ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ামাত্র টের পেলাম হাত খরচের টাকায় আর কুলাচ্ছে না। আম্মার কাছে চাইতেও লজ্জা লাগে। এ্যাত্ত বড় ধামড়া ছেলে মায়ের কাছে বিড়ি ফোঁকার টাকা চাই ক্যাম্নে! টিউশানি খুঁজে খুঁজে হয়রান হয়ে যাই, মেলে না। এর মাঝে ঘোড়া রোগে ধরলো। ফটোগ্রাফির কঠিন নেশায় বুঁদ হয়ে ভুলে যেতে থাকি অ্যাসাইনমেন্টের ডেডলাইন, পরীক্ষার সিলেবাস। নীলক্ষেত থেকে ফটোগ্রাফি ম্যাগাজিনের পুরানো সংখ্যাগুলো কিনে আনতাম। ওখানে পাওয়া যেত ভালো ছবি তোলার নানা কায়দা-কনুনের বিস্তারিত বর্ণনা। চকচকে নতুন সংখ্যা কেনার সাধ্য ছিল না। পুরানোগুলো পড়েই বেশ আনন্দ পেতাম।
পয়লা পয়লা মোবাইলে ছবি তুলতাম। একটু ঝাপসা আসতো কিন্তু মজা পেতাম খুব। স্মৃতি ধরে রাখা টাইপ ব্যাপার আর কী! একদিন বিকালে ছবির হাটে আড্ডা পিটাইতেছি এমন সময় তিন বন্ধু এক সাথে মুততে গেল। পোলাপাইনের লজ্জা শরম কমে যাচ্ছে ইদানিং। আমি পিছন থেকে ছবি তুললাম। ঘাড় ঘুরায়ে দোস্ত আমার দাঁত বাইর কইরা হাসে। বন্ধুমহলে ব্যাপক হিট হল ছবিটা। বহুদিন আমার মোবাইলে সেইভ করা ছিল। একদিন ঠ্যাক্ খেয়ে মোবাইলটা গেল। ছবিটার কপি রাখি নাই, তাই ওটাও গেল।
হলের এক সিনিয়ার ভাইয়ের কাছে একটা এক্সট্রা মোবাইল সেট ছিল। তাই দিয়ে কোনমতে চালালাম মাসদুয়েক। তারপর একদিন এর-ওর কাছ থেকে কিছু টাকা ধার করে সোজা স্টেডিয়াম মার্কেট। উদ্দেশ্য - ভালো দেখে মোবাইল সেট কেনা। কিন্তু এক দোকানের শো কেসে দেখি ছোট্ট একটা ডিজিটাল ক্যামেরা। সেকেন্ড হ্যান্ড কিন্তু দেখতে জোশ। অনেকদিনের খায়েশ ছিল টাকা জমায় একটা নাইকন ডি এস.এল.আর কেনার। অথবা সনি সাইবারশট। কিন্তু দাম যে নাগালের বাইরে! যাই হোক ঘন্টাখানেক দরদাম করে কিনেই ফেললাম। কী আছে দুনিয়ায়! টাকা-পয়সা সবই মায়া।
পরদিন থেকে ব্যাপক হারে ছবি তোলা শুরু করলাম। প্রথম মডেল আমাদের ডাইনিং হলের বিলাই যেটা আমাদের ফেলে দেওয়া হাড্ডি আর কাঁটা-কুটা খেয়ে এমন মটু হয়েছে যে দেখতে লাগে একটা পশমী ফুটবলের মত, খালি লাথি মারতে মন চায়! তারপর ইয়ার-বন্ধু-বান্ধব (যে সব মেয়ে আগে পাত্তা দিত না তাদের ছবি তোলারও অনুমতি পেয়ে যাই মাঝেসাঝে), সন্ধ্যার আকাশ, রাতের ল্যাম্পপোস্ট, রোদেলা দুপুর, জানালার চড়ুই, চারুকলার রঙ্গিলা দাদুর পোর্ট্রেট ইত্যাদি। ফেইসবুকে ধুমায় আপলোড দিতাম। লোকজন নেহাৎ মন্দ বলতো না। খালি ইন্টারনেট লাইনটা স্লো দেখে প্রতিভার সবটুকু ঢেলে দিতে পারতাম না - আপসোস।
এর মাঝে ছুটিতে বাড়ি যাই। প্রতিদিনই নতুন নতুন সাবজেক্ট পাই।
গ্রামের ন্যাংটা পোলাপাইন দৌড়াচ্ছে - ক্লিক
