৬ | লিখেছেন মূলত পাঠক (তারিখ: রবি, ২৬/০৪/২০০৯ - ১১:০৮অপরাহ্ন)
সুন্দর লাগলো।
একটা প্রশ্ন ছিলো, রেণুকাবাহার কি কোনো বাস্তবে আছে এমন ফুল, না আপনার কল্পনার? থাকলে ইংরিজি নামটা জানালে উইকি-তে গিয়ে ছবি দেখতাম, যেমন তুলিরেখার কবিতার রিঠাগাছ ও সূর্যপাখি দেখলাম।
৮ | লিখেছেন জিফরান খালেদ (তারিখ: রবি, ২৬/০৪/২০০৯ - ১১:২৩অপরাহ্ন)
ব্যাপারটা খোলা চোখে দেখলে দেখা যায় - একটা ইমেজ, তারপরের স্তবকে একটা হলো পর্যবেক্ষণ, আর তার পরেরটুকুতে অভিজ্ঞতা-সঞ্জাত উপলব্ধি, যেটা পর্যবেক্ষণের মধ্যে যে জ্ঞান সেইটার হাত ধরে।
পরবর্তী স্তবক কি একটা ইমেজের যে ইম্প্রেশান, সেইটা হতে পারে?
না না দেখেছি। ওই বিষয়ে বিস্তৃত করে লেখা অনেক শ্রমের কাজ। বর্তমানে আমি অন্য ধরনের বিষয় নিয়ে কাজ করছি। ওটাকে আমার কাজের মধ্যে রেখেছি, কিন্তু এর পরে। তারপরও একটা লেখা যদি বানাতে পারি তো মন্দ হয় না।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
১৪ | লিখেছেন স্বাধীন [অতিথি] (যাচাই করা হয়নি) (তারিখ: সোম, ২৭/০৪/২০০৯ - ১০:২৭অপরাহ্ন)
ধন্যবাদ জবাবের জন্য। তাড়াহুড়ার কিছু নেই। আপনার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিটি জানার খুব ইচ্ছে ছিল তাই অনুরোধটি করা।একটা লেখাও যদি বানাতে পারেন তো মন্দ হয় না। আমিও তাই বলি।
কী জানি আমিও তো এই লাইনটা অনেক দিন ধরে বহন করে আসছি। কিছু একটা আছে নিশ্চয়। বাকিটা এহ বাহ্য। কিন্তু খালি একটা লাইন তো আর পাতে দেওয়া যায় না। তাই রেণুকাবাহারের গল্পটা আনা। সেটা বোধহয় অন্য সীন, এখানে কাটপিস আকারে ঢুকে গেছে।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
মন্তব্য
বাহ!
বেশ বাহার !
সুন্দর!
বাহ!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
প্রথম লাইনের সাথে বাকী চারলাইনের সম্পর্ক বুঝতে ব্যর্থ হইলাম।
প্রথম লাইনটা জাহাঙ্গীরনগরের কোনো দুপুরে ভাবা। ওই সময়ের আমার বেশিরভাগ লেখা-বই-মানুষ হারিয়ে গেছে বা আবছা আবছা আছে। পরের লাইনগুলো এই দণ্ডের কাজ।
ফলে আপনার সঙ্গে একমত, কোনো সম্পর্ক নাই। ফলে মামলা খারিজ।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
সুন্দর লাগলো।
একটা প্রশ্ন ছিলো, রেণুকাবাহার কি কোনো বাস্তবে আছে এমন ফুল, না আপনার কল্পনার? থাকলে ইংরিজি নামটা জানালে উইকি-তে গিয়ে ছবি দেখতাম, যেমন তুলিরেখার কবিতার রিঠাগাছ ও সূর্যপাখি দেখলাম।
সম্ভবত এ নামে কোনো কিছু নাই। এ এমনি বানানো পাতলা কাব্য মাত্র। রিয়েলি। কিন্তু প্রথম লাইনটা আমাকেই শুধু টাটায়।
........................................................................................................
