কাঠখোদাই থেকে গলির গ্রাফিতি
লঞ্চের কাপ্তান জন ডেটনের মুখ খুব খারাপ, কিন্তু লোক হিসেবে সে মন্দ নয়। বিলেতি খালাসি কিনা, সব কিছুতে একটা মতামত জাহির করা চাই। এমনিতে মগজটা তার বুদ্ধিতে ঠাসা, কলিজাটাও সাইজে বেশ বড়। সকালের ঝগড়ায় যাকে গালি-গালাজ করে তেড়ে উঠে মারতে যায়, রাতে তাকেই কাছে টেনে পিঠ চাপড়ে দেয়। বকবকানির স্বভাবের জন্য অনেকে আড়ালে তাকে গ্যাসি জ্যাক ডাকে । হোটেলের নামে এই গ্যাসিকে মদের দোকান খুলতে দেখে লোকে বেশ খুশিই হয়েছিল। না হওয়ার কোন কারণ নেই - সমস্ত দিনের শেষে যখন শিশিরের শব্দের মতন সন্ধ্যা আসে, ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল, তখন মনটাকে চাঙ্গা করে হুইস্কি আর শরীরটাকে দু-দন্ড শান্তি দেয় বন্দরের খানকি। দেখতে দেখতে তাই গ্যাসি জ্যাকের ব্যবসা জমে উঠে – বারে ভিড় জমায় করাতকলের শ্রমিক, খনির মজুর এবং অচেনা নাবিকের দল। এইসব গল্প আদতে ভ্যাংকুভারের গোড়াপত্তনের সময়কার – এখনো লোকমুখে ফিরে আর ঐ জায়গাটুকুর নামই হয়ে গিয়েছে "গ্যাসটাউন"। মদের পিপের উপর গ্যাসি জ্যাক দাঁড়ানো এমন একটা মূর্তিও আছে। মূর্তিটা থেকে খানিকটা দূরে উঁচা-দালানময় এক ট্রেন-স্টেশান, যার চত্বরে ছবি তোলার উদ্দেশ্যে আমাদের জমায়েত।
আমরা মানে সচলের লোচনবক্সী মুস্তাফিজ ভাই, ত্রিমাত্রিক কবি (শান্ত),রাজিব মুস্তাফিজ আর আমি। এডমন্টন থেকে প্রায় হাজার কিমি পাড়ি দিয়ে আমার ভ্যাংকুভার আসা – আসল উদ্দেশ্য শীতের হাত থেকে পালানো, মুখে “এই আপনাদের টানে চলে এলুম” টাইপের হাসি। হাসি অবশ্য উধাও হয়ে যায় আকাশের অবস্থা দেখে, মেঘলা-ধূসর আলো আর টিপ টিপ বৃষ্টি। এর মধ্যেই হাত-ঝাঁকি দিয়ে একে অন্যের চিন-পরিচয় হল। শান্ত হল ডকিন্স-ফাইনম্যানের ভাবশিষ্য, থাইস্যুপ রান্না করতে সে চার ঘন্টা লাগায় এবং আমাদের মাঝে একমাত্র নাইকন ব্যবহারকারী (D90)। রাজীব ভাই অনেকগুলো পাশ দিয়ে এখন নতুন কেনা canon T3i এর প্রেমে মশগুল, মজার মজার ঘটনা বলে শরীর ঝাঁকি দিয়ে হাসেন। ভ্যাংকুভারের গলি-ঘুপচি যার আত্মস্থ সেই মুস্তাফিজ ভাইয়ের Canon 1Ds Mark II এর এখন কোন পরিচয়পত্র লাগে না। আর আমি আমার নব্যপ্রস্তর যুগের canon 40D ও ক্রপড বডির লেন্সের বোঁচকা নিয়ে শান্তর বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছি।
