জীবনের সাথে একই একই সংলাপে অগ্নি ঘিরে সাত পাক বিষন্ন সমারোহে হারিয়ে জাতপাত সমঝোতার আগ্রহে একটা বীজ বুনেছি এইখানে, এর পর হাতে নিয়ে বিষন্নতা বসে থাকি তুমুল স্বপ্ন দেখি, গগনে হরিষ বিষাদ লগনে মুদিয়া আখি তালপত্রে বাসা বাধি শকুনীর পায়। তারপর পায় পায় চন্ডি হাওয়ায় তামাই বসনে শোষনের রাহু গুনি শীতলক্ষ্যের পাড়ে।
এই হোক তব গ্রহনের কাল, শবদেহ জাগানিয়া মন্ত্রের ডাকিনী সকালে কপাল পুড়ে চিতার আগুনে নিয়তি করেছি দান।
মন্তব্য
হায় হায়! মর্মমূলে গিয়ে বিঁধলো যেন। চমৎকার! সেই সঙ্গে ধন্যবাদ।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
মন্ত্রের মতোই শোনালো কিন্তু!!
কিসের মন্ত্র এটা...বাণ নাকি...একেবারে বুকে গিয়া বিঁধে...
[অফ টপিকঃ বুকের ব্যথা কমেছে]
[হ্যা, কমেছে। :)]
----------------------------------------------
আমাকে নিঃশব্দে অনুসরণ করে একটা নদী-
সাথে নিয়ে একটা পাহাড় আর একটা নিঃসঙ্গ মেঘ।
সত্যিই মর্মমূলে গিয়ে লাগলো।
-------------------------------------
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
নতুন মন্তব্য করুন