গান শিখতে হলে নিয়মমাফিক রেওয়াজ করা বাধ্যতামূলক, ছবি আঁকতে গেলে প্রচুর খসড়া স্কেচ করা লাগে হাত পাকানোর জন্য। অথচ ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে আমার ভাবটা এমন যে বেঢপ-বিশাল একটা ক্যামেরায় টিপি দিলেই ছবি উঠবে। কোন পূর্ব-প্রস্তুতি ছাড়া ভাল ছবি তোলা কঠিন, কারণ ফটোগ্রাফির কোন রুল অফ থাম্ব নাই। এই কথাটা টের পাই যখন কাউবয় স্টাইলে আমি ক্যামেরাটা ড্র করি, বিল্ট-ইন মিটারের উপর ভরসা করে শাটার টিপে মেমোরি কার্ড ছবিতে ছবিতে উপচে ফেলি। বাকি সময় ক্যামেরা থাকে কুলুঙ্গিতে তোলা। আমার মত অনেকেরই ফটোগ্রাফির ব্যাপারে অদম্য আগ্রহ, কিন্তু পড়াশোনা, সংসার এবং বস্তুজগতের অভিকর্ষজ টানে সময়স্বল্পতায় ভুগছেন। আমার ভ্যাংকুভার ভ্রমণের চমৎকার দিকটা ছিল যে পুরা সময়টাতেই আমি, শান্ত, মুস্তাফিজ ভাই ১ (লোচনবক্সী), মুস্তাফিজ ভাই ২ (রাজিব), অপর্ণা কম-বেশি ফটোগ্রাফি নিয়েই ছিলাম।
ভ্যাংকুভারে পৌঁছেই আমি সরাসরি শান্তর বাসায় উঠি। সেখান থেকে ক্যামেরা সরঞ্জাম ইত্যাদি নিয়ে বের হই। ব্যানানা লিফ নামের এক মালয়শিয়ান রেঁস্তোরায় ভরপেট খেয়ে আমরা ডাউনটাউনে উদ্ভ্রান্তের মত ঘুরতে থাকি। পায়ে হেঁটে শহরটা দেখতে বেশ লাগছিল। ডেভি স্ট্রিট (Davie) নামে ইন্টারেস্টিং এক রাস্তা ধরে বেশ অনেকখানি হাঁটলাম। রাস্তাটা ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার অষ্টম প্রিমিয়ার আলেকজান্দার ডেভির স্মরণে। ভদ্রলোক বেশ বিখ্যাত লোক ছিলেন, তার অসংখ্য কীর্তির মাঝে একটা হল মদ বিক্রি-বাট্টার উপর প্রভিন্সিয়াল অধিকার নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে লড়াই। সিধা এই রাস্তাটা ধরে হাঁটলে প্রচুর রেঁস্তোরা, বার চোখে পড়ে। সমকামীদের জন্য বিশেষ কিছু ক্লাব আছে, এছাড়াও নানাবিধ দুষ্টু দোকানে ভর্তি। টুকটাক কিছু ছবি নেওয়া হল। রাতের ভ্যাংকুভারের বাসিন্দাদের কিছু পোর্ট্রেট করা হল, শহরটা ছিল বেশ আলো ঝিলমিল।
দিনের বেলায় সেই তুলনায় ভ্যাংকুভারকে বেশ ম্লান মনে হয়। আকাশটা থাকে ঘোলা, রাস্তাটা ধূসর আর বাতাসটা কেমন বিষণ্ণ। এর মাঝেও ইতস্তত ঘোরাঘুরি চলতে থাকে রবসন স্ট্রিট, বারার্ড স্ট্রিট ধরে। রাস্তা পাল্টালে দুইদিকের ভাব-গতিকও পালটে যায়। রবসনে বেশ কিছু আধুনিক ব্র্যান্ড-বিপণী, ক্যাম্বি স্ট্রিটে পুরানো ইউরোপিয়ান ধাঁচের দালান-কোঠা। শহরের মাঝে মিশে যেতে যেতে মনে হচ্ছিল চলন্ত ছবিগুলোকে ক্যামেরায় ধরাটা বেশ কঠিন হবে। খুব সচেতন চোখে ছবির ফ্রেম দেখতে গেলে শহর ঘোরার আনন্দটুকু পাব না, তাই ছবি তোলাটা মুহূর্তের তাড়নাতেই সীমাবদ্ধ থাকল।
