শরতবর্ষের দিকে
===========
পাখিরা নোনাজলে নেমে আমাদেরকে জানিয়েছিল
সাদর অভ্যর্থনা। কিছু ঢেউ স্পর্শ করেছিল তোমার
বুক। কিছু ছায়া উড়ে গিয়েছিল ঠিক মাথার উপর
দিয়ে ভারতবর্ষ ছাড়িয়ে শরতবর্ষের দিকে। আমি
কেন জানি বার বার খুঁজে বেড়াচ্ছিলাম কালের ধী
বর্গসমাবেশ,তোমার মুখাবয়বে। আবার তাকিয়ে
দেখছিলাম সামুদ্রিক পাখিতন্ত্র,উড়ার অধীর প্রত্যয়,
সমতলভূমি ছেড়ে পাহাড়ের গা ঘেঁষে স্বায়ত্তআকাশ।
ক্যাম্প এবং কম্পোজ দুটোই চেনা-জানা ছিল আমার।
বাঁশের কাঠি দিয়ে মৃত্তিকার শিয়রে মৃৎশিল্পের মন
আঁকায় এর আগেও পারদর্শী ছিলাম আমি। ক্যাম্পে
পাতা শতরঞ্জির বর্ণিল রঙ দেখে দেখে তুলিতে ধরে
রাখতাম তোমার ঘামচূর্ণ। ভ্রমণশিল্পের সান্ধ্য পসরা।
মন্তব্য
উদ্ধৃতি
...ক্যাম্পে
পাতা শতরঞ্জির বর্ণিল রঙ দেখে দেখে তুলিতে ধরে
রাখতাম তোমার ঘামচূর্ণ। ভ্রমণশিল্পের সান্ধ্য পসরা।
----
ভালো অংশ। ধন্যবাদ।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
ভাল্লাগলো।
ধন্যবাদ বাউল কবি।
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
ব্রিলিয়ান্ট ইলিয়াস ভাই ।
শরতবর্ষ ! আলাদা দ্যোতনা ,কী দোলা দিয়ে গেলো শব্দবন্ধটা । খুব ভালো লাগলো পুরো কবিতাটাই ।
---------------------------------------------------------
আমার কোন ঘর নেই !
আছে শুধু ঘরের দিকে যাওয়া
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
নতুন মন্তব্য করুন