সচলায়তনে চোখ দিয়ে বা মন দিয়েই প্রথম যা মনে হয়, তা অভিসারের স্মৃতি। আর মনে আসে নজরুলের ঐ গানটি,
কারা যেন এসেছিল
এসে ভালবেসেছিল
তাহাদের স্মৃতি আজ পথেরও ধুলায়
হায় সন্ধ্যায়!
ভেসে আসে সুদূরে, স্মৃতিরও সুরভি
হায় সন্ধ্যায়!
প্রতিদিনের পাতায় পাতায়, মন্তব্যের ছোটো খুপরিতে সেই অভিসারেরই স্মৃতি-রেণু যেন ছড়ানো। সেই রেণু গায়ে মেখে মেখে যত ভেতরে যাই, ততই পরাগ ফোটে। তা থেকে ফোটে ফুল, অচেনা প্রেমের ভুল। সেই অনুভূতি তখন কথা চায়, শব্দ চায়। জানাতে চায় নিজেকে। কথা থেকে এভাবে কথা তৈরি হয়, লেখা এভাবে লেখা ডেকে আনে, মন এভাবে মনকে জাগায়। রচিত হতে থাকে আমাদের সমান্তরাল জীবনী_আমাদের, আমাদের সময়ের, আমাদের আত্মীয়তার।
সেই আত্মীয়রা অভিসারে আসে এবং চিহ্ন রেখে চলে যায়_ ভালবাসার। রেখে যায় তাদের অভিসারের স্মৃতির সুরভি। তারই ঘ্রাণ নিতে চুপি চুপি গেরিলার মতো আসি। অফিসে কাজের ফাঁকে চুপটি করে, রাতের কাজ সেরে, বউয়ের চোখ ফাঁকি দিয়ে, অনেক জরুরি পড়া-লেখা বাদ দিয়ে গেরিলার মতো লুকিয়ে তাকে দেখতে আসি। আজ সে কেমন, আজ তার চোখে কোন তারা ভাসে, আজ তার মনে কোন কোন কথা ওঠে আর পড়ে।
আমাদের গুপ্ত যোগাযোগ শিরা-উপশিরার মতো ছড়ায়। তার মধ্যে রক্তের মতো আমাকে বইয়ে দাও।
আসি আর চিহ্ন রেখে যাই। আসি আর চিহ্ন দেখে চলে যাই। আসি আর দেখি, কারা যেন অন্তরালে বসে চিহ্নের মালা গাঁথে। 'প্রতিদিন একটি রুমাল' আর প্রতিদিন একটি মালা; সচলাদের নৈশগীতি। সেই গীতি না শুনলে যেন নামাজ কাজা করার ভাব হয়। রিচু্য়াল মানি না, কিন্তু এই আসক্তি মানি। নইলে সঙ্কেত যে আজো বৃথা যায়!
কোথাও কেউ কথা বলে_শুনি। কোথাও কেউ তর্ক করে_কান পাতি। কোথাও কেউ কাঁদে-তার ঢেউ এসে গায়ে লাগে। দুলি তার কান্নার কাঁদনে। কোথাও কারো উতসব_আমাদের মনেও রৈ রৈ তাল ওঠে। কোথাও কেউ অসুখের জানালায় একাকি রাত জাগে_তার অন্ধকারে আমাদের কথাগুলো তারকার মতো ফুটে থেকে সঙ্গ দেয়। বলে, আমরা আছি।
কোথাও যখন সব চুপচাপ, কেউ এসে ডাকে,
আছো জেগে? সাড়া দাও সাড়া দাও!
সাড়া ওঠে, ধ্বনি জাগে।
নীরবতার ভাঁজে ভাঁজে রাখা কথার চন্দনকাঠ সুরভি ছড়ায়। সেই সুরভিতে কাদের যেন অভিসারের সংকেত, কারা যেন এসেছিল, এসে ভালবেসেছিল....
আমার সকল অভিসারের স্মৃতি আজ জাগ্রত। স্মৃতির ধুপ জ্বালিয়েই আজ তার উদযাপন হোক। যদি রাজি থাক,
'দূর থেকে হাত তোল, যদি পার জানাও সম্মতি_
নইলে সংকেত আজো বৃথা যায়।'
কে ঘুমাও, আমাকে জাগরূক রেখে!
মন্তব্য
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
সাহস দেন তো বলি, হ্যাঁ এর সবই আমার মনের কথা। আর মনকে কি পারলাম বুঝাতে?
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
একদম অসাধারন লিখেছেন
দারুন!!! ৫ তারা
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
একটা তারা তোমাকে ফেরত দিলাম, নিজ নামে আকাশে পুঁতিও।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
ঠিক তাই
-------------------------------------
বালক জেনেছে কতোটা পথ গেলে ফেরার পথ নেই,
-ছিলো না কোন কালে;
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
অসাধারণ করে ভালবাসার কথাগুলো বলে গেলেন সুন্দর করে। সচল সহ আপনাকে অভিনন্দন।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
অভিনন্দন হে সচল!
