ভালোবাসার সাথে পার্কের বেশ ঘনিষ্ঠ একটা সম্পর্ক আছে। নাগরিক জীবনে প্রেম করার মত, দু-দন্ড কথা বলার মত নিরিবিলি পরিবেশ নেই বললেই চলে। এক আছে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের করিডোর, আর না হলে স্থানীয় পার্ক (ফাস্ট ফুডের দোকান আর লিটনের ফ্ল্যাটকে গোণায় ধরলাম না – ওগুলো বড় গদ্যময় জায়গা)। চলন্ত রিকশাও একটা বিকল্প হতে পারে, কিন্তু তৃতীয় পক্ষ হিসেবে চালকের উপস্থিতি অকপট ভাব বিনিময়ের জন্য বিশেষ বিব্রতকর। সে হিসেবে পার্কের সুবিধা অনেক। পা বাড়ালেই সবুজ ঘাস আর হাত বাড়ালেই সস্তার বাদাম। দেশে থাকতে পার্কে প্রেম করার এই চমৎকার সুযোগটা পাই নি, বরং অনেকগুলো বিকেল নষ্ট করেছি টোয়েন্টি-নাইন নামক বিদঘুটে খেলায় হাত মকশো করে। প্রবাস জীবনে ল্যাবের সাদা দেওয়াল যখন চেপে ধরলো চারিদিক থেকে, মনে হল, কাছের পার্কে একটা ঢুঁ মারা দরকার।
আমার শহরে বেশ কিছু বড় পার্ক আছে, খুব সুন্দর করে সাজানো। অনেক গাছপালা, পুকুর, সাইকেল চালানোর রাস্তা, পায়ে হাঁটা পথ, বিশ্রাম করার জন্য চমৎকার জায়গা, এমন কী বার-বি-কিউ করার জন্য বন্দোবস্ত আছে। বিকেল হলে নানা লোকের ভিড় জমে। বাচ্চারা অর্থহীন চিৎকার করে ঢাল বেয়ে গড়িয়ে পড়ে, স্বাস্থ্য রক্ষায় দৌড়ে বেড়ায় জিরো ফিগার তরুণীরা, তাদের পিছু নেয় কানে আইফোন গোঁজা নানা সাইজের ছেলে ছোকরা থেকে শুরু করে আধবুড়োর দল। উলটে রাখা ঝাড়ুর মত দেখতে গাছগুলোর নিচে খুনসুটি চলে জোড়ায় জোড়ায়।
এইসব টুকিটাকি দৃশ্য নানা আলোকচিত্রীর ছবিতে এসেছে (শুধু নিউইয়র্ক সেন্ট্রাল পার্কের উপরেই অগুণতি ফটোস্টোরি হয়েছে)। আমার আগ্রহ তাই ছিল পার্কের অন্যান্য বাসিন্দাদের দিকেই। এই বাসিন্দারা হলেন নানা জাতের পাখি। মূলত গাঙচিল আর হাঁস। শীতের সময়ে এদের অনেকেই উত্তরের হিম হিম পরিবেশ থেকে উষ্ণ ক্রান্তীয় অঞ্চলে যাত্রা করে – সে হিসেবে এই পরিযায়ী পাখিদের অনেকেই আপনাদের চেনা। আমিও প্রথম দেখায় তাদের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি করে পরিচিত হাসি দিলাম।
কিন্তু পাখিরা আমাকে পাত্তাই দিল না। প্রথম পরিচয়ের সামান্য সৌজন্য রক্ষাতেও তাদের অনীহা চোখে পড়ার মত। গাঙচিলগুলো মাথার উপরে পাক খেতে খেতে তারস্বরে চেঁচাতে থাকলো, ধেড়ে হাঁসগুলো আমার ক্যামেরা তোয়াক্কা না করে আগের মতই গ্যাঁট হয়ে বসে রইল। আর ম্যাগপাই গুলো পায়ে পায়ে ঘুরতে লাগলো পাঁউরুটির টুকরোর আশায়।
এই অঙ্গুরি ঠুঁটো গাঙচিলেরা আকারে প্রায় ১৭-২০ ইঞ্চির মত হয়, তা মাঝারী আকৃতির একটা কবুতরের মত। ডানা ছড়ালে প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি আকারের দেখায়। পেটুক পাখিগুলো খুবই আগ্রাসী ও প্রায় সময়ই অন্য পাখির খাবার ছিনতাই করে। চমৎকার উড়তে পারে, শূন্যে নানা কসরতও দেখায়। তবে বাসা করে মাটিতে। এদের সঙ্গী নির্বাচন প্রক্রিয়াটা মোটেই অ্যা্রঞ্জড ম্যারেজ নয়, বরং নানা রাগ-অনুরাগের মাধ্যমে একটা পরিণয়ের দিকে গড়ায়।
তারপর কিছুক্ষণ হুটোপুটি চলে। ঠিক ছাত্রদল-ছাত্রলীগের মত ধাওয়া পালটা ধাওয়া নয়, আরেকটু শান্ত মেজাজে, রয়ে সয়ে। দুই পক্ষই বেশ আক্রমণাত্মক মেজাজে থাকে। ডানা ঝাপ্টায়, একে-অন্যকে গুঁতো দেয়। এভাবেই পরস্পরের আরো কাছাকাছি আসে।
পরিণয়ের এক পর্যায়ে ঠোঁট দিয়ে একে অন্যের পালক খুঁচিয়ে দেয়। গা ঘেঁষে উষ্ণতা বিনিময় চলে। কখনো ঠোঁটের সাথে মিলে যায় ঠোঁট।
