পারে । টুটুল ভাইকে মুঠোফোনে এই খবর দেয়া হলে তিনি জানান তার কোন আপত্তি নেই । চাইলে পাশের ঘরের বই গুলোও নিয়ে যেতে পারি আমরা বস্তা ভর্তি করে ।
একটু পরে আবার আমার মুঠোফোন বেজে উঠল । টুটুল ভাই বললেন, "শুধু এক বস্তা বইয়ের বদলে এক বস্তা টাকা রেখে গেলেই চলবে ।"
এক বস্তা টাকা ? এক টাকার নোটও তো টাকা, তাই না ? আমরা এক বস্তা একটাকা রেখে যাব ভাবলাম । কিন্তু এক বস্তা একটাকার অভাবে বই নেয়া হলনা সেদিনের মত । পরে মাশ্রুম খেয়ে সেই আফসোস মিটিয়ে নিলাম ।
কয়েক মাস আগে, সম্ভবত এই বছর বইমেলার সময়, আমি আনমনে বসে বসে গোঁফ পাকাচ্ছিলাম । তাই দেখে টুটুল ভাই বললেন গোঁফ পাকালে আমাকে নাকি ভাল দেখায়না । তখনের মত ক্ষান্ত দিলাম ।
সেই টুটুল ভাই নিজেই কয়েকদিন আগে আমাকে জিজ্ঞেস করলেন তার গোঁফ কবে ঝুলে পড়বে ? বললাম প্রতিদিন যদি না ছাঁটা হয়, তাহলে সপ্তাহ খানেকের মধ্যেই ঝুলো গোঁফের রূপ নিতে শুরু করবে । এখন তো গোঁফ ঝুলানর ইচ্ছে করছে, কিছুদিন পর যখন যথেষ্ট লম্বা হবে তখন পাকানোরও ইচ্ছা করবে । এখনি বলে রাখলাম, টুটুল ভাই ।
মেয়েটি সম্ভবত বড় বোনের সাথে আজিজে এসেছিল জামা কাপড় কিনতে । আজকাল রুচিশীল লোকেরা আজিজে বইয়ের পাশাপাশি (অথবা বই বাদ দিয়ে) জামা কাপড় কেনাকাটা করে । আমরা তিন তলা থেকে নেমে আসছিলাম যখন, সিঁড়ির কাছে একটা দোকানে তাদের দেখলাম প্রথম বার । সবুজ পোষাকের মেয়েটিকে আমরা সবুজ বালিকা বলে ডাকতে পারি ।
দুই তলায় আবার তাদের সাথে দেখা হয় । অন্য দিকের সিঁড়ি দিয়ে নেমে এসেছে । কিন্তু এবার মাত্র কয়েক সেকেন্ড আশে পাশের দুই একটা দোকানের দিকে তাকিয়ে তারা নীচে নামার সিঁড়ির দিকে চলে যায় ।
অদরকারের সময় মাঝে মাঝে মাথা বেশ দ্রূত চলে, নিজের বুদ্ধির উপর ভরসা তৈরী করার মত দ্রূত । সেরকমই দ্রূত একটা কুবুদ্ধি মাথায় এল । বাকিদের কে পাশ কাটিয়ে সোজা নীচে নামার সিঁড়ির দিকে দৌড় দিলাম, দেখি তারেকও আসছে আমার সাথে সাথে । এই ছেলেটারও মাথা খুব দ্রূত চলে ।
নীচে নেমে আমরা কল্পিত এক বন্ধুকে খুঁজতে চলে যাই সেই গলির দিকে, অপর দিকের সিঁড়ি দিয়ে নেমে যেই গলিতে তাদের আসতে হবে । গলির মুখেই দেখা যায় তাদের, তারাও নেমে এসেছে । কাল্পনিক বন্ধুটিকে সেই গলির মধ্যে খুঁজতে খুঁজতে আমরা তাকে পাশ কাটিয়ে চলে যাই । চলে যাওয়ার সময় ভাল করে একবার লক্ষ করি সবুজ বালিকাকে ।
কিছুক্ষণ পর যখন আমরা আজিজের নীচ তলায় মার্কেটে ঢোকার মুখে দাঁড়িয়ে আছি, তখন খেয়াল করলাম সবুজ বালিকা আমাদের সামনে দিয়েই হেঁটে চলে গেল ডান থেকে বামে । একটু পর আবার বাম থেকে ডানে । ঘটনাস্থলের দিকে পিঠ দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকায় তারেক আর আমি ছাড়া বাকিরা দেখতে পেলনা ।
একটু পর মেয়েটাকে দেখলাম আমাদের দিকে হেঁটে আসতে, বেরিয়ে চলে যাবে এখন । পাশ কাটিয়ে যাওয়ার সময় আমাদের দিকে তাকিয়ে সজীব হাসি দিয়ে চলে গেল ।
মন্তব্য
ঐ বালিকা হয়তো কোথাও ব্লগিং করে। তার সংস্করণটা কীরকম হইতারে ভাবতেসিলাম। এইটা নিয়া এক্টা কাল্পনিক গল্প ফাঁদার প্রতিযোগিতা করা যায়। বিজয়ী পাবে এক দফা দাদুরছত্রের কাবাব। সৌজন্যে এনকিদু।
