মহান মুক্তিযুদ্ধের পর বেশকয়েকটা কুখ্যাত রাজাকারকে বেঁধে
এনে বেদম পিঠিয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আছাব আলী।
সেই পেঠানোর কথা ভুলে নাই কেউ কেউ।
মুক্তিযুদ্ধের দুই বছর পর সেই কমান্ডার আছাব আলীর নামেই
ডাকাতির চিঠি দিতে থাকে ডাকাতদল।
এতে তিক্ত বিরক্ত হতে হতে একদিন ক্ষেপে যান সেই কমান্ডার।
মাটির নীচে পুঁতে রাখা সেই কালো জিনিষটি বের করে আনেন তিনি।পলিথিন দিয়ে মোড়া ছিদ্র ছিদ্র সেই জিনিষটি পুকুরে
ধুয়ে বাঁশবেতের টুকরি তে শুকাতে দেন নিজ বাড়ীর ছাদে।
খবরটি কয়েকঘন্টার মধ্যেই ছড়িয়ে পড়ে গ্রামএলাকা জুড়ে।
কমান্ডার আছাব জোর গলায় চিল্লিয়ে বলতে থাকেন---
'' বা ---ীর পুতেরা ,আইতে চাও আইও । ঝাঝরা হইয়া যাইবা।''
দুই
কবি রফিক আজাদ লিখেছিলেন ----
'' তা হলে লুংগি উল্টিয়ে আমাদেরকে আবারো
দেখাতে হবে , হিন্দু নাকি মুসলমান ?''
তিন
আমি একজন লেখক। লেখার সৃজনশীলতায় বিশ্বাস করি।
যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে কথা বলতে পারবো না , তা তো হতে পারে না। সচলায়তনের এক্সেস বন্ধ( নাকি সীমিত) করা হয়েছে বাংলাদেশে।খুবই পীড়াদায়ক ঘটনা।
এদেশের কবি-লেখকদেরকে কি বার বার লুংগি উল্টিয়ে এভাবে দেখাতে হবে ??????
মন্তব্য
হোলস্টারে পিস্তল ঝুলিয়ে হাঁটার দিন ফিরে এসেছে ।
হয় আমি বাঁচি না হয় তুই...
-------------------------------------
বালক জেনেছে কতোটা পথ গেলে ফেরার পথ নেই,
-ছিলো না কোন কালে;
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
''আমার পকেটে থাকে কলম, আর কোমরে মরনাস্ত্র ''---চে গুয়েভারা
এর কোনো বিকল্প নাই ।
তখন মেরে ফেলাই উচিত ছিল, পিটিয়ে কাজ হয়নি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
ক্ষমা যেথা ক্ষীণ দুর্বলতা
হে রুদ্র, নিষ্ঠুর যেন হতে পারি তথা।
কবিগুরু বহুদিন আগেই বলেছিলেন, শুধু আমরাই মানতে পারিনি একাত্তরে।
কী ব্লগার? ডরাইলা?
@ Drohi bhai
ho shomoy'er kaj shomoy'e kori nai tai akhon bhugtasi.
----------------------------------
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নতুন মন্তব্য করুন