কিশোরী মেয়ের হাসি -ক্লিক
নদীতীরে সূর্যাস্ত -ক্লিক; আর সাথে মেঘ থাকলে - ক্লিক ক্লিক ক্লিক
সরিষার সিজন ছিল না দেখে একটা ভালো ছবি মিস হয়ে গেল - আপসোস।
ছবিগুলো ফেইসবুকে দেওয়ার আগে কিঞ্চিৎ ঘষা-মাজা করি। আগে আবালের মত গণহারে ছবি আপলোড দিতাম। এখন একটু বুঝে শুনে দেই। এখন ভালো-মন্দ ফারাক বুঝতে শিখেছি। এক্সপোজার মোটের উপর ঠিকই থাকে। পয়েন্ট অ্যান্ড শুট দেখে শার্পনেস কম এই যা! তারো উপায় আছে। আদতে উপায় আছে সবকিছুরই। Man is mortal আর ফটোগ্রাফারদের মুশকিল আসান হল ফটোশপ। ছবির টোন, কম্পোজিশান ঠিক করতে ফটোশপের জুড়ি মেলা ভার।
ছবি এডিট করাটা একটা আর্ট। কিছু পোলাপাইন এইটা না বুইঝাই হাউকাউ করে। ভাল ছবি দেখলেই বলে - ফটোশপ করা? এডিট করা? ওহ! তাহলে তো ভাল হবেই।আরে ভাই, আমার তো আর লাখ টাকার L সিরিজের লেন্স নাই যে টিপি দিলেই মনপছন্দ ছবি পাবো। এটা-সেটা ঠিক করতে গরীবের ফটোশপ-ই ভরসা। ছবির সতীত্ব বনাম ফটোগ্রাফারের কৃতিত্ব - এই ধরনের অর্থহীন বিতর্কে বন্ধুদের সীমাহীন উৎসাহ দেখে আমি একটু বিমর্ষ বোধ করি।
মন খারাপ ভাবটা কেটে যায় দ্রুত। কারণ পুরানো পল্টনে এক আত্মীয় একটা ছোট ফটো-স্টুডিও চালু করলে আমি সেখানে পার্ট-টাইম কাজ শুরু করি। কাজ আসলে তেমন কিছু না। বিকালের দিকে হেলতে দুলতে যাই। মানুষ পাসপোর্টের জন্য ছবি তুলতে আসে, কেউ টুকটাক প্রিন্ট করায় এই যা। ভারী কাজ বলতে পুরানো ছবি নতুন করা, সাদাকালো থেকে রঙিন করা - এই তো। অল্প বয়স (!) দেখে ক্যাশের দায়িত্ব দেয় না। কয়েক সপ্তাহ পরে বুঝতে পারলাম এডিটিং কী জিনিস! একটা পুরানো ছবি এডিট করা বেশ ধৈর্যের কাজ। মানুষ তো পুরানো ছবি এডিট করে দেন না বলেই খালাস। এখন নাক-মুখ নাই, ফাঙ্গাসে ভর্তি সফট ছবি আমি ফিরায় দেই ক্যাম্নে! কোন চিপা থেকে মানুষ এই সব বের করে বুঝি না!
যাই হোক, এডিটিং বিষয়টা বেশ চ্যালেঞ্জিং লাগে আমার কাছে। আর একেকটা ছবির সাথে মানুষের কত স্মৃতি! বাবা-মায়ের বিয়ের ছবি, ছোটবেলায় হারায় যাওয়া বন্ধুর ছবি, দাদু মারা গেছে কোন কালে তার কোলে বসা ছবি - আহারে! যতটা পারি ঠিক করে দেই। বই ঘেঁটে, নেটে গুঁতা মেরে শিখতে থাকি বেশ কিছু লেয়ার নিয়ে কিভাবে ধীরে ধীরে কাজ করতে হয়। এই ফাঁকে ইন্টারেস্টিং কিছু জিনিস শিখলাম - মানুষের মুখ পুরাপুরি সিমেট্রিক না। মুখের একজায়গা থেকে কেটে এনে ভরাট করার সময় এই ব্যাপারটা খেয়াল রাখতে হয়। আস্তে আস্তে হাতের পজিশান, আঙুলের গঠন এগুলোও খুঁটায় দেখতে শুরু করলাম। খালি ক্রপ করে সুপার-ইম্পোজ করলেই তো হয় না! সবচেয়ে সোজা হল সাদা বা এক কালারের পাঞ্জাবি পরা ফর্সা দাদা ভাইদের ছবি এডিট করা, কারণ বেশির ভাগ সময়ই স্টুডিয়োতে তোলা এধরনের ছবি একটু ওভার এক্সপোজড থাকে, ডিটেইল কম থাকে। বিপদ হল নকশা-কাটা শাড়ি পরা মহিলা বা সাইড ফেইসে গালে হাত দেওয়া ছবিগুলো। গ্রুপ ছবির কথা না হয় বাদ-ই দিলাম।
