ইজা খাতায় জমাযন্ত্রনার দীঘল ছাপ
পাপ করেছি অনেক। পাড় ভাঙার স্থির
চিত্র বুকে নিয়ে হেঁটেছি নৈঋতে, দিতে
খুলে আগুনের আঙিনা। যা কি না , দ্বৈত
নিয়মে পুড়িয়ে দেয় বিশ্বাস ও বৈশ্যতা।
ছায়াটুকু মিশে গেলে বিকেলও তুলে
নেয় মাটি থেকে স্মৃতির আবহ। পথ
ফিরে এসে মিশে যায় আরেক পথের
মোহনায়। ফিরে না পথিক। বাঁকগুলো
হয়তো আর মুখরিত হবে না কোনোদিন
শ্রাবণীর সরোদ সকালে,ভোর খোঁজে খোঁজে।
মন্তব্য
শ্রাবণীর সরোদ সকালে......
অদ্ভুত ভালো লাগলো।
---------------------------------------------------------
ভাটির মানুষ আমি বুঝিনা উজানের গতি...
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
অশেষ ধন্যবাদ
খুব ভালো লাগলো।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
থ্যাংকস এ লট
শ্রাবণীর সরোদ সকালে.....
একটু বিশ্লেষণ করুন কবি যদি সময় হয়, ঠিক অর্থটা বুঝতে না পারার কষ্ট পোড়াচ্ছে খুব।
কবিতা খুবই ভালো লেগেছে।
যে রাতে গুঁজেছো চুলে বেগুনি রিবন বাঁধা ভাট,
সে রাতে নরকও ছিলো প্রেমের তল্লাট।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . (আবু হাসান শাহরিয়ার)
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
যে সকালে শ্রাবণী সরোদ বাজাতো
কিংবা
যে সরোদ ,সকালে ঘিরে রাখতো শ্রাবণীকে
অথবা
শ্রাবণীর ভালো লাগা সকাল , সরোদের মূর্চ্ছনায়
---- আরো বলা যাবে । আরো ভাবা যাবে ।
(প্রিয় কবি, আপনার কবিতার ভেতরটা আমাকে হ্যাঁচকা টানে নিয়ে যায় একেবারে গভীরে। তাই ছোটোখাটো ভুলও চোখে লাগে। যেমন এই কবিতায় অসমাপিকা ক্রিয়ার ব্যবহারে 'খোঁজে খোঁজে' চোখে লেগেছে। এটাকে 'খুঁজে খুঁজে 'বললেই বোধ হয় ভালো হ'তো! তাছাড়া 'বিকেল' ও 'তুলে'র মাঝে স্পেস দিয়ে 'ও' লিখলে 'বিকেলও' শব্দের অর্থ কি প্রকাশ পায়? দীগল বানানটা একটু দেখবেন প্লিজ!)
..তবুও ভালোলাগা কবিতার জন্য পাঁচ তারা।
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
অশেষ ধন্যবাদ , কবিবর। ঠিক করেছি।
নতুন মন্তব্য করুন