নিজ নিজ ক্যামেরা কান্ধে হাঁটতে বের হয়ে টের পেলাম ভ্যাংকুভারের বৈচিত্র। এইটা-ঐটার ইতিহাস অন্যমনস্কভাবে শুনছিলাম, হঠাৎ দেখি গ্যালারির মত এক দোকান - আদিবাসীদের মুখোশ, মূর্তি আর অলংকারে সাজানো। ইনুইটদের কারুশিল্প বেশ বিখ্যাত – বিশেষ করে তাদের ছাপচিত্র আর খোদাই। বেশ লজ্জা পেলাম এদের সংস্কৃতি সম্পর্কে নিজের অজ্ঞতায়। প্রায় দুই বছরের উপর ক্যানাডাতে আছি অথচ বলতে গেলে প্রায় কিছুই জানি না। আমাদের অনভ্যস্ত চোখে বিভিন্ন আদিবাসীদের হাতের কাজ একই রকম লাগে, অথচ একটু খেয়াল করলেই তফাৎ বোঝা যায়। দোকানের এক হর্তা-কর্তার কাছ থেকে তাই জেনে নিলাম বিভিন্ন টোটেমের শানে-নজুল, রঙ আর প্রতীকের ব্যাখ্যা। টুকরা কথায় বোঝা গেল মিথ অথবা কল্পসত্য দেশে দেশে প্রায় একইরকম। এই যেমন স্কটিশ লক-নেস দানবের এক খালাতো ভাই থাকে ওকানাগান লেকে, নাম হল ওগো-পোগো। লকনেস মন্সটারের মত সেও হ্রদের পানিতে ডুবে ডুবে জল খায়, লোকে “খোদার কসম, আমি নিজের চোখে দেখলাম ঢেউয়ের মাথায় একটা লম্বা গলা” ইত্যাদি বলে তার অস্তিত্বের প্রমাণ দেয় – কিন্তু কেউ কোন প্রমাণ অথবা পরিষ্কার ছবি দেখাতে পারে না।
এইসব কাল্পনিক চরিত্র অন্যান্য আদিকথার সাথে মিশে একসময় নিজস্বতার অংশ হয়ে উঠে। বিশ্বায়নের যুগে এই আঞ্চলিকতাটুকু আমি বেশ উপভোগ করি। তবে একটা আস্তর নিচেই আধুনিক চেনা রূপ। ডাউন্টাউন এডমনটনের মত এখানকার গলি-ঘুপচিতেও খেয়ালী তরুণদের শিল্পকর্ম। দেওয়াল ভর্তি আঁকিবুকি – কোনটা রাজনৈতিক শ্লোগান, কোনটা অক্ষরের বিচিত্র কারিকুরি, কোনটা স্রেফ উদ্ভট নাম-দেশ-ফুল-ফল টাইপের। এই গ্রাফিতিগুলো শহরে একটা রোমান্টিক আমেজ আনে – যদিও পুলিশের চোখে এগুলো সব শহুরে জঞ্জাল। শিল্পকর্ম হিসেবে এগুলো আমল পায় না, ব্যতিক্রম ব্যাঙ্কসির মত শিল্পী যে এখন প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তিত্ব। এই স্ট্রিট-আর্টগুলোর মধ্যে স্বতঃস্ফুর্তের চিহ্ন প্রকট – কোন অভিজাত গ্যালারিকে খুশি করতে না, বাণিজ্যিক বিপণন না, স্রেফ ব্যক্তি অথবা কমিউনিটির অব্যক্ত কথাগুলো বিনা ভণিতায় স্প্রে পেইন্টে উঠে আসে। অমর হওয়ার খায়েশ নেই বলে এই দেওয়ালচিত্রগুলো সাম্প্রতিক ও স্বল্পমেয়াদী কিন্তু শহুরে জীবনবোধের সাথে আশ্চর্য রকমের প্রাসঙ্গিক।
চলবে
মন্তব্য
চলুক
তবে ছবি কই?
...........................