এলাকায় আমাদের স্টুডিও বেশ জমিয়ে ফেলে। আমার মোটামুটি নাম ডাক হয়। সাংবাদিক ভাইয়েরা যখন দেখে বড় স্টুডিওগুলাতে ভিড় তখন খামের উপরে আর্জেন্ট লিখে আমাকে মেমোরি স্টিক দিয়ে যায়। সন্ধ্যাবেলায় আড্ডা দিতেও বের হই মাঝে সাঝে। ছবি তোলা শেখার জন্য বড় ভাইদের আড্ডার চেয়ে ভাল কিছু হয় না।
স্টুডিওতে কাজ করার সুবিধা হল কিছুক্ষণ পরপরই ছুটি। কারেন্টের যা অবস্থা। মোঘল আমলের যে আইপিএস আছে তাতে কাজ চলে না। আমার কী! যার ব্যবসা সেই বুঝে। কাকুর কাছে ক্যাশ বুঝায় দিয়ে আমি বাইরে হাওয়া খাই। কাস্টমার আসলে ভাগায় দেই। মানুষ আজকাল সেয়ানা হয়ে গেছে। কড়া গলায় না বললেও কিছুক্ষণ ঝুলাঝুলি করবেই। সবারই আর্জেন্ট। মহা মুশকিল! বিকালে এক মহিলা দুই চক্কর দিয়ে গেছে। তার কপাল খারাপ - দুইবারই লোডশেডিং। পিসিতে লোড করে রাখবো সেটারও উপায় নাই। সবে একটা সিগারেট ধরায় ভাবতেছি যে শাহবাগে আজকে একটা ঢুঁ না মারলেই না, এমন সময়ে সেই মহিলা এসে আবার ঘ্যান ঘ্যান করা শুরু করলো। মানুষ চড়ায় আমিও বদলায় গেছি। জাপানিজ ভূমিকম্পের সমান একট ঝাড়ি মেরে মহিলাকে বিদায় করে দিতে চাইলাম কিন্তু মুখের দিকে তাকায় মায়া হল। বয়সে বড় মহিলা। খালা-চাচি টাইপ। জানতে চাইলাম কী কাজ।
- একটা ছবি একটু এডিট করে দিতে হবে।
- কেউ পুরা ছবি এডিট করার কথা বলে না আপা। সবাই খালি একটু এডিট চায়। দেখি কী কাজ, ছবি আনছেন?
কোন উত্তর আসে না। মহিলার মুখের পরিবর্তন আমার চোখ এড়িয়ে যায়। আবার জিজ্ঞেস করি - ছবি আনছেন?
মহিলা হঠাৎ হাত চেপে ধরে।
“বাবা আমার মেয়েটা এম্নিতে খুব শান্ত-ভদ্র-লক্ষী। শুধু গায়ের রংটার জন্যই মনে হয় বিয়ে আটকে যায়। দেখতে খারাপ না কিন্তু ছবিতে কেমন জানি ভালো আসে না। মুখের তিলগুলার জন্য দেখতে বাজে লাগে। ছেলেপক্ষের সাথে সামনা-সামনি কথা বললে হয়তো কিছু একটা হত। কিন্তু ছবি দেখেই সবাই না করে দেয় . . .”
অবাক হই। কিন্তু কথা বাড়াই না। খাম খুলে ছবি বের করি। সস্তা matte কাগজে একটা 4R সাইজের মেয়ে ভাবলেশহীন মুখে চেয়ে থাকে অপলক।
ব্রাশ-ডজ-বার্নে মুখটাকে সুন্দর করে দেওয়া যায় কি?
--------------------
পুনশ্চ: সব চরিত্র কাল্পনিক। সত্যিই তাই।
মন্তব্য
সাংঘাতিক ভাল লাগলো লেখাটা। আমি পড়তে পড়তেই একবার উপরে উঠে দেখে এলাম ট্যাগে 'গল্প' কথাটা আছে কি না। নেই!
