"ফটোগ্রাফাররা হইল গিয়া কড মাছের মতন। ডিম পাড়ে লাখ লাখ, টিকে মোটে একখান।" *
আমি তখন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে বাসায় নানা অকাম-কুকাম করছি। একদিন ঠা ঠা দুপুরে পুরানো আলমারি ঘাঁটতে গিয়ে বের হল একটা বিদ্ঘুটে বাক্স। খুলতেই দেখি একখান ক্যামেরা। ডাইনোসারের আমলের বললে বেশী ভুল হবে না। সাথে খানদুয়েক লেন্স। বেশ ভাবের জিনিস-ওজনদার। আম্মুকে জিজ্ঞেস করে শুনি এটা আব্বুর। অনেক স্মৃতি, ইতিহা ..."ফটোগ্রাফাররা হইল গিয়া কড মাছের মতন। ডিম পাড়ে লাখ লাখ, টিকে মোটে একখান।" *
আমি তখন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে বাসায় নানা অকাম-কুকাম করছি। একদিন ঠা ঠা দুপুরে পুরানো আলমারি ঘাঁটতে গিয়ে বের হল একটা বিদ্ঘুটে বাক্স। খুলতেই দেখি একখান ক্যামেরা। ডাইনোসারের আমলের বললে বেশী ভুল হবে না। সাথে খানদুয়েক লেন্স। বেশ ভাবের জিনিস-ওজনদার। আম্মুকে জিজ্ঞেস করে শুনি এটা আব্বুর। অনেক স্মৃতি, ইতিহাসের সাক্ষী এই ক্যামেরা, Asahi Pentax k1000
তা পিতার সম্পত্তিতে পুত্রের অধিকার আছে বৈকি! পরের কয়েক দিন দেখা গেল আমাকে বাসার লোকজনকে অতিষ্ঠ করে তুলতে। যাকে যেভাবে পাই, ক্যামেরা চোখে তাড়া করে ফিরি। ম্যানুয়াল লেন্স - ফোকাস করতে সময় লাগে। যাই হোক, সবুজ মোড়কে জড়ানো ফুজি ফিল্মে তিন রিল ছবি তুললাম। এবার পাড়ার দোকানে ধোলাই করতে গেলাম। তুমুল উত্তেজনা। কেমন আসবে ছবি! ক্যামেরাটা আদৌ কাজ করে তো! সন্ধ্যা বেলা ধুকপুক বুকে ছবি আনতে গেলাম। দোকানদার হেসে বলে- নেগেটিভ রেডি কিন্তু ছবি আর ধোলাই দেই নাই।
আমি থ। আন্ডার আসচে মানে? ফাইজলামি নাকি?? তবে রে...
দোকানদার নেগেটিভ দেখায় আর বিরাট লেকচার দেয়। এক্সপোজার বিষয়ে ঐ আমার প্রথম শিক্ষা। নেগেটিভ নিয়ে ক্ষুণ্ণ মনে বাসায় ফিরি।শুরু হয় দ্য আল্টিমেট ওয়ান প্লেয়ার গেইম - আলো নিয়ে কসরত।
ক্লিকের পর ক্লিক। শাটারের শব্দে নেশা লাগে। মোচড় দিয়ে খুলে ফেলি গোপন কুঠুরী। যত্ন করে ফিল্ম ঢুকাই - কিরকির শব্দে তা রিওয়াইন্ড হয়। আহা! বড় মধুর সে সঙ্গীত।
এক সপ্তাহ পরে আবার যাই। এবার ভেবে চিনতে তোলা একখান হলুদ কোডাক। প্রবল উত্তেজনা নিয়ে পরদিন খুব সকালে হানা দেই। দোকানদার মোটা একটা খাম ধরায় দেয়। খুলতেই কুয়াশাচ্ছন্ন ( অন্তত দুই-তিন স্টপ আন্ডার এক্সপোজড) ছবিগুলো অদ্ভুত এক অনুভূতিতে আমাকে অবশ করে ফেলে। সার্থক আমার প্রতীক্ষা!
