কোনো এক অরোরায়,
আলোল-বিলোল উর্মিল সায়রের কাছে
যখন অবাঙমুখ এক অন্তরীপের মতন
ক্রমশ নিমগ্ন হতে থাকি,
কিংবা নিতল ঘুমের রাজ্য ছেড়ে
শ্রবণা আর কৃত্তিকাদের ভিড়ে
আকাশগাঙ্গের ফিসফাসে কান পাতি,
নয়তো জলজ মেঘফুল ছুঁইতে
কোনো গহন শাঁওল শাওনি রাতে,
তপ্ত করতল মেলে রাখি,
ঠিক তখন অফুরান এক ফল্গুধারার মতন
কবিতা, শাশ্বত প্রণয়ী আমার
নিরল অভিসারে আসে কাছে!
সে এলেই দখিনপানের সুরবাহারে
হংসধ্বনি বাজে,
বাজে, অবিরাম ঝংকারে।
সঙ্গতে তার অযুত-নিযুত
রংমশালের আলো, ময়ূরীর মত
জলে স্থলে অন্তরীক্ষে নাচে!
-------------------------------------
গান্ধর্বী
মন্তব্য
মাসুদ সজীব
বাহ !
আপনার কবিতাও তো চমৎকার।
-ছায়াবৃত্ত
অসংখ্য ধন্যবাদ
গান্ধর্বী
আপনার গল্পের মতো কবিতাতেও দেখি চমৎকার হাত!
-নিয়াজ
কবিতা দিয়েই হাতে খড়ি হয়েছিল কিনা! তবে আমার কাছে তো অকবিতাই মনে হয়।
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
গান্ধর্বী
চমৎকার লাগলো পড়তে, দুইবার পড়লাম এরই মধ্যে। লিখতে থাকুন, আপনার আরও কবিতা পড়তে চাই।
পড়ার জন্য অনেক অনেক
গান্ধর্বী
আপনি তো দেখি গল্পের থেকে কবিতাই ভালো লেখেন
চমৎকার!
____________________________________________________________________________________
তবু বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ কোরো না পাখা।
গল্পগুলোও পড়েছেন দেখছি
অনেক ধন্যবাদ
গান্ধর্বী
দুতিনটে শব্দে বোধটুকু জমতে জমতে ধপ করে নেমে যেতে হয় নিচে....ভাঙনগুলো একসাথে করে আরো কিছু নব পর্বে পঙ্ক্তি সাজালে আরো ভালো হতো- আমার তাই মনে হলো। লিখুন আরো.....
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
একটু দায়সারা গোছের হয়ে গেছে বলে মনে হয়েছে আমার নিজের কাছেই!
গান্ধর্বী
সে এলেই দখিনপানের সুরবাহারে
হংসধ্বনি বাজে,
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ শাহীন ভাই
সঙ্গতে তার অযুত-নিযুত
রংমশালের আলো, ময়ূরীর মত
জলে স্থলে অন্তরীক্ষে নাচে!
---- অসাধারণ ভাল লেগেছে।।
অসংখ্য ধন্যবাদ!
ঠিক তখন অফুরান এক ফল্গুধারার মতন
কবিতা, শাশ্বত প্রণয়ী আমার
নিরল অভিসারে আসে কাছে!
নতুন মন্তব্য করুন