দারুণ। পরের পর্ব জলদি নামিয়ে ফেলুন।
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
কনফু ভাই, বড় মুশকিলে ফেলে দিলেন। এটা তো আদতে গল্পই। কিন্তু কার গল্প, কার স্মৃতিচারণ বলা মুশকিল। ধন্যবাদ প্রশংসার জন্য।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
চমৎকার। মাশাল্লা আমার বিয়ের তোড়জোড় যেদিন হবে নিশ্চয়ই আপনার কাছে ফটো পাঠামু। খাপসুরৎ নাই বা হল, ছবির মধ্যে একটা অন্ধকার অঞ্চলের থেকে গাল-নাক-কপাল ইত্যাদি স্পষ্ট করে দেওয়াও তো দরকার!
ফটো পাঠানের সময় বিয়ের কার্ডের কথা মনে থাকে যাতে! হুঁ!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
স্মৃতিচারণ দারুণ লাগলো। পরের পর্বের অপেক্ষায়।
love the life you live. live the life you love.
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আর বইলেন না..... এই মরার ফটোশপের নেশা মনে হয় ইয়াবার নেশার চাইতেও খারাপ.....
সেই যে একবার ঘাড়ে চাইপা বসছে তো বইসাই আছে.....নামোনের আর নাম গন্ধ নাই....!!!
লেখাটা আসলেই অনেক ভালো লাগলো..... সিরিজটি চালিয়ে যান.....
***************
মেঘ রোদ্দুর
একদম ঠিক ধরেছেন। ইয়াবার থেকেও খারাপ।
ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
সেকি! আপনাদের ইয়াবার অভিজ্ঞতাও আছে?!
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
ছবির নেশা বড় কঠিন রে ভাই।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এক টানে পড়ে ফেললাম!
এক সময় বাতিক ছিল ছবি তোলার; বয়সের ভারে সবই ন্যূজপ্রায়!!!
ফেরীওয়ালা৩৩
----------------------------------------------
“কাষ্ঠ এখন মানুষে খায়, মানষরে খায় ঘুনে!”
আবার শুরু হোক। বাতিক আসুক ফিরে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
সিরিজটা ইন্টারেস্টিং হবে সন্দেহ নেই, বিশেষ করে আমাদের মতো নবিশদের জন্য খুব কাজে লাগবে।
যদি একেবারে বেসিক থেকে শুরু করেন তাহলে উপকৃত হতাম। ফটোশপ কোন ভার্সনটা নিয়ে আলোচনা করবেন, সেটা বললে ওটা পিসিতে লাগিয়ে নেব।
জেবতিক ভাই, মজা করলেন? আমি কিন্তু ফটোশপ তেমন ভালো পারি না। পিসিতে GIMP ব্যবহার করি। বয়ানে স্রেফ অভিজ্ঞতার গল্প!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এতক্ষণে একটু ভরসা পাইতাছি। GIMP ছাড়া আমার (গরীবের আত্মসম্মান) আর উপায় কি!
একটা লিংক শেয়ার করি: GIMP টিউটোরিয়ালসমূহ (সূচীপত্র)
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
লিংকের জন্য ধন্যবাদ। বন্টু-মিন্টু সংক্রান্ত লেখা পড়ার পর থেকে শুধু গিম্প না, চেষ্টা করি সব ওপেন সোর্স সফটওয়্যার ব্যবহার করতে। সবসময় সম্ভব হয় না। তবু চেষ্টা করি। দেশে থাকতে অবশ্য ফটোশপ ব্যবহার করতাম।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
স্মার্ট রচনা। বিশেষ করে এই অংশটা---
এর মাঝে ছুটিতে বাড়ি যাই। প্রতিদিন-ই নতুন নতুন সাব্জেক্টের দেখা মেলে।
গ্রামের ন্যাংটা পোলাপাইন দৌড়াচ্ছে - ক্লিক
কিশোরী মেয়ের হাসি -ক্লিক
নদীতীরে সূর্যাস্ত -ক্লিক; আর সাথে মেঘ থাকলে - ক্লিক ক্লিক ক্লিক
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
অনেক অনেক ধন্যবাদ ছোটদের কাগজ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
একটা সময় বের করে ফটোশপিং শেখা শুরু করব। তাই এই সিরিজের লেখাগুলো হার্ডড্রাইভে জমা করা শুরু করলাম।
ধৈবত
সন্দেহ হয়, আমার লেখা আদৌ কোন কজে আসবে কীনা!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
পরের পর্বের অপেক্ষা থাকলো।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ততদিন আপনার ধের্য থাকলে হয়!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
জায়গামতো ধরেছেন!
ধের্য, হায়....
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খুব ভালো লাগলো পড়তে...