পাঁচ বছর পর।
এবার হাতে একটা ডি. এস. এল. আর - Canon EOS 40D আর কিট লেন্স Canon 18-55mm IS. শ্রীমঙ্গলের এক পুকুর পাড়ে একদঙ্গল পোলাপান হাউকাউ করতেসে। এর মধ্যেই আমি এক তরুণীর মায়াভরা মুখের শট নিচ্ছি। এমন সময়ে পুকুরের ধারে এক বক পক্ষীর আগমন ( আগমন নয়, এ যেন আবির্ভাব)। এই পাখি জিনিসটা আমি ভাল পাই। তরুণীকে ছুটির আবেদন পাঠিয়ে বসে বসে তাই দেখতে লাগলাম ধলা বকের কান্ডখানা।
প্রথমে সে একটু ধ্যান করে নিল।
অতঃপর ডানে বামে সালাম ফিরিয়ে সোজা হাঁটা দিল।
একটু থেমে ঠোঁট দিয়ে কিছুক্ষণ কাদা খোঁচাখুঁচি চলল।
আবার ধ্যানমগ্নতা।
হঠাৎ আমার খেয়াল হল যে আমি ছবি তুলছিনা। এদিকে আমার মাঝারী টেলি লেন্সটাও ব্যাগে। লেন্স পালটানো বেশ ঝক্কি আর বেশি নড়লেই পাখি যাবে উড়ে! আস্তে আস্তে তৈরি হচ্ছি - হঠাৎ - এ কী - ওমা - আরে আরে - ওস্তাদ শিকারীর মত বকটা একটা ব্যাঙকে কাবু করে ফেলল। আমার চোখের সামনে ঘটে গেল ব্যাপারটা। মিস করলাম মুহূর্তটা। আফসোস করবার সময় নেই। ডিফল্ট সেটিংয়েই শাটার টিপি। লেন্সটা বড্ড স্লো। কিছুতেই ছবি পাই না। ওদিকে ঠোঁটের ডগায় ব্যাঙ বাবাজী বীরের মতই লড়ছে। অনুমানেই একগাদা শট নেই।
নাহ! ছবি আসে না। কোনটা ফোকাস হয় না, কোনটার কম্পোজিশন মার খায়। এর মাঝেই আলো একটু মরে আসে। সাদা বক কিন্তু ব্যাকগ্রাউন্ড কালচে সবুজ।
ধুত্তুরি!
তুমুল এক আছাড়ে ব্যাঙের ভবলীলা সাঙ্গ হল। গলাধঃকরণ শেষে শিকারী বক উড়ে গেল। আমাকে পাত্তাই দিল না।
মনে বড় বেদনা। তাহলে কি একটা ফ্রেমও পেলাম না!
তর সয় না। স্ক্রিনে দেখে ঠিক বোঝাও যায় না। আন্দাজে মনে হল গোটা দুই ছবি উঠেছে বটে। শুরু হল ছটফট; কখন বাসায় যাব আর কম্পিউটারে দেখব। ট্রিপের মজাই অর্ধেক মাটি হয়ে গেল।
ঢাকায় বাসায় ফিরতেই ঘরে ঢুকে দরজা আটকাই। কাপড় না ছেড়ে আগে চেক করি কেমন হল ছবিগুলো।
একগাদা ভুয়া ছবির মাঝে একটা ফ্রেম আছে চলনসই।
কিন্তু আন্ডার-এক্সপোজড।
-------------------------------------------------------------------------
* মূল উক্তি: "A photographer is like a cod, which produces a million eggs in order that one may reach maturity." - George Bernard Shaw
মন্তব্য
দারুণ দারুণ।
সাত্যকি
ধন্যধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ফাহিম ভাই, এইটা কী ব্যাঙ?
