একটা অন্যমনস্ক রাত

গান্ধর্বী এর ছবি
লিখেছেন গান্ধর্বী [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৮/০৮/২০১৪ - ১১:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হেডফোনে চুপ বড়ে গোলাম। ঝিল্লিমুখর ঘুমন্ত পল্লীর পথ ধরে ছুটে চলেছে নাইটকোচ, যেমন অভিসারে ছুটে যায় গোপন প্রিয়া। ভেতরের ছায়ান্ধকার থেকে মুখ ফিরিয়ে চোখ রাখলাম বাইরের নিরেট আঁধারে। আকাশে নক্ষত্রের মোজাইক। দূরের খেড়োঘরে মাটির প্রদীপ জ্বলছে। কোন কুলবধূ রাত জাগছে, কল্পনায় দেখতে পাই যেন জোড়া বাতিঘরের মতন দৃষ্টিপ্রদীপ জ্বলছে তার। অশ্বিনী আর স্বাতীতারাদের আলোয় পথ দেখে ঘরে ফিরছে গৃহস্বামী, একাকিনী বধূ আর ঘুমন্ত শিশুর জন্য দুশ্চিন্তায় উচাটন মন নিয়ে। অন্তহীন পথ চলছে সে, যেন পৃথিবীর দ্রাঘিমা পেরিয়ে।

শহরতলির পথে এবার নাইটকোচ। ছোট ছোট দোকানের সারি রাস্তার পাশে। সাইনবোর্ডগুলি ফসকে যাওয়া গ্যাসবেলুনের মত হারিয়ে যাচ্ছে। কোন পথ ধরে যাচ্ছি তার হদিশ মেলে না তাই। সময়জ্ঞানও খুইয়ে ফেলেছি। ঘড়ির রেডিয়ামে বা মুঠোফোনের শরীরটাকে আলতো ছুঁয়ে দিলেই মিনিট সেকেন্ডের হিসেব পেয়ে যাব, কিন্তু আমার মন নেই। অন্যমনস্ক এই রাতের মত আমিও অমনোযোগী আজ। জানালার শার্সি গলে ইচ্ছেমতন বেরিয়ে পড়ছি। সোডিয়াম বাতির হলদে আলোয় বাইসাইকেল চালানো যুবকটার সাথে শিস বাজাতে বাজাতে ঘুরে এলাম মাইলখানেক। এক রত্তি চাঁদ অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে নদীর বুকে। সে বুকে বয়ে চলছে নৌকো। সে নৌকোতে এবার মাঝির সাথে দাঁড় বাইছি আমি, আমার গায়ে নদীর জলগন্ধী হাওয়া। জলের ভাষায় মাঝিকে শুধাই- একটা গান গাও ভাই।

শার্সি দিয়ে জলো হাওয়া আছড়ে পড়ে। যুবতীর কাচের চুড়ির মত রাতের নীরবতাকে চুরমার করে দিয়ে আমার কানে তখনও বাজছে- ‘আমি কোন কূল হতে কোন কূলে যাব/ কাহারে শুধাই রে/ নদীর কূল নাই, কিনার নাই রে।’

এরপর মাঠের পর মাঠ পেরুলাম, ফলন্ত শস্যের ক্ষেত পেরিয়ে এলাম, কখনো আমি দুরন্ত রাখাল, কখনো ঘরছাড়া বাউল!

এখন পূবাকাশে সোনারঙের ছটা। শহরতলি আলসি মেয়ের মত আড়মোড়া দিচ্ছে। সদ্য ঘুমভাঙ্গা দোকানী ঝাঁপ খুলছে দোকানের। চায়ের স্টলের উনুন জ্বলে উঠেছে। শিরিষের ছায়ায় একাবোকা দাঁড়িয়ে একটা পোস্টবক্স। আমি গুচ্ছের চৌকো চিঠি পাঠিয়ে দিলাম তার ভেতরে, পুরোনো সব ঠিকানায়। সে ঠিকানায় অচেনা কেউ সে চিঠি পাবে অথবা পাবে না। কৌতুহলী মানুষটা চিঠিটা পড়ে ফেলবে। ইতির পরের মানুষটিকে নিয়ে হয়ত ভাববে কিছুটা সময়, নয়ত বাতিল কাগজের মত দলা পাকিয়ে জানলা দিয়ে ফেলে দেবে, বেমালুম ভুলে যাবে খামখেয়ালী চিঠির কথা। চিঠি হয়ে যাবে চিনেবাদামের প্যাকেট নয়ত বাচ্চাছেলের কাগুজে এরোপ্লেন!