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারো ভালো লাগলো।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমি ভাবলাম ফাহিম ভাই ঐ মহিলাকে বলবে- ''আর ছবি একটু এডিট করা লাগবে না। আমিই আপনার মেয়েকে বিয়ে করছি। ''
পরের পর্বের অপেক্ষা থাকলো।
--------------
সায়ন
হা হা
হ্যাপি এন্ডিং সবার জন্য না রে ভাই
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমিও তাই ভাবছিলাম
আমিও তাই ভাবসিলাম!!
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
ভাইয়া দারুন লিখেছেন, মনে হলো যেন পাশে বসে গল্প করতেসি দারুণ!! আরো লিখুন
গ্রামের ন্যাংটা পোলাপাইন দৌড়াচ্ছে - ক্লিক
কিশোরী মেয়ের হাসি -ক্লিক
নদীতীরে সূর্যাস্ত -ক্লিক; আর সাথে মেঘ থাকলে - ক্লিক ক্লিক ক্লিক
এই পার্টটা সবচাইতে সুন্দর!
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
মেজাজ খারাপ ছিলো, লেখাটা পড়ে মন ভালো হয়ে গেলো। অসাধারণ!
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
ধন্যবাদ বলাইদা। আমি যারপর নাই ও
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দারুন লাগলো ভাই ! অসাধারণ !
অনেক ধন্যবাদ ভাই।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
চমৎকার লাগল!
ধন্যবাদ মুর্শেদ ভাই।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
চমৎকার ... গোগ্রাসে গিললাম শুধু ...
আপনার অভিজ্ঞতা তো দেখা যায় ভয়াবহ টাইপের!!! চালায়া যান, আমরা কিছু শিখি ...
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
ফটোশপ গুরু, লেখার সময় আপনার কথা মনে পড়ছিল। গল্পে কিন্তু কল্পনার মিশেল আছে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
শিরোনাম দেখে বোঝার উপায় নেই এটি যে গল্প, তবে দারুণ লাগল।
ধন্যবাদ সিয়াম ভাই। ভালো থাকুন।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
লেখাটা খুব ভালো লাগলো, কিন্তু মেয়েটার জন্য দুঃখ হোল, মেয়ের মায়ের জন্যও হোল। -রু
কী আর বলবো রু! ঢাকার ফার্মগেইট, পল্টন, এলিফ্যান্ট রোড, ধানমন্ডির স্টুডিওগুলোতে অনেক সময় কাটিয়েছি (কাজ না, আড্ডা মেরে)। এমন কত যে অনুরোধ আসে! দীর্ঘশ্বাস ফেলা ছাড়া উপায় থাকে না।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ভাবলাম এই চান্সে ফটুশপটা যদি শিখতে পারি কিন্তু এতো গল্প। এই পর্বে ছ্যাকা দিলেও পরের পর্ব থেকে কিন্তু ফটোশপ শেখাতে হবেই।
তবে গল্প চমৎকার লেগেছে। শেষে এসে মেয়ে আর মেয়ের মায়ের জন্য মনটা খারাপ হয়ে গেল। কবে যে আমাদের মধ্যে থেকে এই মানসিকতা দূর হবে?
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
ধন্যবাদ। ফটোশপ শেখানোর জন্য অনুপম ভাইকে ধরতে হবে। ওনার ক্লিনিক ভিজিট করলে বুঝবেন কী জিনিস।
কবে যে আমাদের মধ্যে থেকে এই মানসিকতা দূর হবে? প্রশ্নটা আমারো।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ভালো লাগলো। পরের পর্ব তাড়াতাড়ি দিয়েন। আপনার ক্যামেরাবাজীর আগ্রহ যে এত ব্যপক তা ধারণাই করতে পারি নাই।
ধন্যবাদ ভাই। সময় করে উঠতে পারলেই দিয়ে দিব। ক্যামেরাবাজির প্রতি প্রবল আগ্রহই আমাকে পরীক্কায় ফেল করাবে এইবার।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ওরে রে! আপনি দিন দিন আমার প্রিয় লেখকের তালিকার উপরের দিকে চলে যাচ্ছেন।
আমি ফটোশপের টুলগুলোর ব্যবহার মোটামুটি জানি কিন্তু ক্রিয়েটিভ কিছু করার ক্ষমতা নাই। সুতারাং, ফটোশপের টিউটোরিয়ালগুলোর মনযোগী ছাত্র হিসাবে যোগ দিলাম।
বি-শা-ল প্রশংসা করলেন ভায়া। আমিও ডিজিটাল আর্ট সম্পর্কে বেশি কিছু জানি না। টেকনিক্যাল ব্যাপার সচলের অনেক পোস্ট পড়ে জেনেছি। যদি কিছু যোগ করতে পারি খুশিই হব।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ক্রিয়েটিভ কিছু করার জন্য ক্রিয়েটিভ কাজ দেখতে হবে... য দেখবেন তত যানবেন। এই পৃথীবিতে যানার কোনও শেষ নাই তাই দেখে যান যত পারেন... ভাল কাজ দেখার জন্য http://www.deviantart.com/ একটি চমৎকার জায়গা। আমি নিজেও deviantart আছি আর ওখান থেকে অনেক কিছু শিখেছি। আশা করছি ভাল কিছু জলদি করবেন...
