অর্হনিশ কার্নিশে দুটো শালিক
আসছে, যাচ্ছে, কিশোরী চন্দ্রার মতো
অমন হলুদ পায়ে জলতরঙ্গ ।
বইয়ের পাতা উল্টে কার চোখ
জানালার আরও ওপারে
কলেজপড়ুয়ার পড়ার টেবিলে
আছঁড়ে পড়ে ?
সিলিং এর হাওয়ায় উড়ছে -
এক্স স্কয়ার প্লাস ওয়াই স্কয়ারের ফর্মূলা,
হুমায়ুন আহমেদের কিশোরী উপন্যাস,
আর আমাদের পাঠিকার শালিক হৃদয় ।
বই তুলতে সাড়ে দশটায় কলেজ
যাবার আগে, যদি সে তাকায় -
রাস্তা পেরিয়ে, এপারে জানালায়,
শালিকের ঝগড়ায়?
মন্তব্য
ইসসস কৈশোর! হায় কৈশোর!!
কবিতাটির অসাধারণ মিষ্টতা মোহিত করলো, সেইসাথে মনে করিয়ে দিল আরো একটি কবিতা!
রোমেল চৌধুরী
অতটুকু চায়নি বালিকা!
অত শোভা, অত স্বাধীনতা!
চেয়েছিল আরো কিছু কম,
আয়নার দাঁড়ে দেহ মেলে দিয়ে
বসে থাকা সবটা দুপুর, চেয়েছিল
মা বকুক, বাবা তার বেদনা দেখুক!
অতটা চায়নি বালিকা!
অত হৈ রৈ লোক, অত ভিড়, অত সমাগম!
চেয়েছিল আরো কিছু কম!
একটি জলের খনি
তাকে দিক তৃষ্ণা এখনি, চেয়েছিল
একটি পুরুষ তাকে বলুক রমণী!
[আবুল হাসান, নিঃসঙ্গতা]
বেশ লাগল।
ওমন টা কি?
অমন কি ঠিক আছে?
যাবার আগে, যদি সে তাকায় -
রাস্তা পেরিয়ে, এপারে জানালায়
অমন আশা করেই গেছি শুধু, জীবনেও মুখ তুলে বা মুখ ঘুরিয়ে ফিরে তাকায়নি।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
এ স্কয়ার বি স্কয়ারে কখনোই মন দিতে পারি নাই। কেবলই শালিখ দেখতাম। এখন সেই অভ্যাস নাই যদিও। কবিতা ভালো লাগসে।
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
সেই সময়ের কথা, যে সময় ফেলে এসেছি যেন বহু বছর আগে...
অটঃ আমরা'র মত আরেকটি কবিতাণু জন্যে অপেক্ষায় থাকলাম
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
আহ্...
এই কবিতাটা একটু ঠেলা দেই, সাথে কবিকেও। আট বছর পার হয়ে গেলো, আর কোন কবিতা পেলাম না।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
নতুন মন্তব্য করুন