শেষ স্টপেজে পৌঁছে গেছি। যাত্রীরা একে একে নেমে যাচ্ছে। গাড়ির চালক তড়িঘড়ি নেমে গেল সবার আগে, পোতাশ্রয়ে পৌঁছে যাওয়া জাহাজের ব্যস্ত, বীর নাবিকের মত! ওয়েটিংরুমে কারো কারো জন্য অধীর অপেক্ষায় ছিল কাছের মানুষ। হাসিমুখে এবার ঘরে ফিরছে তারা। অফিসমুখো মানুষগুলো গম্ভীর মুখে চলে যাচ্ছে, যেন ঘরের স্মৃতির শেষ রেশটুকু ছেড়ে যাচ্ছে তারা।

খুচরো মানুষ আমি, আমার কোনো তাড়া নেই। তাই বসে আছি, আরেকটা নাইটকোচ এবং আরো একটা অন্যমনস্ক রাতের অপেক্ষায়।

-----------------------


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

সেই কবে থেকে আমার সাধ, অচেনা কোনো স্টেশনে নেমে পড়ব আর ট্রেনে উঠবোনা। নেমেছি অনেকবার কিন্তু ট্রেন মিস করার সাহস হয়নি কেন জানি। মিস করা দরকার, তাই না?

দারুন লিখেছেন। ছবির মতো ঝুলে আছে চোখের সামনে মন খারাপ
------------------------
আশফাক(অধম)

গান্ধর্বী এর ছবি

মিস করার সাহস আমারও হয় নি, এমনকি দৌড়ে গিয়ে হঠাৎ চলতে শুরু করা ট্রেনে চরে বসাটাও হয়ে উঠে নি কখনো।

ধন্যবাদ, মন্তব্যের জন্য।

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

আমার কিন্তু যুবকবেলায় অনিশ্চিত যাত্রার নেশা ছিল। সচলেই আমার একটা প্রতিমন্তব্য দেখুন,

২৬ | লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৮/২০১২ - ১২:৩২পূর্বাহ্ন)
আরে নাহ, মাইন্ড খাই নাই। এক সময় আমাদের রেলপথ বেশ উন্নত ছিলো। তখন অধিকাংশের চলাচলের বাহণই ছিলো রেলগাড়ী। আমরা তখন উদ্দেশ্যবিহীন ভাবেই রেলে উঠে বসতাম। গন্তব্য জানা নেই। পকেটে টিকিটও নেই। স্টেশনে ট্রেন থামলেই আমরাও নামছি। আবার ট্রেনের ভোঁ শোনার সাথে সাথে ট্রেনে উঠে পড়ছি। কারও আত্মীয়স্বজনের বাড়ির এলাকায় নেমে পড়ে সেই বাড়ি খুঁজে তাদের অতিথি বনে যেতাম। তখনকারদিনে কিন্তু অতিথিরা অনাহূত বা অনাদৃত ছিলোনা বরং বেশ উষ্ণ অভ্যর্থনাই পাওয়া যেত। সেই সব দিনের কথা মনে করেই আরকি......।
ভাল থাকুন। আপনার আগামী ভ্রমণ সুখকর হোক।

সম্পাদনা জবাব

গান্ধর্বী এর ছবি

চলুক আহা, দিনগুলি অনেক রোমাঞ্চকর ছিল নিশ্চয়ই!

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

অতিথি লেখক এর ছবি

এই আটপৌরে দেশে বেড়ে ওঠা আমাদের মনে বাস করে এমন খুচরো মানুষ।অন্যমনস্ক হয়ে যাই প্রতিনিয়ত।এই যে দেখুন না কবেকার বর্ষণমুখর শ্রাবণ মেঘের রাতে অন্যমনস্ক হয়েছিলেন অতুল প্রসাদ।

রাজর্ষি

গান্ধর্বী এর ছবি

কবেকার বর্ষণমুখর শ্রাবণ মেঘের রাতে অন্যমনস্ক হয়েছিলেন অতুল প্রসাদ।

সত্যিই! ধন্যবাদ সুন্দর একটা গানের লিঙ্ক দেয়ার জন্য।

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

নির্ঝর অলয় এর ছবি

পুরো লেখার সুষমামণ্ডিত গদ্যের মধ্যে "বাহিরের" শব্দটির উৎকট প্রয়োগ অত্যন্ত বেমানান লাগল।