অনেক ধন্যবাদ লিংকটা সংযোজনের জন্য।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আপনাকেও ধন্যবাদ। চাইলে আমার কাজও দেখতে পারেন... ফটোশপে করা...
http://gemini28bd.deviantart.com/gallery/#/d2un2pg
আশা করি ভাললাগবে... ( নিজের ঢোল নিজে পিটালাম )
হায় হায় জেমিনি ভাই, আপনার কাজ তো খুব ভালো লেগেছে, কিন্তু আপনি কই?
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমি আছি সব খানে আবার কোথাও নাই.. তবে আমাকে দরকার পরলেই পাবেন... যখনই দরকার পরবে আমি তখনই আসবো?
আমি আপনার সথে যোগাযোগ করবো কিভাবে?
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আপনাকেও ধন্যবাদ। আমার ১টা কাজ দেখতে পারেন আশা করি ভাল লাগবে... ফটোশপে করা...
দিব্যি গপ্প...আসল জিনিস কই?
আসল জিনিস আসবে পরীক্ষার পরে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অসম্ভব দারুণ একটা লেখা। বিশেষ করে শেষদিকে এসে খুব টাচড হলাম!
ধন্যবাদ অতন্দ্র প্রহরী। আমিও টাচড হয়েছিলাম।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এটা গল্প!!!আমি ভাবলাম সত্যি!
সত্য-মিথ্যার মিশেল। তবে শেষের কাহিনিটা সত্যি। শুধু সত্যি না, বেশ সাধারণ ব্যাপার। মুখের তিল সরানো , রঙে হালকা পোঁচ মারা এখন ব্যাপারই না।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দুর্দান্ত!
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
ধন্যবাদ ভাইয়া।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমি ভেবেছিলাম কোন টিউটোরিাল আপলোড করছো, অনেকদিন পর টোমার লেখা পড়লাম।খুব ভালো লাগলো।তোমার ছোটোবেলাট মাগাজিনে লেখা শেখ হাসিানার CLONE এর গল্পর কথা এখনো মনে পড়ে। আমার পড়া তোমার লেখা প্রথম গল্প।স্তব্ধ নীলিমায় ছিলো।
সিমি আপুউউউউউউ, খুশিতে পাগল হয়ে গেলাম।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হুম,অনিন্দ্য ভাইয়া তখন অনেক গম্ভীর ছিলো।
হুম। এখন কিন্তু আমি মোটেই তা না।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অসম্ভব সুন্দর একটা লেখা। শেষাংশের মুগ্ধতা অপূর্ব। (গুড়)
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
অনেক অনেক ধন্যবাদ নীড়দা।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দারুণ!!!! আপনার ভ্ক্ত হয়ে গেছি!!!!
ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
টাইটেল দেখে লেখাটা রেখে দিয়েছিলাম। সময় করে ফটোশপ অন করে পড়তে পড়তে শিখবো।
শেষ দিকে এসে কেমন একটা অনুভূতি বয়ে গেলো। ভালো লিখেছেন।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
ধন্যবাদ তানিম ভাই। আপনাদের পোস্ট পড়ে কিন্তু অনেক কিছু শিখেছি।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
লেখার বিশেষণ দিবো না।
আপনার এইভাবে কথা বলে কাহিনী বুনবার ভঙ্গী আমার খুব ভালো লাগে।
ছবি তোলার শখ বা ভবিষ্যৎ ইচ্ছা- কোনটাই নাই। তবুও আপনার এই সিরিজ পড়বো, কথা দিলাম। এতো চমৎকার লেখা মিস করা যায় না।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া অনুপ্রেরণার জন্য। আমার লেখা আপনারা নিয়মিত পড়েন, ভালো লাগা জানান - লেখক হিসেবে আমি ভাগ্যবান বোধ করি।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দারুন লিখেছেন। খারান, আমিও একখান টিউটোরিয়াল লেখতাছি।
শিমুল১৩
ধন্যবাদ। লিখে ফেলুন, সচলে পোস্ট করে দিন ঝটপট।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
“বাবা আমার মেয়েটা এম্নিতে খুব শান্ত-ভদ্র-লক্ষী। শুধু গায়ের রংটার জন্যই মনে হয় বিয়ে আটকে যায়। দেখতে খারাপ না কিন্তু ছবিতে কেমন জানি ভালো আসে না। মুখের তিলগুলার জন্য দেখতে একটু খারাপ লাগে। ছেলেপক্ষের সাথে সামনা-সামনি কথা বললে হয়তো কিছু একটা হত। কিন্তু ছবি দেখেই সবাই না করে দেয় . . .”