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
ব্যাপারটা খোলা চোখে দেখলে দেখা যায় - একটা ইমেজ, তারপরের স্তবকে একটা হলো পর্যবেক্ষণ, আর তার পরেরটুকুতে অভিজ্ঞতা-সঞ্জাত উপলব্ধি, যেটা পর্যবেক্ষণের মধ্যে যে জ্ঞান সেইটার হাত ধরে।
পরবর্তী স্তবক কি একটা ইমেজের যে ইম্প্রেশান, সেইটা হতে পারে?
ধুর, হইতারে, নাও পারে...
হইতারে, নাও পারে...
কিন্তু আমার খিদা লাগছে, বাড়ি যাব খাব আর ঘুমাব, শেষ রাতে কাহিনী আছে।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
দারুণ লাগলো
------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কবিতা বরাবরই মাথার উপর দিয়ে যায়, এটাও গেল।
ফারুক ভাই আপনার আগের ব্লগে একটা মন্তব্য করেছিলাম, মন্তব্যটি মনে হয় আপনার আর চোখে পড়েনি। জবাবের অপেক্ষায় রইলাম। ভাল থাকুন, সচল থাকুন।
না না দেখেছি। ওই বিষয়ে বিস্তৃত করে লেখা অনেক শ্রমের কাজ। বর্তমানে আমি অন্য ধরনের বিষয় নিয়ে কাজ করছি। ওটাকে আমার কাজের মধ্যে রেখেছি, কিন্তু এর পরে। তারপরও একটা লেখা যদি বানাতে পারি তো মন্দ হয় না।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
ধন্যবাদ জবাবের জন্য। তাড়াহুড়ার কিছু নেই। আপনার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিটি জানার খুব ইচ্ছে ছিল তাই অনুরোধটি করা।একটা লেখাও যদি বানাতে পারেন তো মন্দ হয় না। আমিও তাই বলি।
কিউট !
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
কোনো তুলো আর নেই ধুনুরির টংকারে।
এই লাইন্টারে তো মাথা থেকে আর নামাইতে পারিনা ফারুক ভাই...কি করি??
কী জানি আমিও তো এই লাইনটা অনেক দিন ধরে বহন করে আসছি। কিছু একটা আছে নিশ্চয়। বাকিটা এহ বাহ্য। কিন্তু খালি একটা লাইন তো আর পাতে দেওয়া যায় না। তাই রেণুকাবাহারের গল্পটা আনা। সেটা বোধহয় অন্য সীন, এখানে কাটপিস আকারে ঢুকে গেছে।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
অদ্ভূত সুন্দর!!!
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
ধন্যবাদ রিটন ভাই ও অচল আনি।
অচল আনি, আপনাকে অনেক দিন পাই না। আপনার জন্য একটা লাইন:
'অচল মু্দ্রার মতো আগ্রহের ভেতর সঞ্চিত আছো, হে ঈশ্বর'
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
এই লাইনটা তো মারকাটারি! কেউ সেই কবিতার লিঙ্কটা দিন না, একটু পড়ি গোটাটা।
ওইটার লিংক তো এখনো সৃষ্টি হয় নাই। ওটা মনে মনে কলা খাওয়ার মতো হঠাত বানানো।
আদিতে লিখেছিলাম,
(তুমি) 'দেখবে একদিন অচল মুদ্রার মতো আগ্রহ পেয়ে গেছ চারপাশে'
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
আপনাকেও ধন্যবাদ ওয়াসিফ ভাই!
আপনাকে বোধহয় বিষন্ন কবিতায় পাইছে... নাইলে ক্যামনে লেখেন এইগুলা?
সুন্দ্র । ছবিটাও সুন্দ্র। বাগান থেকে ফেরার দরকারটাতো বুঝলাম না, বাগানেই থাকো
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
বাহ্!
ভাল লাগল খুব।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ধন্যবাদ বন্ধু তানবীরা। ধন্যবাদ মাশীদ।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
নতুন মন্তব্য করুন