পোস্টে
কুটুমবাড়ি
ব্যাঙ: কুনোব্যাঙ Common Toad, Duttaphrynus melanostictus
পাখি: Intermediate Egret (Ardea intermedia)
উৎসাহের জন্য আপনাকেও ধইন্যা।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
চমৎকার লিখেছেন ভায়া। আমার শুরু কণিকা এএফ দিয়ে, তারপর ইয়াশিকা এমএফ ২। অনেকদিন চললো সেটা। এরপর হাতে পেলাম একটা পেনট্যাক্স এমজেড ৫০। জীবনে কোনও দিন চেষ্টাই করিনি ম্যানুয়ালি ছবি তোলার। যাহোক, এরপর কিনলাম একটা নাইকন কুলপিক্স ৮০০, কয়েকদিন পরে আবার ছোট্ট একটা স্যামসাং আই ৫। সর্বশেষ নাইকন ডি ৩০০০, ডিএসএলআর। এখনও অটো ফোকাস চলছে।
বলার লোভ সামলাতে পারলাম না। খুলনার প্রবাদপ্রতিম ফটোগ্রাফার মরহুম রইসউদ্দিন নানা তার ছাত্রদের লেন্স সম্পর্কে শিখাতে যেয়ে যে ফান্ডামেন্টালটা বলতেন তা হলো-
ফুটো যতো ছোট হবে, ছবি ততো ভালো হবে।
ফুটো যতো বড় হবে, লেন্স ততো ভালো হবে।
পরষ্পরবিরোধি মনে হতে পারে কথাটা, কিন্তু সত্যি। অ্যাপারচার যতো ছোট হবে, ছবি ততোই ডিটেইলড হবে। আবার অ্যাপারচার যতো বড়ো হবে, সেই লেন্সের বিস্তার ততোই বেশি হবে (যেমন, ওয়াইড লেন্স)।
বস্ সোহেল ভাইয়ের কাছে একটা নাইকন ডি ৫০ দেখে মাথা খারাপ হওয়ার অবস্থা। একজন বললো যে ডি ৩০০০ রপ্ত করতে করতে নাকি আমার বিচি পেকে লাল হয়ে যাবে। তাই আবার ঘুরে ফিরে অটো ফোকাসে।
======================================
অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো, সেইতো তোমার আলো।
সকল দ্বন্ধ বিরোধ মাঝে জাগ্রত যে ভালো, সেইতো তোমার ভালো।।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ধন্যবাদ।
নাইকন ডি ৩০০০ হাতেখড়ি হিসেবে বেশ ভাল। রপ্ত করতে মোটেই সময় নিবে না। আর এখন তো সব লেন্সই অটো ফোকাস। কাজেই চিন্তার কিছু নেই। আস্তে আস্তে ম্যানুয়ালি ফোকাস করা শিখে যাবেন।
আর আপনার তোলা ছবি তো আমি দেখেছি। সুন্দর তুলেন! আপনার ভ্রমণসঙ্গী হিসেবে একটা ভাল ক্যামেরা থাকা চাই। নাহলে আমরা আপনার ট্রাভেলগের পাঠক হিসেবে আফসোস থেকে যাবে। ঐ মাসাই মারা পোস্টের মত।
কথা সত্যি। সহমত।
এটাও মোটা দাগে সত্যি; পুরোপুরি নয়। তবে ফটোগ্রাফার রইসউদ্দিন নানা কেন বলেছিলেন তা বুঝতে পারি। শুরুতে অনেকেই অ্যাপারচার নাম্বার আর অ্যাপারচার সাইজ গুলিয়ে ফেলেন। ভদ্রলোককে সেলাম!
কথাটা ঠিক বুঝলাম না। আপনি কি ফোকাল লেংথ এর কথা বলছেন?
ভালো থাকুন। ছবিসহ আরো পোস্ট দিন। আমরা দেখে দেখে দীর্ঘনিশ্বাস ফেলি !
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হ্যাঁ, ফোকাল লেংথ।
======================================
অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো, সেইতো তোমার আলো।
সকল দ্বন্ধ বিরোধ মাঝে জাগ্রত যে ভালো, সেইতো তোমার ভালো।।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ছবিটি দারুণ, আগেই দেখা যদিও। আমি এখন ভিডিওতে যাওয়ার চিন্তা করছি। বিশেষ করে, ছোটদের জন্য প্রকৃতি বিষয়ক ছোটছোট প্রোগ্রাম বানানোর চিন্তা করছি। আপনার (এবং আরো কয়েকজনের) সাথে কিছু কথা আছে, কয়দিনের মধ্যেই ইমেইল করবো।
নিসর্গ তো কেউ পড়েনা, তাই ভাবছি ভিন্ন কিছু করবো। একটু সময় নিয়ে করতে হবে। অনেকের সহযোগিতা, পরামর্শ দরকার হবে।
...............................
নিসর্গ
আমি আপনার নিসর্গ পোষ্টগুলো কিন্তু দেখি! আপনি কি নিসর্গ নামে অন্য কিছুও পোষ্ট করেন ছবি ছাড়া? লিংক দেন, দেহি কেডা পড়ে না।
======================================
অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো, সেইতো তোমার আলো।
সকল দ্বন্ধ বিরোধ মাঝে জাগ্রত যে ভালো, সেইতো তোমার ভালো।।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
মমতা আর নিষ্ঠায় গড়া আপনার "নিসর্গ" আমার মত অনেকেরই অনুপ্রেরণা। মুশকিল হল প্রকৃতি নিয়ে মানুষের চিন্তা, আগ্রহ একটু কম। তাই পাঠক সংখ্যা সীমিত। কিন্তু যারা পাঠক তারা কিন্তু নিয়মিত।
আর এমন একটা সাইট চালানো বেশ কঠিন। নিয়মিত রসদ যোগানো ঝক্কি।
প্রকৃতিবিষয়ক ভিডিওর আবেদন বেশি। কিন্তু খরচও বেশি, সেই সাথে এডিটিং এর ঝামেলাও। বাংলাদেশে বসে ভিডিও দেখাও বিরক্তিকর। স্পিড এত স্লো!