অবাক হই। কিন্তু কথা বাড়াই না। খাম খুলে ছবি বের করি। সস্তা matte কাগজে একটা 4R সাইজের এক মেয়ে ভাবলেশহীন মুখে চেয়ে থাকে অপলক।
ব্রাশ-ডজ-বার্নে মুখটাকে সুন্দর করে দেওয়া যায় কি?
অসাধারণ লাগলো এই লাইনগুলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আতিফ ভাই।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
খুব ভালো লাগলো লেখাটা। সতীত্ব-বনাম-কৃতিত্ব... খুব ভালো লাগলো এই কথাটা। ফিল্মে তুলে অভ্যাস বলেই হয়তো এখনও আমি পুরানো যুগে আটকে থাকা মানুষ। সিরিজ চলুক, তাতে যদি শিখতে পারি কিছু।
ধন্যবাদ ইশতি ভাই। এখনো ফিল্মে ছবি তুলেন জেনে খুব ভালো লাগলো। কিছু আপলোড দিলে আরো ভালো লাগবে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
না রে ভাই, একটা ক্লিক মারলেই এক ডলার। সব কিছু গরীব গ্র্যাজুয়েট স্টুডেন্টের জন্য না। ক্যামেরা বাড়ি পাঠিয়ে দিয়ে আমি ডি-৪০ হাতে তুলেছি একটা। এই জন্যই তো তোমাদের পোস্টে বাড়তি আকর্ষণ নিয়ে ঢুঁ মারি।
একটা ক্লিক মারলেই এক ডলার - কথা ঠিক।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আসল কথাটাই তো বললেন না রে ভাই ! বাদাইম্যা টাইপ মানুষ না হইলে কেউ ক্যামেরা কান্দে লইয়া টো টো কইরা ঘুরে !! হা হা হা !
লেখা এবং স্টাইলটা পছন্দ হইছে !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হা হা হা দুই মেগাপিক্সেলদার মুখে এ কী কথা শুনি। বাদাইম্যা টাইপ মানুষে ছেয়ে যাক দেশ। আলোকচিত্রে উঠে আসুক বাংলাদেশ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ফাহিম, আমরাও সচলায়তন পড়ি। এটার উপরে গল্প লেখ।তুই ছুটিতে কিভাবে বাড়ি গেলি বুঝলাম না । যাই হোক, তোর গল্পে পাঁচ তারা- নিশু
ধন্যবাদ, দোস্ত। চরিত্রগুলো কাল্পনিক হতে পারে, কিন্তু এটা গল্প না।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অনেক ভালও লাগলো লেখা।
তবে আপনার ছবি মিস করলাম
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
ধন্যবাদ রানা ভাই। আগামী পর্বে অবশ্যই ছবি থাকবে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হেহ হেহ... আরও অনেক সচলের পদাঙ্ক অনুসরণ করে ফাহিমও "রানা ভাই" ডাকলা। রানা আপুর দুখী চেহারাটা দেখতে মন চায়।
আবারো একই ভুল!
যাযাবর ব্যাকপাকারকেও ভাই ভেবেছিলাম।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দারুণ! বলাই'দার মত আমারো খুবই মেজাজ খারাপ ছিলো। আপনার লেখাটা পড়ে একটু হালকা লাগছে!
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
অনেক ধন্যবাদ। মেজাজ আমারো চরম খারাপ। দেশে এত পাকিস্তানী পতাকা বানায় কে?
