এই উদাসীনতা শুধু মানুষের বেলাতেই সীমাবদ্ধ থকে না, আমাদের চারপাশের পরিবেশ নিয়ে আমরা একই রকম অসচেতন। দেওয়াল ঘেঁষে দেড়ে ওঠা গাছ আমরা কেটে ফেলি নির্মমভাবে, আমাদের ছেলে-মেয়েদের "বলাই" হয়ে ওঠার সুযোগটুকু পর্যন্ত দেই না। গাছপালা, পশু-পাখির প্রতি মমত্ববোধ থাকাটা খুব জরুরী। যারা ফুল-পাখি ভালোবাসে, তাদের মানসিক বিকাশ সুন্দর হয়। আচরণে অনাবশ্যক রূঢ়তা প্রকাশ পায় না। কিন্তু নাগরিক জীবনে প্রাকৃতিক পরিবেশ, একটু সবুজের ছোঁয়া ক্রমশ দুর্লভ হয়ে উঠছে। কাক ছাড়া অন্য কোন পাখি দেখি না, ব্যস্ত রাজপথে, সড়কদ্বীপে স্রেফ বিবর্ণ, ভিনদেশী গাছের দেখা মেলে।
কিভাবে তাহলে আমরা বাড়ির চারপাশ আরেকটু সবুজ করতে পারি? নার্সারি থেকে টবে লাগানো গাছে কেনা যাতে পারে। অন্দরমহলের সাজেও ব্যবহার করা যেতে পারে ছোট গাছ যা অল্প রোদেই তুষ্ট থাকে। বড় টবে মরিচ, লেবু গাছ লাগানো যায়। বাড়ির পিছনে আম, কাঁঠাল, নিম বা দেশী ফলের যে কোন গাছ পুঁতে দিন। একদিন এরা যে কেবল ফলই দিবে তাই না, বরং অনেক পাখির আশ্রয় হয়ে উঠবে।
আমার ওয়াইল্ড-লাইফ ফটোগ্রাফির শুরু কিন্তু বাড়ির বারান্দা থেকেই। গল্পটা খুলেই বলি।
তখন সদ্য ক্যামেরার মালিক হয়েছি। হাতে সাধারণ Sony DSC H1। একদিন ছবির বিষয় খুঁজতে দোতালার বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছি ক্যামেরা হাতে। হঠাৎ দেখি দুইটা ছোট পাখি উড়ে এসে পাশের বাসার একটা ঝাঁকড়ামতন গাছের ডালে বসল। খুঁজে পেতে কমলা রঙের ছোট ছোট ফল ঠুকরে খেতে লাগল। চেষ্টা করলাম ছবি তুলতে। ক্যামেরার জুম একেবারে খারাপ না, কিন্তু শাটার চাপলে ছবি উঠতে একটু দেরী হয়। এর মাঝেই পাখিগুলো একবারে এই ডালে তো সেই ডালে - মাঝে মাঝে পাতায় পাতায়। মজা পেয়ে গেলাম। পরে জানতে পারলাম ওরা ছিল বুলবুলি।
এরপর প্রায় প্রতিদিন বিকালে ওদের খুঁজতাম। কখনো দেখা পেতাম, কখনো কাকের ডানা ঝাপ্টানি দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হত। অন্য আরো কিছু পাখি যেমন দোয়েল, চড়ুই, শালিখের ছবিও তুলতাম। একটা ভালো ক্যামেরার জন্য খুব আফসোস হত। আমার পয়েন্ট অ্যান্ড শুট ক্যামেরার কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল খুব যন্ত্রণাদায়ক। যেমন: আই.এস.ও ছিল সর্বোচ্চ ৪০০, কেবল বিল্ট-ইন ফ্ল্যাশ ছিল। একটু অন্ধকার হলেই ছবি তোলা বন্ধ হয়ার উপক্রম। আর অটো ফোকাসে অত ডালপালা, পাতার মাঝে পাখির চোখ তাক করা মুশকিল হয়ে যেত।
খুঁজতে খুঁজতেই পেয়ে গেলাম নানা শহুরে পাখির দেখা। টুনটুনি, কাঠ-ঠোকরা, ফিঙে, হাঁড়িচাচা বা বসন্তবৌরী। তারপর এই খোঁজ দ্য সার্চ চলল শহর ছাড়িয়ে গ্রাম, গ্রাম ছাড়িয়ে বন। টের পেলাম কী আশ্চর্য সবুজ আমাদের দেশ! কত পশু-পাখি!