গান্ধর্বী এর ছবি

চাল্লু

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

কী বলবো দিদি - মনকে ছুঁয়ে গেলো লেখাটা - শুধু মাত্র বর্ণনার জোরেই একটা পাকাপাকি ছাপ বসে গেলো মনে -

আপনার হাতে রুপোলী ডট পেন নয়, সোনালী ঝর্ণা কলম আছে, যেখান থেকে উৎসারিত হয় সোনালী শব্দপুঞ্জ।

____________________________

গান্ধর্বী এর ছবি

একগুচ্ছ ধন্যবাদ হিজিবিজবিজদা! আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

খুচরো মানুষ আমি, আমার কোনো তাড়া নেই। তাই বসে আছি, আরেকটা নাইটকোচ এবং আরো একটা অন্যমনস্ক রাতের অপেক্ষায়।

ইশ! এই দিনগুলি কই যে পালিয়ে গেল? ওঁয়া ওঁয়া

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

গান্ধর্বী এর ছবি

কারো কারো ক্ষেত্রে এইসব দিন শুধু কল্পনায় থেকে যায়, সত্যি আর হয়ে ওঠে না মন খারাপ

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

মরুদ্যান এর ছবি

চলুক

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

গান্ধর্বী এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

বন্দনা এর ছবি

কেমন যেন ছবির মত চোখের সামনে যেন দেখতে পেলাম।দারুণ লেখা দিদি।

গান্ধর্বী এর ছবি

ধন্যবাদ পড়ার জন্য আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

এক লহমা এর ছবি

যে পর্যবেক্ষণে লেখাটা ধরা হয়েছে, তাতে এই লেখার নামটি অন্য কিছু হ'লে ভাল হত মনে হয়। আমি হলে নাম দিতাম নাইটকোচ বা রাতগাড়ি। লেখার চলটা ভাল লেগেছে।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

গান্ধর্বী এর ছবি

নাইটকোচ হতে পারত বটে! 'রাতগাড়ি'টা পছন্দ হয়েছে বেশি হাসি

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

বাহ! চলুক

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

গান্ধর্বী এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- হাসি

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

চলুক

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

গান্ধর্বী এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

দীনহিন এর ছবি

চলুক

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

গান্ধর্বী এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

লেখাটাও আমাকে একটু অন্যমনস্ক করলো বটে। হাসি

গান্ধর্বী এর ছবি

তাই? হাসি

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

আয়নামতি এর ছবি

এই লেখকের লেখার পেমে না পড়ে উপায় নাই হে! আমিও পড়েছি ধপাস্ জুরে দেঁতো হাসি
এইদিক থেকে আমি খুব লাকি কিন্তু। চাইলেই নেমে যেতে পারি যেকোন ইস্টিশনে চাল্লু

গান্ধর্বী এর ছবি

আমিও পড়েছি ধপাস্ জুরে

আয়নাদিদি, ব্যথা পান নি তো? চোখ টিপি

চাইলেই নেমে যেতে পারি যেকোন ইস্টিশনে

তুমি বড় ভাগ্যবতী রেগে টং

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

আয়নামতি এর ছবি

বেথা পাইলেই কমু নাকি খাইছে
না, না তুমি, তুমি বড় ভাগ্যবতী শয়তানী হাসি

গান্ধর্বী এর ছবি

খাইছে

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

অতিথি লেখক এর ছবি

ব্যাপক হইসে চলুক

অভিমন্যু .
________________________
সেই চক্রবুহ্যে আজও বন্দী হয়ে আছি

গান্ধর্বী এর ছবি

ধন্যবাদ অভিমন্যু!

------------------------------------------

'আমি এখন উদয় এবং অস্তের মাঝামাঝি এক দিগন্তে।
হাতে রুপোলী ডট পেন
বুকে লেবুপাতার বাগান।' (পূর্ণেন্দু পত্রী)

আয়নামতি এর ছবি

@অভিমন্যু, ভাইয়া আপনার সিগনেচারের ' চক্রবুহ্য' ভানামটা একটু চেক করবেন নাকি?
আমি তো জানি ওটা 'চক্রব্যূহ' । সঠিক কুন্টা সম্ভব হলে জানান দিয়েন তো পিলিজ!

অতিথি লেখক এর ছবি

সপ্তরথীর শরাঘাতে ধরাশায়ী সুভদ্রাসুত! হাসি

রাজর্ষি

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

'চক্রব্যূহ' ই সঠিক।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।