Every Picture Tells a Story
আপনার প্রচ্ছন্ন হুমকিতে কিছু ছবি জুড়ে দিলাম
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
লেখা ভাল হইছে। কিন্তু আকৃতি মন ভরাইতে পারল না। জমার আগেই দেখি শেষ। যাক আমি যে কোন কিছু না খাওয়ায়েই তোমারে বিদায় দিছি সেই কথা লেখ নাই । আজকে বিরানিটা শেষ করলাম
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আহারে বিরানী! কতবার ফ্রিজের কাছ দিয়ে ঘুরঘুর করলাম, পাষণ্ড মন তবু বিরানী রান্ধিল না।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
তুমি আমাকে রাত্রে রান্না করার সময় দিলা কই?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আহারে ভালোবাসা !!!!!! রান্নার সময় ও দেয় নাই
গৃহবাসী বাউল - আর ভালোবাসা! মোটে রান্ধে না তার উপর তত্ত্ব আর পান্তা!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আকারে ছোট, কিন্তু চমৎকার সুখপাঠ্য লেখা। মিথের বিশ্বজনীন রূপ নিয়ে এর আগেও যেনো কোথায় একটা কথা উঠেছিলো। মিথের এই সাদৃশ্য আমারও বেশ কয়েকবার চোখে পড়েছে। বিশেষ করে (যদিও এইটা ঠিক মিথের সাথে সাদৃশ্য না) লর্ড অভ দ্য রিংসে যখন নাজগুলদের নেতা উইচ কিং অভ অ্যাংমারকে Eowyn হত্যা করে, তখন হিন্দু ধর্মের দেবী দুর্গার মহিষাসুর বধের সাথে তার মিলটা রীতিমতো চোখে পড়ে। পরে অবশ্য জেনেছিলাম, মিথের মধ্যে এই যে সাদৃশ্য দেখা যায়, সেটা নিয়েই বলে অনেক গুরুগম্ভীর গবেষণা আছে।
লেখা দুর্দান্ত লাগলো, তবে আকৃতিতে আরো একটু বড় হোক। চিন্তা ভাবনাগুলি দানা বাঁধুক।
অট: শান্তর বাসায় কি শান্ত একাই থাকে ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
মিথ সম্পর্কে আসলেই তুলকালাম গবেষণা হয়েছে, তবে সাধারণ চোখেই অনেক সাদৃশ্য ধরা পড়ে। গল্পগুলোর মূল প্লট প্রায়ই খুব ঘটনাবহুল হয় আর অ্যাডাপ্টেশানগুলো চমৎকারভাবে লৌকিক স্বাদ আনে।
অট: শান্ত বাসায় একা থাকে না, একাধিক চৈনিক রু্মমেইট আছে। বেশ ভদ্র, শান্ত আর লক্ষী টাইপের পোলাপান।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমার তো এমনকি রামায়ন আর ইলিয়াডের মধ্যেও প্রচুর মিল লাগে। এনিয়েও শুনেছি "তুলকালাম গবেষণা" আছে।
দারুন লেখা!
ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
কি সুন্দর করে লিখেছেন, মনটা ভরে গেল। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। লেখায় নিয়মিত হোন, এই কামনা করছি।
-মনি শামিম
ধন্যবাদ মনি ভাই। আপনি সবসময় উৎসাহ দেন, ভালো লাগে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আরে ছবি কই?
আপনার পোস্ট ছবি ছাড়া, এটা একটা কথা হইল?
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
পরে ছবি জুড়ে দিয়েছি, ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এইবার ঠিকঠাক
৫ম ছবিটা সবচেয়ে ভাল লাগল।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
একবার ঘুরে ২য়'বার ফিরে এসেই ছবি পাওয়া গেলো দেখি
লেখা ভালো লেগেছে বেশ
ডাকঘর | ছবিঘর
গ্যাস টাউনে আসলে আমি খুব বেশি ছবি তুলিনি, তাই একটু দ্বিধা কাজ করছিল।
ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
স্বতঃস্ফুর্ততা ছাড়া স্ট্রিট আর্ট ক্যান, কোনো আর্টই হয় না। আর ব্যাঙ্কসিরে আমিও বান্সকি কৈতাম। ব্যাঙ্কসিই তো 'ঠিক' মনে হয়।
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
দেখেন কান্ড, এতদিন ভুলভাবেই উচ্চারণ করে এসেছি। ঠিক করে দিলাম। অনেক ধন্যবাদ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আহারে, মুস্তাফিজ ভাইয়ের সঙ্গে কতদিন দেখা হয় না
মাতিস, রিতা ভাবী... মিস্করি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সবাই আপনার কথা খুব বলছিল, বোঝা গেল আপনাকেও মিস করে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
রে রে পাষণ্ড, লেখার বেলায় অ্যাত্তো কিপটেমি!
