তুমি ঝাঁসির রানী
নাকি রাজিয়া সুলতানা,
সে কথা ভেবে ঝাঁপ দেইনি,
সেই ছিলো ভুল এক
তাই দিলে যাব্জ্জীবন -
সারাটা জন্ম কাটলো বিষাদে।
এর চেয়ে ফাঁসি ছিলো ভালো
না পাওয়া শেষ হতো একবারে -
কিছু নাইতো, বেশ নাই,
না পেলে কি আর করা -
দিতে পারো, কিন্তু দাওনা
নিতে পারো কাছে টেনে, কিন্তু নাওনা,
তার চেয়েতো কম হতো দহন।
আশা বড়ো সর্বনাশী
যতো তারে বুকে পুষি,
কেবলই ক্রমঘুর্নায়মান ধারে তার,
ততো সে কাটে স্বপ্ন, বেঁচে থাকবার সাধ;
দেবেই যদি কীট কোনো,
দাও, ক্ষতি নেই,
সাথে দিও, খানিকটা বর্ষণও।
মন্তব্য
প্রথম প্যারাটার মত পরের দুটি মেলাতে পারলাম না।
স্বপ্নদ্রোহ
বস্, সেরে উঠেছেন? নাকি জ্বর-ফ্লু এসবের ফল এই কবিতা?
তৃতীয় প্যারার পঞ্চম লাইনটি ঠিক বুঝতে পারিনি। সেই লাইনটি পুরোপুরি না বুঝলেও কবিতার রস নিতে অসুবিধা হয়নি।
আপনার অনেক কবিতার লাইন আপনার অনুমতি ছাড়াই নিয়মিত ফেসবুকে ব্যবহার করি - স্ট্যাটাসে। এই কবিতা থেকেও উদ্ধৃতি ব্যবহারের লোভ সামলানো মুশকিল।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
স্বপ্নদ্রোহ/পান্ডব,
ধন্যবাদ। মনে হচ্ছে অসংগতি রয়ে গ্যাছে প্যারা থেকে প্যারায় বা লাইন থেকে লাইনে। আরো কাজ করবো এর উপর।
নতুন মন্তব্য করুন