আইডিয়া খারাপ না । যারা মাশ্রুম পুরানের সদস্য না, মানে যারা আমাদের ঐ পাতি আড্ডায় যাননা কিন্তু যামু যামু করে মাতম করেন তাদের কে এই কাজটা করতে দেয়া যায় । ধরা যাক আপনি সেই বালিকা । এবার আপনার চোখে ঘটনাটা কেমন দেখলেন তা লিখে ফেলুন ।
পুরষ্কার হিসেবে আপনাকে মাশ্রুম খাওয়ান হবে, সাথে আধা বাটি স্যুপ । সবই রাস্তার পাশে সস্তা টং থেকে কেনা ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এইটা মাশ্রুমের গল্প না সবুজ বালিকার গল্প?
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
::: http://www.bdeduarticle.com
::: http://www.facebook.com/profile.php?id=614262553/
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
মাশ্রুম সহযোগে তারিয়ে তারিয়ে বলার মত একটা পৌরানিক গল্প ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আড্ডা দীর্ঘজীবি হোক!!!
আমিন
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সুম্মা আমেন ! ! !
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
একটু পর মেয়েটাকে দেখলাম আমাদের দিকে হেঁটে আসতে, বেরিয়ে চলে যাবে এখন । পাশ কাটিয়ে যাওয়ার সময় আমাদের দিকে তাকিয়ে সজীব হাসি দিয়ে চলে গেল ।
দিনটাতো তাইলে সার্থক, কি কও।
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
বিকালটা সার্থক । দিন সার্থক করতে হইলে শুধু হাসিতে চলবে না ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
- এইটা বয়সের দুষ টম চাচা। অই বয়সে এমন দুমদাম বুদ্ধি (বা কুবুদ্ধি) আমারও বহুত খুলছে (এখনও অবশ্য মাঝে মাঝেই খোলে)। কিন্তু লাভটা কী হইছে? যেই লাউ সেই কদু (আপনে না মিয়া)।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
না, এইটা বয়সের গুন । বয়স বাড়লে গুন কমে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
খালি হাসিতেই কাইত? ছ্যাঃ এরাই আবার আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম! যৌবনের মশাল এদের হাতে ধরিয়ে দিয়েই বাপ- দাদা হমু ভাবছিলাম, এখন তো মনে হয় হাতে কলমে বালিকা বধের বিদ্যা না শিখানো পর্যন্ত শান্তি নাই
ঐ মিয়া, আপনি "কাইত" কই পাইলেন ? বইতে লিখা আছে নাকি টিভিতে দেখছেন ? আমি তো ছবিতে দেখি আপনি নিজেই কাইত । ৬০ ডিগ্রী অ্যাঙ্গেল । কাইত হইলে এই ব্লগটা কোনদিক দিয়া বাইর করলাম ? আপনি চিত-কাইত বাদ দিয়া পারলে বালিকার সাইডে গিয়া গল্পটা লিখেন ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আহারে! আপনার আম্রিকা আসা দরকার। এই দেশে পরিচিত-অপরিচিত সব মেয়েই (ছেলেরাও আসলে!) দেখা হলেই সজীব হাসি দেয় - এত বুদ্ধিসুদ্ধি খাটিয়ে হাসি পেতে হবে না। তবে, হ্যাঁ, বেশি সহজে পেলে অবশ্য সে হাসি এত সুস্বাদু লাগবে না!
মারিকার পাবলিকের হাসি আমি টিভিতে দেখছি । ঐটা সজীব হয়না । মারিকান হয় । আর এমনিতেও, মাগনা জিনিস ভাল না । আমরা পয়সা দিয়া কিনা খাই তাই মাশ্রুম ভালা পাই । মাগনা দিলে মাশ্রুম নিয়াও ব্লগ লিখতাম না, বালিকা তো কোন ছার ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
বলি রোজা রমজানের দিনে এসব কি শুরু করেচেন দাদা ?