পাইপ হাতে বুড়ো - বেশ থেমে থেমে, গুছিয়ে ব্যাখ্যা করল তামাকের মাহাত্ম্য
সাবওয়ে থেকে নেমে বাস ধরব, সাদা চুল-দাঁড়ির আকর্ষণে বেশ জরে কয়েক কদম হেঁটে প্রায় রাস্তায় নেমে আসি। একটু হাই-কি তে ছবি তোলার ইচ্ছা ছিল, আবার মুখের প্রোফাইলটাও চাচ্ছিলাম তাই খানিকটা ওভার এক্সপোজড। একটাই শট নেওয়ার সময় পেয়েছিলাম - ডানদিকের কিছু অংশ ফেলে দেওয়া উচিত কিন্তু ক্রপ করতে ইচ্ছা করছে না।
সাঁকোর উপর শহর
সেই শহরের হরেক রকম মানুষ
স্ট্যানলি পার্কে আলোকসজ্জা
এই ছবিটা আসলে একটা আফসোসের গল্প। ছবির ডান কোণে খেয়াল করলে অল্প একটু রিফ্লেকশান দেখা যাবে। ওটাকে কাজে লাগিয়ে চমৎকার একটা কম্পোজিশান করা যেত, কিন্তু ফ্রেম করার সময় চট করে চোখে পড়ে নাই।
রাতের ভ্যাংকুভার
মন্তব্য
ছবিগুলো দারুণ।
তবে ভাইয়া, এত অল্পে কি খিদে মেটে?
শুরু হইতে না হইতেই শ্যাষ !!
ধন্যবাদ।
আমি আসলে পোস্টের সাইজ নিয়ে বিরাট বিপদে আছি। লেখা-ছবির মিশেলে অপ্টিমাম দৈর্ঘ্য কেমন হওয়া উচিত ঠিক বুঝতে পারি না। আমার ধারণা ছোট পোস্টে পাঠক ছবিগুলো বেশি সময়ধরে দেখার সুযোগ পায়। আমি নিজে টানা দশটার বেশি ছবি মন দিয়ে দেখতে পারি না।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
সেটা আপনি একদিক থেকে ঠিকই বলেছেন।
তবে তাপসদার কথা ধরে বলি, হয়ত ভ্রমণ পোষ্ট বলেই খিদে একটু বেশি।
যাই হোক, শেষের আগের ছবিটা আমার সবচেয়ে ভাল লেগেছে, যেন কত না বলা কথা লুকিয়ে।
নট ফেয়ার!! আর ছবি কই? স্ট্যানলি পার্কে আলোকসজ্জার ছবিটা দুর্দান্ত এসেছে।
ফারাসাত
ধন্যবাদ। আরো কিছু ছবি ধারাবাহিকভাবে আসবে পরের পর্বে
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আরে পাইপওয়ালা চাচার ছবি তো জব্বর আসছে। আর বুড়া চাচার ছবি কখন তুললা? ছবিগুলান বেশ ভাল। লেখায় যথারীতি ফাঁকিবাজি। কমপক্ষে আমরা যে গ্রানভিল আইল্যান্ডে না গিয়ে গ্রান্ডভিল স্কাইলাইনে চলে গেছিলাম সেই কাহিনী কথাসূত্রে আসা উচিৎ ছিল না? তারপরে গ্রানভিলে পাখি-টাখির ছবি তুললা যে সেটা শুধু ফেসবুকে দিলেই হবে? তারপর অপর্ণাকে যে পাক্কা দুইঘন্টা অপেক্ষা করাইলা এগুলা আসবে না?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আরে, দাঁড়াও গ্র্যানভিল আইল্যান্ডের গল্প বলতে গেলে পুরো এক পর্ব লাগবে - সবই আসবে, ধীরে ধীরে।
তোমার কথাই ঠিক, লেখাটা ফাঁকিবাজি পর্যায়ের হইছে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
পোট্রেট দুইটা কিন্তু কোপাকুপি হইছে।
*সাদা বুড়ার ক্রপ কিন্তু আমার ভালই লাগছে, গোল্ডেন রেশিও মানতে গেলে আরেকটু জুম হয়ে যেত হয় ক্রপের সময় তাঁর থেকে এইটার ফিল বেশি মনে হচ্ছে
*পাইপ বুড়ার কালার ব্যাপক!!!