সচলায়তনের বন্ধুদের জন্য রইল আমার আদ্যিকালের তোলা কিছু ছবি। সব ছবি বাসার বারান্দা থেকে/জানালা দিয়ে তোলা। এই ছবিগুলোর আসল কপি পাচ্ছি না। অন্তর্জালে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল, খুঁজে পেতে যা পেলাম, তা কোন এডিট ছাড়াই তুলে দিলাম। ছবিগুলো দেওয়ার আরেকটা উদ্দেশ্য হল আমরা অনেক সময় ভাবি যে নিসর্গের ছবি তুলতে চাইলে খুব ভালো ক্যামেরা লাগবে। কথাটা পুরোপুরি ঠিক নয়। ভালো ক্যামেরা বাড়তি সুবিধা দিবে, কিন্তু ধৈর্য ও চোখ থাকলে মাঝারী মানের ক্যামেরা দিয়েও সুন্দর ছবি তোলা যায়।
আমার এককালীন প্রতিবেশীরা
---------------------------------------------------------
কৃতজ্ঞতা: প্রকৃতিপ্রেমিক ও রাজকন্যা
মন্তব্য
"ফেইসবুকে বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ রাখি অথচ উদাসীন থাকি পাশের বাড়ির অনুষ্ঠানের বেলায়।" ঠিক্কথা।
গো-শালিকের ভেজা ভেজা ছবি দেখে টাওয়েলে আলতো চেপে ওটাকে মুছিয়ে দিতে ইচ্ছে করছে...
"আমাদের জাতীয় পাখি দোয়েল (পুরুষ)। রোজ সকালে শিষ দিয়ে রেওয়াজ করতো। মেজাজ ভালো থাকলে মাঝে মাঝে প্রেমের গান শোনাত। একদিন হঠাৎ বউ নিয়ে হাজির। সেই বউয়ের ছবিও আছে। খুঁজে পাচ্ছি না" - পুরুষ দোয়েলটা আইজ আপনেরে খাইসে!
মজা পেলাম লেখাটা পড়ে।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
অনেক ধন্যবাদ। পুরুষ দোয়েলটা কিন্তু চমৎকার শিষ দিত। এখন হলে ঈভ টিজিং এর দায়ে তার নির্ঘাৎ জেল হত।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হা হা। দারুন মজা করে লিখতে পারেন তো আপনি। পড়তে বেশ লাগল।
আপনারটা ফটো তোলার শখটাকে ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফির চে বরং বলার যায় বার্ড লাইফ ফটোগ্রাফি!
তবে আপনার ছবি তোলার যে হাত, পয়েন্ট এন্ড শুট আর কতদিন, ডিএসএলআর দরকার বটে আপনার একখানা। এখন তো অনেক সস্ত!! কোন ব্রান্ড পছন্দ? সনি কিন্তু সিরিয়াস ফটোগ্রাফিতে বেশীরভাগ লোকের পছন্দের তালিকায় নেই, জানেন তো? কিন্তু নিকন আর ক্যাননের পোয়া বারো। আমি আগামী বুধবার নিকন ডি৭০০০ কিনছি। ৫৫-২০০ মিমি টেলিফটো লেন্সসহ (যেটা আপনার জন্য পারফেক্ট হতো!) তবে ওয়াইল্ড লাইফের চে বাগস লাইফ আর ফ্লোরাল ফটোগ্রাফি আমাকে বেশী টানে কেন জানি! তাই একটা ম্যাক্রো লেনসও কিনছি সাথে। আর সুযোগ পেলে টুকটাক এইচডিআর। http://www.flickr.com/photos/proloyhasan/sets/72157623422395755/
ফটোগ্রাফির কিছুই জানি না, এইজন্য মাঝে মাঝে ভীষণ আপসোস হয়! তবে চেষ্টা করছি....
আপনার জন্য শুভকামনা রইল। ফ্লিকরে আছেন?
অনেক ধন্যবাদ। ফ্লিকারে আমার একাউন্ট।
ওয়াইল্ড লাইফের জন্য আমার পছন্দ আসলে ক্যানন। বছর দুই আগে canon 40D কিনেছি। সাথে আনুষাঙ্গিক কিছু লেন্স। আপনি ঠিক বলেছেন; sony ভালো পয়েন্ট এন্ড শুট বানালেও আলফা সিরিজের ডি.এস.এল.আর খুব একটা ভালো রেজাল্ট দেয় না।
পোকা-মাকড় পছন্দ করলে আমার আগের পোস্ট দুটো (১, ২) দেখতে পারেন। আমিও টুকটাক চেষ্টা করি, কিন্তু ম্যাক্রো লেন্স না থাকায় খুব একটা সুবিধা হয় না।
নাইকন ডি ৭০০০ বেশ ভালো ক্যামেরা। অভিনন্দন জানাই। হ্যাপি ক্লিকিং।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ভালো লাগলো লেখা এবং ছবি। গো শালিকের নাম শুনিনি কিন্তু গুয়ে শালিকের কথা শুনেছি।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ধন্যবাদ দাদা। গুয়ে শালিক বোধ হয় অপভ্রংশ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ফাহিম, এটা কি গো-শালিক? আমার মনে হয় ভাত-শালিক (Common Myna). গো-শালিক তো মনে হয় Pied Myna. ঠিক না?