---------------------------------
তবে যে ভারি ল্যাজ উঁচিয়ে পুটুস্ পাটুস্ চাও?!
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
আইজ্ঞা এইডা রোজা শুরু হওনের আগের দিনকার কথা কই ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সবুজ বালিকা, সিমন ভাইয়ের সাপুড়ে হইতে চেয়ে স্ট্যাটাস আর সবুজ বাঘের কাহিনী
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আসলেই, কী বিচিত্র ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আপনার মাশরুমনামা আরব্য রজনীর মতো ১০০১ পর্ব হোক, এই কামনা করি
ধইনাপাতা
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
"সবুজ বালিকা, সজীব হাসি"- আমার মনে হৈছে- হারবাল টুথপেস্টের বিজ্ঞাপন!
মাশ্রুম নিয়া কাম করতাছি একটা, গভমেন্ট প্রজেক্টের অ্যাডভার্টাইজিং ক্যাম্পেইন।
এই মালটা অনেক ভালা পাই। কিন্তু, আমি তো-
আড্ডা দিয়ে গেলাম শুধু, মাশ্রুমভাজা পাইলাম না।
আশায় আশায় সন্ধ্যা গ্যালো, রাইতে তো আর রইলাম না!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
ইফতারির পরে বসেছিলাম সেদিন, তাই আর মাশ্রুমের দিকে যাওয়া হয়নি ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
ও এনকিদু, আমিতো আধবস্তা চাইছিলাম মাত্র। আপনি পুরা বস্তাই দিতে চাচ্ছেন-কী যে ভালো লাগছে।
এই একমাস মাস্রুম এর সাথে তাতা ব্যান্ডের স্পেশাল মুড়িভর্তা পর্ব চলবে। আগ্রহীরা রেজিষ্ট্রেশন করাতে পারবেন।
বস্তা কেটে অর্ধেক করার মত কিছু হাতের কাছে ছিলনা, তাই আস্ত বস্তাই দিব ঠিক করেছিলাম ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
একবার উত্তরায় শুটিং বাড়িতে অপেক্ষা করতেছি একটু পরে শুটিং। দেখলাম একটু দূরের একটা বাড়ি থেকে শাড়ি পরে একটা দারুণ সুন্দরী মেয়ে বাইর হইলো। আমি আমগো প্রডাকশন বয়টারে নিয়া গলির মুখে দাঁড়ায়া সারাদিন কী কী করতে হবে তা বলতেছি (আসলে টাঙ্কিবাজী উদ্দেশ্য)।
ওমা, একটু পরে দেখি সেই মেয়ে আমার দিকেই আসে। আমি তো এইবার বিব্রত। আরো বিব্রত করতে আমার দিকে তাকায়া হাসেও। এইবার আমার ঘাম বাইর হওনের জোগাড়। তারপরে সামনে আইসা কয় নজরুল ভাই, চিনসেন? আমি অমুক...
মনে পড়লো, উনি এক মেজরের বউ। কয়দিন আগে আলাপ পরিচয় হইছিলো।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মেজরেরিতো বউ হবে, মাইনরের আবার বউ হয় নাকি ?
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
সজীব বালিকা, সবুজ হাসি --- সবই তো বুঝলাম৷ তো, এর মধ্যে "পৌরাণিক' কে? একমাত্র আপনিই তো দেখি পৌরাণিক৷
----------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আগের খণ্ড পড়েন । তাইলে বুঝবেন । তারেকের সামনে পড়লে আজকাল যে কেউ পৌরানিক চরিত্রে পরিনত হয়ে যাচ্ছে । দিনকাল ভালনা, সাবধান ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
খিদা লাগসে মাশ্রুম খাম
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আমিও খাম ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
তারেইক্যা আজকাল পৌরানিক হয়ে গেছে, না?
পাবে। খুব তাড়াতাড়ি মজাটা টের পাবে
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
কেন আপনি কি এখন ওরে ভালুবাসা ছাইড়া দিবেন ? ভালুবাসা আসলে এমনিতেও একটা ভ্রান্ত ধারমা ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
রমযানে কি মাশরুমও পৌরানিক হয়ে গেল, শাহবাগে যে দেখি না আর! মাশরুমনামা-৩ এর জন্য রসদ যোগাঢ় করতে হলেও আজিজ...
অতএব ধানাই পানাই বাদ দিয়ে
শাহবাগে আসেন
দীর্ঘশ্বাসে ভাসেন।
মাশ্রুম মনে হয় বেদ'আতী খানা । এগুলা খাইলে রোযা কবুল হয়না । অতএব ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
নতুন মন্তব্য করুন