অনেক ধন্যবাদ বেচারাথেরিয়াম।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এগুলার ছবি কই?
আরেকটু লিখলেই পারতেন, শুরু না হতেই শেষ।
এগুলোর ছবি পাব্লিকলি দেওয়াটা ঠিক হবে কিনা বুঝতে পারছিনা। আপাতত বাইরে থেকে ভদ্রগোছের একটা ছবি দিচ্ছি -
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ফাহিম কিছু স্যাম্পল দেখায়ে একটা ভাল ব্যবসা শুরু করতে পার।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ভেতর থেকে অভদ্রগোছের ছবিও তুলেছ তার মানে? হুম হুম
ভালো লাগল
ফাহিম ভাই এর সাথে একমত যে প্রচুর ছবি সম্বলিত ছবিব্লগে মনযোগ দিতে অনেক অসুবিধে হয়। আটটা থেকে দশটা ছবি ঠিক আছে একটা ব্লগে। তবে ভ্রমণ পোস্টে আরও কটা বেশী ছবি দেয়া যেতে পারে
লেখাটা আয়তনে সামান্য বড় হবার দাবি রাখে। ছবি পর্যাপ্তই আছে
ডাকঘর | ছবিঘর
ফিডব্যাকের জন্য ধন্যবাদ। এরপর লেখা, ছবি দুটোই আকারে বড় হবে
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ভালো লাগলো। পাইপ আলা আঙ্কেল তো বেশ হ্যান্ডসাম!
ধন্যবাদ, আ্ঙ্কে্লের বেশ ভাব আছে
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এক্কেরে ফালতু।
লেখা ফালতু, ছবি আরো ফালতু।
(এই গুলির তুলনায় আমারগুলি )
গৃহবাসী বাউল
ঠিক বলেছেন বাউল ভাই
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
চমৎকার লেখা, অসাধারণ সব ছবি। আমার ১ আর ৩ নম্বর ছবি বেশী ভাল লাগলো। ফাহিম ভাই, আপনার লেখার আকার আর ছবির সংখ্যার হিসেব তো ঠিকই আছে মনে হয়। আসলে আপনার ছবির প্রসাদগুণ এত বেশী যে ছবিগুলি অনেক মনোযোগ দাবি করে। সেক্ষেত্রে কম ছবি দেয়াটা ঠিকই আছে। আর লেখার আকারটা মনে হয় ব্যাক্তিভেদে ভিন্ন হয়। কেউ অল্প কথায় সারেন, কিন্তু লেখায় এত গুন থাকে যে সেটাকেই মহার্ঘ্য মনে হয়। আবার কারোর অনেক বড় রচনাতেও তেমন স্বাদ পাওয়া যায়না। সুখের বিষয় হল আপনার লেখা এসব বিপর্যয় মুক্ত।
-মনি শামিম
আপনি বাড়াবাড়ি রকমের প্রশংসা করেন, মনি ভাই। আমি হয়ত এর যোগ্য না। যাই হোক, আমাকে তো তুমি করে বলতেন। হঠাৎ আপনি বলাতে ঘাবড়ায় গেলাম।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
প্রশংসা যদি বাড়াবাড়িই না হয় তাহলে আবার প্রশংসা কি? প্রশংসা ঠিকই আছে, কিন্তু তোমাকে হঠাৎ "আপনি" কেন সম্বোধন করলাম সেটা ভেবে কিঞ্চিত বিব্রত আর ব্যাপক বিস্মিত!