হুম, এইটা মনে হয় ভাত-শালিক। গো-শালিক না। গো-শালিকের চোখে আর ডানায় সাদা ছোপ আছে। পেটটাও সাদা।
বিলকুল ঠিক। আমারই ভুল। Oriental pied starling হল গো-শালিক। অ-নে-ক ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধন্যবাদ রাজকন্যা। Common Myna কে বাংলায় ভাত শালিক-ই বলে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
পুরাতন কথা মনে করিয়ে দিলেন
http://www.facebook.com/note.php?note_id=457055157100
বাহ! ভালো লাগলো পড়ে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধন্যবাদ। তবে আপনার লেখা আর ছবির তুলনায় সেগুলো নস্যি।
আমার লেখা সার্থক হবে তাহলে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হক আদায় করে জানাবো।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
অনেক ধন্যবাদ। আমিও আপনার ছবির ভক্ত। আর আপনার ঘরোয়া ভঙ্গীতে লেখা ছবি পোস্টগুলো...কী বলব!!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমাকে বলছেন?!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
বুনোদি, আমার মন্তব্যগুলো উপরে নীচে দৌড়াচ্ছে। কী করি!!
আপনাকে করা মন্তব্য - আমার লেখা সার্থক হবে তাহলে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
হ্যাঁ ভাই, তোমাকেই বলছেন, আমিও একই রকম পাঙ্খা কিনা।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
(আমি জ্ঞান হারাবো মরেই যাবো ইমো)
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
চমৎকার লাগলো ফাহিম ভাই। ওয়াইন্ড লাইফ ফটোগ্রাফিতে আমার ব্যাক্তিগত আগ্রহ খুব কম কিন্তু আপনার ছবিগুলো চরম ... মানে আসলেই চরম।
লেখার স্টাইলটা বেশ, ফটোগ্রাফি আর লেখা দুটোই চালিয়ে যান।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
অনেক ধন্যবাদ। আমিও আপনার ছবির ভক্ত। আর আপনার ঘরোয়া ভঙ্গীতে লেখা ছবি পোস্টগুলো...কী বলব!!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আপনার ছবির ভক্ত হয়ে গেলাম।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ধন্যবাদ, ভাইয়া। আমিও আপনার লেখার বি-শা-ল ভক্ত।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আপনার ছবি আর লেখার ভক্তি আবারো জানাইলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ। লজ্জা পাইলাম
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
গেল পোস্টগুলোসহ এই পোস্টে লেখা ও ছবিতে বিস্ময় মাখানো মুগ্ধতা জানিয়ে গেলাম।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
অসংখ্য ধন্যবাদ অদ্রোহ ভাই।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধুর মিয়া! খ্রান, আমিও আমার প্রতিবেশী, বাইরের জীব-জন্তু, টিকটিকি, শামুক সবকিছুর ছবি তুলে আপনার ভাত মেরে দেব একদিন!!
আসলে আবারো ফটোব্লগ দারুণ লাগলো। আপনার লেখার ভঙ্গিটাও চমৎকার। ময়মনসিংহে আচমকা দেখা পেয়ছিলাম এক গুঁইসাপের, কিছু ছবি তুলেছিলাম যতটা সম্ভব কাছ থেকে জুম করে পারি আমার পয়েন্ট এন্ড শুট দিয়ে, আর কিছু বেড়াল ছানা, কিছু টিকটিকির ছবি, ব্যাস! আমার ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফিরর দৌড় ঐ পর্যন্তই। আসলে প্রাণিদের ছবি তুলতে ধৈর্য্য চাই অঢেল আর সেটার বেশ অভাব আমার। কয়দিন ধরে দুপুরে দেখি একটা টুনটুনি এসে পাঁচিলে বসে, ওটার ছবি তোলার জন্যে হাতের কাছে ক্যামেরা থাকে না। আর আগে বর্ষায় হরেক রকম কীট-পতঙ্গ দেখতাম, ইদানীং বৃষ্টি হয় না বর্ষাকালেও!
তবু আপনার ছবি আর লেখা দিয়ে ইন্সপায়ারড! দেখি, একদিন আমিও...!