খুব খুশি হব যদি একবার ফোনে/skype এ কথা বলতে পারি।
ভালো থাকুন। আপনার কলিজার টুকরাদের আদর।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ফাহিম, বাংলাদেশে না 3G মোবাইল নেটওয়ার্ক আসতেছে? তখন তো স্পীড বাড়ার কথা। আমি অবশ্য জানিনা, নেটওয়ার্ক অবকাঠামোর সম্প্রসারণ হলেই আসলেই স্পীড বাড়ে কি-না।
হাল তো ছাড়িনি, দেখনা আট বছর ধরে এটাকে টেনে নিয়ে যাচ্ছি। এর পেছনে খরচ কিন্তু একেবারেই কম নয়। তবুও ইমপ্যাক্ট তো ফেলার মতো অবস্থায় যাওয়া সম্ভব হয়নি। তাই ভাবছিলাম ছোট ছোট ভিডিও হয়তো কিছুটা আবেদন ফেলবে। দেশের চ্যানেলগুলোতে এরকম প্রোগ্রাম একটিই চলছে বলে জানি।
অবশ্য বিদেশে থেকে দেশের সম্পদ দিয়ে অনুষ্ঠান বানানো সহজ নয়, হয়তো সাপোর্ট/রসদ যোগানো যেতে পারে বড়জোর।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
...............................
নিসর্গ
বাপরে, আরেকজন ফটুগফুর !!
ছবি তোলা নিয়ে আপনিতো একটা সিরিজও করতে পারেন।
_________________________________________
সেরিওজা
আমি ছোটগফুর , ভান্ডারে সিরিজ করার মত অত ছবি নেই - তবু চেষ্টা করব। উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ।
অফটপিক: আপনার "আমরা করেছি জয়" আমার খুব প্রিয় লেখা।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আহারে! ব্যাংটাকে পুরা মানুষের মত লাগতেছে।
আহারে! আহারে!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ছবিটা দারুণ!
অনেক ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অনেক ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দুর্দান্ত!!!!
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
অসংখ্য ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ছবি ও ছবির পেছনের গল্প চলুক।
উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আরও আসুক! আসতেই থাকুক!
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
শুনে বড় ভরসা পেলুম।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দারুণ!
ছবি তুলতে ইচ্ছে করছে।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
তবে আর দেরী করে লাভ কী? শুরু করে দিন। একটা ছবি পোস্ট দিয়ে দিন।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আপনার প্রথম লাইনটা সব চেয়ে বাশি পচ্ছন্দ হয়েছে। আমি অতি উচ্চস্তরের কড মাছ, কারণ আমার ক্ষেত্রে লাখে কেন কোটীতেও একটা টিকতেছে না। অবস্থা যা তাতে তিন/চার জীবন পার হয়ে যাবে কিন্তু একটা মন মত ডিম আর পাব না। হেহ।
হে হে প্রথম লাইনটা আমার জন্যও সত্যি। আপনার ফ্লিকার অ্যাকাউন্ট থাকলে শেয়ার করার অনুরোধ জানাই।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
বলতে ভুলে গেছি, প্রথম দুইটা ছবি দেখতে পাই নাই, লেখা আর ছবি দারুন লাগছে, K1000 তো কিংবদন্তীর ক্যামেরা। আমার প্রথম ক্যামেরা ছিল ইয়াশিকা এমেফ২, কিন্তু ফিল্ম ডেভেলপ করে ওয়াশ করতে যে টাকা লাগতো সেইটা যোগাড় করতে যে মহাযুদ্ধ করতে হত তাতে ছবি তলার শখ ফুড়ুত হয়ে গেছিল। তাই বড় হয়ে এখন আবার শখের বীজে পানি পুনি ঢালতেছি, যদি গাছ গজায়।
ধন্যবাদ। ফিল্ম ক্যামেরা আসলেই খুব খরুচে হয়ে উঠছে। তবু মনের টান বলে কথা।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
নতুন মন্তব্য করুন