-মনি শামিম
দারুণ সব ছবি।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমি আবার অতশত বুঝিনা। ছবি ও লেখা ভাল লেগেছে, ব্যস্।
অনেক ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দারুন সব ছবি ফাহিম ভাই। ইয়ে মানে লেখাটা পরের বার আরেকটু বড় করা যায়না???
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
ধন্যবাদ। পরের পর্বে সাইজ আরো বাড়বে।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
চরম সত্যি কথা!
পাইপ হাতে বুড়োর ছবিটার এক্সেপ্রেশন ভালো লেগেছে।
আপনাকে অনেকদিন পরে দেখলাম, আপনার ছবিও মিস করি।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দেয়ার মত কিছু তোলা হলেই দিব আশা করছি। এদিকে ওয়েদার খুবই খারাপ--ঠান্ডা। বাইরে ২ মিনিটের বেশী থাকাই আমার জন্য কষ্টকর। ক্যামেরা নিয়ে বের হওয়া আরো কঠিন।
বুইড়া আর হরেক মানুষের কুত্তা হাতে হাঁটার ছবি দুইটা দারুণ লাগসে !!
অনেক ধন্যবাদ সুহান ভাই
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
পাইপ জেঠু আর দাঁড়ি দাদুর ছবি দুটো খুব মনে ধরেছে। আর লাল কাপড় জড়ানো মানুষটা কি মৃত নাকি সেটা একটা ফুটপাথ শোর অংশ?
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
ধন্যবাদ। লাল কাপড় জড়ানো লোকটা ঘুমন্ত।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
সাঁকোর ওপর শহরটা দুলছে দুলছে আর দুলছে...
কুকুর হাতে ধাবমান মানুষদের পেছনের দেয়ালে রংয়ের কম্পোজিশন ভাল লাগল ।
আর হ্যাঁ, লেখাটা আরেকটু বড় হলে অপটিমাম হোত
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
ফিডব্যাকের জন্য ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ছবিগুলো চমৎকার, তার সঙ্গে মানান সই লেখা। ভাল থাকবেন, শুভকামনা রইল।
অনেক ধন্যবাদ
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
সাঁকোর ওপারেই সুজন'দার নুতন বাসা।
...........................
Every Picture Tells a Story
আহা! নতুন বাসাটা দেখা হল না
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
সাদা দাঁড়ি আর শেষের আগের ছবিটা বেশি ভাল্লাগসে
------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
ধন্যবাদ ভাই
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ফটুগ্রাফারদের হিংসা !!
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
দারুণ ছবি
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ধন্যবাদ ভাইয়া
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
পুরো ট্যুর এ যে আপনারা অনেক মজা করেছেন সেটা বুঝতে খুব বেশী বুদ্ধি লাগেনা।সেই মজাদার গল্প আর আরও কিছু তাকিয়ে থাকার মত ছবির অপেক্ষায়।
ট্যুরটা দারুণ ছিল। ব্যাপক খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা আর ছবি তোলাতুলি।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আলোক সজ্জার ছবিটা অসাধারন। বাকি ছবির অপেক্ষায় থাকলাম।
ধন্যবাদ। ব্যস্ততার জন্য বাকি ছবি আপ্লোড করা হয় নাই, দুঃখিত।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমি ন্যাটা বলে ডান-বাঁ প্রায়ই উলটো বলি, কিন্তু আমি তো ডান দিকে নয় বরং বাঁ দিকে রিফ্লেকশন দেখতে পেলাম?
আমার ভুল
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হ, আমিও বামেই রিফ্লেকশন দেখতে পাচ্ছি শুধু। কুকুর নিয়ে ঝাপসা চাচা-চাচি কি ইচ্ছাকৃত-ঝাপসা? সাঁকোর উপর ছবিটায় তারগুলো আর ল্যাম্পপোস্ট কোনভাবে হাপিস করে দিতে পারলে দারুণ হত।
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
কুকুর নিয়ে চাচা-চাচি ইচ্ছাকৃত ধাপসা। ঠিক ধরেছেন।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
নতুন মন্তব্য করুন