আর এবারে ছবির সিগনেচার অনেক দৃষ্টিনন্দন আগের থেকে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
তাড়াতাড়ি ছবি পোস্ট দিয়ে আমার ভাত মারেন মিয়া। আপনের প্রতিবেশীদেরও দেখি।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ছবি, বর্ণনা, চিন্তা-ভাবনা তিনটাই খুব খুব পছন্দ হয়েছে। -রু
ভয়ংকর রকম সত্যি কথা । পৃথিবী যতটা ছোট হয়ে আসছে, ঠিক ততটাই বিচ্ছিন্ন হয়ে আসছে । ঘরে ঘরে নতুন প্রজন্ম ভার্চুয়াল জগতে যত কাছাকছি আসছে, প্রতিবেশী দূরে থাক নিজের ঘরের মানুষের সাথে তার একাংশও যদি থাকতো!
ফাহিম, আপনার এই লেখাটি (ছবিতেও) এক আকাশ তারা । খুব ভাল লাগছে । মানুষ যে প্রকৃতিরই অংশ, নিজের স্বার্থেই প্রকৃতির সবার যত্ন নিতে হবে, সেই সত্যটা যত দ্রুত বুঝি তত আমাদের জন্য ভাল ।
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দুর্ধর্ষ, হে বাংলার অ্যাটেনবরো!
ধুর মিয়া কারে কী বলেন।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
জবাবছাড়া। পছন্দের পোষ্টে নিলাম। পাঁচ তারা।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
পোস্ট পছন্দ হয়েছে জেনে ভালো লাগলো, কবি।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমারটা 500D কিন্তু ক্যামেরা কিনতে পারলেও লেন্স কেনার টাকা জোটাতে পারিনি কখনো, কাজেই সেই 18-55। একটা 10-22 আর একটা 70-300 এর আশেপাশে ঘুরঘুর করছি সেই প্রথম দিনটা থেকেই - দেখি কোনদিন কিনতে পারি কিনা।
অবশ্য আপনার মত ছবি তোলার হাত এবং ধৈর্য কোনটাই আমার নেই কাজেই এত "মুডি" সাবজেক্টের ধারেকাছে না গিয়ে আমি ল্যান্ডস্কেপ আর সিটিস্কেপের মধ্যেই থাকি।
ভুলে গেছিলাম, পোস্টে পাঁচতারা
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আর বলেন না, ক্যামেরার যা দাম!! 500D ভালো জিনিস।
10-22 IS USM ভালো ওয়াইড কিন্তু 70-300 IS USM একটা বিখাউজ লেন্স। ফোকাসে টিম নেয় প্রচুর। এটার DO ভার্সনটা ভালো কিন্তু দামী।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
মীজানুর রহমানের পক্ষী সংখ্যায় লেখা হুমায়ূন আজাদের লেখাটার কথা মনে পর্সে।
দারুণ একটা পত্রিকা! ঐ সংখ্যাটা আমি জন্মদিনে গিফট পেয়েছিলাম
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমাদের বাড়ির ঠিক পিছনেই অনেকটা জায়গা জুড়ে একটা পরিত্যক্ত কারখানা আধা-জংলা হয়ে গেছিল। সেখানে ফিঙে পেঁচা বউ-কথা-কও আরো বহু রকমের পাখি ঘুরে বেড়াত। কিন্তু সেই সময় আমাদের ভালো ক্যামেরা ছিল না। আর এখন ওই কারখানা নতুন করে কিনে নিয়ে সব জঙ্গল পরিষ্কার করে কাজ চলে পুরোদমে... বেচারারা সব কোথায় গেছে জানি না। তাও আমাদের বাসার পেয়ারাগাছটা এখনও পাড়ার অনেক পাখির খাবার জোগায়।
ছবি আর লেখায়
দেরী করে উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত। মন্তব্যটা চোখে পড়ে নি।
জঙ্গল কেন? শহরের সবখানেই তো পরিষ্কার করার নামে গাছপালা কেটে ফেলছে। পাখিরা হারিয়ে যাচ্ছে এভাবেই।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দেরী করে উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত। মন্তব্যটা চোখে পড়ে নি।
জঙ্গল কেন? শহরের সবখানেই তো পরিষ্কার করার নামে গাছপালা কেটে ফেলছে। পাখিরা হা্রিয়ে যাচ্ছে এভাবেই।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দারুন আইডিয়ার জন্য লন
আপনি যে পুরানো পোস্ট খুঁজে খুঁজে পড়েন সেজন্য
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ফটো তোলেন ভালো, লেখেনও ভালো। আপনার তো অনেক গুন।
আমার মতো বেগুন আপনার গুনী পোস্ট পড়ে দারুন আনন্দিত
অনেক ধন্যবাদ প্রশংসার জন্য।
আপনি বেগুন নাকি পেঁয়াজ-আদা-রসুন জানি না, কিন্তু মন্তব্যের পাশাপাশি সচলে লেখা দিন। আরো বেশি করে অংশগ্রহণ করুন। পাঠকই আপনার গুণের কদর করবে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
কিছুটা এসথেটিক ----- ভাললাগল।
নতুন মন্তব্য করুন