কিপ্টেমি কই? এ তো সিরিজ - লেখার আকার ধীরে ধীরে বড় হবে বন্ধু।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
মিথে মিথে মিল তো পাই বটেই, এমনকি দুনিয়ার নানা প্রান্তের লোককথা আর উপকথাতেও চমকে ওঠার মতন মিল দেখি। ভাবলে অবাক লাগে, কোথায় প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপরাজ্য, কোথায় বা উপমহাদেশ, কোথায় বা আফ্রিকান দেশগুলো, কোথায় দুই আমেরিকা, কোথায় ইউরোপ আর এশিয়া, কোথায় মেরুর কাছাকাছি দেশগুলো---যোগাযোগের ব্যাপারই তো ছিলো না প্রাচীনকালে, অথচ লোককাহিনিতে অদ্ভুত সব মিল!!!
লেখা দারুণ হয়েছে।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আপনার কাছ থেকে মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগল, তুলিদি। মিথের মিল নিয়ে আপনি একটা পোস্ট দিন না প্লিজ।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এট্টুক? পরেরবার কথাসূত্র ২ ৩ ৪ একত্রে দিয়েন।
ইস্ট কোস্টে আদিবাসীদের উপর কিছুই দেখি না...
..................................................................
#Banshibir.
দুঃখিত, লেখাটা আসলে ছোট হয়ে গিয়েছে। গ্রে হাউন্ডের বাস ডিপোতে বসে লেখা শুরু করেছিলাম। ক্ষীণ তনুর কারণ তাড়াহুড়া, পরেরবার বিশাল বপুর লেখা আসবে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
সবজান্তা মনের কথাটা বলে দিয়েছে, আকারে ছোট, কিন্তু চমৎকার সুখপাঠ্য লেখা। বাকিটুকু জলদি আসুক।
ধন্যবাদ। বাকিটুকু দ্রুতই আসবে বলে আশা রাখি
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এত কম ছবি কেন? বাকিগুলো তাড়াতাড়ি দিয়েন। লেখা চমৎকার।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দারুন!! চলুক...
চলবে, ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দারুন লেখা, দারুন ছবি। পপ্পন নিয়া বসলাম পরের টা জলদি ছাড়েন ফাহিম ভাই।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
লেখা এই আসল বলে
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমিও
পরের পর্বগুলো আরেকটু বিস্তারিত আসুক, জলদি!
বাহ! ছবিগুলো মারাত্মক। লেখাও দারুণ, তবে আরেকটু বড় হতে পারতো।
ছবিগুলোর সাথে এক লাইনের হাল্কা এক্সপ্লেনেশন থাকলে ভালো হইতো। আর পরের পর্ব তাড়াতাড়ি দিও।
"চমৎকার সুখপাঠ্য লেখা"
---------------------
আমার ফ্লিকার
মাস্কের ছবিগুলো ভালো লাগলো, শুধু মাস্ক নিয়েই ১টা পোস্ট দেন ফাহিম।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
পোস্টের সাইজ দেখে মনে হচ্ছে, এই একটা দিয়েই বৎসরাধিক কাল চালানো যাবে। যাই হোক, লেখা ও ছবি ভাল লেগেছে।
সচলায়তনের সবচাইতে নামকরা ফটোগফুরদের একজনের পোস্টে শব্দের অভাব না হয় মেনে নেয়া যায়, তাই বলে ছবি মোটে সাতটা? "বহোত না-ইনসাফী হ্যায় ইয়ে"!!
৪,৫ নং ছবি ভালো লেগেছে!
অপেক্ষায় নাজির।
ফারাসাত
নতুন মন্তব্য করুন