এরপর যা হয় তা কিঞ্চিৎ “ইয়ে”, লজ্জার ব্যাপার।
যাই হোক, আসল কথা হল জীবজন্তুর ছবি তোলার জন্য স্থানীয় পার্ক খুব চমৎকার একটা জায়গা। কিন্তু আমরা এইসব পার্কে ঘুরতে গিয়ে গাছের পাতা ছিঁড়ে, ফুল ছিঁড়ে, ঝোপ-ঝাড় নষ্ট করে, আইস্ক্রিম-চিপসের প্যাকেট ফেলে, বিড়ি খেয়ে নোংরা করে একেবারে যা-তা অবস্থা করে রাখি। এর উপর আছে কর্তৃপক্ষের অবহেলা ও উন্নাসিকতা। রাজ্যের ফুলের গাছ, বিদেশি ক্যাকটাস এনে লাগানো হয় অথচ দেশি ফলের গাছগুলো পড়ে থাকে অযত্নে। অথচ একটু যত্ন নিলেই স্থানীয় একটা পার্কে কাঠবিড়ালী বা বেজি বাসা করতে পারে। পাখিরাও আশ্রয় পায়।
আসুন, আমরা আমাদের পার্কগুলোকে পরিবেশবান্ধব, প্রণয়বান্ধব করি।
মন্তব্য
* peeping tom >> উঁকিবাজ টম ( কৃতজ্ঞতা স্বীকার: জ্যোতির্ময় বণিক )
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা
চরম উদাস লজ্জা পেলে কিভাবে হবে?
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দারুন। ছবিগুলো কি হরেলাক পার্ক থেকে তোলা?
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ঠিক ধরেছেন ভাইয়া
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
শেষের ছবিটা দুর্ধর্ষ!!!
অতীত
ধন্যবাদ অতীত
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হ
আপনি এত ইমো কই যে পান!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
প্রেম ও পর্নো বিষয়ে বিদগ্ধ ব্লগারের ইয়ে-ওলা ছবি দেখে খুব মজা প্লাম
আপনি মজা পেয়েছেন জেনে আমিও মজা পেলাম
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
বরাবরের মতই (গুড়)
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
অনেক
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
মানুষ ছাড়া আর কোন প্রাণী চুমু খায় না বলে জানতাম। লজ্জার ব্যাপারের আগে তাদের তো চুমু খেতে দেখা গেল। তা হোক, আমার সমস্যা কী? আমার সমস্যা হলো একটা উদ্ভট ভাবনা। ওই চুমুতে উষ্ণতা বিনিময় কি করে হয়? দুই ঠোটই তো পেলাস্টিকে তৈরী
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
আমি একবার দুইটা কাককে দেখেছিলাম চুমু খেতে। তবে তখন তো এটার মানে চুমু খাওয়া বুঝিনি। বড়দের জিজ্ঞেস করেছি ঘটনা কী ? তারা বলে খাবার খাওয়াচ্ছে। অথচ দুইটাই বড় ছিলো, এভাবে ঠোঁটে ঠোঁট লাগিয়ে খাবার খাওয়ানোর কথা না।
কাউয়াদের মধ্যেও নিশ্চয়ই মৈত্রেয়ী দেবী এবং ক-হণ্যতে আছে। এবং সেখানে নিশ্চয়ই এই চুমু খাওয়া নিয়ে লেখা আছে, 'মুখের উপর শুষ্ক টাকটুক বাইরাবাইরি'।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হে হে হে, নীড়দা
উষ্ণতা বিনিময়টা চলে ডানা ঘষে, বুকে বুক ঠেকিয়ে উপর থেকে চার নং ছবিটা দেখুন।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
চমৎকার ছবি ও উপাখ্যান।
উঁকিবাজ টমকে
আপনাকেও
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এত কাছ থেকে পাখি তো আগে দেখিনি !!
খুব ভালো লাগল ফাহিম ভাই ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রদীপ্তময় সাহা ভাই
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ফালগুনের হলদে শুভেচ্ছা।
লেখা আর ছবি বরাবরের মতই চমৎকার!
অসংখ্য ধন্যবাদ, ফাল্গুনের শুভেচ্ছা
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
চমৎকার।
facebook
অসংখ্য ধন্যবাদ অণু ভাই
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অনেক রোমান্টিক লেখা!!!!!!!