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
সিমি আপুকে দেখে পাগল হয়ে গেলে তো চলবে না কারণ আপনাকে পরবর্তী পর্বটি খুব দ্রুত লেখে ফেলতে
হবে। কোনভাবেই চাইনা এমন অসাধারণ পর্বটি ভেস্তে যাক ভালো থাকুন, জলদি পরের পর্ব লেখুন।
-আয়নামতি
আচ্ছা ঠিক আছে। যত জলদি পারি নামিয়ে দিব।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ভালো লাগলো।
আমার মত অবশ্য একটু ভিন্ন। ফটোশপের টিউটোরিয়াল হয়তো অন্য কোথাও পাওয়া যাবে, কিংবা কোনভাবে শিখে নেওয়া যাবে- কিন্তু এতো ভালো গল্প পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ আছে। ফটোশপ তাই পরেই আসুক, আপাতত গল্পটাই চলুক।
পরের পর্বে অপেক্ষায় থাকলাম।
অলমিতি বিস্তারেণ
অনেক অনেক ধন্যবাদ সবজান্তা ভাই। আপনার মন্তব্য পড়ে উৎসাহ পেলাম।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
গল্প চলুক।
ঠিকাছে। চলবে তাহলে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অসাধারন!!! অসাধারন একটা লেখা পড়লাম ফাহিম ভাই।
ফরিদপুরে গিয়েছিলাম অনেক আগে একবার, ১৯৯৯ সালে। সঙ্গী বদি আংকেল এক মসজিদের পিছনে মুততে গেলে আমি মসজিদের অন্যপাশ থেকে গিয়ে দিলাম এক ক্লিক। আংকেল তো দিলো এক লাফ, সারা গায়ে মুত ছিটে লাগলো। ক্ষেপে গিয়ে বললো শুয়োরের বাচ্চা, তোরে আমি খাইছি। আমিও কম যাই না। বললাম যে তুমি আমার বাল ছিড়বা। বিড়ি খাওয়াও, নাইলে ছবি পাবলিশ করে দেবো।
খুবই ইচ্ছে ফটোশপ শেখার। কিন্তু সময় ও সূযোগ পাচ্ছি না।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
অনেক ধন্যবাদ।
আপনি মিয়া লোক খ্রাপ। এভবে ব্ল্যাকমেইল করেন!!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমার আবার ক্যামেরাফেস মাশাল্লাহ ভাল। ছবি নয়, আমাকে যদি এই ভাবে এডিট করা যেত!
লেখাটা পড়ে শেষে মনটা কেন যেন খারাপ হয়ে গেল।
আর মন খারাপ করে কী হবে!
ভালো থাকুন।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
.গল্পের মাইঝে হারায়া গ্যাছিলাম । সত্যকথা না বল্লেই মনেহয় ভাল্লাগতো
ধন্যবাদ কনফিউজ ভাই। সত্যকথা হল আমারো মন খারাপ হয়েছিল খুব।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অসাধারণ হইছে লেখাটা। লেখাটা এতই ভাল লেগেছে যে, মতামত না লিখে পারলাম না। উল্লেখ্য, সচলায়তনে পড়া কোন লেখার উপর এটিই আমার প্রথম মন্তব্য।
অনেক ধন্যবাদ বোহেমিয়ান ভাই। আপনার প্রথম কমেন্ট পেয়ে খুব ভালো লাগছে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
টিউটোরিয়াল ভেবে একটু ভয়ে ভয়ে পড়ছিলাম। এত চমৎকার একটা গল্পকে টিউটোরিয়ালের হিজাব পরানো ঠিক না। খুব ভাল লাগল
এত চমৎকার একটা গল্পকে টিউটোরিয়ালের হিজাব পরানো ঠিক না।
অ-নে-ক ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অসাধারণ একটা গল্প পড়লাম...
আপনার মুগ্ধ ভক্ত হয়ে গেছি অনেক আগেই... দিনে দিনে মুগ্ধতা বাড়ছে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অসম্ভব সুন্দর স্মৃতিচারণ.........মনে হল ছবির মতন দেখতে পেলাম সব। দিনের শুরুতেই এত সুন্দর একটা লেখা পড়লাম......দিনটা ভাল যাবে মনে হচ্ছে......অসংখ্য ধন্যবাদ!
আপনাকেও ধন্যবাদ। গল্পটা আপনাকে স্পর্শ করেছে - ভাবতেই ভালো লাগছে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অসাধারন ফাহিম ভাই শেষে এসে যেন একটা ঘুষি দিয়ে শেষ হল। নেন
ধন্যবাদ, পুরানো পোস্ট খুঁজে বের করে পড়লেন দেখি! খুব ভাল লাগল কল্যাণ ভাই।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
facebook
ধন্যবাদ অণু ভাই
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এটা আমার জীবনের গল্প। আমি তো পড়ে অবাক। ৯০% মিল আছে এ গল্পের সাথে আমার।
চমৎকার একটা লেখা!
আবার পড়লাম।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কী অদ্ভুত সুন্দর লেখা! মানুষ ভাবে এক, হয় আর এক-শুরু করে ভেবেছিলাম এক, শেষ করে দেখি হলো আর এক!!!
দেবদ্যুতি
নতুন মন্তব্য করুন