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
দুর্দান্ত লিখেছেন ! অভিনন্দন আপনাকে
জয়তু সচলায়তন
বুদ্ধত্ব প্রাপ্ত হইয়া গৌতম কহিলেন তিন আর্য সত্য :
জগত সচলময়।
সচলের কারণ আছে।
সচলের প্রতিষেধক নাই।
অনার্য হইয়াও এই সত্য ধনে-প্রাণে মানি।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
ফারুক ভাই অলরাউন্ডার। কাব্যে - প্রবন্ধে প্রত্যেক বিভাগেই।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
তবে, সব মাঠের বাইরে।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
আমরা আছি, আমরা থাকবো, নতুনরা এসে যোগ দেবে, তারাও থেকে যাবে। আর লিখে যাবে পরম আত্নীয়তার আবেশে। এই-ই জন্মদিনের প্রত্যাশা।
আমরা আছি বা নাই, সচল থাকুক। এবং আমাদের মতো করে, এখনকার মতো করে...
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
"কোথাও কেউ কথা বলে_শুনি। কোথাও কেউ তর্ক করে_কান পাতি। কোথাও কেউ কাঁদে-তার ঢেউ এসে গায়ে লাগে। দুলি তার কান্নার কাঁদনে। কোথাও কারো উতসব_আমাদের মনেও রৈ রৈ তাল ওঠে। কোথাও কেউ অসুখের জানালায় একাকি রাত জাগে_তার অন্ধকারে আমাদের কথাগুলো তারকার মতো ফুটে থেকে সঙ্গ দেয়। বলে, আমরা আছি।"
খুবরকম সত্যি কথা।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সত্যি যে তার প্রমাণ কী?
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
কিন্তু 'স্মৃতি' কেন বলা হলো? আমার তো ধারনা ছিলো এই অভিসার নিরন্তর ?
কব না সে কথা, আপনি অন্তর্যামী! বাকি কথা এই: মনোমধ্যে ভবিষ্য স্মৃতি বহে যে নিরবধি!
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
মুগ্ধ হইলাম ভাই।
---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল
জয়তু সচলায়তন! জয়তু সচলা!!!!!
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
- এইটা কী ফুলের ফটুক দিলেন বস, ফুঁ দিলেই উইরা যায়! কই ডাডি শক্ত একটা ফুলের ফটুক দিবেন...।
লেখা পরে পইড়া কমেন্ট দিমু নে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি ফুলডা খারাপ না বস, তয় ডান্ডিডা তত পোক্ত না। আলতো কইরা ধইরেন, পাইবেন।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
আপনি খাঁটি কবি একজন। আপনার বাক্যে বাক্যে কবিতা। খুবই আনন্দের কথা যে, গুণি মানুষে ভরে গেছে সচলায়তন।
................................................................
আমার সমস্ত কৃতকর্মের জন্য দায়ী আমি বটে
তবে সহযোগিতায় ছিল মেঘ : আলতাফ হোসেন
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
কবির উক্তি, পাঠ্যপুস্তকেও আছে। আমি কোন ছার, পারি কি ফেলিতে?
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
মাইচ্চে রে
আপনেরেও কাইব্য রুগে পাইল?
ধইচ্চেন ঠিক। এই বাত রোগ বংশগত, বর্ষায় ছলকায়_শীতে বাড়ে।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
... ... ... ...
সেলাম...
---------
অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা। (সুইস প্রবাদ)
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
আপনি এলেন! আপনাকে ধান-দুর্বা।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
মনটা আদ্র হইছে।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
কী সুন্দর !
ওয়াসিফ ভাই, আপনার গোপন প্রেমের কথা তো জেনে ফেলছি...
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
প্রেম আর গোপন রইল কই, যারে বহুজনে ভালবাসে আমি তো তারেই নিয়া মাতি। সচলায়তনে কি আর আমার একার অভিসার?
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
এক্কেরে ইলিশ-খিচুরি। ভদ্রজনের ভাষায় বৃষ্টি আর সরোদের একাকার।
---------------------------------------------------------
আমাকে ডাকে আকাশ, বোঝে মাটি হাওয়া জল
বোঝে না মানুষ আর বিনাশী মুদ্রার ছল
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
অসাধারণ লিখেছেন... আপনি অন্তর্যামী... প্রত্যেক সচলের মনের কথা এক ঠাঁয় তুলে দিলেন?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
জাঝা
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
"কে ঘুমাও, আমাকে জাগরুক রেখে!"
এত ভাল হয়েছে, রেশ কাটছে না। আরো লিখুন.
সুরভি
রেশ যাতে না কাটে, তার জন্যই কি আপনি সুরভি?
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
জনে জনে এই গল্প লিখে রাখা হোক,এই সুরভিময় প্যাপিরাস
আগামী বুঝে যাক গল্প এক ছিলো ভালোবাসা ও বন্ধনের - আমরা তার বেদুঈন-যাত্রী !
জয়তু ফারুক ওয়াসিফ ।
( ছবি বদলালেন যে ! এতো এতো আড়াল-আবছায়া-বিমূর্ততার
কালে মূর্ত ই তো লাগে ভালো , নয় কি ? )
---------------------------------------------------------
আমার কোন ঘর নেই !
আছে শুধু ঘরের দিকে যাওয়া
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
এখন আর মূর্তি রাখব না, ভাবমূর্তি দিয়ে কাজ চালাব ঠিক করেছি!
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
নতুন মন্তব্য করুন