তুলে রাখি বরফছানা । দানা বাঁধা দুঃখের সম্ভার । পার হবো বলে যে নদীর
দ্রাঘিমায় দেখেছি নিজের মুখ, সেই স্রোত কেও সাক্ষী রেখে যাই। সাজাই
সুরের সাতরঙের ছায়া। কায়া হলে স্পর্শ করতে পারতাম। নিতাম বুক ভরে
নিবিড় নি:শ্বাস । দাস হয়ে থেকে যেতাম এই লোকরূপায়নে। জেনে সব ভোর
আর দুয়ারের বুঝাপড়া। সাড়া দিয়ে যেভাবে নক্ষত্র ও আসে কাছে ; আর বলে
বাধ্য থেকে যাবো আজীবন। হায় ! বপণের রাত-- তুমি তো জানো কিভাবে
বীর্যবিদ্যার অক্ষরে , থাকে ঘোরলাগা চাঁদের নৈবেদ্য যাপন !
ছবি- কলিন রায়ান রিভেরা
মন্তব্য
সুন্দর লাগলো।
থ্যাংকস
ভালো লাগল, ইলিয়াস ভাই।
----------------------------------------
শুধু শরীরে জেগে থাকে শরীরঘর
মধ্যবর্তী চরকায় খেয়ালী রোদের হাড়
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
অশেষ ধন্যবাদ ।
ইলিয়াস ভাই,
পুরো কবিতা আমাকে টেনেছে।
ভাল থাকুন।
সৈয়দ আফসার
থ্যাংকস এ লট ।
ভালো থাকুন , ভালো লিখুন।
ভালো লাগল। আপনার লেখা বরাবরই ভাল লাগে।
নৈশী।
[বপণের রাত-- তুমি তো জানো কিভাবে
বীর্যবিদ্যার অক্ষরে , থাকে ঘোরলাগা চাঁদের নৈবেদ্য যাপন !]
অসাধারন !!!
নতুন মন্তব্য করুন