অসংখ্য ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
নাউযুবিল্লা কাজকারবার! ছি ছি, দেশের যুবপাখিসমাজ তো দেখি উচ্ছন্নে গেলো! এইজন্যই দেশটার কোনো উন্নতি হয় না।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ফাহিম হাসানদের জন্য ব্লগ আজ এনিম্যাল পর্ন হয়ে যাচ্ছে। তওবা তওবা।
বেলেল্লাপনায় লিপ্ত এইসব পাখিদেরকে কোমর পর্যন্ত মাটির ভেতর রেখে পাত্থর মারা হোক।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আচ্ছা, গালরা কি উপকূলীয় অঞ্চলের বাইরেও বাসা বাঁধে? উপরের ছবিগুলোর সময়কাল বোধকরী এক না, তাই না? নিচের ছবিগুলোর জমে যাওয়া পানির তাপমাত্রায় কি প্রথম ছবির ঘাস এত সবুজ থাকতে পারে?
নাহ, ছবির সময়কাল প্রায় ছয়মাস। অনেকদিন লাগলো ছবিগুলো তুলতে
গালরা উপকূল থেকে দূরেও বাসা করে। কর্নেল ল্যাবে আরেকটা মজার তথ্য পেলাম -
সোর্স: http://www.allaboutbirds.org/guide/Ring-billed_Gull/lifehistory/ac
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
পাখিরাও ছলাকলা করে!!! এতদিন ভাবতাম কেন পাখি হলা্ম না, খালি খেতাম, ঘুমাতাম আর উড়ে বেড়াতাম । এখন দেখছি পাখিদেরও সঙ্গি খুজতে হয়, ছলাকলা করতে হয়, প্রণয়ও করতে হয়।। ঝামেলা।
শুধু পাখি কেন? অনেক পশুও সঙ্গী খুঁজতে গিয়ে হয়রান হয়
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ভালবাসা দিবসে আপনি অন্য এক ভালবাসার গল্প শোনালেন, যা প্রচলিত গপসপ থেকেও বেশী উপভোগ্য হয়েছে! আপনার ছবিলেখ ন্যাশনাল জিওগ্রাফির কথাই মনে করিয়ে দিয়েছে!
ভালবাসা পর্বের আগে এই সংঘাত পর্ব খুব কৌতূহল জাগাচ্ছে! কেন এমনটা হয়? পালকের রং বদলের যেমন বায়োলজিক্যাল কারণ পাওয়া যায়, এর পেছনে তেমন কারণ আছে কোনও?
পরিবেশবান্ধব তো আমরা সব সময় শুনি; কিন্তু প্রনয়বান্ধব কথাটা (যা শুধু মানব-মানবীর জন্য নয়, বিহঙ্গ-বিহঙ্গীর জন্যও ) খুবই জটিল লাগল। এমনি জটিল লাগল, ''উল্টে রাখা ঝাড়ুর দেখতে গাছগুলো''' বা ''আকাশ জুড়ে সত্যি মৈথুনের আভাস'' ইত্যাদি মজার বাক্যগুলোও।
পরবর্তী লেখার পথ চেয়ে আছি। ভাল থাকবেন।
প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ। সংঘাত পর্বের পিছনে নিশ্চয় কোন কারণ আছে। বিহেইভিওরাল বায়োলজিস্টরা ভাল বলতে পারবেন। তবে আমার মনে হয় এটা কিছুটা ছদ্ম, মানে মিছেমিছি আরকি!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ডেভিড আটেনবুড়োর বার্ডস অব প্যারাডাইছে দেখছিলাম কিছু ছলাকলা।
লেখা এবং ছবি চ্রম ভালু পাইলাম।
ঐটা আমিও দেখেছি। ডেভিড আটেনবুড়ো
ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দারুণ!
_________________
[খোমাখাতা]
ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
চরম।
ডাকঘর | ছবিঘর
ধন্যবাদ তাপসদা
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আপ্নে দেখি এনিমল-পর্নো ফটোগ্রাফার হয়ে যাচ্ছেন!!
ছবি যথারীতি সিরাম!!
---------------------
আমার ফ্লিকার
আর না, পর্নোগ্রাফির এখানেই শেষ। এরপর থেকে অন্য ছবি দিব।
উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধন্যবাদ, ভাল লাগলো ছবিগুলো ও বাংলা ভাষায় আপনার বর্ণন।
উৎসাহের জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রৌঢ়ভাবনা।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
পার্কগুলো খুব বেশি "প্রণয়বান্ধব" না হওয়াই ভালো!
লেখা, ছবি, সবই খুব ভালো লাগলো।
পার্কগুলো খুব বেশি "প্রণয়বান্ধব" না হওয়াই ভালো! - হা হা হা
অনেক ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
চমৎকার । লেখায় (গুড়) , ছবিতে , ছবি তোলার ধৈর্যের জন্য
ধন্যবাদ, ধন্যবাদ এবং ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
পার্কে তো আমিও কত ঘোরাঘুরি করি (মর্নিং এন্ড ইভনিং ওয়াক আর কী), কই আমার চোখে তো এইসব বেলেল্লাপনা ধরা পড়ে না! আপনার মনেই আসল ময়লা, এইগুলা খুঁজে খুঁজে বের করেন খালি।
আপনি চোখ থাকিতে অন্ধ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
নতুন মন্তব্য করুন